বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন
ছবি: সংগৃহীত

ডিমের বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সীমিত সময়ের জন্য ৭ প্রতিষ্ঠানকে শর্তসাপেক্ষে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।  

মঙ্গলবার (০৮ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা থেকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদন পত্রে বলা হয়েছে, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে দেশে প্রতিদিন প্রায় ৫ (পাঁচ) কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে ডিমের বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় ও বাজারদর স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে সাময়িকভাবে সীমিত সময়ের জন্য ৭টি প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

এ আমদানির অনুমতির মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকবে। তবে আমদানির কিছু শর্তাদি অনুসরণ করতে হবে।  

যশোরের মেসার্স তাওসিনকে ১ কোটি পিস, সাতক্ষীরার মেসার্স সুমন ট্রেডার্সকে ২০ লাখ পিস, রংপুরের আলিফ ট্রেডার্সকে ৩০ লাখ পিস, ঢাকার মেসার্স মিম এন্টারপ্রাইজকে ১ কোটি পিস, হিমালয়াকে ১ কোটি পিস, মেসার্স প্রাইম কেয়ার বাংলাদেশকে ৫০ লাখ পিস এবং মেসার্স জামান ট্রেডার্স ৫০ লাখ পিস ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  

আমদানির জন্য প্রযোজ্য শর্তের মধ্যে রয়েছে-

ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন ফর অ্যানিমেল হেলথ (হো) এর গাইডলাইন অনুযায়ী বার্ড ফ্লু মুক্ত জোনিং/কম্পার্টমেন্টালাইজেশনের স্বপক্ষে রপ্তানিকারক দেশের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জোনিং/কম্পার্টমেন্টালাইজেশনের সার্টিফিকেট/ঘোষণা দাখিল করতে হবে।  

আমদানিকৃত ডিমের প্রতিটি চালানের জন্য রপ্তানিকারক দেশের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত/ক্ষমতাপ্রাপ্ত উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা বা বার্ড ফ্লু ভাইরাস ও ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মুক্ত মর্মে সনদ দাখিল করতে হবে। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত শুল্ক-কর পরিশোধ ও অন্যান্য বিধি-বিধান মানতে হবে।

এছাড়া ডিম আমদানির প্রতি চালানের অন্যূন ১৫ দিন আগে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জানাতে হবে। আমদানির অনুমতি পাওয়ার ৭ দিন পর পর অগ্রগতি প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাখিল করতে হবে এবং আমদানির অনুমতির মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকবে।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

পহেলা বৈশাখে এবার ইলিশের সরবরাহ কম,দামও বেশি

পহেলা বৈশাখে এবার ইলিশের সরবরাহ কম,দামও বেশি
সংগৃহীত

পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে মঙ্গল শোভাযাত্রা থেকে শুরু করে পান্তা-ইলিশ শোভা পায় বাঙালির পাতে।

ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবকে কেন্দ্র করে মাছের বাজারে রুপালি ইলিশের কদর থাকে বরাবরই তুঙ্গে।

এবারও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে যথারীতি বাজারে ইলিশের চাহিদা রয়েছে। তবে সে তুলনায় সরবরাহ কম হওয়ায় বেশি দামেই ইলিশ মাছ কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।

মাছ ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, অন্যান্য সময়ের চাইতে এখন ইলিশ ধরা পড়ছে কম। এজন্য বাজারে সরবরাহ কম, ফলে দাম বেশি। সাধারণত সরবরাহ বেশি হলেই দাম কম হয়। কিন্তু এবার পাইকারি বাজারেও ভিন্ন চিত্র।

বড় আকারের ইলিশের দেখা খুব একটা মিলছে না। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, এক কেজির নিচে, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে, সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে জাটকা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা প্রতিকেজি জাটকা বিক্রি করছেন সাড়ে ৬ শ' থেকে ৭ শ' টাকায়। ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ দাম ১২০০ টাকা, ৮০০ গ্রাম ইলিশের দাম ১৩৫০ থেকে দেড় হাজার টাকার মতো। ১ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে ৫৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ।

এবার ঈদের ছুটির সঙ্গে এবার পহেলা বৈশাখের ছুটি একসঙ্গে হওয়ায় অনেক মানুষ শহরে নেই ফলে অন্যান্যবারের পহেলা বৈশাখের মতো ইলিশ বেচাবিক্রির ধুম সেভাবে চোখে পড়ছে না।

বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কাঁচাবাজারগুলোতে ক্রেতা কম থাকায় বেশিরভাগ দোকানি অলস সময় পার করছেন। ঈদে শাকসবজির দাম বাড়েনি। অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিপ্রতি ১০ টাকা বেড়েছে। সোনালি বা লেয়ার মুরগির দামও বেড়েছে ২০-৩০ টাকা। এছাড়া বেশিরভাগ দোকানে গরুর মাংসের দাম ৮০০ টাকা, আর খাসির মাংসের দাম ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকা। সার্বিকভাবে বাজার স্বাভাবিকই আছে। তবে ঈদের ছুটির কারণে চাহিদা কম, ফলে সরবরাহও কম। একই প্রভাব পড়েছে ইলিশের বাজারে, যার ফলে বড় আকারের ইলিশেরও দেখা মিলছে না।


global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ
সংগৃহীত

পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সরকারি ছুটির কারণে আজ বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দু'দেশের মধ্যে আমদানি- রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ফলে বুধবার সকাল থেকে এ বন্দর দিয়ে কোনো আমদানি-রপ্তানি হবে না। তবে দু'দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারো এ পথে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য চলবে বলে বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা জানিয়েছেন।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণা করায় আজ বুধবার বেনাপোল পেট্রাপোল বন্দরের সকল কাজকর্ম বন্ধ থাকবে। সে কারণে এ পথে কোনো আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম হবে না। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পুনরায় এ পথে আমদানি-রপ্তানি চলবে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আযহারুল ইসলাম জানান, আশুরা উপলক্ষে বুধবার এ পথে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দু'দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (ট্রাফিক) রেজাউল করিম জানান, বুধবার পবিত্র আশুরায় সরকারি ছুটি থাকায় বন্দরের পাশাপাশি কাস্টমসের কার্যক্রমের সঙ্গে দুদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও যেসব ভারতীয় ট্রাক পণ্য বন্দরে আনলোড করে খালি ট্রাক নিয়ে ফিরে যেতে চাইবে তাদের অনুমতি দেওয়া হবে। এ জন্য চেকপোস্ট কার্গো শাখা খোলা থাকবে। 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

এক জেলাতেই তরমুজ উৎপাদন দুই হাজার কোটি টাকার

এক জেলাতেই তরমুজ উৎপাদন দুই হাজার কোটি টাকার
সংগৃহীত

পটুয়াখালীতে ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টন তরমুজ উৎপাদন হয়েছে। এসব তরমুজের বাজার মূল্য দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে দাবি করছেন জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর।

উৎপাদিত এসব তরমুজ উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে পেরে খুশি কৃষক। গত বছরের বৃষ্টিতে তরমুজ চাষের ক্ষতি পুষিয়ে এবার লাভবান চাষিরা।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঠের পর মাঠ তরমুজ ক্ষেত। চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে তরমুজ। ক্ষেত থেকে তরমুজ তুলে জড়ো করে রেখেছেন বিক্রির জন্য। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যাপারীরা তরমুজ কিনতে ক্ষেতে গিয়ে চাষিদের সঙ্গে দরদাম করে কিনে নিচ্ছেন। এই তরমুজ ট্রাক-ট্রলি ও ট্রলারে বোঝাই করে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন শ্রমিকরা। বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই ক্ষেত থেকে তুলে বাজারজাতে ব্যস্ততা দেখা গেছে চাষিদের মাঝেও।

এসব দৃশ্য দেখা গেছে পটুয়াখালীর গলাচিপা, দশমিনা, কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলার তরমুজ ক্ষেতে। চাষিরা জানান, জেলার গলাচিপা ও রাঙ্গাবালীতে প্রচুর তরমুজ চাষ হয়েছে। তবে বরি মৌসুমে অল্প সময়ে তরমুজ আবাদ ও লাভজনক হওয়ায় পটুয়াখালীর চাষিদের মধ্যে আগ্রহ অনেক বেড়েছে।

একই এলাকার চাষি সেলিম হাওলাদার (৪২) বলেন, তরমুজ চাষের জন্য অন্যের কাছে থেকে এক বছরের চুক্তিতে দুই একর জমি লিজ নিয়েছি। এর মধ্যে চাষযোগ্য ১৬০ শতাংশ জমিতে তরমুজ আবাদ করেছি। এতে বীজ ও সার-ওষুধসহ মোট খরচ হয়েছে এক লাখ টাকার মতো। আর বিক্রি করেছি চার লাখ টাকা।

তিনি আরও বলেন, আমি গত বছরগুলোতে তরমুজ চাষ করে তেমন লাভ করতে পারিনি। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় তরমুজ ভালো হয়েছে এবং লাভবান হয়েছি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, এ বছর জেলায় ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবাদ হয়েছে গলাচিপা উপজেলায়। এ উপজেলায় আট হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে রসালো ফলটির চাষ হয়েছে। এ ছাড়াও রাঙ্গাবালীতে ছয় হাজার ৩৫০ হেক্টর, বাউফলে তিন হাজার ৫২০ হেক্টর, কলাপাড়ায় এক হাজার ৭৫০ হেক্টর, দশমিনায় এক হাজার ৭২০ হেক্টর, সদর উপজেলায় ৮০৫ হেক্টর, দুমকি উপজেলায় ৩৫০ হেক্টর ও মির্জাগঞ্জ উপজেলায় ১৫৫ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। উৎপাদিত এসব তরমুজ বাজারে বিক্রি দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ। 

এদিকে গলাচিপা উপজেলার আমখোলা ও গোলখালী ইউনিয়নে গিয়ে দেখা গেছে, ক্ষেতের পর ক্ষেতে তরমুজ। চাষিরা এখন বিক্রিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

আমখোলা ইউনিয়নের বাউরিয়া গ্রামের তরমুজ চাষি ইউনুচ হওলাদার (৪০) ১৩ বছর ধরে রবি মৌসুমে তরমুজ চাষ করছেন। এ বছর নিজের ও অন্যের জমি মিলিয়ে দুই একর জমিতে ফলটি চাষ করেছেন। তিনি বলেন, আমার ক্ষেতের কিছু তরমুজ গাছ মারা গেছে, তবুও যা ছিল ফলন ভালো হয়েছে। বৃহস্পতিবার তরমুজ আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি করেছি। ক্ষেত থেকে ব্যাপারীরা এখন পর্যন্ত তরমুজ কেটে নেয়নি।

বৌবাজার এলাকার কৃষক তাসলিমা বেগম মাঝেরচর এলাকায় আট একর জমি লিজ নিয়ে তরমুজ চাষ করেছেন। তিনি বলেন, দুই একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ উৎপাদন করে সাত লাখ টাকা বিক্রি করেছি। এখনও ছয় একর জমিতে তরমুজ রয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রায় ১৫ লাখ টাকা বিক্রি করতে পারবো।তিনি আরও বলেন, প্রথমে দাম ভালো ছিল- এখন কিছুটা কম। আজকে রোদের তাপ অনেক, আবহাওয়া এভাবে থাকলে তরমুজের বাড়বে।

সুহুরী ব্রিজ এলাকার কৃষক আলআমিন জানান, মৌসুমের আগেই দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যাপারীরা অগ্রিম দাদন দিতে এলাকায় চলে আসেন এবং ফলনের পর তরমুজ সংগ্রহ করতে এলাকায় অবস্থান করেন। তিনি ক্ষেত থেকে তরমুজ তুলে ব্যাপারীদের কাছে বিক্রি শুরু করেছেন।

মৌসুম শুরুর আগেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আড়তদার ও ব্যাপারীরা এখানকার চাষিদের লাখ লাখ টাকা দাদন দিয়ে রেখেছেন। এখন আড়তদাররা এলাকায় এসে চাষিদের কাছ থেকে তরমুজ সংগ্রহ করছেন। ক্ষেত থেকে তরমুজ কিনে ট্রলার কিংবা ট্রলি বোঝাই করে এনে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাতে দেখা গেছে। এ ছাড়া ঢাকাগামী লঞ্চগুলোতে তরমুজ চলে যাচ্ছে রাজধানীতে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা খায়রুল ইসলাম মল্লিক বলেন, জেলায় ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে। এতে সাড়ে ছয় লাখ মেট্রিক টন তরমুজ উৎপাদন হবে। প্রায় সবগুলোই অধিক ফলনশীল হাইব্রিড জাতীয়। জেলার আগাম উৎপাদিত তরমুজ বাজারে ভালো দাম পেয়েছে। সেগুলো দেশের বিভিন্ন এলাকায় চলে যাচ্ছে। উৎপাদিত তরমুজের বাজার মূল্য  দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, আবাদের পর আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। এ অঞ্চলে দোআঁশ মাটিতে তরমুজের ফলন ভালো হয়। বৃষ্টির কারণে মাটিতে প্রচুর রস থাকায় তরমুজ আকারে বড় ও উৎপাদন বেড়ে যাবে বলে মনে হচ্ছে। এ ছাড়াও দিনের বেলা প্রখর রোদে তরমুজের রং উজ্জ্বল ও সুস্বাদু হয়। ফলে এ অঞ্চলের তরমুজ খুব সুস্বাদু এবং ক্রেতাদের কাছেও জনপ্রিয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

একদিনের ব্যবধানে ফের রেকর্ড স্বর্ণের দামে

একদিনের ব্যবধানে ফের রেকর্ড স্বর্ণের দামে
একদিনের ব্যবধানে ফের রেকর্ড স্বর্ণের দামে

দেশের বাজারে একদিনের ব্যবধানে আবারও স্বর্ণের দাম বেড়েছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসেই স্বর্ণের দাম বাড়ল এই নিয়ে টানা ৪ বার।

এর মধ্য দিয়ে দেশের ইতিহাসে স্বর্ণের দামে রেকর্ড হয়েছে। স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে এই মূল্যমান ধাতুটির দাম বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৪৪ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা।  

বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি-বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে নতুন করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে এ তথ্য জানানো হয়েছে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে। এতে বলা হয়েছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর করা হবে।

নতুন মূল্য অনুযায়ী, সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৮৯৩ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।  

এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৪৯৭ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ১২৩ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৩ হাজার ১৬০ টাকা।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং
সংগৃহীত

কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়সার এর নির্দেশনায় কুমিল্লার কাঁচা বাজারের বৃহৎ আড়ত বুড়িচং উপজেলার নিমসার বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

বুধবার পরিচালিত এ অভিযানটি বুড়িচং উপজেলা প্রশাসন, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং কৃষি বিপণন  অধিদপ্তর দ্বারা সমন্বিতভাবে পরিচালিত হয়েছে।

অভিযানে পাইকারি আড়তদারদের পাকা ভাউচার সংরক্ষণ ও বিক্রি সময় পাকা ভাউচার প্রদান করার জন্য কঠোর সতর্ক করা হয়েছে।

পাশাপাশি এটাও বলা হয়েছে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ না করা হলে অন্যথায় কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এই সময় বিভিন্ন অনিয়মে ০২ টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

জনস্বার্থে পুরো রমজান ব্যাপি এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

অভিযানে সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কুমিল্লা জেলা পুলিশ ও বুড়িচং থানার পুলিশ।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে ভুটানের পথে রাজা জিগমে

কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে ভুটানের পথে রাজা জিগমে
সংগৃহীত

মুরাদুল ইসলাম মুরাদ, কুড়িগ্রাম:

কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সস্ত্রীক ভুটান ফিরে গেলেন রাজা জিগমে খেসার নাময়িগেল ওয়াংচুক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে জেলার সোনাহাট স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষে ভুটানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন তিনি। কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষে সস্ত্রীক ভুটানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন রাজা জিগমে খেসার নাময়িগেল ওয়াংচুক। কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দরে ইমিগ্রেশন শেষে সস্ত্রীক ভুটানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন রাজা জিগমে খেসার নাময়িগেল ওয়াংচুক।

এর আগে বৃহস্পতিবার সার্কিট হাউজ থেকে দুপুর ১ টা ২০ মিনিটে ধরলার পাড়ের অর্থনৈতিক অঞ্চলে যান এবং পনের মিনিট স্থানটি পরিদর্শনের পাশাপাশি বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুনসহ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।

এর পরে রাজা সড়ক পথে সোনাহাট স্থলবন্দরের দিকে রওয়ানা দেন। রাজা সড়ক পথে দুপুর ১২ টা ১৫ মিনিটে সৈয়দপুর বিমানবন্দর থেকে  কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছান।

কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক সাইদুল আরীফ জানান, ভুটানের রাজা দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সার্কিট হাউজে অবস্থান করেন। এরমধ্যে তিনি দুপুরের খাবার সেরে নেন। এরপর দুপুর দেড়টায় তিনি ধরলার পাড়ের কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত জায়গা পরিদর্শন করেন। সেখানে রাজা পনের মিনিট অবস্থানের পর সড়ক পথে জেলার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করেন। স্থলবন্দরে বিশেষ ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে ভারত হয়ে নিজ দেশ ভুটানের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছেন রাজা। বাংলাদেশ-ভুটান দুদেশের যৌথ উদ্যোগে ধরলা পাড়ে ২১৯ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হবে জিটুজি ভিত্তিতে এ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। রাজার আগমনকে ঘিরে সব ধরনের আয়োজন সম্পন্ন করে প্রশাসন। ভুটানের রাজার আগমনে কয়েক স্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

কুড়িগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট আব্দুল আজিজ জানান, ধরলার পাড়ে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হলে সড়ক, নদী ও রেল পথের সুবিধা মিলবে। এ অঞ্চলের মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, কুড়িগ্রাম ৪- আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট বিপ্লব হাসান পলাশ সহ আরও অনেকেই। 

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

১১,৫৬০ কোটি টাকার রেল-কাম-সড়ক সেতু নির্মাণ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১১,৫৬০ কোটি টাকার রেল-কাম-সড়ক সেতু নির্মাণ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
সংগৃহীত

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে নির্বিঘ্ন নিরবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) আজ (৭ অক্টোবর) কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর উপর বিদ্যমান পুরাতন সেতুর পাশে ১১,৫৬০.৭৭ কোটি টাকার নতুন রেল-কাম-সড়ক সেতু প্রকল্প অনুমোদন করেছে।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত চলতি অর্থবছরের (অর্থবছর ২৫) তৃতীয় ও অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় একনেক বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, দিনের বৈঠকে মোট আনুমানিক ২৪ হাজার ৪১২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ব্যয়ে মোট চারটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মোট প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অংশ থেকে ৭,৭৪৬.৬৬ কোটি টাকা, প্রকল্প সহায়তা থেকে ১৬,০১২.৩৩ কোটি টাকা ও সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে ৬৫৩.৯৫ কোটি টাকা আসবে।

অনুমোদিত চারটি প্রকল্পের মধ্যে দু’টি নতুন ও দু’টি সংশোধিত প্রকল্প। এছাড়া বৈঠকে ব্যয় না বাড়িয়ে সাতটি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর অনুমোদন দেওয়া হয়।

রেলপথ মন্ত্রণালয় ২০৩০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রেল-কাম-সড়ক সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে ।

মোট ১১,৫৬০.৭৭ কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে ৪,৪৩৫.৬২ কোটি টাকা আসবে বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে এবং বাকি ৭,১২৫.১৫ কোটি টাকা আসবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহযোগিতা তহবিল (ইডিসিএফ) এবং ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট প্রমোশন ফ্যাসিলিটিজ (ইডিপিএফ), কোরিয়া থেকে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা জানান, কালুরঘাটে বিদ্যমান সেতুটি পুরনো ও জরাজীর্ণ হওয়ায় এ ব্যাপারে নতুন প্রকল্পের কথা বিবেচনা করা হয়েছে।তিনি বলেন, সরকার কক্সবাজারকে আরও উন্নত পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে রূপান্তর করতে চায়। এছাড়াও মাতারবাড়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও সংলগ্ন অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্যও উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রয়োজন। এ জন্য সরকার মনে করেছে, এ ক্ষেত্রে একটি নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত।

পরিকল্পনা কমিশনের একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে নির্বিঘ্ন ও নিরবচ্ছিন্ন রেল যোগাযোগ নিশ্চিত করা এবং ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ের সঙ্গে সংযোগের সুযোগ তৈরি করা। রেলপথ মন্ত্রনালয়ের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে পুরানো ও জরাজীর্ণ কালুরঘাট সেতু দিয়ে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ট্রেন চলাচল করতে পারে না। এছাড়া মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর চালু হলে, এ অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য যেমন চাঙ্গা হবে, তেমনি এ রুটের গুরুত্বও বাড়বে। ইতোমধ্যেই দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন চালুর মাধ্যমে ঢাকা ও কক্সবাজারের মধ্যে সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। ফলে পর্যটন নগরীর সঙ্গে নির্বিঘ্নে যোগাযোগ নিশ্চিত করতে বিদ্যমান পুরাতন সেতুর পাশে কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর ওপর নতুন রেল-কাম-সড়ক সেতু নির্মাণ অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছে এবং এইভাবে কোরিয়ান সরকারের অর্থায়নে অনুমোদিত হয়েছে।

বর্তমানে দেশের আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রমের ৭০ শতাংশ হয়ে থাকে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি চট্টগ্রাম বন্দরের সাথে নির্বিঘ্ন  রেল যোগাযোগ এবং পণ্য পরিবহন নিশ্চিত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। নতুন সেতুটি নির্মিত হলে, এই অঞ্চলের বিভিন্ন রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অবস্থিত কল-কারখানার পাশাপাশি শিল্প প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য পরিবহন করতে সক্ষম হবে। মূল প্রকল্পের কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ৭০০ মিটার রেল-কাম-রোড ব্রিজ নির্মাণ, ৬.২০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট নির্মাণ, ২.৪০ কিলোমিটার সড়ক ভায়াডাক্ট, ৪.৫৪ কিলোমিটার বাঁধ, ১১.৪৪ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ এবং আনুষঙ্গিক কাজ।

অতিরিক্ত ৬,৫৭৩.৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে দ্বিতীয় সংশোধিত মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়নের অনুমোদন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, এটি একটি বড় প্রকল্প। প্রকল্পটির ভূ-রাজনৈতিক দিকও রয়েছে। তিনি বলেন, এই বন্দরের অর্থায়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে চীন ও ভারতের মধ্যে বিরোধ রয়েছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, মাতারবাড়ী বন্দরে প্রয়োজনীয় কাজ এখনো শুরু হয়নি এবং বন্দরের উন্নয়নে রাস্তা নির্মাণ করা হবে।

সভায় অনুমোদিত অন্য দুটি প্রকল্প হল- সাজেক রোড কানেক্টিভিটি, প্রকল্প-২: এলেঙ্গা-হাটিকামরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, ৩৭৬.৯৯ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয়ে দ্বিতীয় সংশোধিত ও ৫,৯০১.২২২ টাকা দিয়ে রেসিলিয়েন্ট আরবান অ্যান্ড টেরিটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (আরইইউটিডিপি)।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

পাঁচটি ব্যাংককে একসাথে করা হচ্ছে

পাঁচটি ব্যাংককে একসাথে করা হচ্ছে
সংগৃহীত

কেন্দ্রীয় ব্যাংক একীভূতকরণ সংক্রান্ত নীতিমালা জারি করেছিলো ।

আর সে নীতিমালাটি জারি করার পর এবারই সর্বপ্রথম পাঁচটি ব্যাংককে একসাথে করা হচ্ছে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রথমত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বিডিবিএল, বেসিক, পদ্মা ও ন্যাশনাল ব্যাংকের বাহিরে নতুন কোনো ব্যাংককে আপাতত একীভূত করবে না আর পরবর্তী সময়ে অন্য কোনো ব্যাংক একীভূত করা হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত এখনও নেয়া হয়নি।

এ সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে বেসরকারি খাতের শরিয়াহভিত্তিক এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে নাজুক পদ্মা ব্যাংক একীভূত হওয়ার বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়।

এদিকে ব্যাংক একীভূতকরণ সংক্রান্ত নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার আলোকে দুর্বল (খারাপ অবস্থা) থাকা ব্যাংকগুলো নিজ থেকে একীভূত না হলে বাধ্যতামূলকভাবে একীভূত করা হবে। তবে তার  আগে দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা স্মারকে সই করতে হবে।

আর এর পরবর্তী ধাপে আমানতকারী, পাওনাদার ও বিনিয়োগকারীর অর্থ ফেরতের পরিকল্পনা জমা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তারপর বহিঃনিরীক্ষক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাংকের সার্বিক আর্থিক চিত্র বের করবে।

এ সবগুলো ধাপ শেষে আদালতের কাছে একীভূতকরণের আবেদন করতে হবে।

একীভূতকরণে কোনো ব্যাংক মূলধন ও তারল্য ঘাটতি, খেলাপি ঋণ, সুশাসনের ঘাটতি এবং আমানতকারীদের জন্য ক্ষতিকর কার্যকলাপের কারণে পিসিএ ফ্রেমওয়ার্কের আওতাভুক্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক পুনরুদ্ধারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধিনিষেধ মানতে হবে। পুনরুদ্ধার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে আমানতকারীর স্বার্থে ব্যাংক বাধ্যতামূলক একীভূতকরণ হবে। একীভূতকরণ প্রক্রিয়া সুশৃঙ্খল এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকের অনুসরণের এ নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
সংগৃহীত

পৃথিবীকে জলবায়ু বিপর্যয় থেকে রক্ষা করার জন্যশূন্য বর্জ্য শূন্য কার্বন-এর ওপর ভিত্তি করে একটি নতুন জীবনধারা গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছেন  প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক . মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ বুধবার (১৩ নভেম্বর) আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ২৯-এর ওয়ার্ল্ড লিডারস ক্লাইমেট অ্যাকশন সামিটের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি আহ্বান করেন।

একটি নতুন পৃথিবী গড়ার লক্ষে তিনটি শূন্যভিত্তিক তার দীর্ঘ দিনের স্বপ্নের কথাও উপস্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক . মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বেঁচে থাকার জন্য, আমাদের আরেকটি সংস্কৃতি গঠন করতে হবে। একটি ভিন্ন জীবনধারার ওপর ভিত্তি করে আরেকটি পাল্টা সংস্কৃতি গড়তে হবে। এটি হবে শূন্য বর্জ্যের ওপর ভিত্তি করে। সংস্কৃতি নিত্য পণ্যের ব্যবহারকে সীমিত করবে, কোন বর্জ্য অবশিষ্ট রাখবে না। জীবনযাত্রাও হবে শূন্য কার্বনের ওপর ভিত্তি করে যেখানে কোনো জীবাশ্ম জ্বালানি থাকবে না, শুধুমাত্র পুনঃনবায়নযোগ্য শক্তি থাকবে। এতে এমন একটি অর্থনীতি হবে যা প্রাথমিকভাবে সামাজিক ব্যবসার মতো ব্যক্তিগত পর্যায়ে শূন্য মুনাফার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। সামাজিক ব্যবসার একটি বিশাল অংশ পরিবেশ মানবজাতির সুরক্ষায় মনোযোগ দেবে। সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের জীবন কেবল সুরক্ষিতই হবে না, গুণগতভাবে উন্নত হবে। এটি যুবকদের জন্য উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজতর করবে। উদ্যোক্তা হওয়ার নতুন শিক্ষার মাধ্যমে তরুণরা প্রস্তুত হবে। চাকরিপ্রার্থী তৈরির শিক্ষা উদ্যোক্তা-কেন্দ্রিক শিক্ষা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।

পরিবেশের সুরক্ষার জন্য একটি নতুন জীবনধারার প্রয়োজন উল্লেখ করে . ইউনূস বলেন, নতুন জীবনধারা চাপিয়ে দেয়া হবে না, এটি হবে পছন্দ বেছে নেওয়া। তরুণরা সে জীবনধারাকে পছন্দ হিসেবে বেছে নেবে। প্রতিটি যুবক তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে। এগুলো হচ্ছে- শূন্য নেট কার্বন নির্গমন, শুধুমাত্র সামাজিক ব্যবসা গড়ে তোলার মাধ্যমে শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ নিজেদের উদ্যোক্তা হিসেবে পরিণত করার মাধ্যমে শূন্য বেকারত্ব। প্রত্যেক মানুষ তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে বেড়ে উঠবে এবং সারাজীবন তিন শূন্য ভিত্তিক ব্যক্তি হিসেবে থাকবে। এটি নতুন সভ্যতা গড়ে তুলবে। এটা করা যেতে পারে আমাদের যা করতে হবে তা হল গ্রহের নিরাপত্তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি নতুন জীবনধারা গ্রহণ করা যেখানে সবাই বসবাস করে। আজকের তরুণ প্রজন্ম বাকিটা করবে। তারা তাদের আমাদের গ্রহকে ভালোবাসে। আমি আশা করি আপনারা স্বপ্ন দেখায় আমার সাথে যোগ দেবেন। আমরা যদি একসাথে স্বপ্ন দেখি তবে তা সম্ভব হবে। জলবায়ু সংকট তীব্রতর হচ্ছে এবং সে কারণে মানব সভ্যতা মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। মানুষ আত্ম-বিধ্বংসী মূল্যবোধের প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আত্ম-রক্ষাত্মক আত্ম-শক্তিবর্ধক একটি নতুন সভ্যতার ভিত্তি স্থাপনের জন্য আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক, আর্থিক যুব শক্তিকে কাজে লাগাতে হবে। আমরা, এই গ্রহের মানব বাসিন্দারা এই গ্রহের ধ্বংসের কারণ। মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এটি করছে এবং তারা এমন একটি জীবনধারা বেছে নিয়েছে যা পরিবেশের বিরুদ্ধে কাজ করে। তারা এটিকে একটি অর্থনৈতিক কাঠামো দিয়ে ন্যায্যতা দেয়, যা গ্রহ ব্যবস্থার মতো প্রাকৃতিক হিসেবে বিবেচিত হয়। অর্থনৈতিক কাঠামো সীমাহীন খরচের ওপর ভিত্তি করে চলছে। আপনি যত বেশি ব্যবহার করবেন তত বেশি প্রবৃদ্ধি পাবেন। যত বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করবেন, তত বেশি অর্থ উপার্জন করবেন। সর্বাধিক মুনাফা অর্জনকে সিস্টেমের সবকিছুকে আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভূমিকা পালনের শক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ছবি: সংগৃহীত

বুধবার সকাল ১১টা ২৮ মিনিটে রাজধানীর উপকণ্ঠ পূর্বাচল নতুন শহরের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, মানুষ মাত্রই উদ্যোক্তা। মানুষের কাজই হলো নিজের মন মতো কাজ করা। বাণিজ্যমেলা মানুষকে নিজের উদ্যোগকে ও সৃজনশীলতাকে তুলে ধরার সুযোগ দেয়। এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।

বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মাসব্যাপী এই মেলা হচ্ছে এ নিয়ে চতুর্থবার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এ মেলার যৌথ আয়োজক। দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিদেশি ৭ দেশের ১১ প্রতিষ্ঠান এবারের মেলায় অংশ নেবে।

অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, হংকং এবং মালয়েশিয়া।

global fast coder

ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওসির প্রত্যাহারের খবর পাওয়া মাত্রই পাওনাদাররা ভিড় জমালো থানায়

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে পাশে থাকবে জাতিসংঘ : আন্তোনিও গুতেরেস

কুমিল্লায় বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সের অভিযান

কুমিল্লায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর মনিটরিং

রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধ রাখার নতুন সময়সূচি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ

কুমিল্লায় যৌথ অভিযান

মার্চে জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত থাকবে

এক সপ্তাহের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

১০

জাপানের সঙ্গে প্রথম মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ

১১

কোনো ব্যাংক বন্ধ করব না: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

১২

পৃথিবীর সুরক্ষায় ‘জিরো কার্বন’ ভিত্তিক জীবনধারার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩

ঋণ সুবিধা মানুষের অধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

১৪

পেঁয়াজের কেজি মাত্র ৩ টাকা !

১৫

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ মাছ ধরায় ৭ দিনে ১২৯ জেলের কারাদণ্ড

১৬

মার্কিন ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ ড. ইউনূসের

১৭

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ‘হার্ডলাইনে’ যেতে হবে: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৮

চিনির দাম কমাতে শুল্ক কমালো এনবিআর

১৯

বাজার দর স্থিতিশীল রাখতে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন

২০