পারিবারিক গেট-টুগেদার অনুষ্ঠানে মদ
পান করে অসুস্থ হয়ে ঈশিতা রানী মন্ডল (২৪) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (২০ জুন) দিবাগত রাত দেড়টার
দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গুলশানের এভার কেয়ার হাসপাতালে তিনি মারা যান।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির গুলশান
থানার এসআই রোজিনা আক্তার।
তিনি বলেন, ঘটনাটি গাজীপুরের গাছা থানা
এলাকার। তিনি মারা গেছেন এভার কেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে। ওই থানার নারী পুলিশ কর্মকর্তা
ছুটিতে থাকায় আমরা ডিসি স্যারের কথা মতো থানাটির পুলিশের সহযোগিতায় আইনি প্রক্রিয়া
শেষে মরদেহটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করি।
পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি বৃহস্পতিবার
সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে পুরো বিষয়টি গাজীপুরের গাছা থানা
তদন্ত করছে বলে জানান এসআই।
গাছা থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭
জুন পরিবারিক গেট-টুগেদার অনুষ্ঠানে মদ্য পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন ঈশিতা। পরে স্বজনরা
১৮ জুন বিকালে তাকে উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে
চিকিৎসকের পরামর্শে রাত ৯টার দিকে তাকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে
ভর্তি করানো হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।
গাজীপুরের গাছা উপজেলার জামর মল্লিক
গ্রামের স্টেশনারি ব্যবসায়ী বিপ্লব মল্লিকের স্ত্রী ঈশিতা রানী মন্ডল। তার বাবার নাম
প্রদীপ চন্দ্র মন্ডল। দুই মেয়ের জননী ছিলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠান মালা-২০২৫ উদযাপনের অংশ হিসেবে সেনাসদরের নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশন, কুমিল্লা এরিয়ার ব্যবস্থাপনায় প্রায় দেড় হাজার অসহায় গরীব ও অসুস্থ মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়।
সোমবার
(২৮ জুলাই) কুমিল্লা নগরীর শাকতলা এলাকার দ্যা
ইনস্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ার্সে এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
কুমিল্লা সেনানিবাস হতে আগত মেডিসিন, সার্জারী, গাইনি, শিশু রোগ, অর্থোপেডিক্স বিশেষজ্ঞ, মেডিকেল অফিসার ও প্যারামেডিক্স এর সমন্বয়ে বিশেষায়িত মেডিকেল দলের মাধ্যমে এই চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম সম্পন্ন করা হচ্ছে।
পুরুষ,
স্ত্রী ও শিশুসহ আনুমানিক প্রায় দেড় হাজার
স্থানীয় জনসাধারণকে বিনামূলো চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী প্রদান করা
হয়েছে।
এছাড়াও একটি ফিল্ড অপারেশন থিয়েটার স্থাপন করা হয়, যেখানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক মাইনর অপারেশন করা হয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে এই মহতী কার্যক্রমের পরিকল্পনা করায় স্থানীয় জনসাধারণ সেনাবাহিনীর প্রতি গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেন। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা প্রাপ্তির বিষয়ে তারা দৃঢ় আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
মন্তব্য করুন
জাহাঙ্গীর আলম, কুড়িগ্রাম উত্তর প্রতিনিধি:
কাজের
সন্ধানে ভারতের দিল্লিতে গিয়ে ফিরে আসার সময় বিএসএফের হাতে আটক ২৪ জন বাংলাদেশী নারী-পুরুষ
ও শিশুকে ফেরত এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
শুক্রবার
(২৩ মে) রাত ১.৩০ মিনিটে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বালাতাড়ী সীমান্তের ৯৩২ নম্বর
সীমানা পিলারের পাশে বিজিবি- বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিএসএফের
পক্ষে ভারতীয় ৩ বিএসএফ ব্যাটলিয়নের এসি এসএইচএল সিমতি এবং বিজিবি'র পক্ষে লালমনিরহাট
১৫ বিজিবি ব্যাটলিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর হাসনাইন নেতৃত্ব দেন। এছাড়াও পতাকা বৈঠকের সময়
নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী, ইউপি সদস্য আব্দুল আলিম, ইউপি সদস্য
মহির উদ্দিন বালারহাট বিজিবি ক্যাম্পের কমান্ডার নায়েক সুবেদার সাইদুর রহমান সহ বিজিবি
সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ঘন্টাব্যাপি
এ বৈঠক শেষে বিএসএফ আটক বাংলাদেশী ২৪ নারী- পুরুষ ও শিশুদেরকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিজিবির
কাছে হস্তান্তর করে। পরে বিজিবি তাদের কে ক্যাম্পে নিয়ে এসে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
করেছে।
বিজিবি
সুত্র জানায়, লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ বালারহাট বিওপির প্রতিপক্ষ
ভারতীয় ৩ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের অধীন করলা ক্যাম্পে ভারতে অভিবাসনরত কিছু নাগরিককে বাংলাদেশে
পুশইন করার জন্য জড়ো করা হয়েছে মর্মে লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ
কর্ণেল মেহেদী ইমাম, পিএসসি জানতে পারেন। তখন অবৈধভাবে কোন নাগরিককে বাংলাদেশে পুশইন
না করার জন্য প্রতিপক্ষ বিএসএফকে কঠোর বার্তা প্রদান করা হয়। বার্তায় বিএসএফকে আরও
জানানো হয় যে, প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশী নাগরিক হলে তাদের সঠিক পরিচয় নিশ্চিত সাপেক্ষে
প্রচলিত নিয়মানুযায়ী তাদেরেকে গ্রহণ করা হবে। কিন্তু কোন অবস্থাতেই বাংলাদেশী নয় এমন
কোন ব্যক্তিকে বাংলাদেশের ভূখন্ডে ঢুকতে দেয়া হবে না। এর প্রেক্ষিতে বিএসএফ প্রাথমিকভাবে
২৪ জনের (পুরুষ- ১২ জন তন্মধ্যে শিশু -৪ জন, মহিলা-১২ জন তন্মধ্যে শিশু-৪ জন ) নামের
তালিকা লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নে প্রদান করে। উক্ত তালিকা যাচাই-বাছাই করে
পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদেরকে গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয়
জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে তাদেরকে পরিবারের নিকট
হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভারত
থেকে ফেরত আসা ওই ২৪ জন হলেন, কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দাসিয়ার ছড়া সমন্বয়টারী
গ্রামের জসিম উদ্দিনের ছেলে তাজুল ইসলাম (২৫) তার স্ত্রী আম্বিয়া বেগম(১৯) মেয়ে তাসলিমা
(৭) মাতা তানেকা বেগম(৪৬) বোন তাহেরা খাতুন(৭), দাসিয়ার ছড়া কামালপুর গ্রামের আছর আলীর
ছেলে মানব আলী (২৩) তার স্ত্রী রুমি বেগম (২০), একই গ্রামের নজির হোসেনের ছেলে আব্দুল
কাদের (৩১) তার স্ত্রী সাথী বেগম(২৮) ছেলে শহিদুল (৯) মেয়ে কাজলী (২), উপজেলার আরাজী
নেওয়াশী গ্রামের কাজী উদ্দিনের ছেলে জায়দুল হক (৫৫) তার স্ত্রী আন্জুমা বেগম (৪৩) ছেলে
আশিক বাবু (১৪) মেয়ে জান্নাতি খাতুন (১৯) জামাতা রবিউল (২২) ও ১০ মাস বয়সী নাতি জুনায়েদ,
উপজেলার ভাঙ্গামোড় বটতলা গ্রামের নজির হোসেনের ছেলে হাসেন আলী (৩৫) তার স্ত্রী আলমিনা
বেগম (২৯) মেয়ে হাছিনা (১৩) ছেলে আরিফ (৪) আরমান (২) এবং জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার গোপালপুর
গ্রামের আব্দুস ছালাম (৫০)।
এ
প্রসঙ্গে লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটলিয়নের উপ- অধিনায়ক মেজর হাসনাইন জানান, যথাযথ
প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ২৪ বাংলাদেশী নারী- পুরুষ ও শিশুদেরকে ফেরত
আনা হয়েছে। স্থানীয় জনগণ ও জনপ্রতিনিধি দের সহায়তায় তাদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক বদরুল হুদা জেনুকে সভাপতি ও অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবীর মাসউদকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট ২০২৫-২০২৭ বর্ষের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। একই সাথে ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদকে প্রধান করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা কমিটিও গঠন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে কুমিল্লা ক্লাবে আয়োজিত বাপা কুমিল্লার বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে সংগঠনের বিদায়ী সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ এ দুটি কমিটি ঘোষণা করলে উপস্থিত সভায় করতালি দিয়ে সমর্থন প্রদান করেন।
বাপা কুমিল্লার নব গঠিত উপদেষ্টা কমিটির মধ্যে রয়েছেন ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, সাংবাদিক আবুল হাসানাত বাবুল, ডা. ইকবাল আনোয়ার ও আলহাজ্ব শাহ মো আলমগীর খান।
নব গঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ হলেন, সভাপতি বদরুল হুদা জেনু, সহ সভাপতি, অধ্যাপক আবদুল মতিন সৈকত,ডা.গোলাম শাহজাহান,রোকেয়া বেগম শেফালী ও এড.শামিমা আক্তার জাহান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবীর মাসউদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শাহাজাদা এমরান,আইরিন মুক্তা অধিকারী,অচিন্ত দাস টিটু কোষাধ্যক্ষ মাহমুদা আক্তার,নির্বাহী সদস্য, আলী আকবর মাসুম,খায়রুল আহসান মানিক,অশোক বড়ুয়া,গাজিউল সোহাগ,রেজবাউল হক রানা,আবদুল্লাহ আল মাহবুব শিশির , শাকিলা জামান, রফিকুল ইসলাম সোহেল, তানভীর দীপু, দেলোয়ার হোসেন টুটুল ও ডি এম রিয়াদ।
এর আগে বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় কুমিল্লা ক্লাবের ক্যাফেটেরিয়ায় বাপা কুমিল্লার সভাপতি ডা. মোসলেহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর মাসুমের সঞ্চালনায় সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অধ্যক্ষ ডা. মোসলেহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে ওই সভা হয়। সভায় বাপার গত দশ বছরের কার্যক্রম লিখিত ভাবে অবহিত করেন সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর মাসুম। সভায় আগামী দিনে বাপার কার্যক্রম গতিশীল করার তাগিদ দেওয়া হয়।
সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখেন, ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, সাংবাদিক আবুল হাসানাত বাবুল, আলহাজ্ব শাহ মো আলমগীর খান, বদরুল হুদা জেনু, মতিন সৈকত,ডা.গোলাম শাহজাহান, এড.শামিমা আক্তার জাহান, হুমায়ুন কবীর মাসউদ, শাহাজাদা এমরান, অচিন্ত দাস টিটু, মাহমুদা আক্তার, আলী আকবর মাসুম,অশোক বড়ুয়া,রেজবাউল হক রানা,আবদুল্লাহ আল মাহবুব শিশির , মামুন, রফিকুল ইসলাম সোহেল প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইলে বাসার সামনে থেকে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট পুলিশ সুপার মোহা. ইমামুর রশীদের মুঠোফোন ছিনতাই হয়।
শহরের ক্লাব রোডের সরকারি বাসার সামনে থেকে তার মুঠোফোনটি ছিনতাই করা হয়।
পৌনে ১২টার দিকে টাঙ্গাইল সদর থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
পুলিশ স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সকালে পুলিশ সুপার কবুতরের খোঁজে তার বাসার সামনে বের হন। পরে এক ছিনতাইকারী তার হাত থেকে মুঠোফোন নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় এলাকার মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। ইতোপূর্বেও কয়েক দিন পরপর শহরের ক্লাব রোড, জেলা সদর রোড ও বিন্দুবাসিনী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের পাস থেকে ছিনতাই এর ঘটনা ঘটছে।
টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহাম্মেদ জানান, যেহেতু অস্ত্র ঠেকিয়ে মুঠোফোন নেওয়া হয়নি তাই এটাকে ছিনতাই বলা যাবে না।
এ বিষয়ে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট পুলিশ সুপার মোহা. ইমামুর রশীদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি :
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জগমোহনপুর ভূঁইয়া ট্রাক হোটেল এলাকায় সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে গাঁজা, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোনসহ এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যা ৬টার দিকে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত যুবক হলেন সাতক্ষীরা জেলার গোনা গ্রামের মো. তুহিন হোসেন (২৭)। তার পিতা মো. রওশন আলী (৫৫)। জানা গেছে, তুহিন হোসেনের নামে পূর্বে কোনো মামলা ছিল না।
সেনা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চৌদ্দগ্রাম আর্মি ক্যাম্পের জেসিও সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার মনজুরুল হকের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়। এতে ১.৫ কেজি গাঁজা, নগদ ১০ হাজার ৮৭০ টাকা এবং একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ট্রাক হোটেল এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসায়ীদের আনাগোনা রয়েছে। দূরপাল্লার ট্রাক চালক ও সহকারীরা এখানে খাবার খেতে এসে মাদক গ্রহণ করেন। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তারা গাড়ি চালানোয় সড়কে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। এর আগেও এ এলাকায় একাধিকবার
অভিযান চালিয়ে মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
অভিযান শেষে গ্রেপ্তারকৃত তুহিন হোসেনকে জব্দকৃত মালামালসহ চৌদ্দগ্রাম থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। সেনা ও পুলিশ উভয়ই জানিয়েছে, মাদকবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ ৪১ বছরের কর্মময় জীবন শেষে মসজিদের
ইমামকে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে বিদায় জানালেন গ্রামবাসী। সে সাথে তার হাতে তুলে দিলেন নগদ
পৌনে এক লাখ টাকা এবং উপহার সামগ্রী।
শুক্রবার (৩১ মে) জুমার নামাজ শেষে
ব্যতিক্রমী এ ঘটনাটি ঘটেছে নাটোরের বাগাতিপাড়ার ক্ষিদ্রমালঞ্চি গ্রামে। বিদায়ী ইমাম
মো. মুনসুর আলী পার্শ্ববর্তী শ্রীরামপুর গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানান, ক্ষিদ্রমালঞ্চি কেন্দ্রীয়
জামে মসজিদের ইমাম মো. মুনসুর আলী ১৯৮৩ সালে ইমামের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। একই মসজিদে
দীর্ঘ ৪১ বছর দায়িত্ব পালনের পর বয়সজনিত কারণে তিনি অবসর নেন। আর প্রিয় ইমামের অবসরজনিত
বিদায় জানাতে গ্রামবাসীরা ওই মসজিদে বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে মসজিদ কমিটির
সভাপতি আরশেদ আলীর সভাপতিত্বে এবং আব্দুল হালিমের পরিচালনায় ইমাম মুনসুর আলীর কর্মময়
জীবনের ওপর আলোকপাত করে বক্তব্য দেন মসলেম উদ্দিন, আলাউদ্দিন, আসমত আলী, সেলিম রেজা,
আব্দুল আজিজ, সাইদুর রহমান প্রমুখ। শেষে ওই মসজিদসহ আশেপাশের ৫ মসজিদের অধীনের গ্রামবাসীরা
পৌনে এক লাখ টাকা ও উপহার সামগ্রী প্রদান করেন। এছাড়াও ইমামের বিদায় উপলক্ষে মসজিদে
উপস্থিত মুসুল্লিদের মধ্যাহ্ন ভোজের আয়োজন করা হয়। শেষে ঘোড়ার গাড়িতে চড়িয়ে পুরো এলাকা
ঘুরিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয় ইমাম মুনসুর আলীকে। এসময় গ্রামের সকল নারী-পুরুষরা রাস্তার
পাশে দাঁড়িয়ে বিদায় জানান প্রিয় ইমামকে। ব্যক্তিগত জীবনে মুনসুর আলী ৩ কন্যা ও ২ ছেলের
পিতা।
এ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি আরশেদ
আলী বলেন, অন্যান্য চাকরি শেষে চাকুরিজীবীদের জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিদায় দেওয়া
হয়। তাছাড়াও তারা পেনশন পান। কিন্তু মসজিদের ইমামের বিদায়ে তা করা হয় না। এ কারণেই
গ্রামবাসীদের সহযোগিতায় ইমামের বিদায়ে এই আয়োজন করা হয়েছে।
বিদায়ী ইমাম মো. মুনসুর আলী বলেন, জীবনের
শুরুতে সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মুহুরীর কাজ শুরু করেছিলেন। কিন্তু দুই-তিন দিন পর ভালো
না লাগায় সেকাজ ছেড়ে এসে এই মসজিদে ইমামতি শুরু করেন। দীর্ঘদিন পর অবসর নেওয়ায় গ্রামবাসীর
এমন বিদায়ে তিনি মুগ্ধ।
তবে তিনি কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী জীবন
গড়া এবং ইমান ও আমলের ওপর জীবনকে পরিচালিত করার আহবান জানান।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা, কচুয়া প্রতিনিধি:
চাঁদপুরের কচুয়ার হরিপুর গ্রামে শুক্রবার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নবীর হোসেন নামের এক প্রবাসীর ৪টি ছোট-বড় ঘর, ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর জন্য জমারাখা নগদ ৬ লক্ষ টাকা ও পাসপোর্ট সহ মূল্যবান মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রবাসীর স্ত্রী পারভীন বেগম জানান নগদ টাকাসহ প্রায় ২০ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে তাদের।
সরেজমিনে স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার মধ্যরাতে প্রবাসীর বসতঘরে আগুনের লেলিহান দেখে প্রবাসীর স্ত্রীর ডাক চিৎকার দিলে লোকজন ছুটে এসে প্রায় ঘন্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রন আনলেও ততক্ষনে নগদ টাকা, মূল্যবান কাগজপত্রসহ আসবাবপত্র পুড়ে যায়। আগুন নিভাতে গিয়ে প্রবাসীর স্ত্রী পারভীন বেগম, প্রতিবেশী শওকত হোসেন সহ ৫জন গুরুতর আহত হয়। খবর পেয়ে কচুয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মীরা প্রায় ঘন্টা পর ঘটানাস্থলে পৌছানোর আগেই এলাকাবাসী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
অগ্নিকান্ডের সঠিক কারন জানা না গেলেও ক্ষতিগ্রস্থ প্রবাসীর স্ত্রী পারভীন বেগম একই বাড়ির সফিউল্যা’র স্ত্রী সায়েরা বেগমের গোয়াল ঘরে কয়েলের আগুন থেকে এ অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে বলে দাবি করেন। এদিকে সফিউল্লাহর স্ত্রী সায়েরা বেগম ওই রাতে তাদের গোয়াল ঘরে মশার কয়েল জ¦ালানোর কথা শিকার করলেও কিভাবে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়েছে তা বলতে পারেননি। তাদেরও একটি গরু ওই অগ্নিকান্ডে মারা যায় এবং অপর একটি গরু অগ্নিদগ্ধ হয় বলে জানান।
কচুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি এবং অগ্নিকান্ডের রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চলছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার দেবিদ্বারে নিখোঁজের এক মাস পর শ্বশুরবাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভিতর থেকে আব্দুল করিম ভূঁইয়ার (৫২) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৩ টায় উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে ওই লাশ উদ্ধার করা হয়। তাছাড়া গত ১৩ আগস্ট তিনি নিখোঁজ হলে বড় ভাই আমির হোসেন ভূঁইয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দেবিদ্বার উপজেলার বড়শালঘর ইউনিয়নের বড়শালঘর গ্রামের পশ্চিম পাড়ার মৃত আবুল কাশেম ভূঁইয়ার ছেলে আব্দুল করিম ভূঁইয়া। তিনি গত ১৩ আগস্ট বাড়ি থেকে খরমপুর মাজার এলাকায় যাওয়ার কথা বলে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে ১৬ আগস্ট তার বড় ভাই আমির হোসেন ভূঁইয়া দেবিদ্বার থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পরে বুধবার নিখোঁজ আব্দুল করিমের বড় ভাই আমির হোসেন ভূঁইয়ার মোবাইল ফোনে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি ফোন দিয়ে জানায় ,তার ছোট ভাই করিমকে শশুর বাড়ির লোকজন হত্যা করে লাশ লুকিয়ে রেখেছে। ওই ফোন কলের সূত্র ধরে আমির হোসেন ভূঁইয়া রাতেই দেবিদ্বার থানায় এসে পুলিশ নিয়ে তার ছোট ভাই আব্দুল করিম ভূঁইয়া শ্বশুরবাড়ি যান। সেখানে গিয়ে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে শ্বশুরবাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতরে লাশ দেখতে পায় পুলিশ।
বিষয়টি দেবিদ্বার থানার ওসিকে জানানো হলে রাত সাড়ে ৩টায় (ওসি) শামছুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াস ও দেবিদ্বার সার্কেলের এএসপি মো. শাহিন ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করেন। ওই সময় আব্দুল করিম ভূঁইয়ার দুই শ্যালক মোজ্জামেল ও ইসরাফিল এবং করিমের স্ত্রী তাসলিমা আক্তার, বড় ছেলে তানভির, ছোট ছেলে তৌহিদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছেন।
নিহতের বড় ভাই আমির হোসেন ভূঁইয়া বলেন, গত ১৩ আগস্ট বাড়ি থেকে আখউড়ার খড়মপুর মাজার এলাকায় যাওয়ার কথা বলে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। এ ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়। বুধবারে একটি অজ্ঞাত ফোনের সূত্র ধরে তার ভাইয়ের লাশ উদ্ধার হয়। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের তিনি ফাঁসির দাবি জানান।
এ বিষয়ে দেবিদ্বার থানার ওসি শামছুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, নিখোঁজের এক মাস পর একটি ফোনের সূত্র ধরে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের অভিযোগের আলোকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত করিম মিয়ার দুই শ্যালক, স্ত্রী ও দুই ছেলে আটক করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
শেরপুর
জেলায় নিখোঁজের সাত দিন পর নিখোঁজ সেই তরুণের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্থানীয় একাধিক সূত্রের দাবি, গ্রেফতার তরুণীর সঙ্গে নিহত তরুণের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু একটি সম্পর্ক চলাকালে আরেক সম্পর্কে জড়িয়ে
যান ওই তরুণী। তাই ১ম প্রেমিককে সরিয়ে দিতে ২য় প্রেমিকের সহায়তায় তাকে হত্যা করা হয়। তবে পুলিশ বলছে, এ নিয়ে এখনও তদন্ত চলছে।
গতকাল
সোমবার (১১ নভেম্বর) শহরের কাজীবাড়ি পুকুরপাড় এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নতুন করে আরেক তরুণকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
শেরপুরের পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম ।
নিহত সুমন মিয়া (১৭) পৌরসভার কসবা বারাকপাড়া এলাকার কৃষক মো: নজরুল ইসলামের ছেলে। সে শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, অভিযুক্ত তরুণী আন্নী বেগম (১৭), বাবা আজিম উদ্দিন (৪২) ও দ্বিতীয় প্রেমিক রবিন (১৭)।
জানা যায়, এসএসসি পরীক্ষা চলাকালে প্রথমে পরিচয় এবং পরে প্রেমে জড়ায় শেরপুর পৌরসভার কসবা বারাকপাড়া এলাকার কৃষক নজরুল ইসলামের ছেলে সুমন ও শ্রীবরদীর ভেলুয়া ইউনিয়নের কাউনেরচর এলাকার আজিম উদ্দিনের মেয়ে আন্নী বেগমের। সুমনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে থেকেও সুমনের অপর বন্ধু শেরপুর শহরের সজবরখিলা মহল্লার ফোরকান পুলিশের ছেলে রবিনের সঙ্গে গড়ে ওঠে গভীর প্রেমের সম্পর্ক। রবিন ময়মনসিংহের একটি কলেজের এইচএসসির প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। পথের কাটা সুমনকে সরাতে ৪ নভেম্বর বিকেলে সুমনকে বিয়ের কথা বলে রবিনের বাড়িতে ডেকে আনে আন্নী ও রবিন। এরপর তাকে হত্যা করে নিজ উঠানে লাউয়ের মাচার নিচে মাটিতে পুঁতে রাখে সুমনের মরদেহ।
এদিকে রাতে সুমন বাড়ি ফিরে না এলে পরদিন সদর থানায় প্রথমে নিখোঁজ ডায়েরি এবং পরে আন্নী ও তার বাবা-মাসহ কয়েকজনের নামে অপহরণ মামলা দায়ের করে সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম। এ ঘটনায় পুলিশ সোমবার রাতে আন্নী বেগম ও তার বাবাকে গ্রেফতার করে। পরে আন্নীর স্বীকারোক্তিতে তার অপর প্রেমিক রবিনকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেফতার করা হয়। পরে রবিনের স্বীকারোক্তিতে তার বাড়ির আঙিনায় মাটিচাপা দেওয়া সুমনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
শেরপুরের পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রথমে মামলা নিয়ে কলেজ শিক্ষার্থী আন্নী ও তার বাবাকে গ্রেফতার করেছি। পরে আন্নীর দেওয়া তথ্যমতে রবিনকে গ্রেফতার করা হয়। রবিনের স্বীকারোক্তিতে তার বাড়ি থেকে মাটিচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করা হয়। এর সঙ্গে আর কারা জড়িত তদন্ত করে বের করা হবে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লায় ১২৫০ পিস ইয়াবা’সহ একজন মহিলা
মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র্যাব-১১, সিপিসি-২।
আজ মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকালে র্যাব-১১,
সিপিসি-২ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী
মডেল থানাধীন পশ্চিম মাঝিগাছা এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে আসামী কহিনুর
বেগম নামের একজন মহিলা মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করে। এ সময় আসামীর কাছ থেকে ১২৫০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
আটককৃত আসামী কহিনুর বেগম (৪৫) কুমিল্লা
জেলার কোতয়ালী মডেল থানার গোমতী নদীর চর গ্রামের নজরুল ইসলাম এর স্ত্রী।
র্যাব জানান, আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে
আরো জানায় যে, সে দীর্ঘদিন ধরে কুমিল্লার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে মাদকদ্রব্য ইয়াবা
সংগ্রহ করে কুমিল্লা জেলায় মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবীদের নিকট পাইকারি ও খুচরা মূল্যে
বিক্রয় করে আসছে। র্যাব-১১ এর মাদক বিরোধী ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে উক্ত অভিযান
পরিচালনা করা হয়। মাদকের মতো সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে র্যাব-১১ এর অভিযান অব্যাহত
থাকবে। আটককৃত মহিলা আসামীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।
মন্তব্য করুন