অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূত কেভিন এস. র্যান্ডেল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
সোমবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ প্রধান উপদেষ্টা ও ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রদূত কেভিন এস. র্যান্ডেল বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, আন্তঃধর্মীয় সংলাপ, রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা এবং নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের আসন্ন অধিবেশনের বিষয় গুলোতে আলোচনা করেন।
ভ্যাটিকান রাষ্ট্রদূত বলেন, ভ্যাটিকান সিটির আন্তঃধর্মীয় সংলাপ বিভাগের প্রতিনিধিদল এবং বাংলাদেশের ইসলামি স্কলারদের মধ্যে একটি আন্তঃধর্মীয় সংলাপ আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
তিনি বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে বসবাসরত দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য মানবিক সহায়তা বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
ড. ইউনূস সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন এবং রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার জন্য ভ্যাটিকানের সহায়তা কামনা করেন।
সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বতী সরকারের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি। ইতোমধ্যে এ ক্ষেত্রে বেশ অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে।
এদিকে তিনি আরো বলেন, অন্তর্বতী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম মাসেই গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে।
সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুুখ্য সমন্বয়ক (সিনিয়র সচিব) লামিয়া মোরশেদ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক কাজী রাসেল পারভেজ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
আগামী রোববার
থেকে শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক
কার্যক্রম শুরু
হতে যাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের প্রধান
উপদেষ্টা মুহাম্মদ
ইউনূস আগামী
১৮ অগাস্ট
থেকে স্বাভাবিক
শিক্ষা কার্যক্রম
শুরু করার
নির্দেশ দিযেছেন বলে বৃহস্পতিবার
মাধ্যমিক ও
উচ্চশিক্ষা বিভাগের
এক অফিস
আদেশে জানানো
হয়।
এর আগে
গত মঙ্গলবার
প্রাথমিক ও
গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
বুধবার থেকে
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
শ্রেণি কার্যক্রম
পুরোদমে চালুর
নির্দেশনা দিয়েছিল।
মন্তব্য করুন
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ পাঁচ জয়িতাকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের হাতে এ সম্মাননা তুলে দেন।
শুক্রবার(৮ মার্চ) সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে পাঁচ জয়িতাকে সম্মাননা দেওয়া হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক।
সম্মাননা পেয়েছেন তারা হলেন-ময়মনসিংহের আনার কলি, সিলেটের চা শ্রমিক কমলী রবিদাশ, রাজশাহীর কল্যাণী মিনজি, বরগুনার জাহানারা বেগম ও খুলনার পাখি দত্ত হিজড়া।
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) সদস্যদেরকে কর্তব্যপরায়ণতা, নিষ্ঠায় অটল এবং
‘চেইন অব কমান্ডে’র প্রতি আস্থাশীল থেকে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালনের
নির্দেশ দিয়েছেন।
শনিবার (৬ জুলাই) বিশেষায়িত
এই বাহিনীর ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা সেনানিবাসের পিজিআর সদরদপ্তরের শহীদ
ক্যাপ্টেন হাফিজ হলে অনুষ্ঠিত দরবারে প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রপতি এই নির্দেশ দেন।
রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, মনে
রাখবেন, দেশ ও জাতি যে মহান দায়িত্ব আপনাদের ওপর অর্পণ করেছে, সেই দায়িত্ব পালনে যেকোনো
আত্মত্যাগ জাতির ইতিহাসে আপনাদের চিরস্মরণীয় করে রাখবে।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং পিজিআর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
খালেদ কামাল ঢাকা সেনানিবাসের পিজিআর সদর দফতরের শহীদ ক্যাপ্টেন হাফিজ হলে পিজিআরের
দরবারে রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান।
পিজিআর সদরদপ্তরের শহীদ ক্যাপ্টেন
হাফিজ হলে অনুষ্ঠিত দরবারে প্রধান অতিথির ভাষণে রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, সমসাময়িক বৈশ্বিক
প্রেক্ষাপটে বিস্তৃত বহুমাত্রিক নিরাপত্তা, নতুন নতুন তথ্য প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও সম্প্রসারণে
প্রয়োজন অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ও প্রশিক্ষণ।
মো. সাহাবুদ্দিন পিজিআর সদস্যদেরকে স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে প্রশিক্ষণ গ্রহণ, শৃঙ্খলা বজায়
রাখা, আত্মোন্নয়নে মনোযোগী হতে এবং সর্বোপরি সৈনিক হিসেবে নিজের শারীরিক যোগ্যতাকে
সর্বদা অক্ষুন্ন রাখতেও উপদেশ দেয়ার পাশাপাশি
পেশাগত মান ও দক্ষতাকে আরো বিকশিত ও বিশ্বমানে পৌঁছাতে বিদ্যমান প্রশিক্ষণ কর্মসূচিকে
প্রয়োজনে আরো জোরদার করার পরামর্শ ও দেন রাষ্ট্রপ্রধান।
রাষ্ট্রপতি উল্লেখ করেন, অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি জাতীয় নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয়
অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বঙ্গবন্ধু ১৯৭৫ সালের ৫ জুলাই
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই দিনটি প্রতিটি গার্ডস সদস্যের কাছে একটি বিশেষ দিন উল্লেখ করে
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া পিজিআর এর সদস্য হিসাবে তারা দেশ ও জনগণের কল্যাণে
কাজ করছেন। নিঃসন্দেহে এটি খুবই আনন্দ ও গৌরবের একটি বিষয়। প্রতিষ্ঠাকাল হতে অদ্যাবধি
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সদস্যগণ কর্তব্য পালনে আত্মত্যাগের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
স্থাপন করেছেন। দায়িত্ববোধ, পেশাগত উৎকর্ষ, দেশপ্রেম ও নিষ্ঠার সাথে নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে
পালনের মাধ্যমে পিজিআর এর সুনাম দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বহির্বিশ্বেও ছড়িয়ে দিতে হবে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এর কালরাতে বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর
পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যদের হত্যাকান্ডের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে সাহাবুদ্দিন বলেন, দুঃখজনক
হলেও এটি সত্যি যে, পিজিআর প্রতিষ্ঠার মাত্র ৪২ দিনের মাথায় মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা
বিরোধী ঘাতক চক্রের হাতে বঙ্গবন্ধু ও বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ তাঁর পরিবারের সদস্য
বিপদগামী একদল সেনা কর্মকর্তার নির্মম বুলেটের আঘাতে ধানমন্ডির ৩২নং বাড়ীতে শহিদ হন।
সেদিন আমরা আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টাকে রক্ষা করতে পারিনি, সেটা ছিল আমাদের
অমার্জনীয় অপরাধ। সেদিন যদি পিজিআর আজকের মতো সুসংগঠিত ও চৌকস হতো তাহলে হয়তোবা ১৫
আগস্ট কালরাতে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করতে পারতো না ঘাতক দল। বাঙালি ও বাংলাদেশের
উন্নয়ন ও অগ্রগতির ইতিহাস অন্যরকম হতে পারতো। দেশ পরিণত হতো জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার
বাংলায়।
রাষ্ট্রপতি পিজিআর সদস্যদেরকে বলেন, তাদের (পিজিআর) ওপর অর্পিত দায়িত্ব একদিকে যেমন
গুরুত্বপূর্ণ অন্যদিকে তেমন গৌরবময়। বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান ছাড়াও
অনেক দেশের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিআইপি) বর্গের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তারা দেশের
ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছেন।
রাষ্ট্রপতি একটি সুশৃঙ্খল, পূর্ণাঙ্গ এবং স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রেসিডেন্ট
গার্ড রেজিমেন্টকে বর্তমান অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত করার কারিগর হিসেবে প্রাক্তন সদস্যদের
অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ এবং প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে
ফোর্সেস গোল-২০৩০ এর আলোকে তিনটি নতুন ডিভিশনসহ বিভিন্ন ফরমেশনের অধীনে ব্রিগেড, স্পেশাল
ওয়ার্কস অরগানাইজেশন এবং ছোট বড় ৫৮টি ইউনিট প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে, রাষ্ট্রপ্রধান উল্লেখ
করেন।
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ, উর্দ্ধতন সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ ও প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের কমান্ডার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি কোয়ার্টার গার্ড পরিদর্শন করেন এবং
দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
তিনি সেখানে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে একটি কেক কাটেন।
মন্তব্য করুন
আজ শনিবার (১০ মে) রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন
যমুনায় শুরু হওয়া এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার
রাত ৮টা ৫০ মিনিটে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
এদিকে এনসিপিসহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল ও সংগঠন আওয়ামীলীগকে
নিষিদ্ধ করার দাবিতে তিন দিন ধরে টানা কর্মসূচি পালন করছে। শুক্রবার থেকে ‘শাহবাগ ব্লকেড’ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এক বিবৃতিতে বলা
হয়,
সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল,
সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী
কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে,
তা সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে। এ ব্যাপারে সরকার
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগ করেছে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত
সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের নেতা ও সমর্থকদের সন্ত্রাসী
কার্যক্রমের বিষয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন সরকার বিবেচনায় রাখছে। সে পর্যন্ত সকলকে
ধৈর্য ধারণ করার আহ্বান জানাচ্ছে। উল্লেখ্য যে, ইতিমধ্যে সরকার জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে প্রচলিত আইনের
অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করেছে। চলমান তদন্তে সহযোগিতা করার
পরিবর্তে,
দলটি দেশের স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করার জন্য স্পষ্টতই চেষ্টা
চালিয়ে যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে বাংলাদেশে উদ্ভুত বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সহায়তার লক্ষ্যে ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সহায়তা সমন্বয় সেল’ গঠন করা হয়েছে।
শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে আরো বলা হয়, জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্মসচিব মো. হারুন-অর-রশিদ সেলের দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবেন।
‘দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা
সহায়তা সমন্বয় সেল’-এ জরুরি যোগাযোগের জন্য ০২-৪৭১১৮৭০০, ০২- ৪৭১১৮৭০১, ০২-৪৭১১৮৭০২, ০২-৪৭১১৮৭০৩, ০২-৪৭১১৮৭০৪ ও ০২-৪৭১১৮৭০৫ এবং ০১৩১৭৭৪৯৯৮০ ও ০১৮২০১১৭৭৪৪ নম্বরে ফোন করা যাবে।
সমন্বয় সেল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে সার্বক্ষণিক
যোগাযোগ রক্ষাসহ প্রাপ্ত তথ্যাদি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন এবং সার্বক্ষণিক ফলোআপ করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে
উল্লেখ করা হয় ।
মন্তব্য করুন
সেনাসদর মিলিটারি অপারেশনস ডাইরেক্টরেটের কর্নেল
স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মতৎপরতায়
ঢাকাসহ সারাদেশে মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি ও হত্যার ঘটনা আগের চেয়ে কমেছে ।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা সেনানিবাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গত ৫০ দিনে সেনাবাহিনীর কার্যক্রমের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি বলেন, অপরাধের হটস্পট চিহ্নিত করা হয়েছে। হটস্পটগুলো সার্বক্ষণিক ২৪ ঘণ্টা নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
সারাদেশে মব জাস্টিসের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে
কর্নেল শফিকুল ইসলাম বলেন, শুধু মব জাস্টিস নয়, চাঁদাবাজি, চুরি, রাহাজানি ও হত্যা
আগের চাইতে কমেছে। গত দুই মাস আগে চাঁদাবাজির অভিযোগ ছিল ২৫০টি, কিন্তু বর্তমানে
কমে ১২০টিতে নেমেছে। চুরি ৮৫০টির মতো হতো, বর্তমানে ৬০০টির নিচে নেমে এসেছে। হত্যা
সাড়ে তিনশো ছিল, বর্তমানে ১২০-তে নেমেছে। সেনাবাহিনীর কর্মতৎপরতাও অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকার মোহাম্মদপুর ও বনানীতে সেনাবাহিনীর কিছু
বিপথগামী সদস্য এবং কিছু অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাদের
বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। এ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত
কমিটি গঠন করা হয়েছে। জড়িতদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে। আর যারা অবসরপ্রাপ্ত
সদস্য তাদের দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করা হবে। কোনো অন্যায়কে সেনাবাহিনী কখনো
প্রশ্রয় দেয় না। সেনাবাহিনী সবসময় সততার সঙ্গে আছে এবং থাকবে। জনগণের আস্থার জায়গায়
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে পাশে পাবেন।
সেনাবাহিনী মাঠে কাজ করতে গিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জের
সম্মুখীন হচ্ছে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী কোনো চ্যালেঞ্জ ফেস করছে
না। তবে আমরা দীর্ঘ ছয় মাস বাইরে নিয়োজিত রয়েছি। অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোর
সঙ্গে সমন্বয় করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী।
তিনি বলেন, ২৮ ডিসেম্বর থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি
পর্যন্ত ৫০ দিনে সেনাবাহিনীর কার্যক্রমের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আইনশৃঙ্খলা
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী ১৭২টি অবৈধ অস্ত্র এবং ৫২৭ রাউন্ড গোলাবারুদ
উদ্ধার করেছে।
এই সময়কালে দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে (মূলত
গাজীপুর, আশুলিয়া ও সাভার এলাকায়) ৮৮টি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং এ ধরনের
পরিস্থিতি থেকে উদ্ভুত ৩০বার মূল সড়ক অবরোধ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী সক্রিয় ভূমিকা
রেখেছে। কারখানাগুলোকে চালু রাখার জন্য মালিকপক্ষ, শ্রমিকপক্ষ, সংশ্লিষ্ট
মন্ত্রণালয়, শিল্পাঞ্চল পুলিশ, বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বয়ে পদক্ষেপ
নিয়েছে। ফলে বর্তমানে দেশের ২ হাজার ৯৭টি পোশাক কারখানার মধ্যে গুটিকয়েক
(বেক্সিমকো গ্রুপ, সাউদার্ন ডিজাইনার'স লিমিটেড, স্বাধীন গার্মেন্টস প্রাইভেট
লিমিটেড এবং সেলফ ইননোভেটিভ ফ্যাশন লিমিটেড) ছাড়া সকল কারখানাই চালু রয়েছে।
শিল্পাঞ্চল ছাড়াও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গত এক
মাসে ৪২টি বিভিন্ন ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে, যার মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
সংক্রান্ত ঘটনা ছিল ১৪টি, সরকারি সংস্থা/অফিস সংক্রান্ত তিনটি, রাজনৈতিক কোন্দল
৯টি এবং অন্যান্য ঘটনা ছিল ১৬টি।
বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ইজতেমা ময়দানে তুরাগ নদীর ওপর ৫টি ব্রিজ স্থাপন, বোম ডিসপোজাল
দলসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক জনবল মোতায়েন ও পর্যাপ্ত সংখ্যক সেনাসদস্য যে কোনো উদ্ভূত
পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ২৪ ঘণ্টা প্রস্তুত রয়েছে। এছাড়া রাজধানীর সংস্কার
কর্মকাণ্ড যেমন- অ্যান্টি পলিঘিনি অপারেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে
পরিচালিত খাল পুনরুদ্ধার অভিযানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়েছে।
সেনাসদরের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা
রক্ষার পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিভিন্ন সময় যারা আহত হয়েছেন, তাদের
সুচিকিৎসার জন্য সেনাবাহিনী আজ পর্যন্ত তিন হাজার ৮৫৯ জনকে দেশের বিভিন্ন সিএমএইচে
চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছে, যার মধ্যে ৪১ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তিনি বলেন, দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশের জনগণের জানমাল এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তা প্রদানসহ সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে এ সমন্বয় ও পারস্পরিক সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি করে কর্মধারা অব্যাহত রাখতে সেনাবাহিনী অঙ্গীকারবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেন কর্নেল শফিকুল ইসলাম।
মন্তব্য করুন
পৃথিবীকে জলবায়ু বিপর্যয় থেকে রক্ষা করার জন্য ‘শূন্য বর্জ্য ও শূন্য কার্বন’-এর ওপর ভিত্তি করে একটি নতুন জীবনধারা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ
বুধবার (১৩
নভেম্বর) আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ২৯-এর ওয়ার্ল্ড লিডারস ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিটের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি আহ্বান করেন।
একটি নতুন পৃথিবী গড়ার লক্ষে তিনটি শূন্যভিত্তিক তার দীর্ঘ দিনের স্বপ্নের কথাও উপস্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, বেঁচে থাকার জন্য, আমাদের আরেকটি সংস্কৃতি গঠন করতে হবে। একটি ভিন্ন জীবনধারার ওপর ভিত্তি করে আরেকটি পাল্টা সংস্কৃতি গড়তে হবে। এটি হবে শূন্য বর্জ্যের ওপর ভিত্তি করে। এ সংস্কৃতি নিত্য পণ্যের ব্যবহারকে সীমিত করবে, কোন বর্জ্য অবশিষ্ট রাখবে না। এ জীবনযাত্রাও হবে শূন্য কার্বনের ওপর ভিত্তি করে যেখানে কোনো জীবাশ্ম জ্বালানি থাকবে না, শুধুমাত্র পুনঃনবায়নযোগ্য শক্তি থাকবে। এতে এমন একটি অর্থনীতি হবে যা প্রাথমিকভাবে সামাজিক ব্যবসার মতো ব্যক্তিগত পর্যায়ে শূন্য মুনাফার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। সামাজিক ব্যবসার একটি বিশাল অংশ পরিবেশ ও মানবজাতির সুরক্ষায় মনোযোগ দেবে। সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের জীবন কেবল সুরক্ষিতই হবে না, গুণগতভাবে উন্নত হবে। এটি যুবকদের জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজতর করবে। উদ্যোক্তা হওয়ার নতুন শিক্ষার মাধ্যমে তরুণরা প্রস্তুত হবে। চাকরিপ্রার্থী তৈরির শিক্ষা উদ্যোক্তা-কেন্দ্রিক শিক্ষা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।
পরিবেশের সুরক্ষার জন্য একটি নতুন জীবনধারার প্রয়োজন উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, নতুন জীবনধারা চাপিয়ে দেয়া হবে না, এটি হবে পছন্দ বেছে নেওয়া। তরুণরা সে জীবনধারাকে পছন্দ হিসেবে বেছে নেবে। প্রতিটি যুবক তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে। এগুলো হচ্ছে- শূন্য নেট কার্বন নির্গমন, শুধুমাত্র সামাজিক ব্যবসা গড়ে তোলার মাধ্যমে শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ ও নিজেদের উদ্যোক্তা হিসেবে পরিণত করার মাধ্যমে শূন্য বেকারত্ব। প্রত্যেক মানুষ তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে এবং সারাজীবন তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে থাকবে। এটি নতুন সভ্যতা গড়ে তুলবে। এটা করা যেতে পারে আমাদের যা করতে হবে তা হল এ গ্রহের নিরাপত্তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি নতুন জীবনধারা গ্রহণ করা যেখানে সবাই বসবাস করে। আজকের তরুণ প্রজন্ম বাকিটা করবে। তারা তাদের আমাদের গ্রহকে ভালোবাসে। আমি আশা করি আপনারা এ স্বপ্ন দেখায় আমার সাথে যোগ দেবেন। আমরা যদি একসাথে স্বপ্ন দেখি তবে তা সম্ভব হবে। জলবায়ু সংকট তীব্রতর হচ্ছে এবং সে কারণে মানব সভ্যতা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। মানুষ আত্ম-বিধ্বংসী মূল্যবোধের প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আত্ম-রক্ষাত্মক ও আত্ম-শক্তিবর্ধক একটি নতুন সভ্যতার ভিত্তি স্থাপনের জন্য আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক, আর্থিক ও যুব শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা, এই গ্রহের মানব বাসিন্দারা এই গ্রহের ধ্বংসের কারণ। মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এটি করছে এবং তারা এমন একটি জীবনধারা বেছে নিয়েছে যা পরিবেশের বিরুদ্ধে কাজ করে। তারা এটিকে একটি অর্থনৈতিক কাঠামো দিয়ে ন্যায্যতা দেয়, যা এ গ্রহ ব্যবস্থার মতো প্রাকৃতিক হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অর্থনৈতিক কাঠামো সীমাহীন খরচের ওপর ভিত্তি করে চলছে। আপনি যত বেশি ব্যবহার করবেন তত বেশি প্রবৃদ্ধি পাবেন। যত বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবেন, তত বেশি অর্থ উপার্জন করবেন। সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকে সিস্টেমের সবকিছুকে আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভূমিকা পালনের শক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফেনীর বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় অসামরিক প্রশাসনকে সাহায্য করতে কাজ করছে । স্মরণকালের এই ভয়াবহ বন্যায় পানিবন্দি মানুষকে উদ্ধার করে জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে।
গতকাল থেকে শুরু হওয়া উদ্ধার ও চিকিৎসাসেবা কার্যক্রমে আজ
বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) দুটি নৌ কন্টিনজেন্ট যোগ দিয়েছে এবং আরো দুটি কন্টিনজেন্ট
ফেনীর উদ্দেশে গমন করবে।
উদ্ধারের পাশাপাশি অসহায়, গরিব ও
দুস্থ মানুষের মাঝে চিকিৎসাসেবা, ওষুধ, খাবার স্যালাইনসহ মানবিক সহায়তা প্রদান করা
হচ্ছে। সেই সঙ্গে পানিবন্দি মানুষের জন্য শুকনা খাবার ও রান্না করা খাবার সরবরাহ
করা হচ্ছে।
আইএসপিআর জানায়, নৌবাহিনীর ১৩ জন কর্মকর্তার নেতৃত্বে প্রয়োজনীয় উদ্ধার সামগ্রী,
বোট, লাইফ জ্যাকেট, ডুবুরিসহ প্রায় দুই শতাধিক নৌ সদস্য উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা
করছেন।
এ ছাড়া প্রায় ১৫ হাজার মানুষের জন্য ত্রাণসামগ্রী বোঝাই ট্রাক
ফেনীর উদ্দেশে রওনা করেছে।
বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত নৌবাহিনীর এই উদ্ধার
কার্যক্রম, চিকিৎসাসেবা ও ত্রাণ সহায়তা চলমান থাকবে।
মন্তব্য করুন
বন্ধ হয়ে গেছে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন। জানা যায় যান্ত্রিক ত্রুটির উৎপাদন বন্ধ রয়েছে।
আজ সকাল ৬ .১৫ মিনিটের দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ ইন্ডিয়া পার্টনারশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ আকরামুল্লাহ ।
তিনি বলেন, উৎপাদন বন্ধ হওয়ার খবর পেয়েছি। আশা করি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে আবারও উৎপাদন শুরু করা হবে।
২০১০ সালে ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রাঃ) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়। এই কোম্পানির অধীনে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ শনিবার (১২ অক্টোবর) পুরান ঢাকার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পরিদর্শন করেন এবং সেখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
মন্তব্য করুন