

শাকিব
খানের বিপরীতে অভিনয় করতে চলেছেন পাকিস্তানের হানিয়া আমির। এ নিয়ে আলোচনা
অনেক দূর এগিয়েছে।
গত
সেপ্টেম্বরে একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে ঢাকায় এসেছিলেন হানিয়া আমির। প্রতিষ্ঠানটির এক আয়োজনে হানিয়া
বলেন, ‘আমার মনে হয়, তোমরা শাকিব খানকে অনেক বেশি পছন্দ করো, তাই আমারও পছন্দ শাকিব খান।’
এর
পর থেকেই গুঞ্জন ছড়িয়েছে, শাকিব খানের নায়িকা হচ্ছেন হানিয়া আমির। বিষয়টি নিয়ে চর্চার মধ্যে শাকিব খান জানালেন, আসলেই একটি সিনেমা নিয়ে হানিয়া আমিরের সঙ্গে কথা হচ্ছে।
কনটেন্ট
ক্রিয়েটর রাফসান দ্য ছোটভাইয়ের এক ভ্লগে বিষয়টি
নিয়ে শাকিব খানকে কথা বলতে দেখা গেছে। শুক্রবার বিকেলে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ভ্লগটি প্রকাশ করেন রাফসান।
সপ্তাহখানেক
আগে বনানীতে একটি ব্র্যান্ডের শোরুম উদ্বোধন করেন শাকিব খান, সেখানে রাফসানও ছিলেন। ভ্লগে দেখা গেছে, রাফসানকে দেখে শাকিব খান বলেন, ‘তোমার অনেকগুলো ভ্লগ দেখলাম আমার ফিউচার হিরোইনের সাথে, হানিয়ার সাথে।’
এ
সময় পাশ থেকে একজন জানতে চান, উনি (হানিয়া আমির) কি আপনার সঙ্গে
মুভি করছেন? উত্তরে শাকিব খান বলেন, ‘হ্যাঁ, একটা মুভির কথা হচ্ছে।’
কোন
সিনেমা নিয়ে কথা হচ্ছে, তা এখনো খোলাসা
করেননি শাকিব খান। তিনি বর্তমানে ‘সোলজার’ নামে একটি সিনেমা করছেন, তাঁর বিপরীতে আছেন তানজিন তিশা ও জান্নাতুল ঐশী।
প্রিন্স: ওয়ানস আপন আ টাইম ইন
ঢাকা নামে আরেক সিনেমায়ও দেখা যাবে শাকিব খানকে। তাঁর বিপরীতে তাসনিয়া ফারিণের অভিনয়ের কথা শোনা যাচ্ছে।
পাকিস্তানের
গণ্ডি পেরিয়ে ভারত ও বাংলাদেশে হানিয়া
আমিরের পরিচিতি রয়েছে। ২০২৪ সালে পাকিস্তানি টিভি সিরিয়াল ‘কাভি মে কাভি তুম
–এ অভিনয় করে খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। এর মধ্যে ‘সরদারজি
৩’ সিনেমা দিয়ে বলিউডেও অভিষেক ঘটেছে হানিয়ার। ছবিটি পাকিস্তানে সাফল্য পেয়েছে।
মন্তব্য করুন


চট্টগ্রামের
সাতকানিয়ায় দীর্ঘ ১০ বছর নিঃসন্তান থাকার পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এনি
আক্তার নামের এক নারী।
সোমবার
(৮ ডিসেম্বর) রাতে নগরীর পিপলস হাসপাতালে জন্ম নেওয়া নবজাতকদের মধ্যে তিনজন কন্যা ও
দুই পুত্র।
চিকিৎসকদের
পরামর্শে ইন্ট্রা ইউটেরাইন ইনসেমিনেশন পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন এনি আক্তার ও তার স্বামী।
বহু বছর চিকিৎসা গ্রহণ করেও ব্যর্থ হওয়া এই দম্পতির জন্য ঘটনা মানবিক দিক থেকে ব্যাপক
আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে পাঁচ নবজাতকই নগরীর পার্ক ভিউ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা
কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তিন শিশুর ওজন যথাক্রমে ১ কেজি ৬০০ গ্রাম,
১ কেজি ৫০০ গ্রাম ও ১ কেজি ৪০০ গ্রাম। বাকি দুই কন্যাশিশুর ওজন ১ কেজি করে যা তুলনামূলক
কম হওয়ায় তাদের বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। নবজাতকদের ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে
রাখা হবে।
রাঙামাটি
মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও ইনফার্টিলিটি বিশেষজ্ঞ ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি জানান,
এনি আক্তার বহু বছর ধরে নিঃসন্তান থাকার কষ্টে ছিলেন। তাদের সংসার পর্যন্ত ভেঙে যাওয়ার
উপক্রম হয়েছিল। আর্থিকভাবে অসচ্ছল হওয়া সত্ত্বেও কষ্ট করে চিকিৎসার ব্যয় বহন করেছেন
তারা। একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম সত্যিই ব্যতিক্রমী ঘটনা।
মা
এনি আক্তার বর্তমানে সুস্থ আছেন বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। সাতকানিয়ায় ছোট ব্যবসার সঙ্গে
যুক্ত এনি আক্তারের স্বামী সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকলেও, দীর্ঘদিন
পর একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের আগমনে উচ্ছ্বসিত পরিবার।
মন্তব্য করুন


সরকারি চাকুরী শেষে
ফেয়ারওয়েল আছে, আছে এককালীন আর্থিক সুবিধা ও পেনশন সহ নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা।
কিন্তু যারা আল্লাহর ঘর মসজিদে খেদমতের কাজ করেন, দীর্ঘ দিন কাজ করার পরও তাদের
ভাগ্য জুটে না কোনো বিদায় সংবর্ধনা। তবে এবার স্থানীয় একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের
ব্যতিক্রমী উদ্যোগ একই মসজিদে ৩৬ বছর খেদমত শেষে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে একজন
মুয়াজ্জিন পেলেন রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজ শেষে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের নরোত্তমপুর
গ্রামের গুড়াগাজী বেপারী বাড়ি মসজিদে তাকে এ সংবর্ধনা দেয়া হয়।
জানা যায়, গুড়াগাজী জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন হুজুর। তিনি একই
মসজিদে একটানা ৩৬ বছর, ৩ যুগেরও অধিক সময় মুয়াজ্জিন হিসেবে খেদমত করে গেছেন। বয়স
এবং কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ায় দীঘ কর্মজীবন শেষে তিনি অবসর নেন। তার এই দীর্ঘ খেদমত
জীবনকে স্মরণীয় করতে রাখতে মসজিদ কমিটির পরিচালনা পরিষদ ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী
সংগঠন মানবতা এক্সপ্রেসের পক্ষ থেকে বিদায়ী সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এ উপলক্ষে এলাকার হাজারো মুসল্লির উপস্থিতিতে তাদের পক্ষ থেকে নগদ এক লাখ
পঞ্চাশ হাজার টাকা সহ পরিবারের সদস্যদের জন্য উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়েছে মুয়াজ্জিনকে।
এই সময় হাজারো মুসল্লি কয়েকটি পিকআপভ্যান এবং ফুলসজ্জিত একটি মাইক্রোবাসে করে
মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ হেলাল হুজুরকে ফুলেল শুভেচ্ছায় পুরো গ্রাম ঘুরিয়ে নিজ বাড়ীতে
পৌঁছে দেন। এইদিকে একজন দীর্ঘদিন মসজিদে খেদমত জীবন শেষে এমন শুভেচ্ছার উদ্যোগকে
স্বাগত জানান এলাকার অনেক উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ।
একজন সাধারণ মুয়াজ্জিন হিসেবে এমন বিরল সম্মান পেয়ে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে
আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ হেলাল হুজুর।
অনুষ্ঠিত সংবর্ধনায় বক্তব্য রাখেন, মসজিদের উপদেষ্টা ও দৈনিক নয়াদিগন্তের নোয়াখালী
অফিস প্রধান মুহাম্মদ হানিফ ভুঁইয়া, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম মানিক, স্থানীয় ইউপি
সদস্য জিল্লুর রহমান, সমাজ সেবক শরীফ উল্লাহ, সাংবাদিক মোঃ সুমন ভূঁইয়া,
মানবতা এক্সপেসের মনির হোসেন, মনসাদ আলম প্রমূখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, সরকারি এবং বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠানে চাকুরী জীবন শেষে
এককালীন আর্থিক সুবিধা ও পেনশন সহ নানা সুযোগ-সুবিধা আছে। কিন্তু আল্লাহর ঘর
মসজিদের খতিব, মুয়াজ্জিনদের জন্য এ সুবিধা না থাকলেও গুড়াগাজী জামে মসজিদের
মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ হেলাল হুজুরের সম্মানজনক রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনার এই উদ্যোগ
আগামীতে অন্যান্য মসজিদের খতিব, মুয়াজ্জিনদের সম্মানে নতুন দিগন্ত উন্মেচিত হবে।
মন্তব্য করুন


গত এক দশক ধরে বাংলাদেশ ও ভারতের ক্রিকেট লড়াই মানেই মাঠের ভেতর ও বাইরের উত্তেজনা। সেই উত্তেজনার আরেক অধ্যায় আজ বুধবার ( ২৪ সেপ্টেম্বর) দুবাইয়ে শুরু হতে যাচ্ছে, যেখানে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। বাইরে থেকে সম্পর্ক যতই ঠাণ্ডা দেখাক, মাঠে দুই দলের মধ্যে উত্তাপের ঘাটতি নেই।
ভারত এখনো টুর্নামেন্টে অপরাজিত এবং বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়ার আত্মবিশ্বাস তো আছেই। শেষ ৩২ ম্যাচে মাত্র তিনটিতে হেরেছে তারা, যা তাদের সাম্প্রতিক ফর্মের সাক্ষ্য দেয়। অন্যদিকে, সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয় পেলেও ফাইনালের স্বপ্ন ধরে রাখতে এই ম্যাচে জয় গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ কোচ ফিল সিমন্স স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ভারতকে হারানো অসম্ভব নয়। তার মতে, নিজেদের সেরা খেলাটা খেলে ভারতের ভুলগুলোকে কাজে লাগাতে হবে।
ভারতের মতো দলের বিপক্ষে জিততে হলে নিখুঁত হতে হবে ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই। দুবাইয়ের স্লো পিচে শরিফুলের বদলে দেখা যেতে পারে আগ্রাসী পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে। ওপেনিংয়ে তানজিদ ও সাইফ, তিনে লিটন, এরপর হৃদয়, শামীম ও জাকের আলী থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। একজন বাড়তি অলরাউন্ডার হিসেবে সাইফউদ্দিনের খেলার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, সাইফ হাসান, তাওহিদ হৃদয়, জাকের আলী, শামীম হোসেন, মেহেদী হাসান, শরীফুল ইসলাম/তানজিম সাকিব, নাসুম আহমেদ/সাইফউদ্দিন, মুস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।
ভারতের সম্ভাব্য একাদশ: অভিষেক শর্মা, শুভমান গিল, সঞ্জু স্যামসন, সূর্যকুমার যাদব (অধিনায়ক), তিলক ভার্মা, শিভম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, জসপ্রিত বুমরাহ, কুলদীপ যাদব ও বরুণ চক্রবর্তী।
মন্তব্য করুন


গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর সাথে আজ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি।
সাক্ষাৎকালে, সেনাপ্রধান আসন্ন ঈদে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনী কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপ; লঞ্চ টার্মিনাল, ট্রেন স্টেশন ও বাসস্ট্যান্ডসমূহে নিরাপদ সেবা নিশ্চিতকরণসহ সকল সড়কে নিরবিচ্ছিন্ন যান চলাচল; শিল্পাঞ্চলের মালিকদের সাথে শ্রমিকদের বোঝাপড়ার ব্যবস্থাকরণ এবং সেনাবাহিনীর চলমান বিবিধ কার্যক্রম সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা'কে অবহিত করেন। এছাড়া, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সম্মানে দেশের সকল সেনানিবাসে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন এবং আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাগণের পরিবারবর্গকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান সম্পর্কেও প্রধান উপদেষ্টা'কে অবহিত করা হয়। পরিশেষে, সেনাবাহিনী প্রধান মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা'কে অগ্রিম ঈদ শুভেচ্ছা জানান।
প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর ভূমিকা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যৎ কার্যক্রমে সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবে।
মন্তব্য করুন


আবদুল হান্নান পেশায় দিনমজুর। পাঁচ কাঠা জমি আর টিনের ছাপরার একটি ছোট ঘরেই ছয় সদস্যের পরিবারের ঠিকানা। দিনমজুরের কাজ করে সংসার চলে কোনোরকমে। তবে আর্থিক সংকটের মধ্যেও মেয়েদের পড়াশোনা বন্ধ করেননি তিনি। তাঁর স্ত্রী গৃহস্থালি সামলানোর পাশাপাশি সব সময় মেয়েদের পড়াশোনায় উৎসাহ দিয়ে এসেছেন। অনেক কষ্ট ও সংগ্রামের পথ পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত এ দম্পতির দুই মেয়ে বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন। মা–বাবা ও ভাই–বোনদের নিয়ে এখন তাঁরা সেই পরিশ্রমের আনন্দ ভাগ করে নিচ্ছেন।
আবদুল হান্নানের
বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামে। তাঁর তিন মেয়ে ও এক ছেলে। বিসিএস
ক্যাডার হওয়া দুই মেয়ে হলেন মোসা: সারমিন আক্তার ও মোসা: খাদিজা আকতার। ছোট বোন খাদিজা
৪১তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দিয়েছেন। এবার বড় বোন সারমিন ৪৪তম বিসিএসে পশুসম্পদ
ক্যাডার পেয়েছেন। দুই বোনের ভাষ্যমতে, তাঁদের এ অবস্থানে আসার পেছনে মায়ের অবদানই সবচেয়ে
বেশি।দুই মেয়ের সাফল্যে মা–বাবার আনন্দ সীমাহীন। বাবা আবদুল হান্নান
বলেন, ‘কষ্ট কর্যাছি, মেয়েরা বাপ–মায়ের কষ্টের মর্ম বুঝ্যাছে। তারা সফল
হয়্যা দ্যাখিয়্যা দিয়াছে। বাপ–মাকে সম্মানের জাগাতে লিয়া গেছে। গাঁয়ের
মানুষ হামারঘে এ্যাখুন অনেক সম্মান দ্যাখায়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দাওয়াত দ্যায়।’
সারমিন খাতুন
২০০৮ সালে বালিয়াডাঙ্গা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে জিপিএ–৫
পান। একই বিদ্যালয় থেকে ২০১১ সালে জিপিএ–৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন খাদিজা খাতুন।
তখন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন আবদুর রাজ্জাক। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই দুই
বোনের গল্প নিয়ে প্রথম আলোর ‘অদম্য মেধাবী’
সিরিজে প্রতিবেদন ছাপা হয়। এরপর সারমিন পান ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট অদম্য
মেধাবী তহবিলের শিক্ষাবৃত্তি এবং খাদিজা পান হামদর্দ লিমিটেডের সহায়তা।রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স বিভাগে ভর্তির পর ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট
অদম্য মেধাবী তহবিলের বৃত্তির টাকাই ছিল সারমিন খাতুনের মূল ভরসা। ছোট বোন খাদিজাও
ভর্তির সুযোগ করে নেন একই বিভাগে। তখন বৃত্তির টাকা ভাগাভাগি করে পড়াশোনার খরচ চালিয়েছেন
দুই বোন। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে সারমিনের জন্য বরাদ্দ সিঙ্গেল সিট ব্যবহার করতেন ছোট
বোন খাদিজা খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে। একই বিষয়ে পড়ায় দুজনের জন্য আলাদা করে বইপত্র কিনতেও
হয়নি।
কঠিন পথ পেরিয়ে
বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় সারমিন বলেন, ‘আমাদের পরিবারের কষ্টের পথ অনেক
লম্বা ছিল। প্রথম আলো ট্রাস্টের বৃত্তির সহায়তা ও মা–বাবার
ত্যাগ না থাকলে আজকের অবস্থানে আসা সম্ভব হতো না।’স্থানীয় মানুষ দুই বোনের অর্জনকে এলাকার
মেয়েদের জন্য বড় অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখছেন বলে জানালেন শিক্ষক আবদুর রাজ্জাক। তিনি
বলেন, দিনমজুর বাবার ঘামঝরা কঠিন পরিশ্রম ও অনিশ্চয়তার মধ্যেও বড় হওয়া সারমিন ও খাদিজা
আজ বিসিএস ক্যাডার। তাঁদের গল্প কেবল একটি পরিবারের নয়, এটি প্রমাণ করে যে সুযোগ, সহায়তা
ও দৃঢ়সংকল্প থাকলে দারিদ্র্যও শেষ পর্যন্ত হার মানে। গ্রামের ছোট্ট ঘর থেকে সারমিনদের
পথচলা শুরু। বাবা দিনমজুর হলেও তাঁর জেদ ছিল মেয়েদের পড়াশোনা যেন থেমে না যায়। মা ছিলেন
সেই জেদের বড় শক্তি—মেয়েদের পড়ার সময় কোনো বাধা না আসে, তা
তিনি নিশ্চিত করতেন। এখন গ্রামের মানুষ এই বাবা–মাকে সম্মান করে, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দাওয়াত
দেয়। দুই বোন বিসিএস ক্যাডার হওয়ার পর প্রয়াত শিক্ষক সিদ্দিক আহমেদের নামে গড়ে ওঠা
সংগঠন ‘সিদ্দিক আহমেদ শ্রদ্ধা নিবেদন পরিষদ’ তাঁদের সংবর্ধনার আয়োজন করে।
আবদুর রাজ্জাক
আরও বলেন, প্রথম আলো ট্রাস্টের বৃত্তি শুধু খাতা–কলম বা পরীক্ষার ফি নয়, সারমিনের জীবনে
উচ্চশিক্ষার দরজা খুলে দেয়। এই সহায়তায় তিনি পার করেছেন উচ্চমাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়,
সঙ্গে এগিয়ে নিয়েছেন ছোট বোনকেও। পরিশ্রম ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সীমাবদ্ধতার মধ্যেই
রাতজাগা পড়া, বই সংগ্রহ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি—সবই
করেছেন সারমিন। শেষ পর্যন্ত বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি।
কুপির আলোয়
পড়ার জন্য যখন কেরোসিন তেল কিনতে পারতেন না, তখন প্রতিবেশীর বাড়ি গিয়ে বিদ্যুতের আলোয়
পড়েছেন বলে জানান সারমিন আক্তার। সেই প্রতিবেশী আত্মীয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি
আরও বলেন, বালিয়াডাঙ্গা ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রয়াত সহকারী শিক্ষক মোখলেসুর
রহমান, বালিয়াডাঙ্গা উচ্চবিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুর রাজ্জাক, নাম
প্রকাশ না করার শর্তে এক শিক্ষানুরাগী, প্রথম আলো ও প্রথম আলো ট্রাস্টের প্রতি তিনি
কৃতজ্ঞ।
সারমিন আক্তার
বলেন, ‘আমার অর্জন শুধু আমার নয়, আমার মা–বাবারও। তাঁদের ত্যাগ না থাকলে কিছুই
সম্ভব হতো না। আর প্রথম আলো ট্রাস্ট আমাকে যে সহায়তা দিয়েছে, সেটা ছিল এগিয়ে যাওয়ার
সবচেয়ে বড় শক্তি। প্রশাসন ক্যাডারে যোগ দেওয়া খাদিজা আকতার মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন,
‘এমন মা–বাবার জন্য আমরা গর্ব করি। আর বড় বোনের ছত্রচ্ছায়ায় আমি লেখাপড়া
এগিয়ে নিতে পেরেছি।’
মন্তব্য করুন


থাইল্যান্ডের
জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাইবেনা ইন্তাচাইকে ঋণ জালিয়াতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে ব্যাংককের ওয়াথানা জেলার নিজ বাসা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ।
ব্যাংকক
পোস্টের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, রাইবেনার বিরুদ্ধে ঋণ গ্রহণে প্রতারণার অভিযোগ আনা
হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য পুলিশ অপরাধ দমন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছে।
অর্থনৈতিক
অপরাধ দমন বিভাগের কমান্ডার পোল মেজর জেনারেল তাসাপুম জারুপ্রত জানান, রাইবেনার বিরুদ্ধে
অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে। যেখানে বলা হয়েছে তিনি প্রতারণার
মাধ্যমে প্রায় ১৯৫ মিলিয়ন বাথ ঋণ নিয়েছেন। এই বিষয়ে ১৭ জন ব্যক্তি অভিযোগ করেছেন।
পুলিশ
লেনদেনের তদন্ত শেষে ২ ডিসেম্বর তার সম্পত্তি জালিয়াতি এবং ঋণ সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে। এছাড়া, রাইবেনার প্রায় ১ কোটি বাথ মূল্যমানের সম্পদ জব্দ
করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বাড়ি, গাড়ি, ব্যাগ, অলঙ্কার ও শিল্প খেলার সামগ্রী।
পোল
মেজর আরও বলেন, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের রাইবেনা ব্যবসায়িক
বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। যা থেকে তারা নানা ধরনের সুবিধা পাওয়ার প্রতিশ্রুতি
পেয়েছিলেন। এদের মধ্যে ৪ থেকে ৭ শতাংশ মাসিক রিটার্ন এবং স্টক ট্রেডিং, বাস্কেটবল মাঠ
ও বিদেশী খাবারের দোকানে বিনিয়োগের কথা ছিল।
অভিযোগকারীদের
মধ্যে অন্যতম হলেন অভিনেত্রী জ্যানি তিয়েনফোসওয়ান। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, রাইবেনা
তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি রেস্টুরেন্ট প্রোজেক্টে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন,
যা পরবর্তীতে সম্পূর্ণভাবে নকল প্রমাণিত হয়। জ্যানি তার ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩০ মিলিয়ন
বাথ হিসেবে জানিয়েছেন।
এদিকে
৪৪ বছর বয়সী রাইবেনার আইনজীবী সাইয়ুদ পেংবুনচু জানিয়েছেন, তার মক্কেলের জামিনের জন্য
৫ লাখ বাথের একটি সম্পদ প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেছেন, রাইবেনার বিরুদ্ধে কোনো আগের
মামলা না থাকায় জামিনের আবেদন করাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে আইনজীবী এই বিষয়েও নিশ্চিত
নন যে ঋণদাতাদের মধ্যে কোনো আরেকটি সেলেব্রিটি জড়িত আছেন কিনা।
এ
প্রসঙ্গে পোল মেজর জেনারেল তাসাপুম জানিয়েছেন, ১ ডিসেম্বর তার আইনজীবী আত্মসমর্পণের
প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু সেদিন রাইবেনাকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি। পরে
পুলিশ তদন্ত শেষ করে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।
এখন
পর্যন্ত, অভিনেত্রী রাইবেনা তার বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন,
ঋণ নেয়া প্রক্রিয়াটি তিনি অবৈধ হিসেবে জানতেন না। তিনি আত্মবিশ্বাসী যে, তিনি তার সব
ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন।
মন্তব্য করুন


একটি শিশুর শৈশবের চিত্রাঙ্কন হচ্ছে অভিভাবক বা শিক্ষক।
আমরা যেভাবে চাইব সেভাবে তারা গড়ে উঠবে। আমাদের আকাঙ্ক্ষাকে রূপদান করবে। তাই বলে ভূল রূপদান যেন না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আমরা আমাদের ভালোবাসা তাদের দিতে পারি কিন্তু চিন্তাভাবনা নয়, কারণ তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আসলে কোমল শিশুরা তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু চাপিয়ে দিলে তাদের স্বপ্নগুলো ভেঙে যায়। নিজে থেকে কিছু করার বা চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে তার সৃজনীশক্তি।
তাদের মানসিক বিকাশ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। চিত্রাঙ্কন হতে পারে তার অন্যতম মাধ্যম।
শিশুরা
তার আশপাশের সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্না, পরিবেশ তার ছবির ভাষায় তুলে ধরবে ।
মন্তব্য করুন


ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য নির্ধারণ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর)নতুন এ মূল্যের ঘোষণা দেওয়া হয়।
নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২৭০ টাকা। আগের দাম ছিল ১ হাজার ২৭৩টাকা। কমানো হয়েছে ৩ টাকা।
মন্তব্য করুন


থার্টি
ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাতে কিছু সড়ক বন্ধ থাকবে। নিরাপত্তার স্বার্থে এসব
সড়ক ব্যবহার না করার অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ। সড়কগুলো
হলো-
১।
৩১ ডিসেম্বর রাত ৮টা থেকে শাহবাগ, নীলক্ষেত ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, বকশী বাজার
ক্রসিং, পলাশী ক্রসিং এবং চাঁনখারপুল, শহিদুল্লাহ হল ক্রসিং দিয়ে কোনো প্রকার যানবাহন
প্রবেশ করবে না।
২।
৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ১ জানুয়ারি ভোর ৫টা পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়
প্রবেশের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী ছাড়া
অন্য যে কোনো ব্যক্তি বা যানবাহন কেবলমাত্র পুরনো হাইকোর্ট-দোয়েল চত্বর-শহীদ মিনার-জগন্নাথ
হলের দক্ষিণ গেট-পলাশী মোড় দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে। এসব এলাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রে অন্যান্য
সব ক্রসিং বন্ধ থাকবে।
৩।
৩১ ডিসেম্বর রাত ৮টা থেকে গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রে মহাখালী
এলাকা-ফিনিক্স রোড ক্রসিং, বনানী ১১ নম্বর রোড ক্রসিং, চেয়ারম্যান বাড়ি ক্রসিং, ঢাকা
গেট, শুটিং ক্লাব, বাড্ডা লিংক রোড, ডিওএইচএস বারিধারা-ইউনাইটেড হাসপাতাল ক্রসিং ও
নতুন বাজার ক্রসিং এলাকাগুলোতে প্রবেশের জন্য ব্যবহার করা যাবে না, তবে এসব এলাকা থেকে
বের হওয়ার ক্ষেত্রে ক্রসিং ব্যবহার করা যাবে।
৪।
৩১ ডিসেম্বর রাত ৮টা থেকে ১ জানুয়ারি ভোর ৫টা পর্যন্ত গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায়
যানবাহনযোগে প্রবেশের জন্য কামাল আতার্তুক অ্যাভিনিউ (কাকলী ক্রসিং) এবং মহাখালী আমতলী
ক্রসিং ব্যবহার করা যাবে।
সড়ক ব্যবহার সংক্রান্তে যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে ডিসি ট্রাফিক (গুলশান) ০১৩২০-০৪৪৩৬০, এডিসি ট্রাফিক (গুলশান) ০১৩২০-০৪৪৩৬১, এসি ট্রাফিক (গুলশান) ০১৩২০-০৪৪৩৭২, এসি ট্রাফিক (মহাখালী) ০১৩২০-০৪৪৩৭৫, এসি ট্রাফিক (বাড্ডা) ০১৩২০-০৪৪৩৭৮, ডিসি ট্রাফিক (রমনা) ০১৩২০-০৪২২৬০, এডিসি ট্রাফিক (রমনা) ০১৩২০-০৪২২৬১, ডিসি (গুলশান) ০১৩২০-০৪১৪২০ ও ডিসি (রমনা) ০১৩২০-০৩৯৪৪০ এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


ত্রয়োদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ভোটগ্রহণ
শুরু হবে সকাল সাড়ে ৭টায়, শেষ হবে বিকেল সাড়ে ৪টায়।
আজ
রবিবার (০৭ ডিসেম্বর ) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল,
গণভোট এবং ভোটের আগে-পরে নানা বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান নির্বাচন
কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
এর
আগে, গত শনিবার রাজধানীর একটি কেন্দ্রে মক ভোটিং করে ইসি পরীক্ষা করে দেখে, প্রতিটি
ভোটকক্ষে দুটি গোপন কক্ষ করা হলে ভোটকেন্দ্র বাড়ানোর প্রয়োজন নাও হতে পারে।
তবে
অনেক কেন্দ্রে পর্যাপ্ত অবকাঠামো নেই। বিশেষত গ্রামাঞ্চলে নতুন ভোটকেন্দ্র স্থাপনেও
সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ফলে ইসি সময় বাড়ানোর দিকেই বেশি ঝুঁকছে।
সাধারণত
সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোট হয়।
এবার
এই সময় সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব বিবেচনায় ছিল।
নির্বাচন
কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছিল বলেন, সময় বৃদ্ধি ও তফসিল ঘোষণার বিষয়গুলো
রবিবারের সভায় চূড়ান্ত হবে।
মন্তব্য করুন