

কুমিল্লায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫
উপলক্ষে অমর একুশে বইমেলার আয়োজন করা হয়েছে।
কুমিল্লা জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে আয়োজিত আজকের এই অমর একুশে বইমেলার শুভ উদ্বোধন করেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়ছার।
২১ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে কুমিল্লা জেলা
প্রশাসনের আয়োজনে আয়োজিত এই বইমেলায় আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ এবং সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানের পাশাপাশি গ্রাফিতি এবং তথ্যচিত্র প্রদর্শনী হয়।
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহব্যাপী উক্ত বইমেলা চলবে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আজকের অমর একুশে বইমেলায় স্টলের সংখ্যা ১৫টি।
উক্ত মেলায় দেশসেরা অনেকগুলো প্রকাশনীর পাশাপাশি থাকছে কুমিল্লার জনপ্রিয় সব বুকশপ।পাশাপাশি থাকছে পিঠা ও ক্যানভাসের স্টল।
জুলাই গণহত্যার তথ্যচিত্র নিয়ে ও থাকছে বইমেলাটিতে থাকছে বিশেষ প্রদর্শনী।
আজকের এই মেলায় আরো উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জিলা স্কুল এর প্রধান শিক্ষক হাফিজুর রহমান,বাংলাদেশ জাতী়য়তাবাদী দল,কুমিল্লা সদর দক্ষিণ এর বিএনপি সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কুমিল্লা জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব জিয়া উদ্দিন রুবেল, কুমিল্লা মহানগর এর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর আহবায়ক আবু রায়হান, কুমিল্লা জেলার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক ইমপা ফারহাসহ অন্যান্যরা।
উদ্বোধন শেষে একটি মনোজ্ঞ সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় এবং পরবর্তীতে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন


ঢাকা
শিক্ষা বোর্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত ফল পুনঃনিরীক্ষণের এইচএসসি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত
জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র টেলিটকের প্রিপেইড নম্বর থেকে ফল পুনঃনিরীক্ষণের
আবেদন করা যাবে।
আবেদন করার জন্য প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে। তারপর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস করতে হবে। উদাহারণ: RSC COM123456 174 লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। একাধিক বিষয়ের উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য কমা দিয়ে সাবজেক্ট কোড এসএমএস করতে হবে।
এসএমএস সেন্ড হয়ে গেলে টেলিটক থেকে পিন নম্বরসহ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে, সেটা জানিয়ে একটি ফিরতি টেলিটকের আসবে। পিন নম্বরটি সংগ্রহ করে রাখতে হবে। তারপর এতে সম্মত হলে আবারও মেসেজ অপশনে RSC লিখে স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে ‘পিন নম্বর’ লিখে স্পেস দিয়ে নিজস্ব মোবাইল নম্বর (যেকোনো অপারেটর) লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।
বোর্ডের বিজ্ঞপ্তি তথ্যানুযায়ী- প্রতিটি পত্রের ফল পুনঃনিরীক্ষার ফি ১৫০ টাকা। সেই হিসেবে এইচএসসির প্রতি বিষয়ের (১ম এবং ২য় পত্র) পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনের জন্য ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কারণ ২ পত্রের বিষয়ের ক্ষেত্রে দুটির জন্যই একসঙ্গে আবেদন করতে হবে।
মন্তব্য করুন


গতকাল রোববার চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত
হয়েছে। এবার এসএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণদের
মধ্যে ছাত্র ৮ লাখ ৬ হাজার ৫৫৩ এবং ছাত্রী ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ জন।
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হবে আগামী ২৬ মে।
সোমবার (১৩ মে) দুপুরে শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ে আন্ত:শিক্ষা বোর্ডের সাথে মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেয়া এ সিদ্ধান্ত এর বিষয়টি
নিশ্চিত করে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক (ভারপ্রাপ্ত)
অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মনছুর ভুঁঞা বলেন, ২৬ মে থেকে একাদশে ভর্তির আবেদন শুরু হবে।
বিষয়টি চূড়ান্ত করতে আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় মন্ত্রণালয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় আর সেখানেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে
।
চলতি বছর অনলাইনে নির্ধারিত
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদন করতে হবে। একজন শিক্ষার্থী
যতগুলো কলেজে আবেদন করবেন, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি
কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।
শিক্ষা বোর্ড বলছে, এবার
সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে আসন সংখ্যা ২৪ লাখ যা পাস করা শিক্ষার্থীদের তুলনায় অনেক
বেশি। তাই ভর্তিতে কোনো ধরনের সংকট হবে না।
তবে যেসব শিক্ষার্থী বিশেষ
চাহিদাসম্পন্ন হিসেবে এসএসসি পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়েছেন, তারা বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির
জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এছাড়া প্রবাসীদের সন্তান
ও বিকেএসপি থেকে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে
বোর্ড প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থীকে ভর্তির ব্যবস্থা নেবে।
মন্তব্য করুন


চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি
কার্যক্রম আগামী ১৫ জুলাই থেকে শুরু হবে এবং চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত।
একাদশে ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে।
অনলাইনে এবারও শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে ভর্তির আবেদন করতে হবে । আগামী ২৬
মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে এ আবেদন করতে পারবেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি ও
ক্লাস শুরু বিষয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দক্রমের
ভিত্তিতে আবেদন করা যাবে।
একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা
(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।
শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।
১২-১৩ জুন প্রথম পর্যায়ের আবেদন যাচাই, বাছাই ও নিষ্পত্তি করা হবে। এই সময়েই
পুনঃনীরিক্ষণে ফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহণ করা হবে।
এরপর ২৩ জুন রাত ৮টায় প্রথম পর্যায়ের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা
হবে।
মন্তব্য করুন


আসন্ন পবিত্র রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম চালু থাকবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এই ১০ দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কার্যক্রমের জন্য সময়সূচি প্রকাশ করেছে ।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ক্লাস চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সই করা এক পরিপত্রে এ রুটিনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
পবিত্র রমজান মাসে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিসের সময়সূচিও পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব দপ্তর চলবে সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। আর জোহরের নামাজের জন্য দুপুর সোয়া একটা থেকে দেড়টা পর্যন্ত বিরতি থাকবে।
এদিকে, রমজান উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) থেকে সারা দেশের সব মাদ্রসায় ছুটি শুরুর কথা ছিল। তবে স্কুল-কলেজের পর অবশেষে মাদ্রাসার ছুটির তালিকাও সংশোধন করে সরকার। এতে ১৫ দিন ছুটি কমানো হয়। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মাদ্রাসায় ক্লাস-পরীক্ষা চলবে ২১ মার্চ পর্যন্ত। দেশের তিনটি সরকারি আলিয়া মাদরাসা এবং বেসরকারি ইবতেদায়ী, দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসাগুলোতেও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
মন্তব্য করুন


শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী জানিয়েছেন, রমজানের ছুটি সমন্বয় করতে আগামী বছর থেকে প্রয়োজনে শনিবার স্কুল খোলা রাখা যেতে পারে বলে ।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সব মতের মানুষের বিশ্বাস ও চিন্তা-চেতনার প্রতি সম্মান রেখে পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নসহ সব বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকবে মন্ত্রণালয়। রমজানের ছুটি সমন্বয় করতে আগামী বছর থেকে প্রয়োজনে সারা বছর শনিবার স্কুল খোলা রাখা যেতে পারে।
এ বছর রমজানে স্কুল ছুটির আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তবে স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্তে অনড় ছিল মন্ত্রণালয়। রমজানের আগের দিন তারা আপিল করে বসে।
আর এরপরে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হয়। শুনানিতে স্কুল খোলা রাখার বিষয়ে সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা জানান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দিন। উচ্চ আদালতের আদেশ স্থগিত না করে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) আপিল বিভাগে শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
পরে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধের বিষয়ে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ স্থগিত করেন আপিল বিভাগ।
মন্তব্য করুন


পবিত্র ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে।
১৩ জুন
(বৃহস্পতিবার) থেকে এ ছুটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২৯ জুন।
মঙ্গলবার (১১ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যে এ ছুটির নোটিশ টানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ১৭ দিন ক্লাস ছুটি থাকবে। ৩০ জুন থেকে যথারীতি অর্ধদিবস ক্লাস চলবে। তবে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ দিবস ক্লাস চলবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা জানান, জুন মাসে সাধারণত গ্রীষ্মকালীন ছুটি দেওয়া হয়ে থাকে। এবার ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্ম একই সময়ে তাই দুটি ছুটি সমন্বয় করে দেওয়া হয়েছে। তবে স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে ঈদের ছুটি এবং গ্রীষ্মকালীন ছুটি আলাদা করেও দিতে পারেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন


একটি শিশুর শৈশবের চিত্রাঙ্কন হচ্ছে অভিভাবক বা শিক্ষক।
আমরা যেভাবে চাইব সেভাবে তারা গড়ে উঠবে। আমাদের আকাঙ্ক্ষাকে রূপদান করবে। তাই বলে ভূল রূপদান যেন না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। আমরা আমাদের ভালোবাসা তাদের দিতে পারি কিন্তু চিন্তাভাবনা নয়, কারণ তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আসলে কোমল শিশুরা তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু চাপিয়ে দিলে তাদের স্বপ্নগুলো ভেঙে যায়। নিজে থেকে কিছু করার বা চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। হারিয়ে ফেলে তার সৃজনীশক্তি।
তাদের মানসিক বিকাশ হওয়াটা অত্যন্ত জরুরি। চিত্রাঙ্কন হতে পারে তার অন্যতম মাধ্যম।
শিশুরা
তার আশপাশের সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্না, পরিবেশ তার ছবির ভাষায় তুলে ধরবে ।
মন্তব্য করুন


নতুন শিক্ষাক্রমে বিভাগ
বিভাজন (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) নেই। ফলে নবম শ্রেণিতেও একই পাঠ্যবই পড়ছে সব
শিক্ষার্থী।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর)
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচির মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার সাক্ষরকৃত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা নির্দেশনা থেকে জানা গেছে, নবম শ্রেণির
শিক্ষার্থীর যখন দশম শ্রেণিতে উঠবে, তখন বিভাগ বিভাজনের সুযোগ পাবে। তারা আগের
নিয়মে যেন ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে, সেজন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিও
প্রণয়ন করা হবে।
নির্দেশনায় আরো বলা
হয়েছে, ২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা
(২০২৬ সালে অনুষ্ঠিতব্য) নেওয়ার লক্ষ্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা
অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর আলোকে প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত
পাঠ্যপুস্তকগুলো (অর্থাৎ ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ
করা হবে।
এতে আরও বলা হয়, যেসব
শিক্ষার্থী ২০২৫ সালে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হবে, তাদের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ এর
আলোকে প্রণীত শাখা ও গুচ্ছভিত্তিক সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (২০২৩
শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত) প্রদান করা হবে। এসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণি মিলিয়ে দুই
শিক্ষাবর্ষে সম্পূর্ণ পাঠ্যসূচি শেষে ২০২৭ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ
করবে।
‘জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে প্রণীত বিজ্ঞান,
মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তিক এ পাঠ্যপুস্তকগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি
প্রণয়ন করা হবে, যেন শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন
করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত
হবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ,
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও
অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে,
যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে।
মন্তব্য করুন


জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার আবেদন আগামী ২৯ জানুয়ারি শুরুর কথা থাকলেও তা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে,ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও বিস্তারিত সময়সূচি পরিবর্তিতে জানানো হবে ।
গত ২৪ জানুয়ারি রাতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি কমিটির দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্তের আলোকে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পূর্ণাঙ্গ কারিগরি প্রস্তুতি ও পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণার পর অত্যন্ত বাস্তবসম্মত কিছু বিষয় সমন্বয় করার জন্য জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও সময়সূচি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ পরিবর্তনের এ সিদ্ধান্তের কথা সংবাদমাধ্যমকে জানান।
আগামী ৩১ জানুয়ারি বিকেলে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সম্মেলন কক্ষে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় পরিবর্তিত ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের তারিখ ও সময়সূচি পুনঃনির্ধারণ করে সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন


যেসব শিক্ষার্থী রাস্তায় ট্রাফিকের কাজ করছে তাদের তালিকা করে সবাইকে পুলিশের পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন এ কথা জানিয়ে আরো
বলেছেন, এই সার্টিফিকেট চাকরি ক্ষেত্রে যেন মূল্যায়ন করা হয়।
সাখাওয়াত হোসেন এটাও বলেন যে, আমি আইজিপিকে অনুরোধ করবো, এই যে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় ট্রাফিকের কাজ করছে তাদের তালিকা করে সবাইকে পুলিশের পক্ষ থেকে সার্টিফিকেট দেবেন। শিক্ষার্থীরা নিজের টাকায় সড়কে কাজ করছে, সড়ক পরিষ্কার করছে, রং কিনে দেয়াল সুন্দর করছে। এটা যদি সরকারি প্রজেক্ট হতো তাহলে হাজার কোটি টাকা লাগতো। একটা দেশে এই চাইতে ভালো উদাহরণ হতে পারে না।
শিক্ষার্থীরা তাঁর গাড়িও চেক করেছে উল্লেখ করে তিনি জানান, পতাকাওয়ালা গাড়ি থামানো হয়েছে। তারপর তারা বলেছে পতাকা থাক আর যাই থাক গাড়ি চেক করবো। এরপর আমাকে দেখে বললো না স্যার আপনি চলে যান।
মন্তব্য করুন