প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শিশুরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার। বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে শিশুদের সুন্দর বিকাশের জন্য গুরুত্ব প্রদান করা আমাদের সবার দায়িত্ব।
সোমবার (৭ অক্টোবর) ‘বিশ্ব শিশু দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশে উপযুক্ত পরিবেশ, শিক্ষা, নিরাপত্তা, পুষ্টি ও সুস্থ বিনোদনের বিকল্প নেই। শিশুরা স্নেহ, মমতা ও মুক্তচিন্তার চেতনায় সমৃদ্ধ হয়ে বেড়ে উঠলে আগামী দিনের বাংলাদেশ গঠনে তারা ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আজকের শিশুরাই আগামীর শিল্পী, সাহিত্যিক, দার্শনিক, অর্থনীতিবিদ, বিজ্ঞানী, চিকিৎসক ও প্রকৌশলীসহ নানা পেশায় দক্ষ হয়ে উঠবে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার শিশুর প্রতি বঞ্চনা, শিশুশ্রম, অপুষ্টি ও বাল্যবিয়েসহ অন্যান্য সমস্যা যা শিশুর সঠিক বিকাশের অন্তরায়, সেসব চিহ্নিত করে সমাধান করতে বদ্ধপরিকর।
‘বিশ্ব শিশু দিবস ২০২৪' উদযাপনে নেওয়া কর্মসূচি শিশুর সার্বিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শিশু নিরাপদ ও নিবিড় স্নেহ যত্নে বেড়ে উঠুক- আজকের দিনে এটাই আমার প্রত্যাশা।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে “বিশ্ব শিশু দিবস ২০২৪” উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শিশুকে স্নেহ ও ভালোবাসা জানান।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আরও বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঊষালগ্নে বিশ্ব শিশু দিবস পালনের গুরুত্ব নতুন মাত্রায় উপনীত হয়েছে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ এখন কঠিন সময় পার করছে। সবাইকে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর মিরপুর সেনানিবাসে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের গ্রাজুয়েশন সেরিমনিতে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ কঠিন সময় পার করছে। বৈশ্বিক ও কৌশলগতভাবে এখন কঠিন সময় যাচ্ছে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়।
সবাইকে আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
জাতীয় বিপর্যয় থেকে শুরু করে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকার প্রশংসা করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশ সুনাম কুড়িয়েছে।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) নতুন মহাপরিচালক হলেন মেজর জেনারেল মো. ফয়জুর রহমান।
সোমবার
(১২ আগস্ট) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্ততে
এ তথ্যসহ আরো জানানো হয়েছে যে, মেজর জেনারেল মো. ফয়জুর রহমানকে ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক,
মেজর জেনারেল মো. নাসিম পারভেজকে কমান্ড্যান্ট এমআইএসটি এবং মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব
সাজ্জাদ মাহমুদকে আনসার ও ভিডিপির মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সোমবার বাংলাদেশের কর্মকর্তা, এনজিও এবং সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দকে
বাকুতে কপ২৯ সম্মেলনে দেশের জলবায়ু সংকটের উদ্বেগ তুলে ধরতে অতিরিক্ত প্রচেষ্টা চালাতে
বলেছেন।
জাতিসংঘের
বার্ষিক জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে আজারবাইজানের রাজধানীতে
পৌঁছার পরপরই বাকুতে তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি
বাকুর একটি হোটেলে সমন্বয় সভায় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলকে বলেন, আমাদের প্রধান প্রচেষ্টা
হবে আমাদের উদ্বেগ ও দাবিগুলি কপ২৯-এর চূড়ান্ত ঘোষণায় অন্তর্ভুক্ত করা’।
বৈঠকে
পরিবেশ সচিব ফারহিনা আহমেদ সম্মেলনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান
সম্পর্কে কর্মকর্তাদের অবহিত করেন।
তিনি
বলেন, বাংলাদেশ শীর্ষ সম্মেলনে জলবায়ু অর্থায়ন, ক্ষতি ও প্রশমন এবং শুধু রূপান্তর ও
অভিযোজন প্রক্রিয়াসহ সকল প্রধান ক্ষেত্রে আলোচনার জন্য নয়টি দল গঠন করেছে। বাংলাদেশের
অন্তত ২৯টি এনজিও এবং সুশীল সমাজ গোষ্ঠী কপ২৯-এ যোগ দিচ্ছে। গ্লোবাল নর্থের ধনী দেশগুলোর
আশ্বাস সত্ত্বেও বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ৩৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান এবং ২৫০ মিলিয়ন
মার্কিন ডলার ঋণ জলবায়ু অর্থায়ন হিসেবে পেয়েছে।
এর
আগে বিকেল ৫.১৫ মিনিটে স্থানীয় সময় বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস
বাকু পৌঁছান।
তিনি
আগামীকাল (মঙ্গলবার) কপ২৯-এর মূল শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন এবং অন্তত তিনটি গুরুত্বপূর্ণ
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন।
মন্তব্য করুন
মার্কিন শুল্ক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপদেষ্টা, অর্থনীতিবিদ, বিশেষজ্ঞ ও সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেছেন।
আজ (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠক শুরু হয়েছে।
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল এ. চুলিক এবং অ্যান্ড্রু হেরাপের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফররত সে
দেশের একটি প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার
(১৭ এপ্রিল) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই সমর্থনের কথা জানান।
এ সময় তারা আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়ন সংক্রান্ত বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন প্রতিনিধি
দলটি।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা
বাংলাদেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার উদারতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন
এবং এ ইস্যুতে অগ্রগতির জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বকে ধন্যবাদ
জানান।
মিয়ানমার সরকার ১
লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে রাখাইনে প্রত্যাবাসনের জন্য উপযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করাকে
একটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হিসেবে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল এ. চুলিক বলেন, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রশংসনীয় যে আপনি রোহিঙ্গা
সংকটকে আলাদাভাবে না দেখে মিয়ানমারকে একটি সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা
আঞ্চলিক সহযোগিতা, সংযুক্ততা ও জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রধান
উপদেষ্টার দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ
ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন এবং পুরো দ্বিপাক্ষিক
ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুতি
পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্য পুনরায় চালু করায় এবং পাল্টা শুল্ক
আরোপের ক্ষেত্রে ৯০ দিনের বিরতির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ
জানান। তিনি বলেন, আমরা তার বাণিজ্য কর্মসূচিকে সমর্থন করার কাজ অব্যাহত রেখেছি।
বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তা
উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্র মিশনের প্রধান ট্রেসি অ্যান
জ্যাকবসন উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশে আজারবাইজানের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত এলচিন হুসেইনলি আজ মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এ সময় তারা আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠেয় কপ-২৯ সম্মেলন এবং জ্বালানি, বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক সহযোগিতা ও দুই দেশের মধ্যে বিমান পরিষেবা চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করেন।
আশা করা হচ্ছে অধ্যাপক ইউনুস আজারবাইজানে অনুষ্ঠেয় কপ-২৯ সম্মেলনে যোগ দেবেন, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অন্তত ৩২ হাজার মানুষ জলবায়ু অর্থায়নের বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন।
রাষ্ট্রদূত হুসেইনলি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও নিবিড় করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একইসাথে তিনি উভয় দেশের মধ্যে ব্যবসা ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ উন্মোচন এবং আরও বেশি ব্যবসার উপায় খোঁজার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
তিনি জানান, জুন মাসে বাকুতে দুই দেশের মধ্যে পররাষ্ট্র দপ্তর পর্যায়ে একটি পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে আজারবাইজান বাংলাদেশের সঙ্গে একটি বিমান পরিষেবা চুক্তি স্বাক্ষরের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনুস আজারবাইজানকে "ভাল বন্ধু" হিসেবে উল্লেখ করেন এবং দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা ও বাণিজ্য সম্প্রসারণের আহ্বান জানান।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুস আজারবাইজানের জনগণ, দেশটির নেতৃত্ব এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে তার দীর্ঘ সম্পর্কের কথা স্মরণ করেন।
মন্তব্য করুন
বুধবার (৭ আগস্ট) বিকেলে সেনাসদরে এক সংবাদ সম্মেলনে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শপথ বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে ।
এ সরকারে ১৫ জন সদস্য থাকতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, সংকট কাটিয়ে দেশে আমরা একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি করব। সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের সঙ্গে আছে এবং থাকবে। কেউ গুজবে কান দেবেন না।
এসময় তিনি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে শিক্ষার্থীদের কাজের প্রশংসা করেন এবং ছাত্রদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ সব ইতিবাচক কাজ অব্যাহত রাখারও অনুরোধ জানান।
এছাড়া সেনাপ্রধান বলেন, পুলিশ সক্রিয় হলে দেশের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক হয়ে আসবে। পরিস্থিতি দিনদিন উন্নতি হচ্ছে, আশা করছি দ্রুতই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।
মন্তব্য করুন
আজ বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা
সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
ইউনূস ।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রধান
উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
এর আগে গত ২৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে ভাষণ
দেন প্রধান উপদেষ্টা।
মন্তব্য করুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, জাতির প্রত্যাশা অনেক বেড়ে গেছে। তবে সবাই এক বিষয়ে একমত, সেটি হলো গ্রহনযোগ্য নির্বাচন।
আর ঐক্যমত কমিশন যদি সব দলের থেকে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আচরনবিধি পালনের বিষয়ে লিখিত নেয়, তাহলে ইসির কাজ সহজ হবে।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন আলোচনায় নির্বাচন। আসন্ন নির্বাচনকে একটি চ্যলেঞ্জ হিসেবে দেখছে নির্বাচন কমিশন।
মানুষের মনে ভোট দেওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, সামনে আমাদের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ এসেছে, আমরা সেটি প্রতিষ্ঠা করবো।
এসময় নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, দেশকে একটি স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই। এই নির্বাচনে কর্তৃপক্ষের কোনো প্রভাব দেখতে চাই না।
তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচনে হানাহানি দেখতে চাই না, রাতের সিলমারা দেখতে বা শুনতে চাই না। এছাড়াও কর্তৃপক্ষের প্রভাব দেখতেও চাই না। শুধুমাত্র একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেখতে চাই।
নির্বাচনে কোন অনিয়ম হলে দায় কমিশন এড়াতে পারে না উল্লেখ করে নির্বাচনার কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন,
জুলাই আগস্ট বীরদের রক্তের সাথে যেন বেইমানি না হয সেদিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, সেই প্রথম পরীক্ষায় হবে আগামী নির্বাচন।
রোববার (২ মার্চ) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে জাতীয় ভোটার দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আয়োজিত ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’এর উদ্বোধনী খামে স্বাক্ষর করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকাল ৫টায় রাষ্ট্রীয় বাসভবন যমুনায় এই স্বাক্ষর করেন তিনি। এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৩০ ডিসেম্বর থেকে তারুণ্যের উৎসবের কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ কর্মসূচি আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত চলমান থাকবে।
তারুণ্যের উৎসব বিপিএল ২০২৫-এর সহযোগিতায় বিভিন্ন কমিউনিটি এনগেজমেন্টের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকবে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্ট এবং কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। বিভিন্ন ফ্যান জোনে ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্টল থাকবে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক রান্নার পরিচিতি ও স্থানীয় ব্যবসার প্রচার করা হবে, যা দেশীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরবে। তরুণদের মধ্যে খেলাধুলার প্রসারে কাজ করবে। এর মধ্যে থাকবে তরুণদের জন্য স্থানীয় ক্রীড়া টুর্নামেন্ট কমিউনিটি ক্রিকেট ক্লিনিক, যা তাদের অংশগ্রহণ ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। ফ্যান জোনগুলোতে দেশি শিল্পীদের সৃষ্টিশীলতা প্রদর্শনের জন্য শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন করা হবে। এটি অনেক শিল্পীকে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেবে এবং একই সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ও আধুনিক শিল্পের উদযাপন হবে।
মন্তব্য করুন