ভারতে নির্মাণাধীন একটি টানেল ধসে পড়েছে। ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকা পড়েছে অন্তত ৪০জন শ্রমিক। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে উদ্ধারকার্য। তবে এখনো কোনো নিহতের খবর পাওয়া যায়নি।
সারা বছর দর্শনার্থীরা যাতে চারধাম যেতে পারেন তাই ‘অল ওয়েদার’ অর্থাৎ সব আবহাওয়ার জন্য সুড়ঙ্গ তৈরি হচ্ছে। এতে উত্তরকাশী থেকে যমুনোত্রী ধাম যাওয়ার পথ অন্তত ২৬ কিলোমিটার কমবে।
রোববার (১২ নভেম্বর)সকালের দিকে হঠাৎ সেই সুড়ঙ্গর একাংশ ধসে যায়। তবে দুর্ঘটনার কারণ কী, তা নিয়ে অবশ্য ধোঁয়াশা রয়েছে।
উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশী জেলায় ব্রহ্মকাল-যমুনোত্রী হাইওয়ের ধারে সাড়ে ৪ কিলোমিটার লম্বা সুড়ঙ্গ তৈরি হচ্ছিল। সেই সুড়ঙ্গের দেড়শো মিটার অংশ ভেঙে পড়ে। সেখানে অন্তত ৪০ জন শ্রমিক ছিলেন। তারা সবাই ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে রয়েছেন বলে খবর।
খবর পেয়েই উত্তরকাশীর পুলিশ সুপার অর্পণ যদুবংশী ঘটনাস্থলে পৌঁছান। শুরু হয় উদ্ধার কাজ। আটকে পরা শ্রমিকদের কাছে প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
সূত্র: এনডিটিভি
মন্তব্য করুন
ইতালি প্রবাসী ফুটবলার ফাহমিদুল ইসলামকে প্রাথমিক ক্যাম্পে ডেকেও দেশে আনা হয়নি। এ নিয়ে দেশের ফুটবলে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে আর সমর্থকদের মধ্যে তৈরি হওয়া এ ক্ষোভ গড়িয়েছে আন্দোলনেও।
এমন পরিস্থিতিতে
রাজধানীর নগর ভবনে আজ দুপুর আড়াইটায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ
মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশ ফুটবলের নতুন সম্ভাবনা
হামজা চৌধুরী। এসময় তার সঙ্গে উপস্থিত হয়ে চলমান সঙ্কট নিয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টার
সঙ্গে আলোচনায় বসেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
এসময় ক্রীড়া উপদেষ্টা
সমর্থকদের পক্ষ থেকে আসা অভিযোগ সম্পর্কে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘ফুটবল ফেডারেশনে
সিন্ডিকেট করার কোনো সুযোগ নেই। যোগ্যতা অনুযায়ী সবাই যার যার জায়গা করে নেবে, এমন
কোন কিছুর আভাস মিললে ব্যবস্থা নেবে ফেডারেশন। ফাহমিদুলকে আমরা বাদ দিয়ে দেইনি। তবে
ওকে আমরা আরও সময় দিতে চেয়েছি। আগামী জুনেই ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ম্যাচ রয়েছে,
খুব শিগগিরই হয়তো তাকে আমরা মাঠে দেখতে পারি। সমর্থকদের এতটুকু বলবো, হতাশ হওয়ার
কিছু নেই।
আন্দোলনের
সঙ্গে জড়িতরা বলছেন, স্বজনপ্রীতি ও সিন্ডিকেটের কারণেই নেওয়া হয়নি ফাহমিদুলকে।
আলোচনায় সিন্ডিকেট নিয়ে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনা অভিযোগ এবং ফাহমিদুলের বাদ পড়া প্রসঙ্গে ক্রীড়া
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘দেশের স্বার্থেই যোগ্য খেলোয়াড়দের বঞ্চিত করার কোনো
সুযোগ নেই। প্লেয়ার সিলেকশনে যেনো স্বজনপ্রীতি বা সিন্ডিকেটের শিকার কেউ না হোন সে
বিষয়ে বাফুফেকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। এ বিষয়ে দুর্নীতির প্রমাণ পেলে জড়িতদের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। ’
যে কোনো সঙ্কট
মোকাবিলায় বাফুফেকে আরো সুদৃঢ় পদক্ষেপ নিয়ে দেশের ফুটবলকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার
আহ্বান জানান আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আলোচনায় বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি আধুনিক ধারার দৃষ্টিভঙ্গি এবং আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসার প্রয়াসকে প্রশংসিত করে ক্রীড়া উপদেষ্টাকে সাধুবাদ জানান হামজা। বাংলাদেশ ফুটবলকে নিয়ে নতুন সম্ভাবনার কথা শুনিয়ে হামজা চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় আমি আপ্লুত, দেশের ফুটবলকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমার আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেসকো), জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ), ইউএন এইডস এবং ইউএন ভলান্টিয়ার এর বিশেষ প্রতিনিধিদল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাৎকালে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তীকালীন বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। বৈঠকে যুব সমাজের উন্নয়নে তৃণমূল পর্যায়ে কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন ইউএন এইডস’এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. সাইমা খান, ইউএনডিপির উপ-আবাসিক প্রতিনিধি মিজ সোনালী, ইউএনএফপিএ-এর কিশোর কিশোরী ইউনিটের প্রধান ড. ইলিজা আজেই এবং ইউএন ভলেন্টিয়ারের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মিজ সোনিয়া মেহজাবিন।
এ সময় ইউনেস্কোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. শুসান ভেইজ বলেন, আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। যুবসমাজের জীবনমান উন্নয়নে আমরা বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি এবং আগামীতে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদেরকে একটি কমন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে, যেখানে যুবরা তাদের কথা নির্ভয়ে বলতে পারে।
শুসান ভেইজ বলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে নিয়ে সমন্বয় করে এই কমন প্ল্যাটফর্মের ডিজাইন শুরু করা যেতে পারে।
এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠস্বর প্রকাশ করেছে। এই প্রেক্ষিতে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের সকল দাবি আদায় নিয়ে সচেষ্ট রয়েছে। দেশের যুব সংগঠনগুলো সম্প্রতি বন্যা পরিস্থিতিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে।
উপদেষ্টা আরও বলেন, যুব অধিদপ্তরের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আমরা এই প্রশিক্ষণগুলো আরও উন্নতিকরণের চিন্তা করছি। এই বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি।
এ সময় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বাংলাদেশে আরো মার্কিন বিনিয়োগকে আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেছেন, তার সরকার বিদেশি বিনিয়োগ
আকর্ষণ এবং দেশের ব্যবসায় পরিবেশ উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ঢাকায় তিনি
একটি মার্কিন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলকে বলেন, ‘আপনারা সঠিক সময়ে এদেশে এসেছেন।’
এক্সিলারেট এনার্জির প্রধান নির্বাহী
কর্মকর্তা (সিইও) এবং ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান স্টিভেন কোবোসের
নেতৃত্বে মার্কিন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল আজ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব গ্রহণ
করায় প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা করে স্টিভেন কোবোস বলেন, এটি বাংলাদেশে ব্যবসায় আস্থা
বাড়াবে।
তিনি বলেন, ‘আপনার দায়িত্ব গ্রহণের
পর থেকে আমেরিকান কোম্পানিগুলোর বাংলাদেশে আগ্রহ অনেক বেড়েছে।’
কোবোস আরো জানান, ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস
কাউন্সিলের সদস্যসহ শীর্ষস্থানীয় মার্কিন কোম্পানিগুলো দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশে ব্যবসার
সম্ভাবনা নিয়ে অনেক আগ্রহী।
এক্সিলারেট এনার্জির সিইও কোবোস বলেন,
তার কোম্পানি বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে এবং কার্বন নিঃসরণ হ্রাসে আরো বিনিয়োগের পরিকল্পনা
করছে।
তিনি বলেন, কোম্পানিটি দেশে তরলীকৃত
প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ বৃদ্ধি করতে চায়। বর্তমানে এক্সিলারেট বাংলাদেশের
দুটি অফশোর ফ্লোটিং স্টোরেজ এবং রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে (এফএসআরইউ) বিনিয়োগ করেছে, যা
প্রতিদিন ১.১ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করে। দেশের দৈনিক গ্যাস সরবরাহের প্রায় ৩৪
শতাংশ এখান থেকে আসে।
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের
সময় প্রধান উপদেষ্টা ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
সেখানে এ সংগঠনের ৫০ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন, যার মধ্যে কিছু শীর্ষস্থানীয় আমেরিকান
বহুজাতিক কোম্পানিও ছিল। ড. ইউনূস উপস্থিত মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের
আমন্ত্রণ জানান।
সাক্ষাৎকালে স্টিভেন কোবোসের সঙ্গে
প্রতিনিধিদলে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত পিটার হাসসহ এক্সিলারেট এনার্জির
উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ছিলেন। পিটার সম্প্রতি এক্সিলারেট এনার্জিতে স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভাইজার
হিসেবে যোগদান করেছেন। এছাড়া প্রতিনিধিদলে কোম্পানিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেরেক ওয়ং
ও র্যামন ওয়াংডি এবং বাংলাদেশের আবাসিক ব্যবস্থাপক হাবিব ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী ও জ্বালানি সচিব সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
চপস্টিক
দিয়ে ১ মিনিটে ৩৭টি
ভাত খেয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়েছেন ২৪ বছর বয়সী
বাংলাদেশি তরুণী সুমাইয়া খান। ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নাম লেখাতে পেরে সুমাইয়া খুব খুশি।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের নিয়ম ছিল, প্রতিবার কেবল ১টি করে ভাতের দানাই মুখে তোলা যাবে। চপস্টিকে একটির বেশি ভাত তুললেই রেকর্ড করার প্রয়াস বাতিল বলে গণ্য হবে।
এর আগে বাংলাদেশের আরেক তরুণী নুসরাত জাহান নিপা এক মিনিটে চপস্টিক দিয়ে ২৭টি ভাত খেয়ে রেকর্ড করেছিলেন।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে সুমাইয়া বলেন, এটা অবিশ্বাস্য। দারুণ অনুভূতি। আর আমার আশপাশের সবাই আমাকে নিয়ে গর্বিত। এটা আসলেই দুর্দান্ত। আমি সম্মানিত, আনন্দিত। রামেন আমার খুবই পছন্দের খাবার। কোরিয়ান সংস্কৃতিও আমাকে খুব টানে। ফলে আমার সঙ্গে সব সময় চপস্টিক রাখতে শুরু করি। এর পর থেকে প্রায় সব ধরনের খাবার খাই চপস্টিক দিয়ে। আর যেহেতু আমি বাংলাদেশি, তাই ভাত খাই প্রতিদিনই।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্যোগে পুলিশ
এবং নির্বাচন কমিশনসহ প্রধান প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে সহায়তা
করবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ কথা বলেন
তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানায়,
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর সৌজন্য সাক্ষাতে
তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার, দুর্নীতি, বন্যা, রোহিঙ্গা সংকট এবং জুলাই-আগস্ট গণহত্যা
বিষয়ে জাতিসংঘের নেতৃত্বে তদন্ত বিষয়ে আলাপ করেন।
গোয়েন লুইস অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া
সংস্কার উদ্যোগে সহায়তায় আগ্রহের কথা জানান এবং বিপ্লব পরবর্তী প্রশাসনের প্রধান হিসেবে
অসাধারণ ভূমিকা নেওয়ায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানান।
জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কথা উল্লেখ করে
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, এটা ছিল গোটা জাতির জন্য এক অনন্য আন্দোলন। তার সরকারের
প্রধান কাজ প্রত্যেকের জন্য একটা ভালো উদাহরণ স্থাপন করা। এটা দেশের অর্থনীতি এবং প্রায়
সকল প্রতিষ্ঠান সংস্কারের জন্য বিরাট সুযোগ।
গোয়েন লুইস পুলিশ প্রশাসনসহ নিরাপত্তা
বাহিনীর সংস্কার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তার সরকার পুলিশের সংস্কারের
সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে।
ড. ইউনূস বলেন, সরকার সারা দেশে সমন্বিত
তথ্যপ্রযুক্তি পদ্ধতি স্থাপনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি দেশে হয়রানি এবং দুর্নীতি হ্রাস
করবে। নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কারে সরকার একটি কমিশন গঠন করেছে। সুতরাং আগামীতে অবাধ ও
সুষ্ঠু নির্বাচন হবে।
জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের তদন্ত
বিষয়ে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেন, জুলাই ও আগস্টে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড
এবং ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে জাতিসংঘের নেতৃত্বাধীন তদন্ত টিম ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা,
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, আইএলও আহত এবং মানসিক ট্রমাতে থাকা ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা
করছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা বিষয়ে
গোয়েন লুইস বলেন, বাংলাদেশের পূর্ব এবং দক্ষিণ অঞ্চলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের বন্যা
পরবর্তী পুর্নবাসনে সহায়তা হিসেবে ৪ মিলিয়ন ডলার সরবরাহ করেছে।
তিনি বলেন, বন্যায় বাংলাদেশে প্রায়
১৮ মিলিয়ন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় বিভিন্ন সংস্থা
ও দাতব্য প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় করেছে জাতিসংঘ।
দক্ষিণ এশিয়ায় আগাম বন্যা সতর্কতার
জন্য একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনে জাতিসংঘের সহায়তা চান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা এবং জাতিসংঘের আবাসিক
সমন্বয়ক পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম ইস্যুতে আলাপ করেন।
তিন পার্বত্য জেলায় জাতিসংঘের সংস্থাগুলো
যে সাহায্য কাজ করেছে, তার চিত্র তুলে ধরেন গোয়েন লুইস।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলাপকালে ড. মুহাম্মদ
ইউনূস রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য অধিকতর সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে জাতিসংঘের সহায়তা চান।
মন্তব্য করুন
অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছেন টালিউড অভিনেতা দেব। হেলিকপ্টারযোগে পশ্চিমবঙ্গের মালদা থেকে রানীনগরে যাচ্ছিলেন টালিউড অভিনেতা দেব। আর পথে হেলিকপ্টারে আগুন লাগে। তবে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণেই হেলিকপ্টারটিতে আগুন লেগেছে বলে ধারণা পুলিশের।
শুক্রবার (৩ মে) রাতে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে,
মালদা হেলিপ্যাড থেকে উড্ডয়নের পরপরই দেবকে বহন করা হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায়।
পাইলট জরুরি অবতরণ করেন। অক্ষত অবস্থায় হেলিকপ্টার থেকে নামেন অভিনেতা দেব।
দুর্ঘটনার পর সড়কপথে গন্তব্যের উদ্দেশে রওনা হন দেব।
গণমাধ্যমকে দুর্ঘটনার বিষয়ে দেব জানান, কিছুটা ট্রমায় আছি আমি। অশান্তি, ধোঁয়া ও গন্ধ আমার ওপর মানসিক প্রভাব ফেলেছে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে
নিউইয়র্কে যাবেন । এ সফরে তার সঙ্গে থাকবেন ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
আগামী ২২-২৭ সেপ্টেম্বর
পর্যন্ত এ সফর করবেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো.
তৌহিদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, সাত
সদস্যের প্রতিনিধি দলের মধ্যে রয়েছেন- ড. ইউনূসের মেয়ে দিনা আফরোজ ইউনূস, এসডিজি
বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত বাংলাদেশের
বিদ্যমান অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য,
দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল আলম, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম,
প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব শাব্বীর আহমদ, বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী আয়েশা সিদ্দিকা তিথি।
এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মো. তৌহিদ হোসেন জানান, প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যাচ্ছেন সেটার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাতিসংঘের সাধারণ
অধিবেশনে যোগ দিতে সংক্ষিপ্ত সফরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.
মুহাম্মদ ইউনূস নিউইয়র্কে যাবেন। তবে তিনি খুব সংক্ষিপ্ত সফর করে চলে আসবেন।
ওয়াশিংটনে গেলে হয়ত আরও
কিছু কাজ হতে পারত কিন্তু তিনি অল্প সময়ে খুব তাড়াতাড়ি নিউইয়র্ক থেকে ফিরে আসবেন।
সেখানে কার সঙ্গে বৈঠক হবে সে বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এটা তো
গেলে হবেই। কিছু কিছু কথা বার্তা হচ্ছে। কিছু বৈঠক হবে এটুকু বলতে পারি। তবে
স্পেসিফিক বলতে পারি না। সব ক্ষেত্রে সব হেড অব স্টেট যান এমনটা তো নয়। নিউইয়র্কে
যে ফরমেট সেভাবে হবে। ওয়াশিংটনে তো তিনি যাবেন না।
মন্তব্য করুন
গত সপ্তাহে ধূসর রঙের স্কচটেপ লাগানো
একটি ‘কলার শিল্পকর্ম’ ৬ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার মূল্য
ছিল ৭২ কোটি টাকারও বেশি। অবাক করা তথ্য হলো নিউইয়র্কের ম্যানহাটন শহরের এক বাংলাদেশি
ফল ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মাত্র ৩৫ সেন্ট (৪২ টাকায়) কলাটি কেনা হয়। এরপর দেওয়ালে স্কচটেপের
মাধ্যমে সেঁটে দিয়ে এটিকে দেওয়া হয় ‘শিল্পকর্মের’ খেতাব।
নিলামের মাধ্যমে এই ‘শিল্পকর্ম কলাটি’
কেনেন চীনা বংশোদ্ভূত ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসায়ী জাস্টিন মুন। ওই সময় তিনি জানান কলাটি
তিনি খেয়ে ফেলবেন। নিজের দেওয়া সেই কথা রেখেছেন জাস্টিন মুন। তিনি ৭২ কোটি টাকায় কেনা
সেই কলাটি সত্যিই খেয়ে ফেলেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি আজ শুক্রবার
(২৯ নভেম্বর) জানিয়েছে, তিনি হংকংয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে সাংবাদিকদের সামনে কলাটি খেয়েছেন।
২০১৯ সালে সর্বপ্রথম এই অদ্ভুত শিল্পকর্মটি
সামনে আসে। এটি তৈরি করেন মারিজিও ক্যাটেলান।
যখনই কোনো প্রদর্শনীতে এই ‘শিল্পকর্মটি’
নিয়ে যাওয়া হয় তার আগে কলাটি পরিবর্তন করা হয়। চীনা বংশোদ্ভূত জাস্টিন সান মূলত এই
অদ্ভুত শিল্পকর্মটির প্রদর্শনীর স্বত্ব কিনেছেন। কীভাবে এটি প্রদর্শন করতে হবে সেই
ব্যাপারেও তাকে একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে শিল্পকর্মটি নিলামে তোলার আগে
সেখানে নতুন কলা নেওয়া হয়। আর এই কলাটি এক বাংলাদেশির কাছ থেকে ৪২ টাকায় কেনা হয়।
এর আগেই এই শিল্পকর্মের প্রদর্শনীতে
রাখা কলা খেয়ে ফেলার ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমবার ২০১৯ সালে একজন পারফরমেন্স আর্টিস্ট। দ্বিতীয়বার
২০২৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার এক শিক্ষার্থী কলাটি দেওয়াল থেকে খুলে খেয়ে ফেলেন। তবে এরজন্য
৭২ কোটি টাকা তো দূরের কথা এক টাকাও তাদের দিতে হয়নি।
জাস্টিন সান একটি প্রতিষ্ঠান চালান
যেটির ব্যবহারকারীরা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ব্যবসা করতে পারেন। ধারণা করা হচ্ছে নিজের
প্রতিষ্ঠানের প্রচার-প্রচারণার স্বার্থে তিনি হয়ত কলাটি এত দাম দিয়ে কিনেছেন।
সূত্র:
বিবিসি
মন্তব্য করুন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে
বৈঠকে করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি ‘পূর্ণ সমর্থন’জানিয়েছেন জো বাইডেন।
মঙ্গলবার ( ২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে জাতিসংঘের
সদর দপ্তরের নির্ধারিত সভা কক্ষে বৈঠকটি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের ভেরিফায়েড
ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারকে
‘পূর্ণ সমর্থন’
জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আজ মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের
ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক
ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বৈঠকে ড. ইউনূস বিগত সরকারের আমলে সকল
ধরনের নিপীড়নের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের সাহসী ভূমিকা ও বাংলাদেশ পুনর্গঠনে তাদের গুরুত্বপূর্ণ
অবদানের কথা জো বাইডেনকে জানান।
অধ্যাপক ড. ইউনূস জোর দিয়ে বলেন, দেশ
পুনর্গঠনে তার সরকারকে অবশ্যই সফল হতে হবে। এসময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন যেকোনো
সাহায্যে বাংলাদেশ সরকারের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
এর আগে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম
অধিবেশনে যোগ দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তাকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব
অ্যান্তোনিও গুতেরেস।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূসকে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৯তম অধিবেশনে যোগদান করায় শুভেচ্ছা জানিয়েছে
জাতিসংঘ। প্রধান উপদেষ্টা এমন এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এ সফর করছেন যখন বাংলাদেশ জাতিসংঘের
সদস্য পদ লাভের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে
(সাবেক টুইটার) শেয়ার করা ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গুইন লুইস এক বার্তায় বলেন,
এ বছর বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হওয়ার ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করছে। প্রধান উপদেষ্টা
ড. ইউনূস সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ায় আমার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শুরু
হওয়ার পর ভাষণ দেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস।
তিনি বলেন, আমরা বিশ্বব্যাপী এমন এক
চ্যাঞ্জেলের মুখে রয়েছি যা আগে কখনো দেখিনি। বৈশ্বিকভাবেই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে
হবে। যুদ্ধ বেড়েই চলছে এবং তা শেষ হওয়ার কোনো উপায় দেখছি না।
মঙ্গলবার শুরু হওয়া জাতিসংঘের ৭৯তম
সাধারণ অধিবেশনে বিশ্ব নেতারা এমন এক সময় জড়ো হচ্ছেন, যখন ইউরোপ, আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে
সংঘাত বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া রয়েছে গাজা যুদ্ধ এবং ইউক্রেন ও সুদানে সংঘাত। আশা করা হচ্ছে
এ অধিবেশনে বিশ্বনেতারা যুদ্ধ বন্ধে তাদের কণ্ঠ জোরালো করবেন।
জানা গেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো
বাইডেন মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। জাতিসংঘে এটি তার চতুর্থ এবং
শেষ ভাষণ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এ ভাষণে বাইডেন বর্তমান বৈশ্বিক সংকট তুলে ধরবেন।
ইউএনজিএতে অংশগ্রহণ উপলক্ষে ড. ইউনূস
এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ সরকারের প্রধান হিসেবে এটি ড. ইউনূসের প্রথম
যুক্তরাষ্ট্র সফর।
মন্তব্য করুন
একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি স্মারক ডাকটিকেট, একটি উদ্বোধনী খাম ও একটি সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন ।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্তকালে উপস্থিত ছিলেন তথ্য, ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব ড. মুহাম্মদ মুশফিকুর রহমান এবং ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এস এম সাহাবুদ্দিন ।
এ ছাড়াও একই সময়ে সপ্তম জাতীয় কমডেকা ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকেট, একটি উদ্বোধনী খাম ও একটি সিলমোহর ও অবমুক্ত করেন প্রধান উপদেষ্টা।
এছাড়া
এ সময় কমডেকা উপদেষ্টা, সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক
বিভাগের সিনিয়র সচিব মুহাম্মদ এহছানুল হক, কমডেকা চিফ মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধসহ
অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন