জনপ্রিয়
অভিনেত্রী তানজিন তিশা ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট নাটক উপহার দিয়েছেন। পাশাপাশি সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমেও বেশ সক্রিয়।
আর
এবার শোনা যাচ্ছে, শিগগিরই দেশের গণ্ডি পেরিয়ে কলকাতায় পাড়ি জমাচ্ছেন অভিনেত্রী তানজিন
তিশা। গণমাধ্যমে বিষয়টি অভিনেত্রী তিশা নিজেই নিশ্চিত করেছেন।
অভিনেত্রী
তিশা বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই টালিউডের বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ও নির্মাতার কাছ থেকে
প্রস্তাব পাচ্ছিলাম। কিন্তু ব্যাটে-বলে না মেলায় কাজ করা হয়নি। কখনও শিডিউল নিয়ে জটিলতা
হয়েছে আবার কখনও গল্প কিংবা নির্মাতা পছন্দ হয়নি। এবার সবকিছু চূড়ান্ত হয়েছে। আমিও
সম্মতি দিয়েছি কাজ করার জন্য। নির্মাতা কে, আমার সঙ্গে কে অভিনয় করবেন, সেটা এখনই বলছি
না। তবে এতটুকু বলতে পারি, চলতি বছরই পশ্চিমবঙ্গের সিনেমায় আমাকে দেখতে পাবেন দর্শক।
জানা
যায়, কয়েক বছর ধরেই শোনা যাচ্ছিল কলকাতার সিনেমায় যুক্ত হচ্ছেন অভিনেত্রী তিশা। মূলত
বেশ কয়েকবার কলকাতায় যাওয়া-আসায় গুঞ্জনটি ছড়িয়েছিল। তবে এতে ব্যাপক খুশিই হয়েছিলেন
অভিনেত্রীর ভক্তরা।
মন্তব্য করুন
গতকাল
(৩ ডিসেম্বর) বিয়ে করলেন অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তার জিম ট্রেনার প্রেমিক
নূপুর শিখরে। মুম্বাইয়েই বসেছিল তাদের বিয়ের আসর।
আমিরের
প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে ৪ হাত এক হলো। ইরা
বিয়েতে সাবেকি সাজই বেছে নিয়েছিলেন।
যদিও
আর ৫জন কনের মতো লেহেঙ্গা বা শাড়ি পরেননি আমিরকন্যা। ইরার পরনে ছিল নীল ও গোলাপির
কম্বিনেশনে তৈরি ডিজাইনার পোশাক।
তবে
ইরার স্বামী নূপুর শিখরের সাজে ছিল অন্য চমক। শেরওয়ানি, পঞ্জাবি নয় কালো রঙের গেঞ্জি
ও সাদা হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের মঞ্চে এসে উঠলেন জামাই!
ইরা
ও নূপুরের বিয়ের ছবি ও ভিডিয়ো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হতেই নূপুরের সাজপোশাক
নিয়ে শুরু হয়ে গেছে আলোচনা। নূপুরের এই সাজ দেখে অবাক সবাই। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে
পারে, কেন কালো টি-শার্ট আর হাফপ্যান্ট পরে বিয়ের আসরে এসেছিলেন বর। আসলে প্রায় ৮ কিলোমিটার
দৌড়ে ইরাকে বিয়ে করতে আসেন নুপূর। রেজিস্ট্রি বিয়ে হয়েছে তাদের। আর স্বাক্ষর করার
সময় স্যান্ডো গেঞ্জিই পরে ছিলেন নুপূর।
আপাতত
রেজিস্ট্রি করেই বিয়ে করেছেন এই জুটি। আগামী ৮ জানুয়ারি উদয়পুরে হবে জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠান।
মন্তব্য করুন
পুষ্পা টিমের বিপদ যেন কাটছেই না!
ভারতের তুমুল হাইপ তোলা চলচ্চিত্র পুষ্পা’র ২য় কিস্তি আসার আগেই একের পর এক বাধার
সম্মুখীন হচ্ছেন সিনেমাটির নায়ক, নির্মাতা ও পুরো টিম। তার আগেও দুর্ঘটনার কারণে
বন্ধ ছিল সিনেমাটির শুটিং। সেই দুর্ঘটনায় সিনেমার একাধিক তারকা আহত হয়েছিলেন। তবে এবার
সিনেমাটির নায়ক আল্লু অর্জুন পড়লেন আঘাতের কবলে। ফের বন্ধ হলো পুষ্পার’
সিক্যুয়েলের শুটিং।
সিনেমাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক সূত্র
ভারতীয় বিনোদন মাধ্যম পিঙ্কভিলাকে জানিয়েছে, ভারী পোশাক পরে অ্যাকশন দৃশ্যে
স্টান্ট করার কারণে কোমরে ও কাঁধে চোট পেয়েছেন আল্লু অর্জুন। চিকিৎসক জানিয়েছেন,
তাকে কিছুদিন বিশ্রামে থাকতে হবে। সে কারণেই আপাতত বন্ধ ‘পুষ্পা ২’-এর শুটিং। অর্জুন
সুস্থ হলেই ফের শুরু হবে শুটিং।
ইন্ডাস্ট্রি সূত্র অনুসারে, ‘পুষ্পা’র
দ্বিতীয়ভাগে চিত্রনাট্যে আসবে বড়সড় পরিবর্তন। এমনকি সিনেমাটির ক্লাইম্যাক্স
একেবারে চমকে দেবে দর্শকদের! এর আগে পরিচালক সুকুমার সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন,
‘পুষ্পা’ যেভাবে গোটা দেশে দারুণ সাফল্য পায়, সে কথা মাথায় রেখেই এর দ্বিতীয়ভাগ
সাজানো হচ্ছে।
আল্লু অর্জুন অভিনীত পুষ্পা ২০২১ সালে
মুক্তি পায়। করোনা-পরবর্তী পর্যায়ে এই সিনেমাটির হাত ধরে ভারতীয় বিনোদন সংস্থা
সাফল্যের মুখ দেখেছিল।
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের গুরুত্বপূর্ণ স্থান টাইমস স্কয়ারের বিলবোর্ডে একসঙ্গে দেখা মিলল ৯ জন বাংলাদেশি শিল্পীর মুখ। এর মধ্যে রয়েছেন ইমরান মাহমুদুল, ফাতেমা তুয যাহরা ঐশী, দিলশাদ নাহার কণা, মাশা ইসলাম, জাহিদ নিরব, মুজিব পরদেশি, ইনিমা রশ্নি ও কাজল দেওয়ান।
এছাড়া সবার ওপরে বড় করে যার ছবিটি স্থান পেয়েছে, তিনি সংগীত পরিচালক পাভেল আরিন।
জানা যায়, পাভেলের হাত ধরেই এই টাইমস স্কয়ার যাত্রা। মূলত তিনি একটি নতুন সংগীত সেশন চালু করেছেন। যেটার নাম দিয়েছেন ‘লিভিং রুম সেশন’। এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার জন্যই টাইমস স্কয়ারের একটি বিলবোর্ডে প্রদর্শন হয় প্রজেক্টটির নামসহ শিল্পীদের ছবি।
‘লিভিং রুম সেশন’ নিয়ে পাভেল আরিন বলেছেন, ইতোপূর্বে সিনেমা ও টেলিভিশনে অনেক কাজ করেছি। এবার ভাবলাম নতুন কিছু করি। তাই এই প্রজেক্ট। এটা কিছুটা জ্যামিংয়ের মতো হবে, তবে গানগুলো মিউজিক্যালি যাতে মানসম্পন্ন হয়, সেদিকটা নজরে রাখছি।
এই প্রজেক্টের পরিবেশনায় থাকছে মাশরুম এন্টারটেইনমেন্ট। অডিও প্রডাকশনে বাটার কমিউনিকেশন আর ভিডিওর দিকটি সামলাচ্ছেন মারুফ রায়হান। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে সেশনের প্রথম পরিবেশনাটি উন্মুক্ত করা হবে।
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এপার বাংলা থেকে ওপার বাংলার সিনেমা নিয়ে বেশি ব্যস্ত এই অভিনেত্রী। গত বছর বেশ
কিছু সিনেমার সফলতার মধ্যেই বলিউডে অভিষেক ঘটে তার। সে সময়ই আভাস
দিয়েছিলেন আরও একটি নতুন সিনেমায় দেখা যাবে। নির্মাতা অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরীর ‘ডিয়ার মা’
সিনেমায় প্রধান চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী জয়া আহসান কে। নির্মাতার পক্ষ থেকে এমনটাই নিশ্চিত করা হয়েছে।
সিনেমাটিতে জয়া মায়ের চরিত্রে অভিনয় করবেন। যেটা তার জন্যও নতুন ও ব্যতিক্রম অভিজ্ঞতা
হতে যাচ্ছে। এমন একটি গল্প নিয়ে বেশ আশাবাদী এ অভিনেত্রী।
মে মাসের তৃতীয়
সপ্তাহ থেকে শুরু হবে শুটিং। এই মুহূর্তে কলকাতায়
চলছে ওয়ার্কশপ। সিনেমায় জয়া ছাড়াও অভিনয় করবেন চন্দন রায় সান্যাল, ধৃতিমান ও শাশ্বত।
অভিনেত্রী জয়া আহসান জানান, এমন গল্পে পর্দায় আগে কখনো অভিনয় করিনি। তাই মনে হচ্ছিল এমন একটি গল্প এবার পর্দায় আশা জরুরি। সেই জায়গা থেকেই কাজটির সঙ্গে যুক্ত হাওয়া। এ ছাড়া নির্মাতার অসাধারণ কিছু গুণ রয়েছে। পর্দায় তিনি সবকিছু খুব ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারেন। যেটা আমারও খুব ভালো লাগে।
মন্তব্য করুন
দুই বাংলায় জনপ্রিয়তার শিখরে থাকা অভিনেত্রী জয়া আহসান। স্বাভাবিক ভাবেই তার ব্যক্তিজীবন নিয়ে কৌতূহলী তাঁর অনুরাগীরা।
কিছু দিন আগে আনন্দবাজার অনলাইনের একটি সাক্ষাৎকারে জয়া আহসান বলেছিলেন, প্রেম নিয়ে কিছু বলা যাবে না। প্রেমের কথা বলতে গেলেই গন্ডগোল হয়ে যাচ্ছে।
তবে সম্প্রতি বাংলাদেশে একটি বেসরকারি চ্যানেলে এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন জয়া।
অভিনেত্রী জয়া আহসান জানিয়েছেন, বর্তমানে নিজের জীবন পুরোদমে উপভোগ করছেন। তার মতে, পরিবার শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয় অথবা জীবনে কোনও সঙ্গী হলেই হয় না। আমার পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যে সব লোক কাজ করেন, তাঁরাও আছেন। আমার চারপেয়ে পোষ্য আছে।
১৯৯৮ সালে ঢাকার জমিদার পরিবারের ফয়সাল আহসানের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন জয়া। তখন জয়া মাসুদ থেকে হয়ে ওঠেন জয়া আহসান। সেই সময় ফয়সাল বাংলাদেশে খ্যাতনামা মডেল ও অভিনেতা। তাঁর মহিলা অনুরাগীর সংখ্যাও ছিল চোখে পড়ার মতো। ১৩ বছর সংসার করার পরে ২০১১ সালে দাম্পত্যে চিড় ধরে। তার পরে বিচ্ছেদের পথে এগিয়ে যান তাঁরা। কিন্তু তার পর পরস্পরকে নিয়ে কখনও নেতিবাচক মন্তব্য করেননি প্রাক্তন এই দম্পতি।
ফয়সাল রূপোলি পর্দার সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছেন। তবে ফয়সাল অন্তরালে চলে গেলেও জয়া চুটিয়ে অভিনয় করে যাচ্ছেন।
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় তুর্কি সিরিয়াল ‘কুরুলুস উসমান’ সিরিজের অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিট ঢাকায়
এসেছেন।
এর আগে বুরাক বৃহস্পতিবার (২৩ মে) তার সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান, তিনি ঢাকার ভক্ত-অনুরাগীদের
উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।
এ অভিনেতা ২৪ মে ঢাকায় এসে পৌঁছান বলে জানা গেছে।
তুর্কি সিরিয়ালের জনপ্রিয় এ অভিনেতা তিনি এখন হোটেল রেডিসন ব্লুতে অবস্থান করছেন।
একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণেই বাংলাদেশে এসেছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
অ্যাজিভিট। আগামীকাল (২৬ মে) ঢাকার ভক্তদের সঙ্গে দেখা করবেন এ অভিনেতা।
এই মুহূর্তে হোটেল রেডিসন ব্লুতে অবস্থান করছেন তুর্কি সিরিয়ালের জনপ্রিয় এ অভিনেতা।
জানা গেছে, বহুজাতিক একটি প্রতিষ্ঠান তাদের রূপান্তর যাত্রার অংশ হিসেবে আমন্ত্রণ
জানিয়েছেন বুরাককে। আর সে আমন্ত্রণেই বাংলাদেশে এসেছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
অ্যাজিভিট।
বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ধারাবাহিক কার্যক্রমে অংশ নিতেই সফরে আসেন তিনি। দেখা
করবেন তার ভক্তদের সঙ্গেও।
বহুজাতিক সেই কোম্পানি থেকে যারা পণ্য কিনেছেন তাদের মধ্য থেকেই ভাগ্যবান বিজয়ী
এই প্রিয় অভিনেতার সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করতে পারবেন। আগামী ২৬
মে বিজয়ী ভক্তদের সঙ্গে দেখা করবেন বুরাক।
অভিনেতা বুরাক অ্যাজিভিটের তুরস্ক ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অসংখ্য ভক্ত রয়েছে।
তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট উসমানের চরিত্রে রূপদান করে বিশ্বব্যাপী বিনোদনপ্রেমীদের
মন জয় করেছেন। তাকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ১৬ মিলিয়ন মানুষ অনুসরণ করে।
বুরাক অ্যাজিভিটের ১৯৮৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তুরস্কের মারমারা
বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় পড়াশোনা করেছেন।
মন্তব্য করুন
জাহ্নবী কাপুর, সুহানা খান, সারা আলি খান, অনন্যা পাণ্ডে, দীপিকা পাড়ুকোন, ক্যাটরিনা কাইফের মতো তারকাদের সঙ্গে একই ছবিতে দেখা গেছে তাকে। কিন্তু সিনেমার মানুষ নন তিনি। অবাক করা
বিষয় হলো- বিভিন্ন তারকার সঙ্গে ছবি তুলেই লাখ লাখ রুপি উপার্জন করছেন তিনি। এমনকি কিছু কিছু দিন তার আয় ৫০ লাখও
ছাড়িয়ে যায়।
ইন্ডাস্ট্রির নায়ক-নায়িকাদের নয়নের মণি হয়ে উঠেছেন ওরহান অবত্রমানি নামের এই তরুণ। তবে বলিউড স্টারদের কাছে ওরি নামেই বেশি পরিচিত তিনি।
বলিপাড়ার পার্টি, বিয়েবাড়ি কিংবা জন্মদিনসহ সব অনুষ্ঠানেরই ডাক পান ওরি। তিনি ছাড়া ওসব আয়োজন যেন অসম্পূর্ণই থেকে যায়। নেটিজেনদের কাছে বেশ পরিচিত তিনি। তার নিত্যনতুন দামি পোশাক, ফোনের কভার অথবা চুলের কাটিং নিয়ে নেটিজেনদের আগ্রহের কমতি নেই।
ওরি নিজেই আয়ের ফিরিস্তি জানালেন। সম্প্রতি একটি পডকাস্ট শোয়ে এসে জানিয়েছেন, ছবি তুলেই নাকি লাখ লাখ রুপি আয় করেন। তার এই কাজ দেখভাল করে করণ জোহরের এজেন্সি।
তবে তারকাদের সঙ্গে ওঠাবসা থাকলেও কোনো সিনেমা করতে রাজি নন ওরি। কারণ হিসেবে জানিয়েছেন, অত খাটাখাটনি করতে পারবেন না তিনি। তারকাদের সঙ্গে সেলফি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেই নাকি তিনি লাখ রুপি উপার্জন করেন। তাই বাড়তি খাটুনি খাটতে নারাজ ।
ওরির ভাষ্য, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গিয়ে যেসব ছবি তোলেন, সেগুলো পোস্ট করার জন্য তিনি রুপি পান। এক রাতে সব ছবি পোস্ট করে ২০ থেকে ৩০ লাখ রুপি রোজগার করেন তিনি। তা ছাড়া বিয়েতে লোকজন তাকে ডাকে। তাদের বিয়েতে ছবি তোলার জন্য ১৫ থেকে ২০ রুপি পান তিনি। সেই ছবি নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে রুপির অঙ্ক নাকি আরও বাড়ে। শুধু অর্থ উপার্জনই নয়, মানুষকে আনন্দ দিতেও সেলফি তোলেন তিনি।
মন্তব্য করুন
রাতে রহস্যজনক স্ট্যাটাস আর সকালে অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে শাড়ি দিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল ভারতীয় অভিনেত্রী অমৃতা পান্ডের মরদেহ।
অমৃতা পান্ডে ‘অন্নপূর্ণা’ নামে ইন্ডাস্ট্রিতে
পরিচিত ছিলেন। বিহারের ভাগলপুরের জোগসার থানা এলাকার আদমপুর জাহাজ ঘাটে অবস্থিত একটি
অ্যাপার্টমেন্টের ফ্ল্যাটে ঝুলন্ত অবস্থায় অভিনেত্রীর মৃতদেহ পাওয়া যায়। অভিনেত্রীর
মৃত্যুতে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ
উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তবে কী কারণে অমৃতা আত্মহত্যা করেছেন, তা এখনো
জানা যায়নি।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে,
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, অমৃতা তাঁর মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সামাজিক মাধ্যমে একটি
নোট শেয়ার করেছিলেন।
পুলিশ রিপোর্ট অনুসারে, হোয়াটসঅ্যাপে
অমৃতার নোটে লেখা ছিল, ‘কেন দুই নৌকায় ভাসছিল জীবন, নৌকা ডুবিয়ে জীবন সহজ করে দিয়েছি।’
রিপোর্ট বলছে, অমৃতা তাঁর স্বামীর সঙ্গে
মুম্বাইয়ে থাকতেন। কিন্তু তিনি সম্প্রতি ভাগলপুরে একটি বিয়ের জন্য তাঁর আত্মীয়দের
সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন অমৃতা এবং তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ
স্ট্যাটাসে সেই নোটটি পোস্ট করেন।
এর কয়েক ঘণ্টা পর তাঁকে তাঁর ঘরে মৃত
অবস্থায় পাওয়া যায়।
মন্তব্য করুন
দুরারোগ্য ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান দেশের গুণী ও জনপ্রিয়
অভিনেতা অলিউল হক রুমি। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসাপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি।
নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরীর নিশ্চিত করা তথ্য হতে আরো জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কোলন
ক্যানসারে ভুগছিলেন এই অভিনেতা।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক চিকিৎসা করাতে অভিনেতাকে প্রথমে ভারতের
চেন্নাই নেয়া হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসা শেষে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন
অভিনেতা।
কর্তব্যরত চিকিৎসক বলছেন, অভিনেতা রুমির শারীরিক অবস্থা প্রথমে স্থিতিশীল ছিল।
চিকিৎসাধীন হয়ে চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন। তবে হঠাৎই অবস্থার অবনতি হতে শুরু
করে তার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে গেলেন এই অভিনেতা ।
মৃত্যুর আগে শারীরিক অসুস্থতার কথা জানিয়ে সবার কাছে দোয়া চেয়েছিলেন অভিনেতা।
ক্যানসার জয় করে আগের মতো আবারও স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে ক্যানসারের
কাছে হেরে গেলেন অভিনেতা।
১৯৮৮ সালে ‘এখন ক্রীতদাস’ নাটকের মাধ্যমে অভিনয় জগতে যাত্রা শুরু হয় রুমির। নাটকে
জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন তিনি। ২০০৯ সালে ‘দরিয়া পাড়ের দৌলতী’
সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে প্রথম বড় পর্দায় কাজ করেন।
মন্তব্য করুন
অভিনেত্রী-সংগীতশিল্পী
কুইনজী চেং শুটিং সেটে মারা গেছেন। মৃত্যুর সময় মালয়েশিয়ান এ অভিনেত্রীর বয়স ছিল ৩৭
বছর।
গেল
২৮ নভেম্বর অভিনেত্রীর ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো
হয়।
চায়না
প্রেসের বরাত দিয়ে মালয়েশিয়ান সংবাদমাধ্যম দ্য স্টার জানিয়েছে, চেং ব্রেন অ্যানিউরিজমে
ভুগছিলেন।
স্থানীয়
আর্টিস্ট চাই জি ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, সকাল ৮টা সময়ে আমরা দামানসারাতে
উপস্থিত হই। সকালের নাস্তা শেষ করে সাড়ে ৮টার দিকে শুটিং শুরু করি। ওই সময়ে চেং পুরোপুরি
সুস্থ ছিলেন। বিরতি নিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফের শুটিং শুরু করি। ওই সময়ে চেং জানান,
তার মাথা ঘুরাচ্ছে, মাথা ব্যথা করছে, বমিবমি লাগছে। এক পর্যায়ে চেং বমি করেন; দ্রুত
অ্যাম্বুলেন্স ডাকা হয়। চেংয়ের স্টাফরা তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। চেং যখন জ্ঞান হারান
তখন তার শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত চলছিল। দ্রুত তার ঠোঁট, হাত-পা বেগুনি বর্ণ ধারণ করে।
কল করার পাঁচ মিনিটের মধ্যে অ্যাম্বেলেন্স ঘটনাস্থলে চলে আসে। মেডিক্যাল টিম এসে তার
জ্ঞান ফেরানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়; পরে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
জানা
যায়, ১৮টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন কুইনজী চেং। ২০১৫ সালে ‘ব্যাড স্টুডেন্টস’ সিনেমার
মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন কুইনজী চেং।
মন্তব্য করুন