"খেলবে
কুমিল্লা বার, দেখবে সকল বার ও সারা বিশ্ব"- এই শ্লোগান সামনে রেখে গেলো বছরের
ন্যায় এবারও শত ব্যস্ততার মাঝেও একটু বিনোদনের উদ্দেশ্যে কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির
আয়োজনে CDBA T-10 ক্রিকেট টূর্ণামেন্ট-২০২৩ এর খেলা চলছে।
এ
খেলাটি ২১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে কুমিল্লা টিক্কারচরস্থ শেখ কামাল ক্রীড়া পল্লীতে
অনুষ্ঠিত হয়। খেলায় গোমতীকে হারিয়ে সিবিএ এডভোকেটস্ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ান হয়ে কোয়ার্টার
ফাইনালে উত্তীর্ণ।
ওই
খেলায় সিবিএ এডভোকেটস্ এর খেলোয়াড় এডভোকেট রানা মজুমদারকে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ ঘোষণা
করেন কুমিল্লা জেলা আইনজীবী সমিতির সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী।
তার ব্যক্তিগত রান ৮২ এবং অপরাজিত ব্যাটস্ ম্যান।
সিবিএ
এডভোকেটস্ এ রয়েছেন- প্রধান উপদেষ্টা লাকসাম উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট মোঃ ইউনুস ভূইয়া
এবং টিম ম্যানেজার এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ভূঁইয়া, প্রধান নির্বাচক এডভোকেট মোঃ
ইলিয়াস মজুমদার, নির্বাচক এডভোকেট মোঃ মনিরুল ইসলাম ও এডভোকেট মোঃ আমজাদ হোসেন লিটন,
হেড কোচ এডভোকেট মোঃ মহসিন ভূইয়া, সহ- হেড কোচ এডভোকেট মোঃ হারুনুর রশিদ সবুজ, ব্যাটিং
কোচ এডভোকেট মোঃ নুরুদ্দীন মিয়াজি বুলবুল, বোলিং কোচ এডভোকেট মোঃ আতিকুর রহমান সুমন,
ফিল্ডিং কোচ এডভোকেট মোঃ জুয়েল হোসেন, মিডিয়া ম্যানেজার এডভোকেট তাপস চন্দ্র সরকার,
মাইন্ড ট্রেইনার এডভোকেট শাহ্ আলম, সহঃ ব্যাটিং কোচ এডভোকেট আল নোমান সরকার ও সহঃ মিডিয়া
কোচ এডভোকেট আবুল কাশেম।
সিবিএ
এডভোকেটস্ এর খেলোয়াড়েরা হলেন- এডভোকেট মোঃ মঈনুল আলম মনি, এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,
এডভোকেট শওকত হাসান দিদার, এডভোকেট শাহাবুদ্দিন নাসেফ, এডভোকেট মোঃ মোবারক হোসেন, এডভোকেট
মোঃ আবু হাসনাত মুন্সি পলাশ, এডভোকেট মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, এডভোকেট মোঃ শেখ সাদী ভূইয়া,
এডভোকেট মোঃ তাহের আলম নিপু, এডভোকেট মোঃ সোহেল আহাম্মদ, এডভোকেট মোঃ আলমগীর হোসাইন,
এডভোকেট মোঃ মজিবুর রহমান (মুজিব), এডভোকেট মোঃ আরিফ হোসেন সৈকত, এডভোকেট রানা মজুমদার
ও অধিনায়ক এডভোকেট মোঃ সালাহউদ্দিন মোমেন।
মন্তব্য করুন
মজিবুর রহমান পাবেল, প্রতিবেদক:
কুমিল্লা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের উদ্যোগে ইউনিট
প্রাঙ্গণে যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক যুব দিবস-২০২৫ পালিত হয়।
এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল-"প্রযুক্তি ও অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বহুপাক্ষিক সহযোগিতার অগ্রগতিতে যুবসমাজ"।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা
রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সহকারী পরিচালক ও ইউনিট লেভেল কর্মকর্তা ফাহাদ আল নূর সাজিদ,
প্রশিক্ষণ বিভাগীয় প্রধান ফয়সাল আহমেদ , প্রশাসন বিভাগীয় উপ-প্রধান মো: মহিববুল্লাহ,
বন্ধুত্ব বিভাগীয় প্রধান মো: সাইফুল ইসলাম, সেবা ও স্বাস্থ্য উপবিভাগীয় প্রধান আমেনা
আক্তার, অফিস সহকারী জনাব মো: নজরুল ইসলাম এবং জেলা ও উপজেলা যুব রেড স্বেচ্ছাসেবকরা
উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, যুব সমাজই জাতির
ভবিষ্যৎ, তাই তাদের সঠিক দিকনির্দেশনা, প্রশিক্ষণ এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত
করা অত্যন্ত প্রয়োজন। যুবকদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ব্যক্তিত্ব উন্নয়নে সম্পৃক্ত করা।
মন্তব্য করুন
মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার চরজোকা এলাকার ভয়ংকর মানব পাচারকারী চক্রের মূলহোতা মিলন ফকিরসহ মানব পাচার চক্রের সদস্য রিজাউল ফকির ও তাসলিমা বেগম কে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১ এর আভিযানিক দল।
র্যাব জানান, চক্রের মূলহোতা মিলন ফকির দীর্ঘদিন ধরে লিবিয়া থেকে মানব পাচারের কাজ করে আসছে। বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বেকারত্ব ও দারিদ্রের সুযোগ নিয়ে তার চক্রের অন্যান্য সদস্যদের মাধ্যমে বিদেশে ভালো চাকরী দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মানব পাচার করে আসছিল। এই চক্রটি ফরিদপুরের ভাংগা থানার গোয়ালদী গ্রামের সহিদুল শেখ (৪৮) এর ছেলে জুবায়েদকে ১২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ইতালিতে মোটা টাকার বেতনের চাকরীর প্রলোভন দেখিয়ে আসে। বেকারত্বের অভিশাপ থেকে বাঁচার জন্য জুবায়েদের হত দরিদ্র বাবা-মা জায়গা-জমি বন্ধক রেখে অনেক কষ্ট করে টাকা জোগার করে উপরোক্ত মানব পাচার চক্রের সদস্য রিজাউল ফকির ও তাসলিমা বেগমকে দেয়। গত ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ২৯ তারিখে আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে জুবায়েদকে পাচারের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে নিয়ে লিবিয়া পাঠিয়ে দেয় । এরপর থেকে জুবায়েদের আর খোঁজ না পেয়ে তার বাবা-মা মূলহোতা মিলনের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে সে আরো দশ লক্ষ টাকা দাবী করে তার ছেলেকে ফিরিয়ে দেবার কথা বলে। এরই মধ্যে হঠাৎ করে জুবায়েদ একদিন ফোন করে বলে তাকে প্রচুর অত্যাচার করেছে এবং ট্রলারে করে তাকে সাগরে নিয়ে যাচ্ছে। তার বাবা-মা এতে আতঙ্কিত হয়ে মূলহোতা মিলনকে আরো ছয় লক্ষ টাকা দিলেও তার ছেলেকে খুঁজে না পেয়ে আসামীদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনের ৬/৭/৮ ও ১০ ধারায় মামলা দায়ের করেন। এই মানব পাচারের সাথে জড়িত চক্রটির মূলহোতা মিলন ফকিরসহ চক্রের অন্যান্য সদস্যদের গ্রেফতার লক্ষ্যে র্যাব-১১, নারায়ণগঞ্জ, সিপিএসসি কোম্পানি এর একটি চৌকশ গোয়েন্দা টীম যথাযথ গুরুত্বের সঙ্গে তাদের অবস্থান সনাক্ত পূর্বক গ্রেফতারের চেষ্টা করেন। আজ (৫ মে) নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার থানা এলাকা থেকে মানব পাচার চক্রের মূলহোতা এজাহারনামীয় ১নং আসামী মিলন ফকির (৪২), মানব পাচার চক্রের সদস্য ২নং আসামী রিজাউল ফকির (৬৫), ৩নং আসামী তাসলিমা বেগম (৫৫) কে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো- মাগুরা জেলার শ্রীপুর থানাধীন চরজোকা এলাকার মোঃ রিজাউল ফকির এর ছেলে মিলন ফকির, মৃত আলিম উদ্দিন ফকির এর ছেলে রিজাউল ফকির, রিজাউল ফকির এর স্ত্রী তাসলিমা বেগম।
গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে পরবর্তী আইনানুগ কার্যক্রমের জন্য ফরিদপুর জেলার ভাংগা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
পৃথক দুইটি অভিযানে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন পাঁচথুবি ও চৌদ্দগ্রাম থানাধীন সৈয়দপুর এলাকা হতে ৬১ কেজি গাঁজা’সহ চারজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
নিয়মিত টহলের অংশ হিসাবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গত ০২ ডিসেম্বর শনিবার রাতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন পাঁচথুবি এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে ১১ কেজি গাঁজা’সহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী হলো: কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার উত্তর রাচিয়া গ্রামের মৃত চারু মিয়া এর ছেলে মোঃ তোতা মিয়া (৬৫)।
পৃথক অন্য একটি অভিযানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গত ০২ ডিসেম্বর শনিবার রাতে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রাম থানাধীন সৈয়দপুর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে ৫০ কেজি গাঁজা’সহ তিনজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীরা হলো: ১। বরগুনা জেলার সদর থানার হাজারবিঘা গ্রামের মোঃ কুদ্দুস হাওলাদার এর ছেলে মোঃ সজল (২০); ২। সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক থানার ব্রাহ্মণগাও গ্রামের মোঃ জোয়াদ আলী এর ছেলে মোঃ ইলিয়াস (২০) এবং ৩। লক্ষীপুর জেলার রামগতি থানার চর আফজল গ্রামের মোঃ কামাল এর ছেলে মোঃ শাকিল (১৯)। এসময় মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি ট্রাক জব্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, প্রাথমিক অনুসন্ধান ও গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ীদেরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বরগুনা, সুনামগঞ্জ, লক্ষীপুর, কুমিল্লা’সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গাঁজা’সহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামী তোতা মিয়া’এর বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় এবং সজল (২০), ইলিয়াস (২০) এবং শাকিল (১৯) দের বিরুদ্ধে চৌদ্দগ্রাম থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়ায় যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে কচুয়া থানার লুণ্ঠিত ৭.৬২ এমএম পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিবার সন্ধ্যায় চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিবের দিক নির্দেশনায় ও কচুয়া থানার ওসি এম. আব্দুল হালিমের তত্ত্ববধানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কচুয়া-রহিমানগর সড়কের কান্দিরপাড় সংযোগ রাস্তার দক্ষিণ পাশে পলিথিনে মোড়ানো ৭.৬২ এমএম পিস্তলের ৮ রাউন্ড গুলি পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ক্যাপ্টেন খালেদুর রহমানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর পৃথক একটি দল ও জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি টিম ও কচুয়া থানা পুলিশের সাথে সম্মিলিতভাবে উদ্ধার অভিযানে অংশগ্রহন করে।
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুরে এমভি পারিজাত-১ নামে একটি লঞ্চের মালিককে নিয়ম অমান্য করে অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে ১০
হাজার টাকার জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে সদরের মজু চৌধুরীর হাটের লঞ্চঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের
মাধ্যমে এ জরিমানা আদায় করেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুজিবুর
রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বিআইডব্লিউটিএ ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আবদুর রহমান ও নৌপুলিশের
এএসআই মো. সাইফুজ্জামান।
জানা যায়, ঈদুল আজহা উপলক্ষে লক্ষ্মীপুর ভোলা-বরিশাল নৌ-রুটে যাত্রীদের উপচেপড়া
ভিড় সৃষ্টি হয়। এ সুযোগে লঞ্চগুলো সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত
যাত্রী পরিবহন করছে। এমভি পারিজাত-১ নামে একটি লঞ্চ অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করে ভোলার
উদ্দেশ্যে রওনা হয়। বারবার বারণ করা সত্ত্বেও লঞ্চটি না থেমে চলতে থাকে। এমন অভিযোগে
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মজু চৌধুরীর হাট লঞ্চঘাট এলাকায়
অভিযান চালানো হয়। স্পিডবোডে চড়ে ধাওয়া করে মাঝ নদীতে লঞ্চটি থামানো হয়। এ সময় ভ্রাম্যমাণ
আদালত পরিচালনা করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ঈদ এলেই লক্ষ্মীপুর
ভোলা-বরিশাল নৌ-রুটে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় থাকে। এ সুযোগে কিছু অসাধু লঞ্চ ঝুঁকি জেনেও
অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে নদীপথে যাতায়াত করে।
যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করতে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায়
৫২ কেজি গাঁজাসহ ৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ। গতকাল (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম থানায়
কর্মরত এসআই মোঃ মেহেদী হাসান, এএসআই মোঃ হারুন
অর রশিদ, এএসআই মোঃ এমরান ভুইয়া, এএসআই মোঃ
নাজমুল হাসান ও সঙ্গীয় ফোর্স গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম থানাধীন ৬ নং ঘোলপাশা
ইউনিয়নের আমানগন্ডা সাকিনে আমানগন্ডা তাকিয়া আমগাছ কবরস্থানের সামনে ঢাকা চট্টগ্রাম
মহাসড়ক সংলগ্নে ১ জন ব্যক্তি মোটরসাইকেল সহ গাড়ীর জন্য অপেক্ষা করতেছে এবং অপর ২ জন
ব্যক্তি আমানগন্ডা তাকিয়া আমগাছ কবরস্থানের পাশে গাঁজার বস্তাসহ লুকিয়ে আছে। অতঃপর
পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেরে মোটরসাইকেলে থাকা ব্যক্তি মোটরসাইকেল চালিয়ে পালানোর সময়
মোটরসাইকেল সহ আসামী মোঃ বিজয় কে আটক করেন। অপর ২ জন ব্যক্তি কবরস্থানের পাশে ৩টি
বস্তা ফেলে দৌড়ে পালানোর সময় আসামী মোঃ ছালাউদ্দিন ও মোঃ সাদেক মিয়া কে আটক করেন।
এ সময় ৫২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত
আসামী হলো:
১।
মোঃ বিজয় (১৮), পিতা- সালেক মিয়া, মাতা- সাহেদা আক্তার, সাং- কাশিপুর, ইউপি- রতনপুর,
থানা- হবিগঞ্জ, জেলা- হবিগঞ্জ, বর্তমান সাং- বালিনা, ইউপি- দুলালপুর, থানা- ব্রাহ্মনপাড়া,
জেলা- কুমিল্লা।
২।
মোঃ ছালাউদ্দিন (২৪), পিতা- আব্দুল মতিন, মাতা- রিজিয়া বেগম, সাং- বালিনা, ইউপি দুলালপুর,
থানা- ব্রাহ্মনপাড়া, জেলা- কুমিল্লা।
৩।
মোঃ সাদেক মিয়া (২০), পিতা- মোঃ মজিদ আলী, মাতা- মোছাঃ রহিমা বেগম, সাং- কাশিপুর,
ইউপি রতনপুর, থানা- হবিগঞ্জ, জেলা- হবিগঞ্জ, বর্তমান সাং- বালিনা, ইউপি দুলালপুর, থানা-
ব্রাহ্মনপাড়া, জেলা- কুমিল্লা।
উক্ত
ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় মামলা রুজু করা হয়।
উল্লেখ্য
যে, গ্রেফতারকৃত ২নং আসামী মোঃ ছালাউদ্দিন (২৪) এর বিরুদ্ধে পূর্বের ৩ টি মাদক মামলা
ও ৩নং আসামী মোঃ সাদেক মিয়া (২০) এর বিরুদ্ধে ২ টি মাদক মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন
রয়েছে।
মন্তব্য করুন
সোমবার
বিকেলে কুমিল্লা আদালত প্রাঙ্গণে আম রূপালী ও নারিকেল গাছসহ
বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ রোপন করেন সদ্য যোগদানকৃত কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও
দায়রা জজ মোসতাক আহমেদ।
বৃক্ষ
রোপনকালে কুমিল্লার বিজ্ঞ সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোসতাক আহমেদ বলেন- এ বিশ্বকে
সুশীতল ও বাসযোগ্য করে রাখাসহ মানুষের সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য যেসব মৌলিক
চাহিদা রয়েছে তার অধিকাংশই পূরণ করে বৃক্ষ। তাই মানব জীবনে বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা
অপরিসীম।
তিনি
আরও বলেন- গাছ আমাদের পরম বন্ধু। গাছপালা ব্যতীত পৃথিবীতে আমাদের অস্তিত্ব কল্পনা
করা কঠিন। দেশের অর্থনীতিও জনজীবনে স্বাচ্ছন্দ আনার জন্য আমাদের প্রত্যেকের অন্তত
দুটি করে বৃক্ষরোপণ করা দরকার।
এসময়
উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাউদ হাসান সহ জেলা
জজশীপ ও ম্যাজিস্ট্রেসির অন্যান্য বিচারকগণ।
মন্তব্য করুন
এমদাদুল হক সোহাগ, কুমিল্লা:
শীত শেষ হলেও সমস্যা কাটেনি লাইন গ্যাসের, মাসিক টাকা নিয়েও গ্যাস দিতে পারছেনা বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
গেলো এক যুগ ধরে শীত উঁকি দিলেই থাকেনি বাখরাবাদের গ্যাস, শীতের তীব্রতার সাথে বেড়েছে গ্যাস সঙ্কটও। এবছর এখন পর্যন্ত স্বাভাবিক হয়নি গ্যাস সরবরাহ। বাখরাবাদের দায়সারা এমন আচরণে ভূগান্তিতে পরেছেন গ্রাহকেরা। অস্থির বাজারমূল্যের সময় গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ায় জনজীবনে নেমে এসেছে দুর্ভোগ। বিশেষ করে ছোট বাচ্চা, বয়োবৃদ্ধ আছে এমন পরিবার, কর্মজীবী নারী, শ্রমিক ও অফিসগামী মানুষেরা বেশী ভূগান্তি পোহাচ্ছেন। আর্থিক স্বচ্ছলতা না থাকায় সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারেরও সুযোগ নেই প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষের। অথচ মাস শেষে বাখরাবাদ ঠিকই তাদের বিল আদায় করছেন।
কুমিল্লা নগরীর রেইসকোর্স, পশ্চিম বাগিচাগাঁও, ঝাউতলা, পুলিশ লাইন, শুভপুর, চকবাজার এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। বাখরাবাদের এমন অবহেলায় ফুঁসে উঠেছে গ্রাহক জনসাধারণ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ক্ষোভ করছেন অনেকে। বাখরাবাদ সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সীমাহীন দুর্নীতি স্বেচ্ছাচারিতা অতীতেও বিভিন্ন মিডিয়াতে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। তাদের অঢেল সম্পদের সুষ্ঠু তদন্ত করে ইনকাম ট্যাক্স ও দুদকের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনারও দাবি করছেন ভুক্তভোগীরা।
এনজিও কর্মী তাহরিমা ইসলাম জানান, তাঁর বাসা কুমিল্লা শহরতলীর ধর্মপুর। সেখানে প্রতিদিনই গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে। এ সমস্যায় তাদের প্রত্যাহিক জীবন বিঘ্নিত হচ্ছে। মো: আফতাব আমিন জানান, তাঁর শ্বশুর বাড়ি কুমিল্লা নগরীর শুভপুর এলাকায় সেখানে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্যাস থাকেনা। তারা অনেক কষ্টে জীবন যাপন করছেন।
কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সদস্য সিনিয়র সাংবাদিক এম ফিরোজ মিয়া জানান, কুমিল্লা নগরীর পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকার ২২ নং ওয়ার্ডের প্রায় পাঁচটি মহল্লায় গ্যাস থাকেনা। সদর দক্ষিণ উপজেলার প্রায় ১৭ থেকে ১৮টি গ্রামে গ্যাস থাকেনা। প্রতিদিনই তাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সমাজকর্মী রাইসুল ইসলামে সোহাগ জানান, কুমিল্লা নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ডের পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় সকালে গ্যাস থাকেনা। পুরো শীত মৌসুমে এমন সমস্যা পোহাতে হয়েছে তাদের। শীত চলে গেছে অথচ রয়ে গেছে বাখরাবাদের গ্যাস সমস্যা।
ব্যবসায়ী মামুন আহম্মেদ জানান, কুমিল্লা নগরীর স্টেশনরোড এলাকার নিলয় সোসাইটিতে তাঁর বাসা। সেখানেও গ্যাসের সমস্যা করছে। নবাব ফয়জুন্নেছা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নেতা আজাদ সরকার লিটন জানান, কুমিল্লা নগরীর ১৬নং ওয়ার্ডের সংরাইশ পশ্চিমপাড়া চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় গ্যাসের তীব্র সঙ্কট রয়েছে। শীত মৌসুমে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্যাস থাকতো না। বর্তমানে সকাল হলেই গ্যাসের দেখা মেলেনা, দুপুর দুইটা তিনটার পর গ্যাস পাওয়া যায়। বিএনপি নেতা আতাউর রহমান ছুটি জানান, চকবাজারের আংশিক, সংরাইশ, জগন্নাথপুর এলাকায় গ্যাস সঙ্কট রয়েছে। রোটারেক্টর টিআই সাদেক জানান ৬নং ওয়ার্ড এলাকায় গ্যাসের সমস্যা রয়েছে। সোহেল মিয়া নামের একজন জানান নগরীর পশ্চিম বাগিচাগাঁও এলাকায় সকালে গ্যাস থাকেনা।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা শম্পা জানান, সদর উপজেলার বাজগড্ডা, জগন্নাথপুর এলাকাতে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত গ্যাস থাকেনা। কলেজ শিক্ষিকা ফাহমিদা আক্তার জিনিয়া জানান, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে রান্না করে সেই রান্না টিফিনে করে কলেজে নিয়ে যান এবং পরিবারের সদস্যদের জন্য রেখে যান। রান্নার মাঝে-ই গ্যাস চলে যায়। আমার বাসায় সিলিন্ডার গ্যাস নেই। কয়েক বছর ধরে সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। এটা কেমন কথা, দিনের পর দিন বিল নিচ্ছে কিন্তু গ্রাহক সেবা দিচ্ছেনা। দেশে কি এসব দেখার লোক নেই? নাগরিক অধিকার বলে কি কিছু নেই? আমাদের প্রত্যাহিক জীবন যাত্রা ব্যহত হচ্ছে। পারিবারিক অশান্তি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পাঠদানওে প্রভাব পড়ছে। যারা সম্পদশালী বা দুর্নীতিবাজ তাদের বাসায় সিলিন্ডার রাখতে পারে কিন্তু আমরাতো চাইলেই পারিনা। আমার দাবি দ্রুত গ্যাসের ব্যবস্থা করা হউক, না হয় গ্যাস বিল অর্ধেক নিতে হবে।
বাখরাবাদ গ্যাসের ইঞ্জনিয়ারিং সার্ভিস বিভাগের (কুমিল্লা রিজিওন) উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী ছগীর আহমেদ এর কাছে গ্যাস সরবরাহ কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এলএনজি আমদানি কম হওয়াতে এমনটি হচ্ছে। এটি জাতীয় সমস্যা। জাতীয় গ্রীড থেকেই আমরা চাহিদামত গ্যাস পাচ্ছিনা। কুমিল্লা, চাঁদপুর, লাকসাম, গৌরীপুর সহ আমার রিজওিনে গ্যাসের চাহিদা দৈনিক ৩৫ মিলিয়ন ঘনফুট অথচ আমরা পাচ্ছি ২২ থেকে ২৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। কিছু এলাকায় লাইন ক্যাপাসিটির কারনেও গ্যাস সমস্যা করে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন এলএনজি আমদানি কম হলে গ্যাসের চাপও কমে যায়, যার ফলে দূরবর্তী এলাকাগুলোতে গ্যাসের সমস্যা বেশি হয়।
জানতে চাইলে বাখরাবাদের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মর্তুজা রহমান খান জানান, আমরা গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানী লিমিটেড (জিটিসিএল) থেকে যে পরিমান গ্যাস পাই সেটাই বিতরণ করছি। সমস্যাটা আমাদের না জাতীয় সমস্যা। এর বাইরে আর কিছু বলতে পারবোনা।
এ
বিষয়ে জানতে বাখরাবাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: আব্দুল মান্নান পাটওয়ারীর মুঠোফোনে
একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
কুমিল্রা প্রেসক্লাবের
বার্ষিক সাধারণ সভা-২০২৫ আজ শনিবার (৯ আগষ্ট) কুমিল্লা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত
হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী এনামুল হক ফারুক।
আগত সদস্যগণের
আসন গ্রহন ও ফুল ও উপহার বিতরণ শুরু হয় সকাল ১০টা থেকে। সকাল ১১টায় সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন সাংবাদিক
মনির হোসেন, পবিত্র গীতা পাঠ করেন নেহাল কুমার দাস রিপন,পবিত্র ত্রিপিটক পাঠ করেন অশোক
কুমার বড়ুয়া।
উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে
বক্তব্য রাখেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল হাসানাত
বাবুল।
সভাপতির শুভেচ্ছা
বক্তব্য রাখেন কাজী এনামুল হক ফারুক।
শোক প্রস্তাব
উপস্থাপন করেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু। শোক প্রস্তাবের পর প্রয়াত সাংবাদিকদের
প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট দাড়িয়ে নীরবতা পালন ও দোয়া করা করা হয়। বিগত সাধারণ
সভার রেজুলেশন পাঠ ও সাধারণ সম্পাদকের প্রতিবেদন
উপস্থাপন করেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান।
অর্থ সম্পাদকের
আয়-ব্যয়ের হিসাব প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অর্থ সম্পাদক তাওহিদ হোসেন মিঠু। সাংগঠনিক
বিষয়ে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রবীণ সাংবাদিক মোঃ সহিদ উল্লাহ, সাংবাদিক মোঃ রফিকুল
ইসলাম, সাংবাদিক নীতিশ সাহা, সাংবাদিক সাইয়িদ মাহমুদ পারভেজ, সাংবাদিক ওমর ফারুকী তাপস,
সাংবাদিক অধ্যাপক মীর শাহালম, সাংবাদিক সাদিক মামুন, সাংবাদিক শহীদুল্লাহ মিয়াজী,সাংবাদিক
মোবারক হোসেন, সাংবাদিক কাজী মীর আহমেদ মীরু, সাংবাদিক জসিম উদ্দিন চাষী, সাংবাদিক
নজরুল ইসলাম দুলাল।
সভা পরিচালনা
করেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু।
মন্তব্য করুন
ময়মনসিংহ জেলার পুরোহিতপাড়া এলাকা থেকে ১টি পিস্তল, ৩টি রিভলবারসহ বিপুল পরিমান দেশি অস্ত্র উদ্ধার, একই সঙ্গে ৪৭টি ককটেল, ৫টি ফেনসিডিলসহ ২৭৯টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন জব্দ করেছে জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ জুন) বিকেলে সংশ্লিষ্ট মামলায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ আসামিদের ময়মনসিংহের চিফ জুডিসিয়াল আদালতে পাঠিয়েছে ।
গ্রেফতারকৃতরা হলো: জামিল হোসেন (২৪) ও মো. সেলিম মিয়া (৬৫)। পুলিশ জানিয়েছে, তারা চিহ্নিত মাদক কারবারি।
এর আগে ১০ জুন রাতে নগরীর পুরোহিতপাড়া এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুক হোসেন।
জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফারুক হোসেন জানান, ধারণা করা হচ্ছে আসামিরা অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ককটেল ও মাদক কারবারি চক্রের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে থানায় ৪টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনায় কোতোয়ালি মডেল থানায় ২টি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে ৭দিনের রিমান্ড এর আবেদর করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে বিস্তারিত জানা যাবে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন