

পৌষ
মাসের শেষ দিন পুরান ঢাকার বাসিন্দাদের সাকরাইন উৎসবে মেতে ওঠার দিন। এ উৎসবের মূল
আকর্ষণ ঘুড়ি উড়ানো।
রবিবার
(১৪ জানুয়ারি) পৌষের শেষ দিন। ঐতিহ্যের আলোয় পৌষের শেষদিনকে রঙিন করতে মাতোয়ারা পুরান
ঢাকাবাসী। তাই উৎসব ঘিরে পুরান ঢাকার অলিগলিতে চলছে ঘুড়ি বেচাকেনার উৎসব। শিশু, তরুণ,
বৃদ্ধরা কিনছেন ঘুড়ি, নাটাই, সুতা। চলছে সুতায় মাঞ্জা দেওয়ার কাজ। পুরান ঢাকায় চলছে
ঘুড়ি বেচাকেনার ধুম। দোকানে দোকানে হরেক রকমের ঘুড়ি সাজিয়ে রাখা হয়েছে। রঙ-বেরঙের ঘুড়ি
আর নাটাই-সুতা সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন দোকানিরা। বাজারে বিভিন্ন নামের ঘুড়ি পাওয়া
যাচ্ছে। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম- চোখদার, চশমাদার, কাউটাদার, লাভবার্ড, পঙ্খিরাজ, প্রজাপতি,
চক্ষুদার, ঈগল, সাদাঘুড়ি, চার বোয়া, দুই বোয়া, টেক্কা, লাভঘুড়ি, তিন টেক্কা, মালাদার,
দাবা ঘুড়ি, বাদুড়, চিল, অ্যাংগ্রি বার্ডস হরেক রঙের ঘুড়ি। এসব নাটাই মিলবে ৫০০ থেকে
তিন হাজার টাকার মধ্যে। সেসব সুতার মধ্যে রক সুতা, ডাবল ড্রাগন, কিংকোবরা, ক্লাক ডেবিল,
ব্লাক গান, ডাবল গান, সম্রাট, ডাবল ব্লেট, মানজা, বর্ধমান, লালগান ও টাইগার অন্যতম।
জানা
যায়, রবিবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে ঐতিহ্যবাহী উৎসব সাকরাইন শুরু হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যা
পর্যন্ত ঘুড়ি ওড়ানোর পাশাপাশি বাড়িতে বাড়িতে চলবে পিঠাপুলির উৎসব।
মন্তব্য করুন


শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপোর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভবন অবকাঠামোতে শৃঙ্খলা আনতে নতুন করে নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ করার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইসাব সভাপতি নিয়াজ আলি চিশতি, বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন প্রমুখ।
নির্মাণে ত্রুটি ও বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে ভবনে আগুন লাগে জানিয়ে সালমান এফ রহমান বলেন, আগুন লাগার মূল কারণ বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট। যে ইলেকট্রিক ক্যাবল ব্যবহার করা হয় তার মান ভালো না, এই ক্যাবলের মান যেন ভালো হয় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। এছাড়া অনেকগুলো ভবনের অবকাঠামো ভালো না। রানা প্লাজায় যে ঘটনা ঘটেছিলো, ভবনটা ধসে পড়ে। তার অবকাঠামোর পরিকল্পনা পাস করা হয় নাই। সেখানেও আমরা ব্যবস্থা করছি।
বিএসটিআইকে আরো শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, একটা প্রতিরোধমূলক অবকাঠামো করা প্রয়োজন। ঘটনা ঘটার আগে যেন আমরা তা প্রতিরোধ করতে পারি।
তিনি আরও বলেন, অগ্নি নির্বাপণের যন্ত্রপাতি আগে আমদানি করতে হতো। তবে ইসাব (ইলেকট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) জানিয়েছে এখন ফায়ার বল ও ক্যাবল দেশে তৈরি করছে। কিছুটা আমরা এক্সপোর্টও করছি। দেশে এই ধরনের পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। নতুন আইন করছি সেটা হলো বাংলাদেশ বিল্ডিং কোড। আইন অনুযায়ী রেগুলেটরি অথরেটি তৈরি হবে, সেটা এখনো হয় নাই। তবে তা তাড়াতাড়ি করার চেষ্টা করবো। এটা হয়ে গেলে প্রতিরোধমূলক কাজগুলো ওই রেগুলেটরি অথরিটির মাধ্যমে করবো।
ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপোর আয়োজন করছে ইসাব। প্রদর্শনীতে বিশ্বের ৩০টি দেশের শতাধিক বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে, যারা তাদের ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটির অত্যাধুনিক পণ্যগুলো প্রদর্শন করছে।
ইসাব সভাপতি নিয়াজ আলি চিশতি বলেন, দেশের অর্থনীতি যত বড় হচ্ছে অগ্নি ঝুঁকিসহ নিরাপত্তার বিষয়টি ততই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও টেকসই অবকাঠামো নির্মাণে অগ্নি নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম অগ্নি ঝুঁকি কমাতে নিম্নমানের পণ্য ব্যবহার না করার আহ্বান জানান।
বিজিএমইএ এ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, অগ্নি নিরাপত্তার সরঞ্জামগুলো দেশেই উৎপাদন করা সম্ভব। এ জন্য এ খাতে উদ্যোক্তার নীতি সহায়তা দেওয়া যেতে পারে।
মন্তব্য করুন


অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রথমবারের মতো সেনাসদরে গেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা সেনাসদরে পৌঁছালে সেনাবাহিনী
প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাঁকে স্বাগত জানান।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টাকে জাতীয় নিরাপত্তার
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি সম্পর্কে ব্রিফ করা হয়। পরিদর্শনকালে প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক
প্রদত্ত মূল্যবান দিকনির্দেশনাসমূহ সম্মিলিতভাবে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং
বাস্তবায়নের প্রতিটি ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা পালনে অত্যন্ত সহায়ক হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মো: তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো: জাহাঙ্গীর আলম
চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারি লেফটেন্যান্ট
জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী
প্রধান, পিএসও এএফডি, সামরিক ও অসামরিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, পুলিশ মহাপরিদর্শক এবং
গোয়েন্দা সংস্থাসমূহ, বিজিবি, কোস্টগার্ড, আনসার ও ভিডিপি, র্যাব এর মহাপরিচালকগণ
ও সেনাসদরের কর্মকর্তাগণ।
(খবর বাসসের)
মন্তব্য করুন


ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন
বলেছেন, দেশের দুর্যোগ দুর্দিনে এ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশবাসীর কল্যাণে পাশে আছে
এবং থাকবে। বন্যায় যাদের ঘর ভেসে গেছে, তাদের নতুনভাবে ঘর করে দেওয়া হবে।
আজ (৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে লক্ষ্মীপুর
জেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নের চরমটুয়া আল আরাবিয়া দারুল উলুম মাদরাসা মাঠে বানভাসিদের
মাঝে ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় তিনি আরও বলেন, বন্যায় যারা অত্যন্ত
ক্ষতিগ্রস্ত, যাদের ঘর পানিতে মিশে গেছে, যারা রাস্তার ওপর থাকছেন তাদের ছোটখাটো বাড়ি
করে দেওয়া হবে।
ধর্ম উপদেষ্টা আরও বলেন, লক্ষ্মীপুর,
ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের সাহায্যে আলেম সমাজ ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা মাঠে ময়দানে
গিয়ে সাহায্য করছেন। ফেনী মুহুরি নদীর দিকে বেসরকারি উদ্যোগে এক কোটি টাকা খরচ করে
বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। সরকারি উদ্যোগেও কাজ চলছে। ইনশাআল্লাহ, আমরা এ বিপদ থেকে উদ্ধার
হতে পারবো। আমরা আল্লাহর সাহায্য কামনা করি।
আল-মানাহিল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ আয়োজন
করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের জামিয়া ইসলামিয়া জিরির মুতামিম মাওলানা
খোবাইন বিন তৈয়ব, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ
তারেক বিন রশিদ ও কমলনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ
প্রমুখ।
আয়োজকরা জানায়, আল-মানাহিল ফাউন্ডেশনের
উদ্যোগে বন্যায় দুর্গত ৫০০ পরিবারে মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। সেইসঙ্গে দুই শতাধিক
মানুষের মাঝে শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন


প্রধান
উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ বিভাগের ৪১তম সভায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ
নীতিমালার খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান
উপদেষ্টার প্রেস উইং ও তথ্য বিবরণী থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায়
বিদ্যুৎ বিভাগের ‘বেসরকারি অংশগ্রহণে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ
উৎপাদন/বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা, ২০২৫’,
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতিমালা, ২০২৫’ এবং আইন ও বিচার বিভাগের
‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (তৃতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।
এসব
খসড়াসমূহ লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং সাপেক্ষে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লার চান্দিনায় সৎ মাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে শাহিন মুন্সি নামে এক যুবকের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার রাত সোয়া ১১টার দিকে উপজেলার বাতাঘাসী ইউনিয়নের সব্দলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃতা হালিমা খাতুন (৩৪) সব্দলপুর গ্রামের এমদাদুল হক মুন্সির (৭৫) দ্বিতীয় স্ত্রী। গতকাল বুধবার গুরুতর আহত অবস্থায় কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর আজ বৃহস্পতিবার ( ৩০ অক্টবর ) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। অভিযুক্ত শাহিন মুন্সি মৃতার সৎ ছেলে এবং এমদাদুল হক মুন্সির চতুর্থ ছেলে। ঘটনার পর থেকেই তিনি পলাতক রয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এমদাদুল হক মুন্সির প্রথম স্ত্রী মারা যান প্রায় ৩ বছর আগে। তার চার ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে। যারা সবাই বিবাহিত এবং ৪ ছেলে সৌদি আরব প্রবাসী। ছোট ছেলে শাহিন মুন্সি প্রায় আট মাস আগে দেশে ফেরেন। দুই মাস আগে এমদাদুল হক মুন্সি দাউদকান্দি উপজেলার জয়নগর গ্রামের হালিমা খাতুনকে বিয়ে করেন।
এমদাদুল হক মুন্সি জানান, ‘গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে আমি শৌচাগারে যাই। তখন আমার স্ত্রী ঘুমিয়ে ছিলেন, পাশের কক্ষে ছোট ছেলে শাহিন ছিল। ঘরে ফিরে দেখি স্ত্রী রক্তাক্ত অবস্থায় বিছানায় কাতরাচ্ছেন। চিৎকার দিলে পুত্রবধূসহ আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। পরে অ্যাম্বুল্যান্সে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
তৃতীয় পুত্রবধূ শিরিনা আক্তার জানান, ‘আমরা অন্য ঘরে ঘুমাচ্ছিলাম। শ্বশুরের চিৎকার শুনে ছুটে এসে দেখি শাহিন ঘর থেকে বের হয়ে যাচ্ছে, শ্বশুর কান্নাকাটি করছেন। সৎ শাশুড়ি তখন রক্তাক্ত অবস্থায় বিছানায় পড়ে ছিলেন।’ বাতাঘাসী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহজাহান সিরাজ বলেন, ‘এমদাদুল হক মুন্সি আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়। দ্বিতীয় বিয়েতে পরিবারের কারোর আপত্তি ছিল না। কী কারণে শাহিন সৎ মাকে হত্যা করেছে, তা কেউ বলতে পারছে না। ঘটনার পর সে পালিয়ে যায়।’
চান্দিনা থানার (ওসি) “জাবেদ উল ইসলাম” জানায়, মৃতার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার স্বামী এমদাদুল হক মুন্সি বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শাহিন মুন্সির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
মন্তব্য করুন


পুলিশ-জনতা ঐক্য করি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি - এ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে দেশব্যাপী শনিবার (৪ নভেম্বর) উদযাপিত হতে যাচ্ছে কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২৩।
শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে পুলিশ সদস দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) কামরুল হাসান বিষয়টি জানান।
বাংলাদেশ পুলিশের সব মেট্রোপলিটন, রেঞ্জ, জেলা পুলিশ, বিশেষায়িত ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ ইত্যাদি ইউনিটে দিবসটি পালিত হবে বলে বাংলাদেশ পুলিশ সদস দপ্তর থেকে জানানো হয়।এ উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।এছাড়া শ্রেষ্ঠ কমিউনিটি পুলিশিং সদস্যদের পুরস্কার দেওয়া হবে।
কামরুল হাসান জানান, কমিউনিটি পুলিশিং একটি সংগঠনভিত্তিক দর্শন ও ব্যবস্থাপনা, যা জনগণকে সম্পৃক্ত করে জনগণ ও পুলিশের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে সমাজে অপরাধ ভীতি কমানো ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করা হয়। এটি একটি গণমুখী, প্রতিরোধমূলক এবং সমস্যা সমাধানমূলক পুলিশি ব্যবস্থা।
কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে স্কুল/কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের পুলিশের কাজে সহযোগিতা, অপরাধ বিরোধী সচেতনতা তৈরি, বাল্যবিয়ে রোধ, ইভটিজিং প্রতিরোধ, জঙ্গিবাদ দমন, সন্ত্রাস দমন, মাদকের কুফল, নারী ও শিশু নির্যাতন, যৌতুক নিরোধ, মোবাইল ফোনের অপব্যবহার, সামাজিক মূল্যবোধ বাড়ানো ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষে দেশব্যাপী ৪৯ হাজার ৫২৯টি কমিটিতে ৮ লাখ ৯৪ হাজার ২০৬ জন কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন


ইয়াংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংয়ের নেতৃত্বে কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের একটি প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় তারা
অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের উদ্যোগে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা হওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত রয়েছে
বলে ঘোষণা দেন।
প্রতিনিধিদলে এলজির কর্মকর্তাসহ কোরিয়ার টেক্সটাইল, ফ্যাশন, স্পিনিং, লজিস্টিকস, স্বাস্থ্যসেবা, বিদ্যুৎ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের বৃহৎ বেশ কয়েকটি কোম্পানির প্রতিনিধিরা ছিলেন।
বৈঠকে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিদলটি গতকাল সোমবার চট্টগ্রামে কোরিয়ান ইপিজেড পরিদর্শন করেন। ইয়াংওয়ান করপোরেশন পরিচালিত এই শিল্পপার্কে অনেক বিনিয়োগকারী তাৎক্ষণিকভাবে বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক
ড. ইউনূস বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের জন্য শ্রম, শিল্প, জ্বালানি ও বিনিয়োগ নীতিতে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এমন সময়ে আপনারা বাংলাদেশে এসেছেন যখন আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ করছি। এই নতুন বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ এখন সহজ ও ঝামেলামুক্ত। আপনাদের জন্য বিনিয়োগ প্রক্রিয়া সহজ করা আমাদের দায়িত্ব। আমি জানি গত ১৬ বছরে আপনাদের অনেক চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে হয়েছে, আমরা সেই সময়ের ক্ষতিপূরণ দিতে চাই। ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে আসা কিহাক সাং প্রধান উপদেষ্টার কথার সঙ্গে একমত পোষণ করেন এবং দেশের ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ ও সরকারের ইতিবাচক নীতির প্রশংসা করেন।
অধ্যাপক
ড. ইউনূস বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ দেন যাতে তারা বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে আপনাদের ব্যবসার গন্তব্য এবং অনুপ্রেরণার উৎস বানান। আপনারা কোটি কোটি মানুষকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা রাখেন।’
কিহাক সাং ঘোষণা দেন, ইয়াংওয়ান করপোরেশন চট্টগ্রামে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে একটি টেক্সটাইল ও ফ্যাশন কলেজ স্থাপন করবে, যা বাংলাদেশকে বিশ্বের শীর্ষ টেক্সটাইল হাবে পরিণত করতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করবে।
তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেরিত সাম্প্রতিক চিঠিরও প্রশংসা করেন, যা নতুন মার্কিন প্রশাসনের নীতির কারণে উদ্ভূত উদ্বেগ নিরসনে সহায়ক হয়েছে। তিনি বলেন, ‘চিঠিটি অত্যন্ত সুচিন্তিত ছিল’ এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের পরামর্শও দেন।
বাংলাদেশের সাপ্লাই চেইন কাঠামো অনন্য উল্লেখ করে কোরিয়ান ফ্যাশন ও রিটেইল খাতের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশ থেকে পোশাক কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল খাতও দ্রুত বিকাশমান এবং বিশ্ব বাণিজ্য কাঠামোতে দেশটি শীর্ষ ওষুধ রপ্তানিকারক হতে পারে। একজন বিনিয়োগকারী দেশে একটি এপিআই (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রিডিয়েন্ট) কারখানা স্থাপনের আগ্রহ জানান।
অধ্যাপক
ড. ইউনূস প্রতিনিধিদলের একজন শীর্ষ কোরীয় সার্জনকে চট্টগ্রামে একটি হাসপাতাল স্থাপনের প্রস্তাব দেন।
মন্তব্য করুন


চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকার (সিইপিজেড) একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি ইউনিট কাজ করছে। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে কোনো কিছু জানা যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২ টার দিকে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের ওই কোম্পানিতে আগুন লাগে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ৮ তলা ভবনের মেডিকেল ইকুইপমেন্ট তৈরির প্রতিষ্ঠানের ৭ তলায় আগুন লাগার পর ৬ তলায় ছড়িয়ে পড়ে। সিইপিজেড, বন্দর, কেইপিজেড ও আগ্রাবাদের ১৫টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। প্রচুর পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, বহুতল কারখানার ওপরের তলায় আগুন জ্বলছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।কারখানাটিতে কত শ্রমিক ছিলেন, কেউ আটকা পড়েছেন কিনা, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিসের চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপসহকারী পরিচালক “আবদুল মান্নান” বলেন, ওই কারখানায় কোনো শ্রমিক কর্মচারী আটকা পড়েছে কিনা তা নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।
সিইপিজেড থানার (ওসি) মোহাম্মদ জামির হোসেন জিয়া বলেন, সিইপিজেডে একটি ভবনে চিকিৎসা সরঞ্জাম তৈরির একটি কোম্পানির দুইটি তলায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ওই দুই তলায় গুদাম বলে ধারণা করছি। আগুন লাগার খবরে সিঁড়ি দিয়ে হুড়োহুড়ি করে নারীদের নামতে দেখা গেছে। গুরুতর তেমন আহত হয়নি। এখনও সেখানে আগুন জ্বলছে।
মন্তব্য করুন


দেশের
স্বাস্থ্যখাতে দীর্ঘ দিন থেকে যেসব সমস্যা রয়েছে তা নিরসনে স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার
কমিশনের সুপারিশগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য
তা দ্রুত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ
ইউনূস।
আজ
সোমবার (৫ মে) স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্কার কমিশন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার
নিকট তাদের প্রতিবেদন পেশ করার পর তিনি এই নির্দেশ প্রদান করেন।
স্বাস্থ্যবিষয়ক
সংস্কার কমিশনের এই প্রতিবেদনকে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা
বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা, এর মাধ্যমে আমরা যদি এসব সমস্যার
সমাধান করতে পারি তা হবে যুগান্তকারী ঘটনা।’
তিনি
বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেসব সুপারিশ আশু বাস্তবায়নযোগ্য
তা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের এখনি মনোযোগী হতে হবে।
ড.
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, একটি বড় সমস্যা হচ্ছে ডাক্তারের সংকট, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে
ডাক্তার থাকলেও যেখানে দরকার সেখানে ডাক্তার নেই। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে হবে।
চিকিৎসা
ব্যবস্থা বিকেন্দ্রীকরণের উপর জোর দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এটা ছাড়া সমস্যা নিরসন
সম্ভব নয়। চিকিৎসকদের যেখানে পোস্টিং সেখানে থাকাটা নিশ্চিত করতে হবে।
কমিশন
প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খানের নেতৃত্বে এই কমিশনের সদস্যরা তাদের প্রতিবেদন
প্রধান উপদেষ্টার নিকট হস্তান্তর করেন।
এসময়
আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ইনফরমেটিকস
বিভাগের অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক লিয়াকত আলী, ডা. সায়েবা আক্তার,
সাবেক সচিব এম এম রেজা, ডা. আজহারুল ইসলাম, ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, ডা. সৈয়দ আতিকুল
হক, ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি উমায়ের আফিফ।
স্বাস্থ্য
বিষয়ক সংস্কার কমিশনের অন্য দুই সদস্য হলেন ডা: নায়লা জামান খান, ডা: মোজাহেরুল হক।
মন্তব্য করুন


পাবনার ঈশ্বরদীতে ৮টি কুকুরছানাকে বস্তাবন্দি করে পুকুরে ডুবিয়ে হত্যার পর মা কুকুরটি বাচ্চাদের খোঁজে বিভিন্ন দিকে ছুটাছুটি করছে।
মঙ্গলবার
(২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের
দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছিল মা কুকুরটি। উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় তলায় এ দৃশ্য দেখা গেছে।
গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ছবিতে দেখা গেছে, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মা কুকুরটি উপজেলা
পরিষদের দ্বিতীয় তলায় ইউএনওর কক্ষের সামনে ঘুরঘুর করছে। এটিকে সেখান থেকে তাড়ানোর চেষ্টা
করেও সফল হয়নি কয়েকজন কর্মচারী। দুপুর ১২টার দিকে কুকুরটিকে আদর করে নিচে নামান কয়েকজন।
বিকেল পর্যন্ত কুকুরটি উপজেলা পরিষদের আশপাশে ঘুরঘুর করছিল।
৮টি
কুকুরছানাকে বস্তাবন্দি করে পুকুরে ডুবিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিশি বেগম নামের এক
নারীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে, বাসার দরজার সামনে বারবার ডাকাডাকি করায় বিরক্ত হয়ে
৮টি ছানাকে বস্তায় ভরে পুকুরে ফেলে হত্যা করেন তিনি।
নিশি
বেগম ক্ষুদ্র কৃষক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নের স্ত্রী। এ ঘটনায় অভিযুক্ত
নারীর স্বামীকে তার বরাদ্দকৃত সরকারি বাসা ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
সোমবার
(১ ডিসেম্বর) রাতেই উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি চিঠি দিয়ে ক্ষুদ্র কৃষক ফাউন্ডেশনের
কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নকে তার কোয়াটার থেকে বের হয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া
হয়েছে।
কুকুরছানা
হত্যাকারী অভিযুক্ত নিশি বেগম বলেন, বাচ্চাগুলো এবং কুকুরটি আমার বাসার সিঁড়ির পাশে
থাকত। বাচ্চাগুলো আমাদের খুবই ডিস্টার্ব করত, তাই আমি বাজারের ব্যাগে ভরে পুকুরের পাশে
একটি গাছের পাশে রেখে আসি। এরপর হয়তো কোনোভাবে পুকুরের মধ্যে পড়ে যায়। আমি নিজে
বাচ্চাগুলোকে পুকুরে ফেলে দিইনি।
ঈশ্বরদী
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আকলিমা খাতুন বলেন, এটা খুবই অমানবিক। মা কুকুর ইতোমধ্যেই
অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তাকে আমাদের লোকজন চিকিৎসা দিয়েছে। প্রাণী কল্যাণ আইন ২০১৯-এর অধীনে
কুকুরছানা হত্যার অপরাধে মামলার একটি বিধান রয়েছে। কুকুরছানা হত্যাকারী নিশি বেগমের
বিরুদ্ধে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। মামলা করারও সিদ্ধান্ত নিতে পারি।
ঈশ্বরদী
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, এটি চরম অমানবিক ও নিষ্ঠুর
কাজ। শাস্তিস্বরূপ ওই কর্মকর্তাকে এক দিনের মধ্যে সরকারি কোয়ার্টার ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ
দেওয়া হয়েছে। মা কুকুরটির চিকিৎসার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন