কুমিল্লায় কোতয়ালী মডেল থানা কর্তৃক পৃথক দুটি অভিযানে ২০ কেজি গাঁজা সহ ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।
বুধবার কোতয়ালী
মডেল
থানায়
কর্মরত
এসআই
(নিঃ)
নুরুল
হাকিম
এবং
সঙ্গীয়
ফোর্স
সহ
থানা
এলাকায়
মাদকদ্রব্য
উদ্ধার
ও
ওয়ারেন্ট
তামিল
ডিউটি
করাকালে
গোপন
সংবাদের
ভিত্তিতে
কোতয়ালী
মডেল
থানাধীন
০৫নং
পাঁচথুবী
ইউনিয়নের
চানপুর
ব্রীজের
উত্তর
পাড়ে
শ্রীপুর
সাকিনের
মসজিদের
সামনে
রাস্তার
উপর
তল্লাশি
করে
১০
কেজি
গাঁজা
সহ
মাদক
ব্যবসায়ী
১.
বিজয়
সূত্রধর
(২৭),
পিতা-দুলাল সূত্রধর, স্থায়ী: (সাং- খাড়েরা (মিস্ত্রি বাড়ি) , উপজেলা/থানা- বুড়িচং, জেলা –কুমিল্লা। ২. মোঃ রবিন (২৮), পিতা-কাজী জামসেদ, মাতা-হেলেনা বেগম, স্থায়ী: গ্রাম- মাশরা (কাজী বাড়ি), উপজেলা/ থানা- বুড়িচং, জেলা -কুমিল্লাকে গ্রেফতার করা হয়।
উক্ত
ঘটনায়
কোতয়ালী
মডেল
থানায়
এজাহার
দায়ের
করলে
কোতয়ালী
মডেল
থানার
মামলা
নং-২, তারিখ- ০১ নভেম্বর, ২০২৩; ধারা- ৩৬(১) সারণির ১৯(ক)/৩৬(১) সারণির ১৯(খ) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮; রুজু করা হয়।
অপর
একটি
অভিযানে
এসআই(নিঃ) মোঃ শাহিদুল ইসলাম ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ কোতয়ালী মডেল থানাধীন ০২নং ওয়ার্ড ছোটরা ফৌজদারী মোড় পূর্ব চৌমুহনী সংলগ্ন রোজ গার্ডেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এর সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে তল্লাশি করে ১০ কেজি গাঁজা সহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ জুয়েল রানা(৩৮), পিতা মৃত-কানু মিয়া, সাং-ভরাসার বাজার(মুহুরী বাড়ী), পোষ্টঃ ইছাপুর, থানা-বুড়িচং, জেলা-কুমিল্লাকে গ্রেফতার করেন।
উক্ত
ঘটনায়
কোতয়ালী
মডেল
থানায়
এজাহার
দায়ের
করলে
কোতয়ালী
মডেল
থানার
মামলা
নং-৩, তারিখ- ০১ নভেম্বর, ২০২৩; ধারা- ৩৬(১) সারণির ১৯(খ) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮; রুজু করা হয়।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত দুই কিশোরের লাশ উত্তোলন করেছে পুলিশ।
মামলার তদন্ত কাজের স্বার্থে আদালতের নির্দেশে গতকাল শনিবার (২৬ অক্টোবর) তাদের লাশ কবর থেকে তোলা করা হয়েছে।
তারা হলেন, দাউদকান্দির সুকিপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে মো. রিফাত (১৬)। রিফাত উপজেলার সুন্দলপুর হাই স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। অপরজন দিনমজুর মো.বাবু মিয়া (২৩)। বাবু মিয়া উপজেলার তুজারভাঙ্গা গ্রামের অটোরিকশা চালক আব্দুল মান্নানের ছেলে।
গত ৪ আগস্ট দাউদকান্দিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রিফাত বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন। ওইদিন রাতেই মারা যান রিফাত। পরদিন রিফাতের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করে তার পরিবার।
এ ঘটনার ১৪ দিন পর ১৮ আগস্ট রিফাত হোসেনের মামা পরিচয়ে আব্দুর রাজ্জাক ফকির বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর গত ১ সেপ্টেম্বর রিফাত হত্যার ঘটনায় কুমিল্লার আদালতে আরেকটি হত্যা মামলা করেন তার মা নিপা বেগম। মামলাটির তদন্ত করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
দুই মামলাতেই সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, উপজেলা চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলী সুমন, পৌর মেয়র নাইম ইউসুফ সেইন-সহ ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের চার শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
অপরদিকে, গত ৫ আগস্ট বিকেলে দাউদকান্দি মডেল থানার সামনে দিনমজুর মো. বাবু মিয়া (২৩) গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাকে দাফন করা হয়। নিহত দিনমজুর বাবুর প্রতিবেশী লিটন আহম্মেদ পাভেল বাদী হয়ে ৪৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ১৫০ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন না থাকায় আদালতের নির্দেশে তাদের দুজনের লাশ উত্তোলন করা হয় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তাদের লাশ উত্তোলনের সময় উপস্থিত ছিলেন, দাউদকান্দি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেদওয়ান ইসলাম ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দাউদকান্দি মডেল থানার উপপরিদর্শক হারুনুর রশিদ।
দাউদকান্দি উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেদওয়ান ইসলাম জানান, আদালতের নির্দেশে আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর আবার লাশ স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদনের আলোকে পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
মন্তব্য করুন
সময়ের পরিক্রমায় কুমিল্লার বন্যার পরিস্থিতির কোন কোন দিকে কিছুটা উন্নতি হলেও কোন কোন দিক এখন পর্যন্ত রয়ে গিয়েছে আগের মতই ।
তবে আশাজাগানিয়া বিষয়টি হলো মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত প্রচেষ্টা এবং মানুষের স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাহায্যের হাত এগিয়ে দেওয়া বর্তমান পরিস্থিতিতে আগের চেয়ে অনেকটা আশার আলো নিয়ে এসেছে।
সাধারণ
মানুষ থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের মানুষের পাশাপাশি অন্যান্যদের মতো সহায়তার হাত
নিয়ে এগিয়ে এসেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটলিয়ন।
কুমিল্লায়
বন্যা দুর্গত অঞ্চলে মানুষের খাদ্য সহায়তা
দিতে এগিয়ে এসেছে র্যাব ১১, সিপিসি ২ কুমিল্লা।
সোমবার
দুপুর থেকে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশিমুল ইউনিয়নের ফকির বাজার উচ্চ বিদ্যালয়
আশ্রয় কেন্দ্র, কালিকাপুর ডিগ্রি কলেজ আশ্রয় কেন্দ্র ও বকশিমুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
আশ্রয় কেন্দ্র, আগ্গাপুর মোর্শেদা বেগম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় আশ্রয় কেন্দ্র, ছয় গ্রাম
উচ্চ বিদ্যালয়, ছয়গ্রাম মাদ্রাসা ও পাঁচোড়া বিদ্যানিকেতনে ১৫ শত মানুষের মাঝে খাদ্য
সহায়তা দিয়েছে র্যাব ১১ সিপিসি-২ কুমিল্লা।
উল্লেখিত
আশ্রয় কেন্দ্র গুলোতে বুড়িচং উপজেলার পিতাম্বর,বাকশিমুল, কালিকাপুর, দক্ষিণ কালিকাপুর,বলরামপুর,মাধবপুর,মাশড়া,খোদাইতলি,জগৎপুর,যদুপুর,হরিপুরসহ
বিভিন্ন এলাকার লোকজন আশ্রয় নিয়েছেন।
র্যাব ১১ সিপিসি ২ কুমিল্লার কোম্পানি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাহমুদুল হাসানের নেতৃত্বে এসকল ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য করুন
পৃথক দুইটি অভিযানে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন শোভারামপুর ও লালবাগ এলাকা থেকে ৯২ বোতল ফেন্সিডিল ও ৩ কেজি গাঁজাসহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
গতকাল (১৭ জানুয়ারী) দুপুরে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন শোভারামপুর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ৯২ বোতল ফেন্সিডিলসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী হলোঃ কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানার কনেশতলা গ্রামের হাজী আব্দুল ওহাব এর ছেলে কামাল হোসেন (৩২)। এসময় মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
পৃথক অন্য একটি অভিযানে গতকাল (১৭ জানুয়ারী) বিকালে সদর দক্ষিণ মডেল থানাধীন লালবাগ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। ৩ কেজি গাঁজাসহ ১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী হলোঃ কুমিল্লা জেলার বরুড়া থানার আড্ডা গ্রামের অনিল দাস এর ছেলে পিল্টন দাস (২৬)।
র্যাব জানান, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ফেন্সিডিল, গাঁজাসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ মাদকদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার সদর দক্ষিণ মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার আদর্শ সদরে সীমান্ত রক্ষী
বাহিনী বিজিবি (১০ ব্যাটালিয়ন) অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি গাঁজাসহ দুইজন মাদক চোরাকারবারিকে
আটক করেছে।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিকেল ৪টায়,
কুমিল্লা সদরের পালপাড়া এলাকায় অভিযানটি পরিচালিত হয়।
আটককৃতরা হলেন, কালীকৃষ্ণনগর গ্রামের
বাসিন্দা আবু ইউসুফের ছেলে মো. রাসেল (২২) এবং একই এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে মো. বাহার
মিয়া (২০)।
বুধবার (২০ নভেম্বর) বিজিবি কুমিল্লা
১০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক ইফতেখার হাসান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত
করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে পালপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। অভিযানে ব্যবহৃত
একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশাও জব্দ করা হয়েছে। উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য এবং সিএনজির মোট
বাজারমূল্য প্রায় ৬ লাখ ৫ হাজার টাকা। আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের
প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া সীমান্ত এলাকায় মাদক এবং চোরাচালান দমনে বিজিবির এমন অভিযান
নিয়মিত চলবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
মন্তব্য করুন
জেলা তথ্য অফিস, কুমিল্লার আয়োজনে মঙ্গলবার দাউদকান্দি উপজেলার দাউদকান্দি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)’র আওতায় স্মার্ট বাংলাদেশ ও ভিশন: ২০৪১, সরকারের অর্জিত সাফল্য ও উন্নয়ন পরিকল্পনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের গুরুত্ব এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধ, মাদক, গুজব, সাম্প্রদায়িকতা, অপপ্রচার,অপরাজনীতি এবং সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ বিষয়ে নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সিনিয়র তথ্য অফিসার নাছির উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,দাউদকান্দি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো: আহসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের ইন্সট্রাকটর উম্মে কুলসুম, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার সাইদা সুলতানা, দাউদকান্দি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্কুল কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন ও দাউদকান্দি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: মেছবাহ উদ্দিন সরকার। নারী সমাবেশের পূর্বে চলচ্চিত্র প্রদর্শন অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তাগন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মান করতে সক্ষম হয়েছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল আপনারা পাচ্ছেন। এখন স্কুল-কলেজে ভর্তির জন্য ঢাকা, চট্টগ্রাম যেতে হয় না। বাড়িতে বসে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায়। মোবাইল এ্যাপসের মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা চলে আসে, স্কুলে উপবৃত্তির টাকা মোবাইলে চলে আসে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারী সমাজের ভূমিকা অপরিসীম, শিক্ষার ক্ষেত্রেও নারীর ভূমিকা অপরিসীম। অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে গুজব, সাম্প্রদায়িকতা, অপরাজনীতি, অপপ্রচারকে প্রতিরোধ করতে হবে। উন্নত রাষ্ট্রের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলন ও বিনা মূল্যে বই বিতরণসহ শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন কার্যক্রমের কথা উল্লেখ করে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের উপযোগী মানুষ হিসেবে সন্তানদের গড়ে তোলার জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান। বক্তাগন মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ এর প্রতি জিরো টলারেন্সের কথা উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে মানুষকে এই অপারাধ গুলির বিরুদ্ধে জোরালো ভূমিকা রাখার অনুরোধ করেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার
ঢুলিপাড়া চৌমুহনী এলাকায় অবস্থিত নিউ যত্ন মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে
এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
নিহত
যুবকের নাম সোহেল। তিনি বরুড়া উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বাসিন্দা।
আজ
শুক্রবার (২৪ মে) বিকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে স্থানীয়রা মরদেহটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর
দেয়।
এ
ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ও রোগীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় চিকিৎসাধীন
রোগীরা কেন্দ্রটির ভবন ভাঙচুর করছে।
এদিকে
নিহত সোহেলের পরিবারের অভিযোগ, এটি আত্মহত্যা নয়, বরং পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। পরিবারের
দাবি, নিরাময় কেন্দ্রের কর্মীরা নির্যাতনের মাধ্যমে সোহেলকে হত্যা করেছে।
এ
বিষয়ে কুমিল্লা ইপিজেড ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে
উপস্থিত ছিলাম, তবে কাজ করার সুযোগ পাইনি। বিষয়টি নিয়ে পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো
হবে।
মন্তব্য করুন
জাহাঙ্গীর আলম, কুড়িগ্রাম উত্তর প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি গাঁজাসহ আজিজুল হক (৪৮)এক অটোচালককে গ্রেফতার করেছে।
জানা গেছে, শনিবার( ১০ মে) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কুটিচন্দ্রখানা এলাকায় অটোরিকশা তল্লাশি চালিয়ে কসটেপ দিয়ে মোড়ানো ২ পটলায় মোট ১০ কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়। এ সময় অটোরিকশাসহ চালক মাদক ব্যবসায়ী আজিজুল হককে হাতেনাতে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। গ্রেফতারকৃক অটোচালক মাদক ব্যবসায়ী আজিজুল হক কাশিপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর বেড়াকুটি এলাকার মৃত আকবর আলীর ছেলে।
ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ শরিফুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী দীর্ঘদিন নিজস্ব অটোরিকশায় মাদকের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। তিনি এর আগেও গ্রেফতার হয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক মামলা রয়েছে। গ্রেফতারের ঘটনায় ফুলবাড়ী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয়
উৎসব শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।
আজ রবিবার (৭ জুলাই) আষাঢ়ের শুক্লপক্ষের
দ্বিতীয়া তিথিতে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইসকন) কুমিল্লা জগন্নাথপুর শ্রী শ্রী
জগন্নাথ দেবের মন্দির ও নগরী ঠাকুরপাড়া রামকৃষ্ণ গৌর নিতাই মন্দিরের যৌথ আয়োজনে শ্রী
শ্রী জগন্নাথপুর মন্দিরে সকাল ৭টা হতে যথাক্রমে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেবের পূজা ও দর্শন
আরতী, বিশ্ব শান্তি কামনায় অগ্নিহোম যজ্ঞ, ভজন কীর্তন, বাউল সংগীত ও পদাবলী কীর্তন
এবং মহাপ্রসাদ বিতরণ ও দুপুর ২টায় ধর্মসভা শেষে ভক্ত সমাবেশ ও বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা।
পৃথক পৃথক রথারোহণ, শুভ আরতি ও মহা হরিনাম সংকীর্তন সহযোগে জগন্নাথ মন্দির হতে চকবাজার-রাজগঞ্জ-কান্দিরপাড়
হয়ে ঠাকুরপাড়া শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ গৌর নিতাই মন্দির এসে শেষ হয় বর্ণাঢ্য শুভ রথযাত্রা।
ওই শোভাযাত্রায় লাখো পূণ্যার্থী ও ভক্তের সমাগম ঘটে। এতে সকল ধর্মের মানুষের উপস্থিতি
ছিলো চোখে পড়ার মতো। এরপর সন্ধ্যায় গুন্ডিচা মন্দিরে সন্ধ্যারতি কীর্তন ও ভজন কীর্তন
এবং রাত ৮টায় ঠাকুরপাড়া শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ গৌর নিতাই মন্দিরে শ্রী শ্রী জগন্নাথ লীলামৃত
ও মহাপ্রসাদ বিতরণ।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, জগন্নাথদেব
হলেন জগতের নাথ বা অধীশ্বর। জগৎ হচ্ছে বিশ্ব আর নাথ হচ্ছেন ঈশ্বর। তাই জগন্নাথ হচ্ছেন
জগতের ঈশ্বর। তার অনুগ্রহ পেলে মানুষের মুক্তিলাভ হয়। জীবরূপে তাকে আর জন্ম নিতে হয়
না। এই বিশ্বাস থেকেই রথের ওপর জগন্নাথ দেবের প্রতিমূর্তি রেখে রথ নিয়ে যাত্রা করেন
সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
আজ কুমিল্লা জগন্নাথ মন্দিরে বিশ্বশান্তি ও মঙ্গল কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞের মধ্য দিয়ে রথযাত্রা উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। দুপুর দুইটায় ধর্ম সভা শেষে সাড়ে ৪টায় বেলুন উড়িয়ে রথযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম । এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- কুমিল্লা-৭ সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত।
রথযাত্রা মহোৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে
স্থানীয় সরকার মন্ত্রীস্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম
বলেন- অসম্প্রদায়িক দেশ গড়তেই বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করেছিলেন। তার স্বপ্ন ছিল দেশের
হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সকল ধর্ম জাতির মানুষ সম্মিলিতভাবে স্বপ্নের সোনার বাংলা
বিনির্মাণ করবে। কিন্তু পঁচাত্তরের ১৫আগস্ট নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্য্যা করে এই
স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করতে চেয়েছিল স্বাধীনতাবিরোধী চক্র৷ পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিলো
ধর্মীয় বিভাজনের ভিত্তিতে৷ এই বিভাজন আমরা মানতে পারিনি বলে পরবর্তীতে অসম্প্রদায়িক
চেতনাকে বুকে ধারণ করে দেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশে তাই কোন ধর্মীয় বৈষম্য থাকবে না৷
শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের সভাপতি
শ্রীমান সুদর্শন দাশ ব্রহ্মচারীর সভাপতিত্বে ধর্মসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা
পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার
মু. মুশফিকুর রহমানসহ সনাতন ধর্মাবলম্বী বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
কুমিল্লা সদর উপজেলার জগন্নাথপুরের শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দির হতে রথযাত্রার বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা সহকারে শ্রী জগন্নাথদেব, বলদেব ও শুভদ্রাদেবের ৩টি পৃথক রথারোহনের মাধ্যমে মাসির বাড়ি পাথুরিয়া পাড়া আগমন করেন। সেখান তিনি প্রায় আটদিন অবস্থান করার পর পুনরায় উল্টো রথে নিজ বাড়ীতে ফিরে যাবেন। প্রতি বছর হাজার হাজার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সমাগম ঘটে থাকে রথযাত্রা উৎসবে।
এদিকে, আগামী ১৪ জুলাই রবিবার (উল্টো
রথযাত্রা) গুন্ডিচা মন্দিরে সকাল ৭টা হতে যথাক্রমে শ্রী শ্রী জগন্নাথদেব এর পূজা ও
দর্শন আরতি, বিশ্ব শান্তি কামনায় অগ্নিহোত্র যজ্ঞ, ভজন কীর্তন ও মহাপ্রসাদ বিতরণ এবং
দুপুর ২টায় ধর্মসভা শেষে ভক্ত সমাবেশ ও পৃথক পৃথক রথারোহণ, শুভ আরতি ও মহাহরিনাম সংকীর্তন
সহযোগে ঠাকুরপাড়া শ্রী শ্রী রাধাকৃষ্ণ গৌর নিতাই মন্দির হতে কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ ও
চকবাজার হয়ে জগন্নাথপুর মন্দির পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা'র মধ্যদিয়ে শেষ হবে রথযাত্রা
মহোৎসব।
মন্তব্য করুন
গাজীপুরের
কালিয়াকৈরে জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে কলেজ শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে নিহতের
২ ভাই ও ২ ভাতিজাকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১।
মঙ্গলবার
সকালে র্যাব-১ এর স্পেশালাইজড কোম্পানি গাজীপুরের পোড়াবাড়ি ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার
মেজর মো. ইয়াসির আরাফাত হোসেন প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান।
জানা
যায়, গত ২৮ জানুয়ারি বিকালে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার ঢালজোড়া ইউনিয়নের সাজনধারা
এলাকার কলেজ শিক্ষক রেজা সাইদ আল মামুনকে (৫৩) পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নিহত মামুন কালিয়াকৈরের
সাজনধারা গ্রামের এলাকার মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে। নিহত ব্যক্তি কালিয়াকৈরের চন্দ্রা
এলাকায় অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক
হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গ্রেফতারকৃত
আসামিরা হলো: হত্যা মামলার প্রধান আসামি নিহতের ছোট ভাই মো: মজিবর রহমান (৫০), তার
ছেলে মো: সুমন (২৮) ও মো: সিজান (২০) এবং নিহতের বড় ভাই মোহাম্মদ আলী (৬৫)।
মেজর
মো. ইয়াসির আরাফাত হোসেন জানান, গ্রেফতারকৃতদের সঙ্গে নিহত কলেজ শিক্ষকের মধ্যে দীর্ঘদিন
ধরে জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরোধ চলছিল। ওই বিরোধের জেরে গত ২৮ জানুয়ারি বিকাল সোয়া
৩ টার দিকে আসামিরা কালিয়াকৈরের সাজনধারা এলাকায় তাদের চাষকৃত ধানী জমিতে আগাছা পরিষ্কার
করা জন্য পৌঁছালে তার কিছুক্ষণ পর কলেজ শিক্ষক রেজা সাইদ আল মামুনও তার চাষকৃত ধানী
জমিতে যান। এ সময় গ্রেফতারকৃত আসামিরা কাঠের লাঠি, দেশীয় অস্ত্র দিয়ে সজোরে আঘাত করে
মামুনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে মৃত্যু নিশ্চিত করে। পরে আসামিরা নিহতের
বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর করাসহ হুমকি-ধামকি দিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় গত ২৯ জানুয়ারি নিহতের
স্ত্রী হাসিনা আক্তার বাদী হয়ে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর থানায় চারজনকে আসামি করে মামলা
দায়ের করেন। হত্যা মামলার হুকুমদাতা হিসেবে এজাহারনামীয় আসামি মোহাম্মদ আলিকে (৬৫)
হত্যাকাণ্ডের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় র্যাব। পরে তাকে থানা পুলিশের
কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া ৩০ জানুয়ারি ভোররাতে র্যাব-১ তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে
ও গোপন সূত্রে জানতে পারে, মামলার আসামি মো: মজিবুরসহ অন্য আসামিরা গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের
কোনাবাড়ি থানার জয়েরটেক এলাকায় আত্মগোপনে আছে। র্যাব এর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে তাদের
গ্রেফতার করেন।
মন্তব্য করুন
গোপালগঞ্জ
জেলায় প্রেমঘটিত কারণে হতাশা থেকে গলায় ফাঁস দিয়ে ঘনিষ্ঠ দুই বন্ধু আত্মহত্যা করেছেন।
সোমবার ও মঙ্গলবার (১৩
ও ১৪ মে) জেলার কোটালীপাড়া উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার
(১৪ মে) সকালে গাছে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় যুবক পল্লব বাড়ৈর (২২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি উপজেলার শিকির বাজার গ্রামের গণেশ বাড়ৈর ছেলে।
সোমবার
(১৩ মে) নিজ কক্ষে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় অশ্রু বিশ্বাসের (২৪) মরদেহ উদ্ধার হয়। তিনি উপজেলার ছিকটিবাড়ী গ্রামের আশুতোষ বিশ্বাসের ছেলে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে গাছে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় পল্লব বাড়ৈ (২২) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ। এর আগে সোমবার
(১৩ মে) সকালে নিজ কক্ষে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্র অশ্রু বিশ্বাস (২৪)।
জানা গেছে, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র পল্লব বাড়ৈর বরিশালের একটি মেয়ের সঙ্গে ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু মেয়েটি হটাৎ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিলে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন পল্লব। সোমবার ভোরে তাকে ঘরে না পেয়ে তাকে খুঁজতে বের হন পরিবারের সদস্যরা।
মঙ্গলবার সকালে বাড়ির পাশে একটি গাছে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পাই পরিবারের মানুষ। এরপর পুলিশে খবর দেয় তারা। পুলিশ এসে পল্লব বাড়ৈর মরদেহ উদ্ধার করে। এসময় তার পকেট থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়। সেখানে লেখা ছিল, আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
অন্যদিকে, সোমবার (১৩ মে) ঢাকায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও পল্লব বাড়ৈর বন্ধু অশ্রু বিশ্বাস গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। প্রতিবেশী এক মেয়ের সঙ্গে তার প্রেমের সর্ম্পক ছিল। মেয়েটির অন্যত্র বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর থেকে তিনি নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। কিছুদিন ধরে বিয়ের জন্য পরিবারকে চাপ দিচ্ছিলেন অশ্রু বিশ্বাস। এ নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়া-বিবাদ করতেন তিনি। সোমবার সকালে নিজ কক্ষে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।
কোটালীপাড়া থানার এসআই আতাউর রহমান জানান, এ ঘটনায় দুইটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। পল্লব বাড়ৈ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানতে পেরেছি। অপরদিকে, অশ্রু মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।
মন্তব্য করুন