

নেকবর হোসেন,কুমিল্লা:
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য প্রতীকী ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শুক্রবার সকালে নগরীর শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে এ প্রতীকী ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪ সালের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের চেতনাকে ধারণ করে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণি-পেশার মানুষ।
আনুষ্ঠানিকভাবে ম্যারাথনের উদ্বোধন করেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পঙ্কজ বড়ুয়াসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ম্যারাথনটি শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়াম থেকে শুরু হয়ে নগরীর প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে পুনরায় স্টেডিয়ামে এসে শেষ হয়। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন আর মুখে গণচেতনার স্লোগান—এমন প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে মুখর হয়ে ওঠে পুরো আয়োজন।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার বলেন, এই প্রতীকী ম্যারাথনের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস, তাৎপর্য ও মূল্যবোধ সম্পর্কে জানতে পারবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় নিজেদের সচেতন ভূমিকা রাখতে উদ্বুদ্ধ হবে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্টস (IAUP)-এর ৬০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও সেমি-অ্যানুয়াল কনফারেন্স ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করেছে কুমিল্লার সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (CCN University of Science & Technology)।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দুই শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ও গ্লোবাল এডুকেশন লিডারদের অংশগ্রহণে আয়োজিত এ আন্তর্জাতিক সম্মেলনে সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মো. তারিকুল ইসলাম চৌধুরী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের অনারারি ডিরেক্টর (অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ইফতেখারুল ইসলাম চৌধুরী সিয়াম।
এ সম্মেলনে বিশ্বমানের উচ্চশিক্ষা, গবেষণা সহযোগিতা, প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা এবং টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হয়। সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণ বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে মত দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
মন্তব্য করুন


চাঁদপুরের কচুয়ায় ছাত্রলীগ নেতা ও আওয়ামী
লীগ নেতাকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ইং তারিখ রাতে
র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চাঁদপুর জেলার কচুয়া
থানাধীন সাচার বাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে নিষিদ্ধ সংগঠন
ছাত্রলীগ কর্মী মোঃ কামরুল হাসান রিয়াদকে গ্রেফতার করা হয়। একই রাতে পরিচালিত অন্য
একটি অভিযানে চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানাধীন কোয়া এলাকা হতে আওয়ামীলীগ নেতা বিল্লাল হোসেনকে
গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী ১। মোঃ কামরুল হাসান
রিয়াদ (৩১) চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানার সুয়ারুল গ্রামের আব্দুর রব পাঠান এর ছেলে এবং
২। বিল্লাল হোসেন (৪৫) একই থানার কোয়া গ্রামের নুরুল ইসলাম এর ছেলে।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত ১ নং আসামী
মোঃ কামরুল হাসান রিয়াদ (৩১) কচুয়া উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাচার
ডিগ্রি কলেজের সাবেক সভাপতি এবং ২ নং আসামী বিল্লাল হোসেন (৪৫) কচুয়া পৌর ০৩ নং ওয়ার্ড
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিল। তারা উভয়েই লিফলেট বিতরণ ও নাশকতা কার্যক্রম পরিচালনার
দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের
জন্য চাঁদপুর জেলার কচুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের
সুন্দুরিয়া পাড়া এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে
বিদেশী ও দেশী বিপুল পরিমান অস্ত্রসহ মো. মোতাব্বির
হোসেন জনি (৩৫) নামের এক জনকে আটক করেছে যৌথবাহিনী।
এ সময় তার বাড়ি থেকে ১টি বিদেশি এয়ারগান,
১৪টি দেশিয় তলোয়ার, ১টি লোহার তৈরি চাকতি, ৩টি চাকু, ৫টি স্টিক ও নগদ সাড়ে ৪ লাখ
টাকা উদ্ধার করে।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২ টার দিকে সেনাবাহিনীর
নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী জনির বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে অস্ত্রসহ তাকে আটক করে।
আটক হওয়া মোহাম্মদ মোতাব্বির হোসেন
জনি- ফারজানা ট্রান্সপোর্ট এর মালিক।
তাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সেনাবাহিনী।
আটককৃত মোহাম্মদ মোতাব্বির হোসেন জনিকে
অস্ত্রসহ বুড়িচং থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লায় এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় প্রভা নামে এক কিশোরী আত্মহত্যা করেছে। প্রভা জেলার বুড়িচং উপজেলার ভরাসার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। সে উপজেলার ইছাপুরা গ্রামের কাতার প্রবাসী মোস্তফা কামালের মেয়ে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার কুমিল্লা বোর্ডের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফলে প্রভা ফেল করার খবর পেয়ে নিজ ঘরে বিকালের দিকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
নিহতের দাদা সাংবাদিকদের জানান, পরীক্ষার ফেল করায় তার নাতিন প্রভা গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। এ খবর প্রবাসে তার বাবা জাহাঙ্গীর আলম জানতে পেরে সে দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বুড়িচং থানার ওসি আজিজুল হক জানান, বিষয়টি আত্মহত্যা বলে জানা গেছে। ঘটনার স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর হোসেন বলেন, ঘটনাটি বড়ই দুঃখজনক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন


পাহাড়ে অস্থিরতা ও মব জাস্টিসের বিরদ্ধে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের’ ব্যানারে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে আইন বিভাগের ১৫তম আবর্তনের সুইচিং মারমা বলেন, 'বর্তমানে পাহাড়ে যে অস্থিতিশীলতা চলছে তা ব্যক্তিগত ইস্যুকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি। এখন তা সামগ্রিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সামগ্রিক পর্যায় থেকে শুরু হয় বাঙালি বনাম পাহাড়িদের সংঘাত। এ ইস্যুতে সাধারণ ছাত্র ও সরকারের মাধ্যমে সমাধানে যাওয়া দরকার। আমরা যে যার জাতিসত্ত্বা নিয়ে বাংলাদেশে সুশৃঙ্খলভাবে বসবাস করতে চাই। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করে যেতে চাই। আমরা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে একসাথে মিলে বসবাস করতে চাই।'
মোজ্জাম্মেল হোসাইন আবির বলেন, 'স্বৈরাচারী দোসররা সারাদেশে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে ছাত্র জনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাচ্ছে। তারা পাহাড়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চায়। মব জাস্টিসের নামে যেসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে তাদের মধ্যে ছাত্রলীগের প্রেতাত্না রয়েছে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেও ছাত্রলীগের অনেক প্রেতাত্নারা সুশীলরূপে চলাফেরা করছেন। আপনারা যদি ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন, তাহলে কঠিনভাবে প্রতিহত করা হবে। এ ক্যাম্পাসে স্বৈরাচারের দোসর, ছাত্রলীগের কোনো স্থান নাই।'
মানববন্ধনে কুবির অন্যতম সমন্বয়ক আবু রায়হান সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে মানববন্ধনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
মন্তব্য করুন


মো মিজানুর রহমান মিনু:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের সৈয়দপুর এলাকায় হোটেল ব্যবসার অন্তরালে গাঁজার বাণিজ্য করছে একটি চক্র।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনকে ফাঁকি দিতে হোটেল বা দোকানের বাহিরে ঝোপ ও মাটির স্তুপের মধ্যে ছোট ছোট পুটলি করে গাঁজার লুকিয়ে রাখে। মহাসড়কে চলাচলরত ট্রাক, কার্ভাডভ্যান, যাত্রীবাহী বাসের কিছু চালক ও হেলপারসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে মাদকসেবীরা ওইসব হোটেলের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। তখন হোটেল বা চা দোকানের লোকজন লুকানো স্থান থেকে চাহিদা মাফিক গাঁজার পুটলি তাদের হাতে তুলে দেয়।
শনিবার বিকেল ৩ টা ২২ মিনিটে ঢাকাগামী সিডিএম পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাস উপজেলার সৈয়দপুর এলাকায় মহাসড়কের পাশের জোনাকি হোটেল সংলগ্ন (দক্ষিণ পাশে) একটি দোকানের সামনে দাঁড়ায়। পরে গাড়ির সুপারভাইজার থেকে ২০০ টাকা নিয়ে হেলপার সাইনবোর্ড বিহীন হোটেলে যায়। হেলপার যাওয়ার পরে ওই হোটেলের মালিক পাশের মাটির স্তুপ থেকে কয়েকটি গাঁজার পুটলি বের করে নিয়ে আসে।
এমন একটি সংবাদ পেয়ে চৌদ্দগ্রাম থানার এসআই ওসমান গণি সঙ্গীয় অফিসারসহ পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে হোটেলের মালিক জাহাঙ্গীর আলম (৩৮)কে আটক করে।
এসময় তার দেহ তল্লাশি করে ও ডান হাতে থাকা নীল রংয়ের পলিথিনের ভিতর রক্ষিত পেপার দ্বারা মোড়ানো ৫০টি গাঁজার রোল উদ্ধার করা হয়। যাহা কাগজ সহ প্রতিটি রোলের ওজন ২০ গ্রাম করিয়া মোট ১০০০ গ্রাম বা ০১ কেজি।
আটককৃত জাহাঙ্গীর উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের উত্তর বাবুচির্র (বসুন্ডা বাড়ি) মৃত রুহুল আমিনের ছেলে।
এ ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে ওসি ত্রিনাথ সাহা সংবাদ মাধ্যমকে জানান। মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।
মন্তব্য করুন


আজ
সোমবার কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার কুমিল্লা সিটি কলেজ মিলনায়তনে মাদকমুক্ত জাতি গঠনে
শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সদর দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়া
খানম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর,কুমিল্লার চৌধুরী
ইমরুল হাসান, সদর দক্ষিণ থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক, সংগঠক
ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লেখক শাহাজাদা এমরান, কুমিল্লা সিটি কলেজের পরিচালনা পর্ষদ এর
সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা।
সেমিনারে
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, কুমিল্লা সিটি কলেজের প্রভাষক মাহদি প্রমি।
সেসিনারে
সভাপতিত্ব করেন, কুমিল্লা সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মো: নাদিমুল হাসান চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগণ একটি সমৃদ্ধ জাতি গঠনে মাদকাসক্ত মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে
সবাইকে সম্মিলিত ভাবে কাজ করার আহবান করেন। শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে বিরত থাকার জন্য
বিভিন্ন দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য ও উপদেশ প্রদান করেন।
কুইজ
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে মাদকের ক্ষতিকর দিক লেখা সম্বলিত
খাতা, কলম,স্কেল ও জ্যামিতি বক্স বিতরণ করা হয়।
এসময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপস্থিত সবাইকে মাদকবিরোধী শপথ বাক্য পাঠ করান এবং সবাই মিলে "মাদক কে না বলুন"লাল কার্ড প্রদর্শন করেন।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার লাকসামে রেললাইনের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া যুবকের মরদেহের রহস্য উদঘাটন করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১১। চাঞ্চল্যকর এ ক্লুলেস হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট সন্দেহভাজন ৯ জনকে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গত ২৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে লাকসাম উপজেলার গন্ডামারা জবাইখানার পাশে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের পাশে এক যুবকের লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। লাকসাম রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। মৃতদেহটির মুখমণ্ডল ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল।
নিহত যুবকের নাম মইন উদ্দিন অন্তর (১৮)। বাড়ি কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের নুরুন্নবীর ছেলে। ওই ঘটনার পর নির্যাতিত অন্তরের মা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন। ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় র্যাব-১১ দ্রুত গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি বিশেষ দল কুমিল্লার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন মোট ৯ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল হোসেন ওরফে ক্যামেল (৩২), মোঃ ইসমাইল খান (২৫), মিলন হোসেন ওরফে ছোট মিলন (১৫), মোঃ হাসান ওরফে এমআই হাসান (২২) সহ আরও ৫ জন। তাদের কাছ থেকে ৬টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায় নিহত অন্তর স্থানীয় একটি ভাংড়ির দোকানে কাজ করত এবং অপরাধচক্রের সঙ্গে চলাফেরা করত। চুরি, ছিনতাই ও মাদক ব্যবসায় সে এবং গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। চোরাই মাল ও মাদক ব্যবসার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
ঘটনার দিন তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তারা অন্তরকে হত্যা করে এবং লাশ গুম করতে রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে তাদেরকে লাকসাম রেলওয়ে থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় জেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের আয়োজনে পালিত হচ্ছে 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস'।
উক্ত কর্মসূচিতে রয়েছে শহিদ স্মরণ, আলোচনা সভা, সংবর্ধনা ও বিজয় র্যালি।
আজ মঙ্গলবার ( ৫ আগস্ট) সকালে কুমিল্লা নগরীর উত্তর রামপুর এলাকায় শহিদ মাসুম মিয়ার কবর জিয়ারত ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শুরু হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের কর্মসূচি।
পরে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার এর সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, পুলিশ সুপার নাজির আহম্মেদ খান, মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক আহ্বায়ক আবু রায়হানসহ অন্যরা।
অনুষ্ঠান শেষে শহিদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পরে স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এদিকে দিবসটি উপলক্ষে সকালে মহানগর ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে বের হয় বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি। বিজয় র্যালির আয়োজন করে জেলা ও মহানগর বিএনপিসহ বিভিন্ন সংগঠনও।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, কুমিল্লা শহর ও এর আশে পাশের এলাকায় র্যা বের টহল কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। মহাসড়কে যাত্রী সেবা নিশ্চিতকরণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লা। এরই প্রেক্ষিতে জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে গভীর রাত পর্যন্ত টহল কার্যক্রম পরিচালনা, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসমূহে চেকপোস্ট স্থাপনের মাধ্যমে সন্দেহভাজন প্রাইভেটকার, সিএনজি, মোটরসা ইকেল সহ বিভিন্ন যানবাহন তল্লাশির কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এছাড়াও জনসাধাণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, নাশকতামূলক কর্মকান্ড প্রতিরোধ ও যেকোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি প্রতিরোধে র্যা বের টহল টিমের পাশাপাশি সাদা পোষাকের গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন