পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ এ কুমিল্লা জেলা পুলিশ সারাদেশে সেরা হবার গৌরব উজ্জ্বল কৃতিত্ব অর্জন করেছে ।
চলমান পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ এর দ্বিতীয় দিনে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স এ ২০২৩ সালে মাদকদ্রব্য উদ্ধার, অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার অভিযান ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সার্বিক কার্যক্রম মূল্যায়নে কৃতিত্ব অর্জনকারী কুমিল্লা জেলা পুলিশকে পুরস্কার প্রদান করেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম ।
বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল কামরান হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন কুমিল্লা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বিপিএম (বার) পুরস্কার গ্রহণ করেন ।
সারা দেশে পুলিশের সকল ইউনিটের মধ্যে মাদকদ্রব্য উদ্ধারে ১ম স্থান, অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সার্বিক কার্যক্রম মূল্যায়নে ১ম স্থান ও অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে ২য় স্থান অর্জন করেন কুমিল্লা জেলা পুলিশ।
কুমিল্লা জেলা পুলিশের জন্যে এটি এক গৌরবময় অর্জন।
কুমিল্লা জেলার পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বিপিএম (বার) জেলা পুলিশের অপরাধ শাখাসহ সকল ইউনিটের সদস্যদের ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।
মন্তব্য করুন
রোববার (৩১ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব সাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে একটি সার্কুলার জারি করে সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে।
আগামী শুক্র, শনি ও রোববার (৫, ৬ ও ৭ এপ্রিল) ৩দিন ব্যাংক খোলা থাকবে, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কারখানার কর্মীদের বেতন-বোনাস দেওয়ার সুবিধার্থে পোশাকশিল্প এলাকায় । তবে পূর্ণ দিবসের বদলে ওই তিনদিন সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে নির্ধারিত সময়ে লেনদেন চলবে।
সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে তৈরি পোশাকশিল্পে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারী/কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা ও রপ্তানি বিল ক্রয়ের জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো ঈদের আগের সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ৫, ৬ ও ৭ এপ্রিল সীমিত পরিসরে খোলা থাকবে।
এলাকাগুলো হলো—ঢাকা মহানগরী, সাভার, ভালুকা, আশুলিয়া, টঙ্গী, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রাম। এসব এলাকার তফসিলি ব্যাংকের তৈরি পোশাকশিল্প সংশ্লিষ্ট শাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ছুটির দিন সংশ্লিষ্ট শাখা খোলা থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, সংশ্লিষ্ট এলাকায় অবস্থিত শাখার অফিস সময়সূচি হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। এর মধ্যে ৫ এপ্রিল (শুক্রবার) লেনদেন হবে সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এবং অফিস চলবে ৩টা পর্যন্ত।
মন্তব্য করুন
ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের
দাম ১ হাজার ৩৭৭ টাকা থেকে ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪২১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ এনার্জি
রেগুলেটরি কমিশন নতুন এ দাম ঘোষণা করে। সিলিন্ডারের নতুন দাম সন্ধ্যা থেকেই কার্যকর
হবে।
এর আগে ভোক্তাপর্যায়ে আগস্ট মাসের জন্য
১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম জুলাই মাসের তুলনায় ১১ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৭৭ টাকা
নির্ধারণ করা হয়েছিল। এর আগের মাসে এ দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩ টাকা। সে সময় ১২ কেজির সিলিন্ডারের
দাম নির্ধারণ করা হয় ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।
প্রতি মাসে এলপি গ্যাসের দাম বাজার
অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন এ দাম নির্ধারণ করে।
মন্তব্য করুন
ডিমসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক
রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করেন।
আজ (৫ অক্টোবর) শ্যামবাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ব্যবসায়ীবৃন্দের সাথে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন মতবিনিময় সভা করেন এবং ব্যবসায়ীদের সরকারের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করার পাশাপাশি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
মতবিনিময় সভা শেষে ডিমসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন এঁর নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরের শ্যামবাজার এলাকায় বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী মোজাম্মেল হক, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব দাউদুল ইসলাম, অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) আব্দুল জলিল, পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেনসহ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয় ও ঢাকা জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মেহেদী হাসান, বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের উপপ্রধান মাহমুদুল হাসান, ঢাকা জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের প্রতিনিধি, ইমপোর্টার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর আহ্বায়ক হাফিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীবৃন্দ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন বাজার তদারকির সময় ব্যবসায়ীদের সংশ্লিষ্ট আইন মেনে যৌক্তিক মূল্যে পণ্য বিক্রয় করার কথা বলেন এবং পণ্যের যথাযথ সরবরাহ নিশ্চিতসহ ব্যবসা সংশ্লিষ্ট কোন সমস্যা থাকলে তা সমাধানের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তথা সরকার সার্বিক সহযোগিতা করবে মর্মে জানান।
অপরদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ৬টি টিম কর্তৃক ঢাকা মহানগরের শ্যামবাজার, কারওয়ান বাজার, কাপ্তান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউনহল মার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়৷
কারওয়ান বাজারে পরিচালিত অভিযানে ডিম, মুরগী, মাছ, মাংস ও চালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের বাজার তদারকি করা হয়। এসময় মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করা, ধার্যকৃত মূল্য অপেক্ষা বেশি মূল্যে পন্য বিক্রয় করা এবং পন্যের ক্রয়-বিক্রয় রশিদ সংরক্ষণ না করায় ৮টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২১,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
ওয়ারী থানাধীন কাপ্তান বাজার এলাকায় ডিমের আড়তসহ মুদি দোকান ও ফার্মেসিতে পরিচালিত অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৫৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
মোহাম্মদপুর টাউনহল এলাকায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আড়তে তদারকি করা হয়। তদারকিতে দেখা যায়, চাল, ডাল,পেঁয়াজ, আদা, রসুন, আলু, ভোজ্য তেল ,চিনি ইত্যাদি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য এক সপ্তাহ যাবত একই রকম রয়েছে, ডিম ও মুরগির মূল্য কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী এবং বিক্রেতাগণ তেজগাঁও থেকে ডিম ক্রয় করেন। এছাড়া তেজগাঁও ব্যবসায়ীগণ তাদেরকে সরবরাহ কম থাকার বিষয়ে অবহিত করেছেন। অভিযানে একটি ব্রয়লার মুরগির প্রতিষ্ঠানে মূল্য তালিকা না দেয়ায় সতর্কতামূলক ৫০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
আজ ঢাকা মহানগরে অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে ১৩ টি প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী সর্বমোট ৮১,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
মন্তব্য করুন
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে চার দিনব্যাপী সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে।
শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত চারদিনের সম্মেলনে দুই দেশ সীমান্ত হত্যার ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনাসহ বেশ কিছু বিষয়ে একমত হয়।
বিজিবির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে। অপর দিকে বিএসএফের মহাপরিচালক দলজিৎ সিং চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে।
সম্মেলনে বিজিবি মহাপরিচালক সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের নিহতের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশসহ হত্যার ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিএসএফ মহাপরিচালকের প্রতি জোর আহ্বান জানান। এ ছাড়া আঙ্গরপোতা-দহগ্রাম সীমান্তের শূন্যরেখায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের বিষয়টি তুলে ধরে সীমান্তে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করার বিষয়ে বিএসএফ মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
সম্মেলনে যেসব বিষয়ে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি ও বিএসএফ একমত হয়েছে, সেগুলো হলো—
১. সীমান্তে নিরস্ত্র নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো, হত্যা, আহত বা মারধরের ঘটনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যে সীমান্তের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় যৌথ টহল বৃদ্ধি, উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী উপকৃত হবে, এমন তাৎক্ষণিক এবং আগাম গোয়েন্দা তথ্য একে অপরের মধ্যে আদান-প্রদান, সীমান্তবর্তী এলাকায় বসবাসরত জনসাধারণের মধ্যে জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ, বিভিন্ন ধরনের আর্থসামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মসূচি গ্রহণ এবং সীমান্তে যেকোনো হত্যা সংঘটিত হলে তার যথাযথ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২. আলোচনায় সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে কোনো স্থাপনা, কাঁটাতারের বেড়া, প্রতিরক্ষায় ব্যবহৃত হয়, এমন কোনো স্থাপনা বা বাংকার নির্মাণের ক্ষেত্রে উভয় দেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত যৌথ পরিদর্শক দলের পরিদর্শন এবং যৌথ আলোচনার দলিলের ভিত্তিতে নির্মাণের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে বন্ধ থাকা অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজের ব্যাপারে যথোপযুক্ত পর্যায়ে জয়েন্ট ভেরিফিকেশনের (যৌথ যাচাই) মাধ্যমে দ্রুত সমাধান করা হবে।
৩. বিভিন্ন ধরনের আন্তসীমান্ত অপরাধ দমন, বিশেষ করে ফেনসিডিল, ইয়াবা, গাঁজাসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য ও গবাদিপশু পাচার রোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশ, মানব পাচার, স্বর্ণ, অস্ত্র, জাল মুদ্রার নোট প্রভৃতি চোরাচালান রোধ এবং এসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তাৎক্ষণিক তথ্য আদান-প্রদান করা হবে।
৪. আন্তর্জাতিক সীমানা আইন লঙ্ঘন করে উভয় দেশের নাগরিক ও বাহিনীর সদস্যদের অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের ফলে সৃষ্ট ভুল–বোঝাবুঝি ও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে সীমান্তে উভয় বাহিনীর নজরদারি বৃদ্ধির পাশাপাশি দুই দেশের সীমান্তবর্তী জনসাধারণকে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করা থেকে বিরত রাখতে জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
৫. মানব পাচার রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, বিশেষ করে মানব পাচারের মতো অমানবিক কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত উভয় দেশের অপরাধী বা দালালচক্রের কার্যক্রম প্রতিরোধে পরস্পরকে সহায়তা এবং মানব পাচারের শিকার ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট দেশের প্রচলিত দেশের আইন অনুযায়ী উদ্ধার ও পুনর্বাসন করা হবে।
৬. উভয় পক্ষ ‘সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার’ আওতায় পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধির জন্য গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে উভয় বাহিনীর পারস্পরিক সহযোগিতার প্রশংসা করেন। উভয় পক্ষ আগামী দিনে যৌথ খেলাধুলা, জয়েন্ট রিট্রিট সেরিমনিসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।
৭. এ ছাড়া আগরতলা থেকে আখাউড়ার দিকে প্রবাহিত সীমান্তবর্তী চারটি খালের বর্জ্য পানি অপসারণে উপযুক্ত পানি শোধনাগার স্থাপন, জকিগঞ্জের কুশিয়ারা নদীর সঙ্গে রহিমপুর খালের মুখ উন্মুক্তকরণ, আঞ্চলিক বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সম্ভাব্য অবস্থান এবং তাদের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
সোমবার (১২ আগস্ট) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে হটলাইন সেবা চালু করা নিয়ে বলা হয় ।
একটি অনুরোধ জানিয়ে আরো বলা হয় যে,
মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা বা অন্য কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে হামলা হলে তার তথ্য জানাতে
অনুরোধ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
এতে আরো বলা হয়, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা
বা অন্য কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান দুর্বৃত্ত কর্তৃক হামলার শিকার বা আক্রান্ত হলে তার
তথ্য ০১৭৬৬-৮৪৩৮০৯ এই মোবাইল নম্বরে ফোন বা ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে জানানোর জন্য অনুরোধ
করা হলো।
এর আগে গতকাল দুপুরের দিকে অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ঠেকাতে হটলাইন চালুর
কথা বলেন। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চালু হলো এই সেবা।
মন্তব্য করুন
পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রশিক্ষণার্থীদের
সঙ্গে ভার্চুয়ালি মতবিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শিক্ষা, প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিকভাবে
পার্বত্য অঞ্চলকে এগিয়ে নেয়ার বিষয়ে জোর দিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সম্পদে
পরিপূর্ণ পার্বত্য জেলাগুলো বাংলাদেশের সবচাইতে উন্নত অঞ্চল হতে পারতো, কিন্তু সবচেয়ে
পেছনে পড়ে আছে। এটা হওয়ার কথা না। আপনাদের ফসল, ফল-ফলাদি, ঐতিহ্যবাহী পণ্য দিয়ে অর্থনীতিতে
আপনাদের এগিয়ে যাওয়ার কথা। পার্বত্য এলাকাগুলো দুর্গম, সেজন্য যোগাযোগ করা কঠিন হয়।
আর এ কারণেই সেখানে প্রযুক্তির প্রসার দরকার। প্রযুক্তি দিয়ে এই দূরত্ব জয় করা যাবে।
পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও
সদস্যবৃন্দের জন্য আয়োজিত 'পার্বত্য জেলা পরিষদ ব্যবস্থাপনা' শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
রাজধানীর পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ
দিয়ে বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নারী ফুটবল টিমে পার্বত্য জেলা থেকে
আসা খেলোয়াড়দের সঙ্গে বৈঠকের স্মৃতিচারণ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বাংলাদেশের মেয়েরা ফুটবলে বিশ্বের
অন্যান্য দেশের টিমকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে। আপনাদের এলাকার মেয়েরা কী দুর্দান্ত
খেলল! কীভাবে বলবেন পিছিয়ে আছে? যারা আপনাদের এলাকা থেকে এসেছে তাদের সাথে আমি কথা
বলেছি। কী কঠিন পরিস্থিতি! কত কষ্ট করে পাহাড় ভেঙে বাড়িতে পৌঁছাতে হয়! বাবা মা ঢাকায়
আসলে কত কষ্ট করে তাদের আসতে হয়। এই প্রতিকূলতার মধ্যেই কিন্তু তারা বিশ্বজয় করে এসেছে।’
পার্বত্য এলাকার তরুণরা যেন বিশ্ব নাগরিক
হয়ে গড়ে ওঠে এ আশাবাদ ব্যক্ত করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আপনাদের মেয়েরা ফুটবলে বিশ্বজয়
এনে দিয়েছে। তরুণরা শুধু বাংলাদেশের নাগরিক না, বিশ্ব নাগরিক হতে হবে। দুর্গম এলাকা
বলে পিছিয়ে থাকলে হবে না। সীমাবদ্ধতা থাকবে, কিন্তু মনের সীমারেখাকে বাড়িয়ে দিতে হবে।
সারা দুনিয়ার মানুষের কাছে নিজ কৃতিত্ব দিয়ে পৌঁছে যেতে হবে।’ জানুয়ারিতে তারুণ্যের উৎসবে পার্বত্য
অঞ্চলের তরুণদের অংশ নেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আপনাদের শিশুদের, তরুণদের
এ উৎসবে যোগ দিতে উৎসাহ দিন। স্থানীয় খেলা হোক, রচনা প্রতিযোগিতা, গান-নাচ তারা যা
পারে, যা চায় তা নিয়ে যেন অংশ নেয়। এটা সবার উৎসব। উৎসবটি বৈচিত্রময় হোক। সরকারি নির্দেশ
তাই অংশ নেবে এরকম না। তাদেরকে আপনারা উৎসাহ দিন, যেন নিজ থেকেই তারা উদ্যমী হয়ে এ
উৎসবে অংশ নেয়।
পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থার
সংস্কার ও সঠিক পদ্ধতি, প্রশিক্ষণের গুরুত্ব নিয়েও কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি
আরও বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এক কঠিন সংকটে আছে। আপনাদের অঞ্চলে এটা আরও বেশি কঠিন।
শিক্ষকদের কষ্ট হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের কষ্ট হয়। আপনাদের পড়াশোনার দিকে মনোযোগী হতে হবে।
আমরাও চেষ্টা করব রাষ্ট্রীয় দিক থেকে কীভাবে কী করা যায়। পার্বত্য জেলার তরুণরা দুর্গম
অঞ্চলে আছে বলে বড় শহর থেকে লেখাপড়ায় পিছিয়ে থাকবে সেটা হতে দেওয়া যাবে না। লেখাপড়ায়
তাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে।
মন্তব্য করুন
প্রধান
উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ সোমবার বলেছেন, অন্তর্বর্তী
সরকার দেশে আরও বিদেশী ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে ব্যাপক শ্রম সংস্কারে
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শ্রম সমস্যা নিয়ে আলোচনার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড়
শ্রম ও ব্র্যান্ড প্রতিনিধিদল তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তাঁর সঙ্গে
সাক্ষাত করতে গেলে তিনি একথা বলেন।
প্রফেসর
ইউনূস প্রতিনিধি দলকে বলেন,
“আমরা আমাদের শ্রম আইনকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সম মানসমম্পন্ন করতে চাই। এটা আমার
অঙ্গীকার।” তিনি
বলেন, অন্তর্বর্তী
সরকার কেবলমাত্র দেশের শ্রম আইন সংস্কার করতে এবং এ ব্যাপারে স্থানীয় ও
আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার গোষ্ঠী,
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ও পশ্চিমা দেশগুলোর উদ্বেগ নিরসনের জন্য একজন বিশেষ
দূত নিয়োগ করেছে।
প্রতিনিধিদলের
নেতৃত্বে ছিলেন মার্কিন শ্রম বিভাগের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি থিয়া মেই লি ও
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক শ্রম বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি ফে রড্রিগেজ।
দুই
জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন,
যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক শ্রম অধিকার গোষ্ঠী এবং বাংলাদেশ থেকে পোশাক ও জুতা
ক্রয়কারী শীর্ষ আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো শ্রম আইন সংস্কার ও বাংলাদেশের কারখানায়
শ্রমিক-বান্ধব পরিস্থিতি তৈরিতে অধ্যাপক ইউনূসের পদক্ষেপকে সমর্থন করে।
সরকার
ও স্থানীয় ইউনিয়নের মধ্যে স্বাক্ষরিত ১৮-দফা চুক্তিসহ পদক্ষেপগুলোর কথা উল্লেখ করে
কেলি ফে রড্রিগেজ বলেন,
প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত সাড়ে তিন মাসে শ্রম খাতের
জন্য যা করেছেন, ‘সেগুলো সবই তার বিস্ময়কর
সাক্ষ্য।
মার্কিন
কর্মকর্তারা মূল্যস্ফীতির চাপ থেকে লাখো গার্মেন্টস ও পাদুকা শ্রমিককে সুরক্ষা
দেওয়ার জন্য কারখানায় ইউনিয়ন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও প্রতি বছর মজুরি পর্যালোচনার
আহ্বান জানান।
পোশাক
কারখানায় ন্যূনতম মজুরির সুবিধাদান প্রসঙ্গে থিয়া মে লি বলেন, ‘এটি ব্যবসার
জন্য ভালো ও অর্থনীতির জন্যও ভালো।’
তিনি বলেন, কর্মী
ইউনিয়ন হল ‘গণতন্ত্রের
প্রশিক্ষণ ক্ষেত্র।’
তিনটি
শীর্ষ মার্কিন ব্র্যান্ড পিভিএইচ,
ক্যালভিন ক্লেইন এবং গ্যাপ ইনকর্পোরেটেডের সিনিয়র কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত
ছিলেন।
পিভিএইচ
কর্পোরেশনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইকেল ব্রাইড বলেছেন, তারা
বাংলাদেশে শ্রম সংস্কারকে সমর্থন করেছেন। তারা কম্বোডিয়ায় অনুরূপ প্রচেষ্টাকে
সমর্থন করেছেন।
প্রফেসর
ইউনূস ব্র্যান্ডগুলোকে প্রতি জানুয়ারিতে তাদের অর্ডারের মূল্যবৃদ্ধি ঘোষণা করার
আহ্বান জানান, যাতে
বাংলাদেশের নির্মাতারা সেই অনুযায়ী শ্রমিকের মজুরি বাড়াতে পারে।
বৈঠকে
মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মেগান বোল্ডেবও ছিলেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র
প্রফেসর ইউনূসের ব্যাপক শ্রম সংস্কারকে পূর্ণ সমর্থন করে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আপনার
সাথে অংশীদার হতে চাই।’
মন্তব্য করুন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সচিবরা।
আজ (৪ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর এই প্রথমবারের মতো সচিবদের সঙ্গে বৈঠক করছেন সরকারপ্রধান।
জানা গেছে, সাধারণত সচিব সভায় কয়েকটি নির্ধারিত গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডার বাইরেও দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। এবার এ বৈঠকের জন্য বিস্তারিত এজেন্ডা থাকছে না। এছাড়া সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে সারা দেশে প্রশাসনিক কাজগুলো কীভাবে দ্রুত স্বাভাবিক ধারায় আনা যায়, এ-সংক্রান্ত পরামর্শ শুনতে চাইতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা। একই সঙ্গে তার সরকার এসব বিষয়ে কী ভাবছে, সে সংক্রান্ত নির্দেশনা সরাসরি সব সচিবকে দেবেন ড. ইউনূস।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুমিল্লা মহানগরীর উদ্যোগে যাকাত শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার(৬ মার্চ) বিকাল ৪ টায় নগরীর গোল্ডেন স্পুন অডিটরিয়ামে মহানগর জামায়াতের আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ এর সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ ড.আবরার আহমেদ।বিশেষ আলোচক হিসাবে আলোচনা করেন ড.মাসুদুল হক চৌধুরী,আড়াইবাড়ী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতী আমিনুল ইসলাম।
কুমিল্লা মহানগরী জামায়াতে সেক্রেটারী মু.মাহবুবর রহমান এর সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন,মহানগর জামায়াতে নায়েবে আমীর যথাক্রমে মোহাম্মদ মোছলেহ উদ্দিন,অধ্যাপক এ কে এম এমদাদুল হক মামুন,মহানগর জামায়াতে কর্মপরিষদ সদস্য এড এয়াকুব আলী চৌধুরী,অধ্যাপক মজিবুর রহমান,কাজী নজীর আহম্মেদ,অধ্যাপক জাকির হোসেন,কাজী মোতাহের আলী দিলাল প্রমুখ।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে হবে। আল্লাহতাআলার আইন দিয়ে দেশ না চললে কেউ সুখ শান্তি পাবে না। এখানে চুরি, হত্যা রাহাজানিসহ যতধরনের অপকর্ম চলতে থাকবে। ইসলাম মানেই সুবিচার, ইসলাম মানলেই সুবিচার হবে। ইসলাম যতদিন না থাকবে কোথাও সুবিচার কায়েম হবে না। আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে ইসলাম কায়েমের মাধ্যমেই সমাজের সকল স্তরে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী সমাজ, রাষ্ট্র ও বিচার বিভাগ চালাবে না তারা কাফের, ফাসেক ও জালেম।
সেমিনার সম্মিলিত সকলের অংশগ্রহণে ইফতার করার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
মন্তব্য করুন
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ
ইউনূস বলেছেন, তিনি নিজেকে রংপুরের সন্তান বলে মনে করেন, কারণ তিনি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে
শহিদ আবু সাঈদের সাহস ও আত্মত্যাগে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) প্রধান
উপদেষ্টা ঢাকায় তার কার্যালয়ে আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, আমাকে
রংপুরের একজন উপদেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করুন।
প্রধান উপদেষ্টা এসময় শহিদ আবু সাঈদ
ফাউন্ডেশনের সনদপত্র আবু সাঈদের পরিবারের হাতে তুলে দেন। আবু সাঈদের পিতা মকবুল হোসেন সনদপত্র গ্রহণ করেন।
আবু সাঈদের ভাতিজা মো. লিটন মিয়া এ
উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা শহিদ আবু সাঈদের পিতামাতার
স্বাস্থ্যর খোঁজখবর নেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহায়তার আশ্বাস দেন।
মন্তব্য করুন