

কুমিল্লা সীমান্ত এলাকা থেকে ৪২০ বোতল
ফেনসিডিল এবং একটি সিএনজিসহ এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি)
সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ভোরে চাঁনপুর
এলাকা থেকে আটক করেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেজর আরাফাত হোসেন অনি।
বিজিবি জানায়- মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর)
ভোর ৬টায় কুমিল্লা ব্যাটালিয়ন (১০ বিজিবি) এর অধীনস্থ কটকবাজার পোস্ট এর টহলদল মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত
অভিযানে বিজিবি টহলদল কর্তৃক সীমান্ত পিলার ২০৮০/এম হতে ০৪ কি. মি. বাংলাদেশের অভ্যন্তরে
চাঁনপুর মসজিদ নামক স্থান হতে ৪২০ বোতল ফেন্সিডিল এবং একটি সিএনজি সহ এক জন মাদক চোরাকারবারিকে
আটক করে। আটককৃত সিএনজি এবং মাদকদ্রব্যের সর্বমোট মূল্য ৬,৬৮,০০০/- (ছয় লক্ষ আটষট্টি
হাজার) টাকা বলে ধারণা করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় স্বাস্থ্য খাতে অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ। এতে চারটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স স্থগিত, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা এবং এক দালালকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৪ আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে পরিচালিত এ অভিযানে একাধিক অনিয়ম ধরা পড়ে। কোথাও মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ারবক্স, কোথাও নেই এক্স-রে টেকনোলজিস্ট বা রিপোর্টে স্বাক্ষর দেওয়া চিকিৎসক। অভিযানের সময় কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার হঠাৎ বন্ধ করে চলে যায়।
যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে কুচাইতলী সিটি স্ক্যান অ্যান্ড মেডিকেল সার্ভিস, মেডিল্যাব ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফাস্ট কেয়ার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মেডিস্ক্যান ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
এ ছাড়া অনিয়মের কারণে জরিমানা গুনতে হয়েছে উপশম ডায়াগনস্টিককে ২০ হাজার টাকা ও হেলথ ভিউ ডায়াগনস্টিককে ২ হাজার টাকা।
অভিযান চলাকালে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় দালাল নির্মূল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিপন হোসেন নামের এক দালালকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবিদা আল আকছার আশা, নওরোজ কোরেশী দীপ্ত এবং কুমিল্লা জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. রেজা মোহাম্মদ সারোয়ার আকবর বলেন, “স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে জেলায় হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে।”
মন্তব্য করুন


আব্দুল মোতালেব নিখিল, প্রতিবেদক:
কুমিল্লায় আন্তঃজেলা কুখ্যাত ডাকাত শাহ আলম দুলাল
(৪৮) ও তার দলের ১৩ জন সদস্যকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছে জেলা পুলিশ।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ৪টার দিকে দেবিদ্বার উপজেলার ভিংলাবাড়ী এলাকায় কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও দেবিদ্বার থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে তাদের আটক করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন- মুরাদনগরের উড়িরচর এলাকার
মৃত আবুল হাশেমের ছেলে মো. মনির হোসেন (৪০)। দেবিদ্বারের নবীয়াবাদ গ্রামের মৃত সোনা
মিয়ার ছেলে শাহ আলম দুলাল (৪৮)। ব্রাহ্মণপাড়ার সিধলাই গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে মো.
মামুন মিয়া (২৪)। একই উপজেলার মোখলেছুর রহমানের ছেলে মাহবুব আলম (৩৮)। সদর দক্ষিণ উপজেলার
বিজয়পুর গ্রামের ইলিয়াছের ছেলে আলমগীর হোসেন (৩০)। বুড়িচং উপজেলার জুরাইন মাইকপাড়া
গ্রামের মৃত নসু মিয়ার ছেলে মো. আল আমিন (৩২)। বরুড়ার মহেশপুর কাজী বাড়ির মৃত আব্দুর
রবের ছেলে মো. কামাল হোসেন (৩২)। চান্দিনার কংগাই গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে মোশারফ
শরীফ (৩২)। একই উপজেলার চিলোড়া গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে মো. সুমন (৩৩)। বরুড়ার
বাশতলী নোয়াবাড়ী গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে মো. খোকন (৪০)। বরুড়ার দক্ষিণ হোসেনপুর
গ্রামের মুবিনের ছেলে আল আমিন (২৫)। চান্দিনার চিলোড়া গ্রামের আব্দুল খালেকের আরেক
ছেলে মো. সোহেল (২৬)। বাঙ্গরাবাজারের হিরাকাশী গ্রামের কালা মিয়ার ছেলে মো. আব্দুল
আউয়াল (৫০)। এবং চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার সন্তোপুর গ্রামের নির্মল বিশ্বাসের ছেলে
নিহার বিশ্বাস (৪৮)।
আজ বুধবার (১ অক্টোবর) দুপুরে কুমিল্লা জেলা পুলিশ
সুপারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব জানান পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত
পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পঙ্কজ বড়ুয়া ও জেলা গোয়েন্দা
পুলিশের ইনচার্জ মু. আবদুল্লাহসহ পুলিশের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, গত ২৮ সেপ্টেম্বর
লালমাই থানায় দুটি ডাকাতির ঘটনায় গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়। পরে গোপন সূত্রে খবর
আসে, বাঙ্গরাবাজার এলাকায় একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতচক্র ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। টহল জোরদার
থাকায় তারা ডাকাতি করতে না পেরে দেবিদ্বারের দিকে রওনা হয়। রাতের অভিযানে পুলিশের চেকপোস্টে
পৌঁছালে হাইচ গাড়িতে থাকা ডাকাতরা পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় ধাওয়া দিয়ে ১৩ জনকে আটক
করা হয়।
অভিযানে ডাকাতদের ব্যবহৃত একটি কালো রঙের হাইচ মাইক্রোবাস,
কুড়াল, রামদা, চাপাতি, কাটার প্লাস, চেইন, মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
করা হয়। এছাড়া ডাকাতি হওয়া চার জোড়া স্বর্ণের দুল, একটি স্বর্ণের আংটি, একটি রুপার
নুপুর, একটি ছোট লাল রঙের স্বর্ণ রাখার বক্স এবং নগদ ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সুপার জানান, গ্রেফতারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে আন্তঃজেলা
ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য হিসেবে পরিচিত। তারা সম্প্রতি লালমাই এলাকায় তিনটি, বরুড়ায়
একটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে একটি ডাকাতির সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
তাদের বিরুদ্ধে কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও চাঁদপুর জেলায় একাধিক মামলা রয়েছে। ডাকাত
সর্দার দুলালের পূর্বে ২৬ টি মামলা রয়েছে ও আরেক ডাকাত মনিরের নামে রয়েছে ২১ টি মামলা।
পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ আরও বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা
রক্ষায় পুলিশ সর্বোচ্চ কাজ করছে। কিছুদিনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরো উন্নতির
দিকে দেখবেন আপনারা।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য র্যালী আলোচনা সভা, ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়ায় সচেতনতা বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে সকালে কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমী থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়ে নগরীর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে জিলা স্কুল মাঠে ভূমিকম্প ও অগ্নিকান্ড বিষয়ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা ফায়ার সার্ভিসের সদস্যসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এ মহড়ায় অংশ নেয়। মহড়া শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পঙ্কজ বড়ুয়া, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবেদ আলী, কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ, ফায়ারা সার্ভিসের সহকারি পরিচালক তৌফিকুল ইসলাম ভূইয়াসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লায়
১৯.৫ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার র্যাব-১১, সিপিসি-২।
আজ রবিবার (১ ডিসেম্বর)
বিকালে র্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা
জেলার চৌদ্দগ্রাম থানাধীন রাঙ্গামাটিয়া এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত
অভিযানে আসামী মোঃ ইয়াছিন নামের একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে। এ সময় আসামীর কাছ
থেকে ১৯.৫ কেজি গাঁজা ও মাদক পরিবহণ কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকার উদ্ধার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামী
মোঃ ইয়াছিন (৪০) মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া থানার উত্তর সাহাপুর গ্রামের মৃত ইন্নত আলী
এর ছেলে।
র্যাব জানান, সে
দীর্ঘদিন ধরে জব্দকৃত প্রাইভেটকার ব্যবহার করে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য
গাঁজা সংগ্রহ করে কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট
পাইকারি ও খুচরা মূল্যে বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের
অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১
এর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন


নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড চৌরাস্তায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিশা ট্রান্সপোর্টের এক সুপারভাইজার নিহত হয়েছেন। রবিবার (১৭ আগস্ট) সকাল ৬টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে ডান পাশে তিশা প্লাস পরিবহন দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় বাম দিক থেকে এশিয়া ট্রান্সপোর্ট বেপরোয়া গতিতে কাউন্টার ত্যাগ করার সময় তিশা ট্রান্সপোর্টের সুপারভাইজার অসাবধানতাবশত চাকার নিচে পড়ে যান। মুহূর্তের মধ্যেই তিনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।
নিহত সুপারভাইজারের বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলায়। তাৎক্ষনিক ভাবে নিহতের নাম পরিচয় পাওয়া যায় ন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুব ভালো নয় এবং ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-স্বজনও তেমন পাশে নেই। ফলে হঠাৎ এই মৃত্যুর ঘটনায় তার পরিবার চরম সংকটে পড়েছে।
ঘটনার পর এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এশিয়া ট্রান্সপোর্টের চালক অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন এবং কোনো ধরনের সতর্কতা ছাড়াই গাড়ি চালু করেন। এসময় সুপারভাইজারটি পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
স্থানীয়রা জানান, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড চৌরাস্তায় প্রতিদিনই বাস ও ট্রান্সপোর্ট কাউন্টারের বেপরোয়া গাড়ি চলাচলের কারণে দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় এ ধরনের প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা রোধ করা যাচ্ছে না।
মন্তব্য করুন


বিবেক হচ্ছে কুমিল্লাস্হ একটি সামাজিক সংগঠন। সমাজের মানুষের সহযোগিতার কল্যাণে এ প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘ বছর ধরে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে কাজ করে আসছে।
উক্ত প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারম্যান হলেন ইউসুফ মোল্লা টিপু যিনি কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব।
শনিবার ৭ সেপ্টেম্বর বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান এর উদ্যোগে বিবেকের একটি টিম কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বারেশ্বর গ্রামে অসহায় মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে এসে দাঁড়িয়েছে।
বন্যায় কুমিল্লার আমড়াতলি ইউনিয়নের একটি পরিবার ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া পরিবারটির ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বিবেকের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ইউসুফ মোল্লা টিপু ।
সহযোগিতার
হাত নিয়ে বিবেকের এই উদ্যোগ সামনের দিনগুলোতেও চলমান থাকবে।
মন্তব্য করুন


মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
কুমিল্লা-৬ (সদর, সদর দক্ষিণ ও সিটি কর্পোরেশন) আসনে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে নারীদের নেতৃত্বে বিশাল বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে নগরীর ধর্মসাগরপাড়স্থ অস্থায়ী দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পূবালী চত্তরে অবস্থান কর্মসূচিতে পরিণত হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিক্ষোভে প্রায় আট হাজার নারী অংশগ্রহণ করেন।
মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা “ইয়াছিন ভাইয়ের মনোনয়ন ফেরত চাই”, “৮ এর প্রার্থী ৬ এ কেন–মানিনা মানবো না”, “আমি কে তুমি কে, ইয়াছিন ভাই ইয়াছিন ভাই”সহ বিভিন্ন শ্লোগান দিতে থাকেন। এতে পুরো এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
নারী নেত্রী ও অংশগ্রহণকারীরা বলেন, “আমাদের নেতা ইয়াছিন ভাই, তার সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। আমরা তার পাশে আছি।” তারা জানান, এই আন্দোলনের মাধ্যমে নারীরা শুধু ক্ষোভ নয়, বরং রাজনৈতিক সচেতনতা ও নেতৃত্বের দাবি জানাচ্ছেন।
স্থানীয় বিএনপি নেতারা অভিযোগ করেন, বর্তমান মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থী দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় সক্রিয় ছিলেন না, অন্যদিকে হাজী ইয়াছিন দীর্ঘদিন তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত দলের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করেছেন। তার সহায়তায় অনেক নেতা-কর্মী আইনি ও মানবিক সহায়তা পেয়েছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, হাজী ইয়াছিনের ত্যাগ ও অবদান বিবেচনা করে তার মনোনয়ন ফিরিয়ে দেওয়াই হবে তৃণমূলের দাবি ও প্রত্যাশা। অন্যথায় স্থানীয় পর্যায়ে বিভাজন ও ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
মন্তব্য করুন


অস্বাস্থ্যকর
পরিবেশে ফাস্ট ফুড আইটেম তৈরী, বাসি চিকেন মাসালা ও চাপ ফ্রিজে সংরক্ষণসহ নানা অনিয়মে
কারণে "PC Restora" প্রতিষ্ঠানটিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা
অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লা।
আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই ) বিকালে কুমিল্লা জেলার আদর্শ সদর উপজেলার প্রেস ক্লাব এলাকায় ও রেসকোর্স
এলাকায় ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে
নেতৃত্বদেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো: কাউছার
মিয়া।
উক্ত
অভিযানে সহযোগিতা করেন অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াসমিন এবং কুমিল্লা জেলা পুলিশের একটি টিম।
মন্তব্য করুন


তাপস চন্দ্র সরকার, কুমিল্লা।।
কুমিল্লার চান্দিনায় থেমে থাকা বাসের পেছনে ধাক্কা দেয় নিয়ন্ত্রণহীন অপর একটি বাস। এতে দুই বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান হেলাল (২২) নামে এক বাস হেলপার।
আজ শনিবার (২৩ আগস্ট) দুপুর সাড়ে ১২টায় চান্দিনা-বাগুর বাস স্টেশনে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাসের হেলপার চান্দিনা উপজেলার বরকইট ইউনিয়নের শ্রীমন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি কুমিল্লার স্থানীয় পরিবহন (পাপিয়া সার্ভিস) বাসের হেলপার।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দাউদকান্দি থেকে ছেড়ে আসা পাপিয়া সার্ভিসের একটি বাস চান্দিনা-বাগুর বাস স্টেশনে থেমে যাত্রী ওঠা-নামা করছিল। ওই গাড়ির হেলপার বাসের সামনে দাঁড়িয়ে যাত্রী ডেকে গাড়িতে তুলছিল। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা আল-বারাকা নামের একটি বাস ব্রেক ফেল করে একটি রিকশা ভ্যানকে দুমড়েমুচড়ে পাপিয়া বাসের পেছনে ধাক্কা দেয়। এ সময় ওই বাসটিও সামনের অপর একটি বাসের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে দুই বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই বাস হেলপার নিহত হন। এ ঘটনায় ভ্যানচালক বা কোনো গাড়ির যাত্রী হতাহত হয়নি।
হাইওয়ে পুলিশ ইলিয়টগঞ্জ থানার এসআই মনিরুল ইসলাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- আলবারাকা পরিবহনের বাসটি ব্রেক ফেল করে এ দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত দুটি বাসই আমরা উদ্ধার করে হেফাজতে নিয়েছি। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মন্তব্য করুন


কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলায় বন্যায়
ক্ষতিগ্রস্থ প্রান্তিক মৎস্যচাষীদের রুই জাতীয় পোনামাছ অবমুক্তকরণ ও বিতরণ করা হয়।
বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে রাজস্ব
বাজেটের আওতায় ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ
প্রান্তিক মৎস্যচাষীদের ৮৪ জনের মাঝে ৭৫৩ কেজি রুই জাতীয় পোনামাছ অবমুক্তকরণ ও বিতরণ
করা হয়। উক্ত পোনামাছ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন কুমিল্লা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা
মো: বেলাল হোসেন।
এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা সদর
দক্ষিণ উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবাইয়া খানম,
চট্টগ্রাম বিভাগের মৎস্য অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক (সংযুক্ত) শায়লা শারমিন, কুমিল্লা
সদর দক্ষিণ উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা হিজবুল বাহার ভূঁঞা সহ সুফলভোগীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ
উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন