

গোপালগঞ্জের
মুকসুদপুরে সুন্নতে খৎনা অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারণ করার জের ধরে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে
১০ জন আহত হয়েছে।
আজ
শনিবার ( ১৩ ডিসেম্বর ) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়ীয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি
গ্রামের সংযোগ সেতুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে মুকসুদপুর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আহতরা হলেন, ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০),
মিজানুর শেখ (৫৫) ও খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭)সহ ১০
জন।
আহতদের
বরাতে পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাতে ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের বাড়িতে তার ছেলে আবুল
আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খৎনার অনুষ্ঠান চলছিল। এ সময় পাশের খাঞ্জাপুর গ্রামের পলাশ
মোল্যার ছেলে নাজিম মোল্লা মোবাইলে অনুষ্ঠানের ভিডিও ধারন করছিল। তখন ভিডিও ধারণ করাকে
কেন্দ্র করে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে নাজিম মোল্লার বাকবিতণ্ডা হয় ।
এ
ঘটনার সূত্র ধরে শনিবার সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন উজানী বাজারে আসলে খাঞ্জাপুর
গ্রামের লোকজনের সঙ্গে প্রথমে কথা কাটাকাটি ও পরে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ খবর ছড়িয়ে
পড়লে দুই গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়
পক্ষের ১০ জন আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মুকসুদপুর উপজেলা
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। গুরুতর আহত ২ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেলে
পাঠানো হয়েছে।
ওসি
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তবে বড়
ধরনের কোনো কিছু ঘটার আগেই পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বর্তমানে এলাকার আইনশৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হবে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা ।
মন্তব্য করুন


বাংলাদেশের বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে চীন।
রোববার (২৫ আগস্ট) সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বন্যাদুর্গতদের সহায়তার লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ২০ হাজার মার্কিন ডলার অনুদানের চেক তুলেন দেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
পাশাপাশি চীনা রেড ক্রসও বাংলাদেশের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য এক লাখ মার্কিন ডলারের মানবিক সহায়তা প্রদান করবে বলে জানান রাষ্ট্রদূত।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করায় চীনা নেতা এবং জনগণের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানান।
সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সবুজ অর্থনীতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে চীনের কিছু সোলার প্যানেল কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বেইজিং ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত এবং আমি আশাবাদী যে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নপূরণ সফল হবে।
তিনি প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে বলেন, আপনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ আরও উজ্জ্বল এবং সমৃদ্ধ হবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে চীন ও বাংলাদেশের কৌশলগত এবং সহযোগিতামূলক অংশীদারত্বের সম্পর্ক উচ্চ শিখরে রয়েছে এবং উভয় দেশ আগামী বছর তাদের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০তম বছর উদযাপন করবে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বেইজিং ও ঢাকার মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলার ওপর জোর দেন এবং চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে কারখানা স্থানান্তরের আহ্বান জানিয়ে বলেন, চীন সোলার প্যানেলের অন্যতম বৃহৎ উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, তবে রপ্তানি বাজারে ক্রমবর্ধমান বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তিনি উভয় দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে চীনে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানি সম্প্রসারণের আহ্বান জানান। তিনি উভয় দেশের মধ্যে প্রযুক্তি স্থানান্তর, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা ও কৃষিখাতে সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বানও জানান।
ইয়াও ওয়েন বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা কবলিত অঞ্চলে অস্ত্রবিরতির মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকটের একটি টেকসই সমাধান খুঁজে পেতে চীনা সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।
বৈঠকে ড. ইউনূস আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশে বসবাসরত ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে রাজনৈতিক, আর্থিক ও মানবিক সহায়তা অব্যাহত রাখবে চীন।
প্রধান উপদেষ্টা চীনে তার স্মৃতি স্মরণ বলেন, চীনের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউনূস সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে এবং অনেক তরুণ ত্রি-জিরো ক্লাব গঠন করেছে। এসব ক্লাবের সদস্যরা দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি দুই দেশের তরুণ সম্প্রদায় এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বৈঠকে চীনা রাষ্ট্রদূত ড. ইউনূসকে তার সুবিধাজনক সময়মতো চীন সফরের আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন একটা সন্ধিক্ষণ পার করছে, তবে বাংলাদেশের জনগণ এই চ্যলেঞ্জ অতিক্রম করতে সক্ষম হবে।
মন্তব্য করুন


গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ১৮৭ জনের মৃত্যুর তথ্য জানাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আর চলতি সপ্তাহে মৃত্যু হয়েছে ২০ ডেঙ্গু রোগীর।
একই সময়ে সারা দেশে ৬৬৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।
আজ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৭১ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে। চলতি বছরে এযাবৎ মোট ৪১ হাজার ৬৩৮ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২৯৩ জন, বরিশাল বিভাগের ১৫৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ১০৬ জন, খুলনা বিভাগের ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ৩০ জন, রাজশাহী বিভাগের ৩৫ জন, রংপুর বিভাগের ৫ জনের রোগী রয়েছেন।।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮৭ জনের। যাদের মধ্যে পুরুষ ৯৫ জন এবং নারী ৯২ জন।
মন্তব্য করুন


চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট কাজ করছে। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে কোনো কিছু জানা যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২ টার দিকে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের ওই কোম্পানিতে আগুন লাগে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ৮ তলা ভবনের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট তৈরির প্রতিষ্ঠানের ৭ তলায় আগুন লাগার পর ৬ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। সিইপিজেড, বন্দর, কেইপিজেড ও আগ্রাবাদের ১৫টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রচুর পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, বহুতল কারখানার ওপরের তলায় আগুন জ্বলছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।কারখানাটিতে কত শ্রমিক ছিলেন, কেউ আটকা পড়েছেন কিনা, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপসহকারী পরিচালক “আবদুল মান্নান” বলেন, ওই কারখানায় কোনো শ্রমিক কর্মচারী আটকা পড়েছে কিনা তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।
সিইপিজেড থানার (ওসি) মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া বলেন, সিইপিজেডে একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ওই দুই তলায় গুদাম বলে ধারণা করছি। আগুন লাগার খবরে সিঁড়ি দিয়ে হুড়োহুড়ি করে নারীদের নামতে দেখা গেছে। গুরুতর তেমন আহত হয়নি। এখনও সেখানে আগুন জ্বলছে।
মন্তব্য করুন


দেশের
স্বাস্থ্যখাতে দীর্ঘ দিন থেকে যেসব সমস্যা রয়েছে তা নিরসনে স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার
কমিশনের সুপারিশগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য
তা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
আজ
সোমবার (৫ মে) স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার কমিশন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার
নিকট তাদের প্রতিবেদন পেশ করার পর তিনি এই নির্দেশ প্রদান করেন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক
সংস্কার কমিশনের এই প্রতিবেদনকে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা, এর মাধ্যমে আমরা যদি এসব সমস্যার
সমাধান করতে পারি তা হবে যুগান্তকারী ঘটনা।’
তিনি
বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য
তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের এখনি মনোযোগী হতে হবে।
ড.
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ডাক্তারের সংকট, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে
ডাক্তার থাকলেও যেখানে দরকার সেখানে ডাক্তার নেই। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে হবে।
চিকিৎসা
ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণের উপর জোর দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এটা ছাড়া সমস্যা নিরসন
সম্ভব নয়। চিকিৎসকদের যেখানে পোস্টিং সেখানে থাকাটা নিশ্চিত করতে হবে।
কমিশন
প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খানের নেতৃত্বে এই কমিশনের সদস্যরা তাদের প্রতিবেদন
প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করেন।
এসময়
আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ইনফরমেটিকস
বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক লিয়াকত আলী, ডা. সায়েবা আক্তার,
সাবেক সচিব এম এম রেজা, ডা. আজহারুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. সৈয়দ আতিকুল
হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি উমায়ের আফিফ।
স্বাস্থ্য
বিষয়ক সংস্কার কমিশনের অন্য দুই সদস্য হলেন ডা: নায়লা জামান খান, ডা: মোজাহেরুল হক।
মন্তব্য করুন


যাত্রীদের জিম্মি করে বাংলাদেশ রেলওয়ের
রানিং স্টাফদের কর্মসূচি দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
আজ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) ট্রেন চলাচল
বন্ধের পর সকালে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন করতে এসে এ কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান
বলেন, স্টাফদের দাবির বিষয়ে আমাদের আলোচনার দরজা সব সময় খোলা রয়েছে। প্রয়োজনে আমরা
তাদের সঙ্গে আবারও আলোচনা করব এবং অর্থ বিভাগেও তাদের এ দাবি দাওয়া নিয়ে আলোচনা করব।
যাত্রীদের ভোগান্তি যাতে কম হয় সেজন্য ইতোমধ্যে গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি।
এরপরও কোনো যাত্রী যদি স্টেশনে আসেন তাদের সুবিধা বিবেচনা করে আমরা বিআরটিসি বাসের
ব্যবস্থা করে দিয়েছি। যাতে রেলের যে রুটগুলো আছে সেখানে যাত্রীরা যেতে পারেন।
রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির
খান বলেন, স্টাফদের যে দাবি মাইলেজ অ্যালাউন্সের দাবি, তা দীর্ঘ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে।
তাদের এ দাবির অনেক অংশ আমরা ইতোমধ্যে পূরণ করেছি। বাকি দাবিগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা
করতে প্রস্তুত আছি। রেলতো কারও ব্যক্তিগত সম্পত্তি না, এখানে আলোচনার সুযোগ আছে। রেল
বন্ধের ফলে কিন্তু সরকারের অসুবিধা হচ্ছে না, অসুবিধা সাধারণ যাত্রীদের হচ্ছে। আমরা
চাই এর সমাধান দ্রুত হোক। কারণ সামনে ইজতেমা আছে।
পরিদর্শনকালে বিআরটিসির চেয়ারম্যান
তাজুল ইসলাম বলেন, কমলাপুর ও এয়ারপোর্ট স্টেশনে যাত্রীদের জন্য ১০টি করে মোট ২০টি গাড়ি
প্রস্তুত আছে। প্রয়োজন হলে বাস আরও বাড়ানো হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রেলপথ সচিব মো.
ফাহিমুল ইসলাম, রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আরিফ প্রমুখ।
মন্তব্য করুন


এয়ারবাসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়াউটার ভ্যান ওয়ার্শ আজ মঙ্গলবার লন্ডনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তাঁর হোটেলে সাক্ষাৎ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (১০ জুন) লন্ডনের একটি হোটেলে এই সাক্ষাৎ হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা চার দিনের সরকারি সফরে আজ স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৫ মিনিটে লন্ডন পৌঁছান।
মন্তব্য করুন


১৮ জুলাই ২০২৪ এ ইন্টারনেট শাট ডাউনের প্রতিবাদে
এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার (১৮ জুলাই, ২০২৫) থেকে
৫ দিন মেয়াদে দেশের সব গ্রাহক বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা পাচ্ছেন।
১৮ জুলাই বিনা মূল্যে গ্রাহকদের ১ জিবি ইন্টারনেট
দেওয়া যায় কি-না, সে বিষয়ে বিটিআরসি দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটরকে একটি প্রস্তাব দেয়।
দেশের সব মোবাইল অপারেটর স্বপ্রণোদিত হয়ে এই
উদ্যোগে সাড়া দিয়ে নিজ নিজ গ্রাহকদের বিনা মূল্যে ৫ দিন মেয়াদে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা
ফ্রি দিচ্ছে।
বিটিআরসি’র নির্দেশনায় অপারেটররা গ্রাহকদের
ফ্রি ডেটা দেওয়ার বিষয়টি আগেই এসএমএস-এর মাধ্যমে অবহিত করে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রেস উইং আরও জানায়, সরকারি চাকরিতে
কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৭ জুলাই
রাতে মুঠোফোনে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পরদিন ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটও
বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে দেশ পুরোপুরি ইন্টারনেটবিহীন হয়ে পড়ে।
সেই বিষয়টিকে মাথায় রেখেই গণ-অভ্যুত্থানের
এক বছর পূর্তি উপলক্ষে গ্রাহকদের বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা দেওয়ার উদ্যোগ
নেওয়া হয়েছে।
ডায়াল কোড-
গ্রামীণফোন: *১২১*১৮০৭#
বাংলালিংক: *১২১*১৮০৭#
রবি: *৪*১৮০৭#
টেলিটক: *১১১*১৮০৭#
মন্তব্য করুন


আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, মাগুরার সেই শিশুটিকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার বিচার আগামী সাতদিনের মধ্যে শুরু হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিকেলে সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে তিনি এ কথা জানান।
মন্তব্য করুন


এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে। চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।এবংআগামী ৩০ জুন থেকে শুরু হবে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা।
আজ মঙ্গলবার এই পরীক্ষার সময়সূচি (রুটিন) ঘোষণা করেছে শিক্ষাবোর্ডগুলো।
সময়সূচি অনুযায়ী বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্রের মাধ্যমে শুরু হবে এই পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ১১ আগস্ট। এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হবে।
মন্তব্য করুন


জুলাই
গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে এক ভিডিও বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আজ আমরা পুরো জাতি একসঙ্গে স্মরণ করছি এমন একটি
দিন, যা এদেশের ইতিহাসে গভীর ছাপ রেখে গেছে। ৫ আগস্ট শুধু একটি বিশেষ দিবস নয়, এটি
একটি প্রতিজ্ঞা, গণজাগরণের উপাখ্যান এবং ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে জাতির পুনর্জন্মের দিন।২০২৪
সালের উত্তাল জুলাই ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক সংকটময় অধ্যায়, ষোল বছরের পুঞ্জিভূত
ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। বুকে গুলি চালিয়ে শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল ফ্যাসিবাদি
সরকার। তারা নির্বিচারে গুলি করেছে, গ্রেপ্তার করেছে, ইন্টারনেট বন্ধ করে হত্যাকাণ্ডের
তথ্য লুকাতে চেয়েছে, রাতের অন্ধকারে এলাকায় এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছাত্রদের আটক করেছে।
তিনি
দেশবাসীকে কোন ধরনের নিপীড়নের কাছে মাথা না নোয়াতে এবং গণতান্ত্রিক, বৈষম্যহীন ও জনকল্যাণকর
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।
জুলাই
গণ-অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দেশজুড়ে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এক
অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধান
উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্টে গুলিবিদ্ধ আহতদের তারা হাসপাতালে চিকিৎসা
নিতে দেয়নি। হাসপাতালগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল যেন আহতদের ভর্তি না করা হয়। এ কারণে
বহু মানুষ চিকিৎসা না পেয়ে চিরতরে দৃষ্টি হারিয়েছে, পঙ্গু হয়েছে। ২০২৪ সালের উত্তাল
জুলাই ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক সংকটময় অধ্যায়, ষোল বছরের পুঞ্জিভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ।
দেশের বিপুল সংখ্যক তরুণ ১৬ বছর ধরে ক্রমাগত হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছে। ভালো ফলাফল করেও
চাকরির জন্য ক্ষমতাসীনদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরেছে। চাকরিকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি,
তদবির বাণিজ্য। যে তরুণ ঘুষ দিতে পারেনি, এলাকার মাফিয়াদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে পারেনি
তার চাকরি হয়নি। সরকারি চাকরিতে বৈষম্যমূলক
কোটা পদ্ধতি, যেটা মূলত ছিল দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির আরেকটা হাতিয়ার, এর বিরুদ্ধে তরুণ
সমাজ দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ করলেও ফ্যাসিবাদী শাসকের টনক নড়েনি। দীর্ঘ এই সময়
প্রতিটি সেক্টরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করে একটি সুবিধাভোগী শ্রেণি তৈরি করা হয়েছিল, যারা
আর্থিক ও অন্যান্য সুবিধার বিনিময়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলবে, কাজ করবে। স্বৈরাচারের
পক্ষের সঙ্গী হলেই তার চাকরি হবে, কাজ মিলবে। সরকারি প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,
অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান এমনকি বিচার ব্যবস্থা, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক
মণ্ডলেও এই ধরনের সুবিধাভোগী শ্রেণি তৈরি হয়েছিল। এদেশের গরীব-মেহনতি মানুষের পয়সা
লুট করে পতিত ফ্যাসিবাদ ও তাদের সহযোগীরা একেকজন টাকার পাহাড় গড়ে তোলে। সীমাহীন দুর্নীতির
কবলে পড়ে অর্থনীতি ভেঙে পড়ে।
বিগত
১৬ বছরের নিপীড়নের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই দেড় যুগে প্রতিটি নায্য
দাবি, প্রতিবাদ, বিক্ষোভ চলাকালে পুলিশের পাশাপাশি দলীয় সন্ত্রাসীরা অস্ত্র হাতে আন্দোলনকারীদের
পিটিয়েছে। গত ১৬ বছরে যারাই সরকারের সমালোচনা করেছে, নাগরিকদের অধিকারের পক্ষে কথা
বলেছে তাদেরকে গ্রেপ্তার অথবা গুম করা হয়েছে। লাখ লাখ বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের
নির্বিচারে আটক-গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভয়াবহ এই পরিস্থিতিতে চব্বিশের জুলাইয়ে দেশের
ছাত্রসমাজ, তরুণ প্রজন্ম, সাধারণ মানুষ—সবাই একত্রিত হয়েছে এক নতুন দিনের প্রত্যাশায়।
সমস্বরে তারা বলে ওঠে, এবার ফ্যাসিবাদকে যেতে হবে। তবু দেশের মানুষের বুকে গুলি চালিয়ে
শেষ পর্যন্ত ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে রাখতে চেয়েছিল ফ্যাসিবাদী সরকার।
জুলাই
গণ-অভ্যুত্থান দিবসে জাতির সূর্য সন্তান জুলাই শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেন, তাঁদের আত্মার মাগফেরাত
কামনা করছি। জুলাইয়ে যারা আহত হয়েছেন, চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন, দৃষ্টি হারিয়েছেন জাতির
পক্ষ থেকে আমি তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ জাতি আপনাদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ
থাকবে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের কল্যাণ এবং
যাবতীয় বিষয়াদির প্রশাসনিক দায়িত্ব মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত করা
হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ৮৩৬টি শহীদ পরিবারের মধ্যে ৭৭৫টি শহীদ পরিবারকে মোট ৯৮ কোটি ৪০
লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ও মাসিক ভাতা বাবদ ব্যাংক চেক দেওয়া হয়েছে। অবশিষ্ট যাঁরা আছেন,
তাঁদেরও কয়েকটি বিষয় নিষ্পত্তি সাপেক্ষে সঞ্চয়পত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
এর
পাশাপাশি আহত ১৩ হাজার ৮০০ জন জুলাই যোদ্ধাকে তিনটি ক্যাটাগরিতে নগদ টাকা ও চেক বাবদ
মোট ১৫৩ কোটি ৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে।
প্রধান
উপদেষ্টা আরও জানান, এর মধ্যে ৭৮ জন অতি গুরুতর আহত জুলাইযোদ্ধাকে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড,
তুরস্ক এবং রাশিয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে এবং চিকিৎসা ব্যয় বাবদ এ পর্যন্ত
৯৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।
জুলাইযোদ্ধাদের
চিকিৎসার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জেলা ও উপজেলা
পর্যায়ের সকল সরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিক বা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে সকল শ্রেণির আহত জুলাই যোদ্ধাদের
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকারের পক্ষ
থেকে জুলাই শহীদ ও আহতদের জন্য আরও নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে জুলাইয়ের মহানায়কদের
আত্মত্যাগ তখনই সার্থক হবে যখন এই দেশকে আমরা একটি সত্যিকারের জনকল্যাণকর দেশ হিসেবে
গড়ে তুলতে পারব। আজ আমি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের
সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের, যাদের আত্মত্যাগে আমরা পেয়েছি স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশ।
১৯৭১ সালে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এদেশের জনগণ
সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। লাখো প্রাণের বিনিময়ে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরেও এদেশের মানুষ সুবিচার ও গণতন্ত্র
থেকে বঞ্চিত রয়েছে।
বৈষম্যহীন
ও জনকল্যাণকর রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান জানিয়ে অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেন, আজ আমরা কেবল অতীত
স্মরণ করতে আসিনি,আমরা একটি শপথ গ্রহণ করতে এসেছি। শপথ এই যে—আমরা কোনো ধরনের নিপীড়নের
কাছে মাথা নোয়াব না, আমরা প্রতিষ্ঠা করব একটি জবাবদিহিমূলক, মানবিক, গণতান্ত্রিক এবং
বৈষম্যহীন রাষ্ট্র। এমন রাষ্ট্র, যা সবসময় জনকল্যাণে কাজ করবে। জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ
আমরা বৃথা যেতে দেব না। তাঁদের আত্মত্যাগই হবে আমাদের পথচলার প্রেরণা। তাঁদের স্বপ্নই
হবে আমাদের আগামী বাংলাদেশের নির্মাণরেখা, আজকের দিনে এটাই হোক আমাদের শপথ।
মন্তব্য করুন