ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন সাবিকুন নাহার তামান্না। তিনি ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল থেকে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
ডাকসু নির্বাচনে তিনি সদস্য পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ১০ হাজার ৮৪টি। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে গতকাল সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ভোটে দিনভর ছিল শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, উচ্ছ্বাস ও উত্তেজনা।
সাবিকুন নাহার তামান্না কুমিল্লা জেলা দেবিদ্বার উপজেলা ইউছুফপুর গ্রামে ছফর উদ্দিন সরকার বাড়ীর মোঃ বেলাল হোসেনের দ্বিতীয় মেয়ে তিনি বর্তমান গাজীপুর জেলা কালিয়াকৈর উপজেলা বসবাস করেন, তিনি ২০১৫ সনে থেকে সপরিবারে গাজীপুরে বসবাস করছেন,তার বাবা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কালিয়াকৈর উপজেলার আমীর হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল থেকে নির্বাচনে অংশ নেন তিনি। ডাকসু নির্বাচন ২০২৫-এ প্যানেলটি ২৮টি কেন্পদের মধ্যে ২৩টিতেই জয়লাভ করেছে। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন
সাবিকুন নাহার তামান্নার বাবাকে মেয়ের জয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই ক্যাম্পাস শহীদ আব্দুল মালেক, শহীদ নিজামী, শহীদ অধ্যাপক গোলাম আজম এর বিজরিত পদধূলি, এবং ২৪শে জুলাইয়ে বিল্পবের গণআন্দোলন সিপাহিদের আত্ম ত্যাগের ক্যাম্পাস, আমি সকল শহীদে আত্মা মাগফিরাত কামনা করছি, সকল শিক্ষার্থীদের কাছে আমি ও আমার পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী কুমিল্লা (০৪) এর মনোনীত প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহিদকে সাবিকুন নাহার তামান্না বিজয়ী বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাবিকুন নাহার তামান্না আমাদের দেবিদ্বারের গর্ব পাশ্চাচ্য খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাহী সদস্য পদে সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোটে নির্বাচিত হয়ে সে আমাদের দেবিদ্বারকে সম্মানিত করেছে আমরা এই প্রিয় মেধাবী নেত্রীর প্রতি শুভ কামনা রহিল, আগামী দিনে বৃহত্তর অঙ্গনে সে তার মেধা প্রতিভা দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করবে এবং নারী জাগরণের ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করবে। আমি তার পরিবারের সার্বিক মঙ্গল কামনা করি।
এইদিকে’ সাবিকুন নাহার তামান্নার এ অর্জনে দেবিদ্বারসহ কুমিল্লা জেলায় আনন্দের বন্যা বইছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা চান্দিনার মাধাইয়া এবং দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ বাজার এলাকায় মসলা, মৌসুমি ফলসহ নিত্যপণ্যের বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা।
শনিবার ভোক্তা-অধিকার বিরোধী নানা কর্মকাণ্ডের অভিযোগে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে রং যুক্ত, মেয়াদহীন ও মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার জব্দ করে ধ্বংস করা হয়।
অভিযানের সময় ব্যবসায়ীদের ক্রয়-বিক্রয়ের ভাউচার যাচাই করা হয়। ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রয় করতে, দৃশ্যমান স্থানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন করতে এবং মেয়াদহীন ও মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয় ও সংরক্ষণ না করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, কুমিল্লা জেলার সহকারী পরিচালক মো: আছাদুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত এ অভিযানে জেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ইসরাইল হোসেন এবং জেলা পুলিশের একটি টিম উপস্থিত থেকে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
মন্তব্য করুন
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহতের ২৬ ঘণ্টা পর বাংলাদেশি যুবক কামাল হোসেনের (৩৩) মরদেহ তার পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভারতের এনসি নগর কোম্পানি কমান্ডার সুনীল কুমার বিজিবি-পুলিশের কাছে এ মরদেহ হস্তান্তর করে।
নিহত যুবক কামাল হোসেন (৩৩) সোমবার সন্ধ্যায় কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার পাহাড়পুর সীমান্তে গেলে ভারতীয় বিএসএফ তাকে গুলি করে। কামাল ঘটনাস্থলে মৃত্যুবরণ করে।
নিহত কামাল হোসেন সদর দক্ষিণ উপজেলার জোলাই কুড়িয়াপাড়া গ্রামের ইদু মিয়ার ছেলে।
নিহত কামাল হোসেনের বড় ভাই হিরন মিয়া মরদেহ দেখে জানান, ‘আমার ভাই ঘুমে ছিল। লাদেন কামাল বাড়ির ভিতর আইসা ২ বার ডাকি নিয়ে গেছে। ৮ টার দিকে শুনছি, আমার ভাইরে বিএসএফ গুলি করে মারছে। সোমবার সন্ধ্যার দিকে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার গলিয়ারা পরে বিএসএফ ভারতীয় একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে কামালের মরদেহ নিয়ে যায়। যশপুর বিজিবি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডারের সঙ্গে মরদেহ আনার বিষয়ে যোগাযোগ করলে তারা এখন আমাদের নিকট মরদেহ বুঝিয়ে দেয়।
নিহতের ফুফাতো বোন খোরশেদা জানান, আমার ভাইকে যারা সীমান্তে নিছে তাদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হোক।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই দিলীপ কুমার মজুমদার বলেন, মরদেহ আমরা গ্রহণ করে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেছি। তারা বলছিল দ্রুত সময়ে মরদেহ দাফন করে ফেলবে।
কুমিল্লার ১০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত সিইউ মেজর আরাফাত বলেন, পুলিশ মরদেহ গ্রহণ করে। বিএসএফ এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে। পরবর্তীকালে এমন ঘটনা ঘটবে না। যদি করে আমরা বিজিবিও সমুচিত জাবাব দিতে প্রস্তুত। গুলিতেই সে নিহত হন। তারা হত্যা না করে আমাদের নিকট তাকে ধরিয়ে দিতে পারতো। এ হত্যাটি কোনভাবেই কাম্য নয়।
মন্তব্য করুন
ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজের প্রাক্তন
ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন ২০২৫ এর রেজিষ্ট্রেশনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
করা হয়েছে।
রবিবার বিকেলে প্রতিষ্ঠানের হল রুমে
শিক্ষক, শিক্ষিকা ও ৩৭টি ব্যাচের (১৯৮৮-২০২৪) তাইমিয়ান্স মডারেটর ও ছাত্র-ছাত্রীদের
উপস্থিতিতে এ কার্যক্রম শুরু হয়।
আগামী ১০ জানুয়ারী ২০২৫ এ কুমিল্লা
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে এই রিইউনিয়ন আয়োজনের লক্ষ্যে রেজিষ্ট্রেশন চলবে
আগামী ৩০ নভেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত।
বাকী বিল্লাহ’র সঞ্চালনায় তাইমিয়ান্স গ্রুপের এডমিন
আলমগীর এইচ রিপনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে বক্তব্য রাখেন ইবনে
তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মু. শফিকুল আলম হেলাল, প্রাক্তন শিক্ষক মোঃ মোছলেহ উদ্দিন, তাইমিয়ান্স
বদরুল ইসলাম খান, ইশতিয়াক শাহীন, ও মাজহারুল হক। এছাড়া বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষকদের
মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আমিনুল ইসলাম, ইউনুস সরকার, কামারুজ্জামান, ইসরাফিল, মাওলানা মোছলেহ
উদ্দিন, কামাল হোসেন, আমাতুস সালাম শিরিন, হাজেরা বেগম, উম্মে হাবিবা, এবং রাবেয়া আক্তার।
বক্তারা বলেন, ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড
কলেজের ৩৭ টি ব্যাচের তাইমিয়ান্সদের অংশগ্রহনে গ্র্যান্ড রি-ইউনিয়নের মাধ্যমে প্রাক্তন
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে যোগাযোগের সেতুবন্ধন তৈরি হবে। এতে স্বনামধন্য এই প্রতিষ্ঠানের
ইতিহাস-ঐতিহ্য দেশ বিদেশে ছড়িয়ে পড়বে। দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে উপস্থিত
তাইমিয়ান্স সদস্য ও মডারেটরগণ একটি সফল অনুষ্ঠান আয়োজনের আশাবাদ ব্যক্ত করেন। রেজিষ্ট্রেশন
ওয়েবসাইট এবং মোড়ক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে অনুস্থানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন,কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লার মুরাদনগরের কড়ইবাড়িতে মা, ছেলে ও মেয়েসহ তিনজনকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যার দুই দিন পর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় রাতে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তাররা হলেন— কড়ইবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মো. সবির আহমেদ (৪৮) ও মো. নাজিমউদ্দীন বাবুল (৫৬)।
শুক্রবার (৪ জুলাই) দিবাগত রাতে নিহতের মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদি হয়ে ৬৩ জনকে আসামি করে এই মামলা দায়ের করেন। বাঙ্গরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে পুলিশ শুক্রবার বিকেল ৫টার পর কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে লাশ তিনটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর রাত সাড়ে ৮টার পর পুলিশি পাহারায় নিহতদের বাড়ির পশ্চিম পাশে কড়ইবাড়ি কবরস্থানে লাশগুলো দাফন করা হয়। তবে এই সময় হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া তাদের জানাজায় এলাকাবাসী কিংবা আত্মীয়-স্বজন কাউকে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। পরে রাতে নিহত রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বাঙ্গরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান বলেন, নিহত তিনজনের লাশ দাফনের পর রাতে রুবির মেয়ে রিক্তা আক্তার বাদী হয়ে ৩৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ২৫ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় রাতে দুই জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে যৌথবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মুরাদনগরের কড়ইবাড়ি গ্রামে এলাকাবাসী একটি মোবাইল ফোন চুরি ও মাদক ‘ব্যবসার’ অভিযোগ তুলে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করে।
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন- কড়ইবাড়ি গ্রামের খলিলুর রহমানের স্ত্রী রোকসানা আক্তার রুবি (৫৮), তার ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫) এবং মেয়ে জোনাকি আক্তার (৩২)। ওই সময় হামলায় আহত হন রুবির আরেক মেয়ে রুমা আক্তার (২৫)। তিনি বর্তমানে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ৩৫ লাখ টাকা লুটের মূলহোতা সোলাইমানকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে রাজধানীর তুরাগের দলিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) সনদ বড়ুয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানায়, গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় তোফায়েল আহম্মেদ (৫৫) নামে এক ব্যক্তি গাড়ি ও জমি বিক্রির নগদ ৩৫ লাখ টাকা নিয়ে ঢাকার টিকাটুলি থেকে কুমিল্লার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। এশিয়া এয়ারকন পরিবহনের বাসটি দাউদকান্দি উপজেলার শহীদনগর এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাস বাসটির গতিরোধ করে।
পরে ২-৩ জন ব্যক্তি ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে বাসে উঠে তোফায়েলকে হাতকড়া পরায় এবং জোর করে নামিয়ে আনে। এক পর্যায়ে তারা তার টাকা ভর্তি ব্যাগ ও একটি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে দ্রুত ঢাকার দিকে পালিয়ে যায়।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও জানায়, ঘটনার পরদিন দাউদকান্দি থানায় একটি মামলা রুজু হয়।
এ মামলায় এর আগেই র্যাব-৩ রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে ইমরান হোসেন শাওন (২৯) নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে তার দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সোলাইমানের নাম উঠে আসে।
গ্রেপ্তার সোলাইমান মাদারীপুরের কালকিনি থানার সাহেব রামপুর গ্রামের কালাম ব্যাপারীর ছেলে। তিনি ঘটনার সময় ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটির চালক ছিলেন।
র্যাব-৩ এর এই কর্মকর্তা জানান, সোলাইমানকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দস্যুতার সঙ্গে তার সম্পৃক্ততার কথা নিশ্চিত হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য আসামিদেরও চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন,কুমিল্লা প্রতিনিধি:
২০২৪ সালের ৪ ও ৫ আগস্ট, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এ কুমিল্লার দেবীদ্বার পরিণত হয় রণক্ষেত্রে। আওয়ামী লীগের সশস্ত্র কর্মী ও পুলিশের হামলায় নিহত হন পৌর সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক বাদশা রুবেল (৪৩), স্কুলছাত্র আমিনুল ইসলাম সাব্বির (১৮) ও আব্দুস সামাদসহ মোট ১২ জন। আহত হন অর্ধশতাধিক, এদের মধ্যে স্কুলছাত্র আবুবকর মানসিক ভারসাম্য হারান।
৪ আগস্ট বানিয়াপাড়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন রুবেল। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার স্ত্রী হ্যাপি আক্তার তখন ছিলেন ৯ মাসের অন্তঃসত্ত¦া। নিহতের এক মেয়ে ও পরবর্তীতে জন্ম নেওয়া এক ছেলে রয়েছে। রুবেল দেবীদ্বার পৌর এলাকার বারেরা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। রুবেল পেশায় বাস টালক ছিলেন।
৫ আগস্ট থানা ঘেরাওয়ের সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন সাব্বির। ৪০ দিন মৃত্যুর সাথে লড়ে ১৪ সেপ্টেম্বর মারা যান। নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাব্বির পরিবার চালাতেন ভ্যান চালিয়ে। সিএনজি চালক আমিনুল ইসলাম ছাব্বির দেবীদ্বার পৌর এলাকার ভিংলাবাড়ি গ্রামের মৃত আলমগীর হোসেনের পুত্র। একই ঘটনার জেরে গুলিবিদ্ধ হন আব্দুস সামাদ। তিনি দীর্ঘ সাত মাস চিকিৎসা নিয়ে ৪ মার্চ ঢাকা জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে মারা যান।
আহত শিক্ষার্থী আবুবকর এখন মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে। তার পরিবার উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের সহায়তা কামনা করছে।
দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১২ শহীদের রক্তে লালিত গণআন্দোলন। সংগ্রামী ছাত্র জনতার আত্মত্যাগের করুণ ইতিহাস।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন স্থানের মতো কুমিল্লার দেবীদ্বারও জেগে উঠেছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে জাগরণ থেমে গেছে গুলির আওয়াজে, রক্তাক্ত হয়েছে শহরের রাজপথ। এ পর্যন্ত দেবীদ্বার উপজেলার ১২ জন শহীদ গণআন্দোলনের অংশ নিয়ে শাহাদাৎ বরণ করেছেন। তাঁদের রক্তে লেখা হয়েছে আন্দোলনের করুণ ইতিহাস।
নিম্নে উল্লেখিত ৩ জন ছাড়া বাকী ৯ জনের শহীদদের নাম, পরিচয় ও শাহাদাতের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হলো:
দেবীদ্বার উপজেলার এলাহাবাদ ইউনিয়নের কাচিসাইর গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম সরকার’র পুত্র ফয়সাল সরকার (২৪)। সে ঢাকায় একটি পলিটেকনিক্যাল ইনিস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯ জুলাই বিকেলে ঢাকা আব্দুল্লাহপুর এলাকায় পুলিশের গুলিতে ফয়সালের মাথার খুলি উড়ে যায়, পরে হসপিটালে চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান। তাকে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে ঢাকায় অজ্ঞাত স্থানে দাফন করা হয়।
উপজেলার বড়শালঘর গ্রামের মো. হানিফ মোল্লা’র পুত্র মো. সাগর মিয়া(১৯), তিনি পেশায় সবজি বিক্রেতা ছিলেন। ১৯ জুলাই ঢাকা মিরপুর ১০ নম্বরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২০ জুলাই তার নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।
উপজেলার রাজামেহার ইউনিয়নের বেতুয়া গ্রামের মো. মানিক মিয়ার পুত্র মোঃ হোসাইন মিয়া (১০), সে পেশায় পপকর্ন বিক্রেতা ছিলেন। ২০ জুলাই বিকেলে চিটাগং রোডে তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
উপজেলার ভানী ইউনিয়নের সূর্যপুর গ্রামের মৃত: মোহাম্মদ আলীর পুত্র কাদির হোসেন সোহাগ (২২), তিনি পেশায় চাকরি জিবী(পাঠাও কুরিয়ার সার্ভিস)। ২০ জুলাই ঢাকা গোপীবাগে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ২২ জুলাই নিজ বাড়িতে দাফন সম্পন্ন করা হয়। উপজেলার ইউছুফপুর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের মৃত শাহআলম সরকার’র পুত্র জহিরুল ইসলাম রাসেল। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৪ আগস্ট ঢাকা গুলিস্তান এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন করা হয়।
উপজেলার ৪ নং সুবিল ইউনিয়নের ওয়াহেদপুর গ্রামের মোঃ ইদ্রিস মিয়ার পুত্র মোঃ রবিন মিয়া (৩৫)। পেশায় একজন ব্যবসায়ি ছিলেন। ৪ আগস্ট যাত্রাবাড়ি গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়।
উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের খয়রাবাদ গ্রামের ফজর আলীর পুত্র মোঃ রায়হান রাব্বি। তিনি শিক্ষার্থী ছিলেন। ৫ আগস্ট খিলগাঁও তালতলা মার্কেটে গুলিতে নিহত হন। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে দাফন হয়। উপজেলার এলাহাবাদ গ্রামের মো. সফিকুল ইসলাম রানার পুত্র সাইফুল ইসলাম তন্ময়। উপজেলার রসুলপুর গ্রামের সৈয়দ আবুল কায়েসের ছেলে নাজমুল হাসান। ঢাকার মধ্য বাড্ডায় একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চাকরি করতেন তিনি। গত ১৯ জুলাই দুপুরের বাড্ডা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরদিন মরদেহ মাদারীপুরে তার মামার বাড়িতে দাফন করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার মুরাদনগরে নিখোঁজের ২০ দিন পর মাটি খুঁড়ে মেহেদী হাসান (১৮) নামে এক যুবকের কঙ্কাল উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) মুরাদনগর থানা ও বাঙ্গরা বাজার থানার সহযোগীতায় নবীপুর পশ্চিম ইউনিয়নের উত্তর ত্রিশ এলাকা থেকে মাথার খুলি ও হাড়গোর উদ্ধার করে কুমিল্লা সিআইডি পুলিশের একটি বিশেষ টিম। নিহত মেহেদী হাসান বাঙ্গরা বাজার থানার দীঘিরপাড় গ্রামের মৃত মোস্তফা’র ছেলে। সে পেশায় একজন অটোরিকশা চালক ছিলো।
গত ১১ আগস্ট রাতে মেহেদী হাসান বাঙ্গরা বাজার থেকে তার অটোরিকশায় ভাড়া নিয়ে কোম্পানীগঞ্জ যাওয়ার সময় অটোরিক্সাসহ নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পর দিন পরিবারের পক্ষ থেকে বাঙ্গরা বাজার থানায় একটি জিডি করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
৩০ কেজি গাঁজা ও ৩ বোতল বিদেশী মদ সহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
২৮ আগস্ট রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন
উত্তর রামপুর এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) নামক দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময়
আসামীদের কাছ থেকে ৩০ কেজি গাঁজা, ৩ বোতল বিদেশী মদ ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি
প্রাইভেটকার গাড়ি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ মোজাম্মেল
হোসেন (২৯) নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা থানার বিন্না দক্ষিণপাড়া গ্রামের মৃত কালাচাঁন
মিয়া এর ছেলে এবং ২। মোঃ মাসুদ (৩২) ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানার বারহা গ্রামের মৃত হারুন
অর রশিদ এর ছেলে।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত
প্রাইভেটকার ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য গাঁজা ও বিদেশী
মদ সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ অন্যান্য জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি
ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ
হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১
এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ
প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়ছার বলেছেন, সাম্প্রতিককালে দেশে সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ড আমাদের হৃদয়কে ভীষণভাবে নাড়া দিয়েছে। বিশেষ করে ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনের হত্যাকাণ্ডের ঘটনা সারা দেশের মানুষকে অনেকটা আতংকে ফেলেছে। একটি জলজ্যান্ত মানুষকে পিটিয়ে পাথর মেরে হত্যা করা হচ্ছে,অথচ এ ঘটনাস্থলের আশপাশে স্বাভাবিকভাবে মানুষ চলাচল করছে। কেউ কিছু বলছে না। এমনটা হতে পারে না। আমাদের মানবিক হওয়া প্রয়োজন। বিবেককে শাণিত করা প্রয়োজন। মানুষের দুঃখে সহানুভূতিশীল হওয়া প্রয়োজন।
কুমিল্লায় গুরুতর অপরাধের মধ্যে ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে, এর পাশাপাশি চাঁদাবাজির ঘটনাও বেড়েছে। মাদকের অপব্যবহার ও চোরাচালান বেড়েছে। কুমিল্লায় চাঁদাবাজি বন্ধ ও মাদক সহনীয় পর্যায়ে রাখতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। সকল কিছুর নিয়ন্ত্রণ করা একা রাষ্ট্রের পক্ষে সম্ভব নয়। জেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আজ রবিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়ছার আরও বলেন, কুমিল্লায় জলাবদ্ধতা দূরীকরণে রাজনৈতিক নেতাদের ভূমিকা রাখতে হবে। স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে নদী ও পুকুর ভরাট রোধ করতে হবে। গ্রাম আদালতকে অধিক কার্যকর করতে হবে। ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছাড়পত্র দেয়ার ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিকতা যাচাই বাছাইয়ে কড়াকড়ি করতে হবে।
পুলিশ সুপার মোঃ নাজির আহমেদ খান বলেন, পুলিশ চাঁদাবাজদের বিপক্ষে শক্ত অবস্থানে রয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে গতমাসে পুলিশ ১৬৮ টি মামলা করেছে।
কুমিল্লায় মাদক মূলত প্রতিবেশী দপয় থেকে আসে।এটি একটি ষড়যন্ত্র। আমাদের যুব সমাজকে বিপদগ্রস্ত করতে এ কাজটি করা হচ্ছে। দেশে বর্তমানে যে সামাজিক অস্থিরতা বিরাজ করছে এ অবস্থায় কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে আটক না হয় সে ব্যাপারে পুলিশ সতর্ক রয়েছে।
সভায় কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন ভাংচুর রাস্তাসমূহ সংস্কার, জলাবদ্ধতা দূরীকরণ ও যানযট নিরসনের লক্ষে ব্যাপক আলোচনা করা হয়।
সভার শুরুতে বিগত সভার কার্যবিবরণী পাঠ করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহফুজা মতিন।
বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন ডা.মোঃ আলী নূর মোহাম্মদ বশির আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( সদর সার্কেল) মোহাম্মদ সাইফুল মালিক, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের সচিব মোহাম্মদ মামুন, জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী, কুমিল্লা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর কাজী দীন মোহাম্মদ, মহানগর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মাহাবুবুর রহমান, অধ্যাপক শান্তিরঞ্জন ভৌমিক, সিনিয়র সাংবাদিক মোতাহার হোসেন মাহবুব, আদর্শ সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হিজবুল বাহার ভূঞা, সচেতন নাগরিক কমিটি কুমিল্লার সভাপতি রোকেয়া বেগম শেফালী, দৈনিক আমাদের কুমিল্লার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক শাহাজাদা এমরানসহ বিভিন্ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
কুমিল্লা ইয়ুথ জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের
(২০২৫-২৬) ১৫ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৬ জুন সাধারণ সভা শেষে ৩০ জুন
দুপুরে সবার মতামতের ভিত্তিতে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।
নতুন কমিটিতে সভাপতি পদে কুমিল্লা টোয়েন্টি
ফোর টিভির হেড অব নিউজ তামজিদ হোসেন লিপুকে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক পদে দৈনিক খোলা কাগজের জেলা প্রতিনিধি
শাহ ইমরান ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দৈনিক পূর্বাশার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ম্যাক রানাকে
নির্বাচিত করা হয়েছে।
কমিটির অন্যান্য পদে সিনিয়র সহ সভাপতি
পদে দৈনিক পূর্বাশার সিনিয়র প্রতিবেদক মো:
আলাউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ডেইলি বাংলাদেশ মিররের বিশেষ প্রতিনিধি সালাহউদ্দিন
সোহেল, কোষাধ্যক্ষ পদে চ্যানেল বাংলাদেশের জুয়েল খন্দকার, দপ্তর সম্পাদক পদে দৈনিক
আজকের কুমিল্লার স্টাফ রিপোর্টার উজ্জ্বল হোসেন বিল্লাল, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক
পদে দৈনিক সংবাদের সৈয়দ রাজিব, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে চ্যানেল বাংলাদেশের কন্ট্রিবিউটর বি এম মহিউদ্দিন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক
সম্পাদক পদে দৈনিক আজকের কুমিল্লার বার্তা সম্পাদক নাছরিন আক্তার ও আমোদ- প্রমোদ বিষয়ক
সম্পাদক পদে দৈনিক পূর্বাশার সিনিয়র ডেস্ক ইনচার্জ সাবিয়া সুলতানা রয়েছেন।
নির্বাহী সদস্য পদে রয়েছেন বৈশাখী টিভির
প্রতিনিধি আনোয়ার হোসেন, ডেইলি বাংলাদেশ মিররের সিনিয়র রিপোর্টার এড. সুদীপ রায় , দৈনিক মানবকন্ঠের মাহবুবুল আলম
আরিফ ও দৈনিক যায় যায় দিনের বেলাল হোসাইন।
এ কমিটির উপদেষ্টা পদে রয়েছেন দৈনিক
ইনকিলাবের স্টাফ রিপোর্টার সাদিক হোসেন মামুন, দৈনিক পূর্বাশার নির্বাহী সম্পাদক মাহবুব
আলম বাবু, কানাডা প্রবাসী সাংবাদিক মাজহারুল ইসলাম বিপুল, দৈনিক আজকের কুমিল্লার সম্পাদক
ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু, মোহনা টিভির প্রতিনিধি তাওহিদ হোসেন মিঠু, বাসসের প্রতিনিধি দেলোয়ার
হোসাইন আকাঈদ।
এছাড়া কমিটিতে সদস্য পদে রয়েছেন জিটিভির প্রতিনিধি সেলিম রেজা মুন্সি, দৈনিক আজকের জীবনের নেকবর হোসেন, দৈনিক বাংলার আলোড়নের বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান খান, মাই টিভির প্রতিনিধি আবু মুসা, দৈনিক রূপসী বাংলার এন কে রিপন, আরটিভির প্রতিনিধি জহিরুল হক বাবু, সময় টিভির প্রতিনিধি ইসতিয়াক আহমেদ, দৈনিক পূর্বাশার জসিম উদ্দিন চৌধুরী, জাগরণী টিভির প্রতিনিধি আশিকুর রহমান আশিক, দৈনিক আলোকিত কুমিল্লার সম্পাদক সাইফুল সুমন, সাপ্তাহিক মেগোতীর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আসিফ মান্না, সারাবাংলা টোয়েন্টি ফোরের প্রতিনিধি রাসেল সোহেল, এশিয়ান টিভির প্রতিনিধি মাহফুজ আনোয়ার সৌরভ, কুমিল্লা টোয়েন্টি ফোর টিভির আব্দুল মোতালেব নিখিল, ঢাকা মেইলের প্রতিনিধি সাকলাইন জোবায়ের, জাগো কুমিল্লার সম্পাদক অমিত মজুমদার, দৈনিক পূর্বাশার স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান মুন্না, দৈনিক ইত্তেফাকের দাউদকান্দি প্রতিনিধি শরীফ প্রধান, বার্তা টোয়েন্টি ফোরের মঈন নাসের খান রাফি, চ্যানেল এস এর প্রতিনিধি রাজিব সাহা, ডিবিসি টিভির ক্যামেরাপার্সন বিপ্লব।
মন্তব্য করুন