মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চলুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াই, চল যাই যুদ্ধে- মাদকের বিরুদ্ধে এই স্লোগানে চাঁদপুরের কচুয়ায় মাদক বিরোধী র্যালি ও মিছিল করা হয়েছে।
শুক্রবার সকালে উপজেলার পালাখাল মডেল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ভূঁইয়ারা ও দহুলিয়া গ্রামের যুব সমাজের উদ্যোগে র্যালি ও মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি ওই ওয়ার্ডের পাড়া-মহল্লার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে ভূঁইয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় সামনে এসে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, দিনদিন মাদকের ছোবলে যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। গ্রামের বিভিন্ন স্থানে মাদক ব্যবসায়ীদের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারীকে আটক করে আইনের আওতায় সোপর্দ করতে হবে। মাদক নির্মূলে যুব সমাজের ভূমিকা অপরিসীম। তাই মাদক প্রতিরোধ করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ কাজ করতে হবে।
ভূঁইয়ারা মানবসেবা ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. কবির হোসেনের পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো. নজরুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস,বিশিষ্ট সমাজসেবক ডা. মাসুদুর রহমান বাবুল,আব্দুল্লাহ আল মামুন,আবুল কালাম,শিক্ষক কামাল হোসেন, ফজলুর রহমান,আব্দুল আলীম,ভূঁইয়ারা উত্তর পাড়া দ্বীনের আলো সংগঠনের উপদেষ্টা মোহাম্মদ আলী সহ আরো অনেকে।
এসময় ইমাম সফিকুল ইসলাম,হাজী দুলাল মিয়া,ভূঁইয়ারা পশ্চিম পাড়া মানব কল্যান যুব সংগঠনের সভাপতি আল আমিন,লোকমান হোসেন,গোলাম খাজা ভুলু,আব্দুল্লাহ,ইকবাল হোসেন, বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থী আব্দুর রহিম মোল্লা,শাকিব হোসেন ও মেহেদী সাহান সহ এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী লোকজন মাদক বিরোধী র্যালি ও মিছিলে অংশগ্রহন করেন।
মন্তব্য করুন
নেকবর হোসেন, কুমিল্লা প্রতিনিধি:
ঢাকা-চট্টগ্রাম
মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার বানিয়াপাড়া এলাকায় ৩০ লাখ টাকার কাপড়সহ একটি
কাভার্ডভ্যান ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ
সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার (২৬ জুলাই) দিবাগত রাত ১টার দিকে ‘নিরাপদ ট্রান্সপোর্ট’
কোম্পানির মালবাহী কাভার্ডভ্যানটি দাউদকান্দির বানিয়াপাড়ায় পৌঁছালে ছিনতাইকারীদের কবলে
পড়ে। ছিনতাইকারীরা গাড়িচালককে জিম্মি করে গাড়ি ও মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায়
দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী
ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার বাসিন্দা। জানা গেছে, ওই দিন তারা
নরসিংদীর বাবুরহাট বাজার থেকে প্রায় ৩০ লাখ টাকার কাপড় ক্রয় করেন এবং তা ‘নিরাপদ ট্রান্সপোর্ট’-এর
কাভার্ডভ্যানে করে চান্দিনায় পাঠানো হচ্ছিল।
চান্দিনার
ব্যবসায়ী তাপস মজুমদার জানান, আমরা ১৮ জন একসঙ্গে কাপড় কিনে কাভার্ডভ্যানে পাঠিয়েছিলাম।
বানিয়াপাড়ায় পৌঁছালে একটি পিকআপ এসে কাভার্ডভ্যানের গতি রোধ করে এবং ছিনতাইকারীরা চালককে
সরিয়ে দিয়ে গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যায়।
অপর
ব্যবসায়ী রাজীব নন্দী বলেন, আমি প্রায় সাড়ে তিন লাখ টাকার কাপড় কিনেছিলাম। হঠাৎ রাতে
খবর পাই গাড়ি ছিনতাই হয়েছে। এতে আমরা সবাই দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি।
নিরাপদ
ট্রান্সপোর্টের চান্দিনা ব্রাঞ্চ ম্যানেজার সনত কুমার নন্দী জানান, ছিনতাইকারীরা চালককে
মারধর করে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং তার মোবাইল থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন নম্বর জেনে
৫ হাজার টাকা তুলে নেয়। পরে চালক ভোরে তাদের বিষয়টি জানান। ঘটনার পরপরই দাউদকান্দি
থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
দাউদকান্দি
মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুনায়েদ চৌধুরী জানান, ঘটনার পর থেকে পুলিশ মালামাল
ও কাভার্ডভ্যান উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে। এরইমধ্যে সন্দেহভাজন হিসেবে রিপন মিয়া
(২৮) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত
রিপন ভোলা জেলার শশীভূষণ উপজেলার হাজিরগঞ্জ গ্রামের আবুল কালামের ছেলে। মামলার তদন্ত
কর্মকর্তা এসআই রবিউল ইসলাম জানান, রিপনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কুমিল্লা বিচারিক আদালতে
৫ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে।
এ
ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে দ্রুত মালামাল উদ্ধার এবং ছিনতাইকারীদের
গ্রেপ্তারের জোর দাবি জানিয়েছেন।
মন্তব্য করুন
মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় থাকায় দেশের সব বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এছাড়া চট্টগ্রাম বিভাগ বাদে দেশের অন্যত্র তাপমাত্রা কমারও আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে এ তথ্য জানানো হয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে।
পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও হতে পারে মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ।
চট্টগ্রাম বিভাগের দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানার
দক্ষিণ মাঝিগাছা এলাকা থেকে দলনেতাসহ আট জন কিশোর গ্যাং সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১১,
সিপিসি-২।
গত ২৭ জুন রাতে র্যাব-১১, সিপিসি-২
একটি বিশেষ আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানাধীন
দক্ষিণ মাঝিগাছা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের
নিকট হতে ২ টি চাকু, ৪ টি ক্ষুর ও ৭ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়।
আটককৃত আসামীরা হলো: ১। মোঃ নিলয় ইসলাম (২০), পিতা-মোঃ রোকন মিয়া, সাং-
অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ২। মোঃ ইমতিয়াজ মিনহাজ আকাশ (১৯), পিতা-
মোঃ গোলাম রাব্বানী মাসুম, সাং- অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৩। মোঃ
বাপ্পি (১৯), পিতা-মৃত আবুল খায়ের, সাং- অরন্যপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা;
৪। পিয়াল খন্দকার (১৯), পিতা-মোঃ বশির খন্দকার, সাং- গাজীপুর, থানা-কোতয়ালী মডেল, জেলা-কুমিল্লা;
৫। মোঃ আব্দুল কাদির (১৯), পিতা-মোঃ সোয়াব আলী, থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ, এ/পি সাং-
উত্তর রামপুর, থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা’দেরকে গ্রেফতার এবং আইনের সাথে
সংঘাতে জড়িত শিশু ৬। শাহাদাত হোসেন মাহি (১৭), পিতা-মোঃ নাদের হোসেন, সাং- উত্তর রামপুর,
থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা; ৭। রাকিবুল হাসান (১৬), পিতা- মোঃ সোহেল রানা,
সাং- উত্তর রামপুর, থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা এবং ৮। মোঃ মুনতাছির মাহমুদ@
সামির (১৭), পিতা-মোঃ মীর হোসেন, সাং- উত্তর রামপুর থানা-সদর দক্ষিণ মডেল, জেলা-কুমিল্লা।
র্যাব জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদের
ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদেরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় তারা সকলেই কিশোর গ্যাং
এর সক্রিয় সদস্য। তারা উপরোক্ত দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে এলাকার সাধারণ মানুষকে ভয়
ভীতির মাধ্যমে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এছাড়াও তারা ভয় ভীতির
মাধ্যমে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ যানবাহনে ছিনতাই ও চাঁদা আদায়সহ ত্রাস সৃষ্টি করে
আসছিল বলে স্বীকার করে। উক্ত বিষয়ে গ্রেফতারকৃত আসামী ও আইনের সহিত সংঘাতে জড়িত শিশুদের
বিরুদ্ধে কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী মডেল থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার মুরাদনগরে হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিকেল ৪টায় মুরাদনগর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় তিনি প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন।
বাংলাদেশ পুলিশের মুরাদনগর থানার একটি চৌকস ইউনিট উপদেষ্টাকে নিজ উপজেলায় প্রবেশের পর গার্ড অফ অনারে বরণ করে নেয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ ও শিক্ষাবিদরা।
আয়োজকরা জানান, কোরআন হিফজের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি এবং মেধাবীদের সম্মাননা জানানোর উদ্দেশ্যে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, "কুরআন হিফজকারীরা সমাজের গর্ব। তাদের মাধ্যমে ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ সমুন্নত থাকবে। সরকারের পক্ষ থেকে এমন উদ্যোগকে সবসময় উৎসাহিত করা হবে।"অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আয়োজক কমিটির হাফেজ মাওলানা মুস্তাফিজুর রহমান জানায়, ভবিষ্যতে আরও বৃহৎ পরিসরে এই ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন
ডিএনসি-
কুমিল্লা ১০ কেজি গাঁজা ও ২২ বোতল ফেনসিডিলসহ দুইজন নারীকে আটক করেছে।
ডিএনসি
কুমিল্লার উপ-পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এরঁ সার্বিক তত্বাবধানে ও উপ-পরিদর্শক তামাল
মজুমদার এর নেতৃত্বে মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ১০ কেজি গাজা ও ২২ বোতল ফেনসিডিলসহ
দুজনকে আটক করা হয়।
আজ
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭ টায় কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানাধীন চান্দিনা
পৌর এলাকাস্থ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দক্ষিণ পাশে চান্দিনা উপজেলা রাস্তার মোড়ে
পাকা রাস্তার উপর শাসনগাছা টু হোমনাগামী একতা বাস তল্লাশী করে ১০ কেজি গাঁজাসহ মোসা:
ফারজানা আক্তার(৩০) নামের একজন আসামিকে আটক করে। আটককৃত আসামি কুমিল্লা জেলার কোতয়ালী
থানার কাটাবিল গ্রামের মৃত আলী মিয়ার মেয়ে।
অপর
এক অভিযানে কুমিল্লা টু ঢাকাগামী এশিয়া ট্রান্সপোর্ট নামের বাস তল্লাশি করে ২২ বোতল
ফেনসিডিলসহ মোসা: আসমা আক্তার (৪০) নামের একজনকে আটক করা হয়। আটককৃত আসামি বাগেরহাট
জেলার কচুয়া থানার চরলক্ষীপুর গ্রামের মৃত আব্দুল রাজ্জাকের মেয়ে।
আসামীদের
বিরুদ্ধে উপ-পরিদর্শক তমাল মজুমদার ও সহকারী উপ-পরিদর্শক মোহাম্মদ মনির হোসেন বাদী
হয়ে চান্দিনা থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করেন।
মন্তব্য করুন
মুন্সীগঞ্জে স্বামী ও শাশুড়ির দেওয়া আগুনে ১ মাস ১৬ দিন (৪৭ দিন) চিকিৎসাধীন অবস্থায় স্বর্ণা রানী (২৪) নামের এক গৃহবধূর নিহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী পরিবার অভিযোগ করেন নিহতের স্বামী ও শাশুড়ির দেওয়া আগুনে দগ্ধ হয়ে গৃহবধূ সোমবার (১৬ সেপ্টেমর) বিকেলে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হয়।
নিহত স্বর্ণা টঙ্গিবাড়ী উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়নের নসংঙ্কর গ্রামের কৃষ্ণ সরকারের মেয়ে। ময়নাতদন্ত শেষে নিহতের মরদেহ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তার গ্রামের বাড়ি টঙ্গিবাড়ী উপজেলার কামারখাড়া ইউনিয়নের নসংঙ্কর নিয়ে আসে স্বজনরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২৩ সালের ৮ সেপ্টেম্বর উত্তর কামারখাড়া মিজি বাড়ি এলাকার দিলিপ রায়ের ছেলে দিপ্ত রায় পরিবারের অমতে স্বর্ণা রাণীকে বিয়ে করে। দিপ্ত রায় বেকার থাকায় বিয়ের কিছুদিন পর থেকে দিপ্ত ও তার মা ঝর্ণা রানি রায় গৃহবধূ স্বর্ণাকে বাবার বাড়ি হতে যৌতুক এনে দেওয়ার জন্য চাপ ও মারধর করে। স্বর্ণা বিষয়টি তার পরিবার ও আত্নীয় স্বজনকে একাধিকবার জানায়। পরে গত ৩০ জুলাই সকালে যৌতুকের দাবিতে স্বর্ণাকে মারধর করে তার শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয় তার স্বামী ও শাশুড়ি। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে। সেখানে ১ মাস ১৬ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে নিহতের বাবা কৃষ্ণ সরকার জানান, আমার মেয়েকে তারা অনেক মারধর করতো। আগুন দেওয়ার ৫ দিন আগে তারা ৪/৫জন মিলে আমার মেয়েকে খুব মেরেছে। পরে গত ৩০ জুলাই মারধর করে রান্না ঘরে নিয়ে তার স্বামী ও শাশুড়ি গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। আমার মেয়ে মৃত্যুর আগে আমার ছোট মেয়ের কাছে সব বলে গেছে এবং সেটি রেকর্ড রয়েছে। আমি তার স্বামী ও শাশুড়ির বিচার চাই। মেয়ের সৎকাজ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করবো।
এ ব্যাপারে টঙ্গিবাড়ী থানার ওসি মহিদুল ইসলাম জানান, আমি মৌখিকভাবে শুনেছি। নিহতের পরিবারের অভিযোগ তার স্বামী ও শাশুড়ি নাকি নিহতের শরীরে আগুন দিয়েছে। ওই নারী মারা যাওয়ার পরে আমাকে ঢাকা থেকে ফোন দিয়েছিল। আমি বলেছি যেহেতু পরিবারের অভিযোগ রয়েছে তাই মরদেহ ময়নাতদন্ত করতে হবে। পরে নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার উজিরপুর ইউনিয়নে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের জেরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ
অভিযানে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ৭ মার্চ রাত সাড়ে দশটার দিকে জমি নিয়ে বিরোধের এক পর্যায়ে কামাল উদ্দিন (৪৩) ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আব্দুল মালেকের (৬৫) মাথায় আঘাত করেন। আহত অবস্থায় আব্দুল মালেককে কুমিল্লা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা রাত সাড়ে তিনটায় তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে চৌদ্দগ্রামের কৃষ্ণপুর গ্রাম থেকে আটজনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কামাল উদ্দিন (৪৩),জয়নুল আবেদিন (৫২), তাহমিনা আক্তার (৩৫), শামসুন্নাহার (৪০), সফুরা খাতুন (৬৫), রোজিনা আক্তার (২২), শাহিদা বেগম (৫৫) ও হাসি (২০)।
মন্তব্য করুন
ফাতেমাতুজ জোহরা তন্বী, প্রতিবেদক:
নিটোল
পায়ে রিনিক ঝিনিক,পায়েলখানি বাজে
মাদল
বাজে সেই সংকেতে
শ্যামা
মেয়ে নাচে...
এস
ডি বর্মণের কণ্ঠে সেই প্রখ্যাত গান। বলছিলাম উপমহাদেশের সংগীতের রাজপুত্র কুমার শচীন
দেববর্মণের কথা।
শচীন
দেববর্মণ (১ অক্টোবর, ১৯০৬-৩১ অক্টোবর, ১৯৭৫) বিংশ শতাব্দীতে ভারতীয় বাংলা ও হিন্দী
গানের কিংবদন্তীতুল্য ও জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার, গায়ক ও লোকসঙ্গীত। আগরতলার বাসিন্দা হলেও শচীন দেবের শৈশব কেটেছে কুমিল্লায়
এবং শেষ জীবন মুম্বাইতে। তাঁর সহধর্মিণী মীরা দেবী এবং একমাত্র পুত্র রাহুল দেববর্মনও
মুম্বাই চিত্রজগতের প্রতিষ্ঠিত কণ্ঠশিল্পী।প্রায়শ তাঁকে এস ডি বর্মণ হিসেবেই উল্লেখ
করা হয়। কিছুটা অনুনাসিক কণ্ঠস্বরের জন্য তিনি তার শ্রোতাদের কাছে বিশেষভাবে পরিচিত।
প্রায় একশো বছর পার করেও বাংলা গানের শ্রোতাদের কাছে তার কালোত্তীর্ণ গানের আবেদন
কিছুমাত্র লঘু হয়নি। কেবল সঙ্গীতশিল্পী হিসাবে নয়, গীতিকার হিসাবেও তিনি সার্থক।
তিনি বিভিন্ন চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর পুত্র রাহুল
দেববর্মণ ভারতের বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার ও গায়ক ছিলেন। তাঁর ছাত্রী এবং পরবর্তীতে
সহধর্মিনী মীরা দেববর্মণ গীতিকার হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি রবি গুহ মজুমদার এর
অনেক গানে সুর দিয়েছেন এবং তা শিল্পে রূপান্তরিত করেছেন। তিনি ২ বার (১৯৫৫ ও ১৯৭৪)
সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং ১৯৭০ সালে শ্রেষ্ঠ নেপথ্য গায়ক হিসেবে
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত) লাভ করেন।
শচীন
দেব বর্মণ তার যুগের তুলনায় অনেকাংশে আধুনিক ছিলেন। তার অনেক গানই আজকাল রিমিক্স হচ্ছে
এবং জনপ্রিয়তাও পাচ্ছে। কিন্তু বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানছেন না, গান গুলোর আসল
সুরকার এবং গায়ক শচীন দেববর্মণ। শচীন দেব অনেক বাংলা গানে সুর দিয়েছেন। ১৯৩৪ সালে
নিখিল ভারত সঙ্গীত সম্মিলনে গান গেয়ে তিনি স্বর্ণপদক লাভ করেন। ১৯৩৭ সাল থেকে পরপর
কয়েকটি বাংলা ছায়াছবিতে তিনি সঙ্গীত পরিচালনা করেন। এক্ষেত্রে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য
ছায়াছবি হলো: রাজগী, ছদ্মবেশী, জীবন-সঙ্গিনী, মাটির ঘর ইত্যাদি। তার বিখ্যাত কিছু
গান যেমন-
শোনো
গো দখিন হাওয়া
হৃদয়ে
দিয়েছো দোলা
কে
যাসরে
ঝিল
মিল ঝিল মিল
তুমি
আর নেই সেই তুমি
রজ্গীলা
তুমি
এসেছিলে পরশু ইত্যাদি।
প্রতি
বছর দু-তিন দিন জুড়েই পালিত হয় 'শচীন মেলা'। স্নিগ্ধতা এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা ব্যাখ্যা
দেয় সোনালী অতীতের। শচীন দেববর্মণের মতো মানুষরা অমর প্রজন্মের পর প্রজন্মে।
বাংলা ও হিন্দি গানের কিংবদন্তি সুরকার শচীন দেববর্মণ এর জন্মভিটা কুমিল্লার দক্ষিণ চর্থায়। একসময় রাজবাড়ি হলেও এখন সেটি ইতিহাসের কান্না বয়ে চলা এক পরিত্যক্ত ভবন।
সরকারি উদ্যোগে ‘সংস্কৃতি কমপ্লেক্স’ গড়ে তোলার কথা বলা হলেও বাস্তবে বাড়িটি পড়ে আছে অযত্নে-অবহেলায়।
আমরা কি তবে শচীন কর্তার সুরের স্মৃতি হারাতে বসেছি?
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া :
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর জেলা শাখার সেক্রেটারী অ্যাডভোকেট মাসুদুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, এদেশের মানুষ দূর্নীতিমুক্ত একটি স্বাধীন বাংলাদেশ চায়। যে দেশে কোনো চাঁদাবাজ,টেহুারবাজ ও দূর্নীতিবাজ কোনো সরকারি কর্মকর্তা থাকবে না। যারা এখনো সরকারি অফিসে বসে বসে দূর্নীতি করছেন আপনি ইস্তেফা দিয়ে চলে যান। এদেশের মানুষ সরকারি টেবিলে আপনাকে আর চায় না। এদেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য সোনার মানুষ তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী সেই সোনার মানুষ গুলো তৈরি করার জন্য কাজ করছে। তিনি শনিবার বিকালে চাঁদপুরের কচুয়ার পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পালাখাল মডেল ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার আমাদের অনেক নেতাকর্মীদের হত্যা ও গুম করেছে, তাদের বাড়িঘরে বুল্ডাজার দিয়ে উড়িয়ে দিয়েছেন। তারপরও আমাদের কোনো নেতাকর্মী এদেশ থেকে পালিয়ে যায়নি। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা তাদের নেতাকর্মীদের এতিম রেখে এদেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছে। শেখ হাসিনা এদেশের প্রত্যেক ঘরে ঘরে চাকরি দেয়ার নাম করে একটি করে লাশ উপহার দিয়েছেন। সেই স্বৈরাচারী ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা আন্দোলন করতে গিয়ে গুলি খেয়ে প্রান হারিয়েছেন। নির্বিচারে শেখ হাসিনা সরকার ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালিয়েছে। তারা চেয়েছিল এ হত্যা চালিয়ে ক্ষমতা আরো পাকাপক্ত করবে কিন্তু ছাত্র-জনতার আন্দোলন বিপ্লবের মাধ্যমে নতুন বিজয় হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী পালাখাল মডেল ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাওলানা জসীম উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও জামায়াত নেতা এবায়েদ উল্যাহ’র পরিচালনায় প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরীনের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী ও হাজীগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার প্রধান মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফী।
বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী কচুয়া শাখার আমীর এডভোকেট আবু তাহের মেসবাহ,নায়েবে আমীর মাষ্টার সিরাজুল ইসলাম,সেক্রেটারী মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী প্রমুখ। এসময় ওই ইউনিয়নের জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
টাঙ্গাইলে জুয়া খেলা ও মাদক সেবনকালে যৌথবাহিনীর অভিযানে সদর বিএনপির সভাপতি আজগর আলীসহ ৩৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের বিভিন্ন স্থানে এ অভিযান চালানো হয়।
পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে শহরের কিছু এলাকায় জুয়া খেলা ও মাদক সেবনের অভিযোগ ছিল। যৌথবাহিনীর অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ৩৫ জনকে হাতেনাতে আটক করা হয়। এ সময় জুয়া খেলার সরঞ্জাম ও বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
আটককৃতরা হলেন:
১. আজগর আলী (৫০), পিতা: মৃত আব্দুল মজিদ, গ্রাম: পাতুলিয়া, টাঙ্গাইল।
২. রক্ষিত (৫৫) বিশ্বজিৎ, পিতা: বিধুন ভূষণ লক্ষ্মী, গ্রাম: কালিবাড়ি, টাঙ্গাইল।
৩. মো: শাহ আলম খান মিঠু (৫৫), পিতা: আব্দুর সবুর খান (বীর বিক্রম), গ্রাম: পূর্ব আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
৪. জসিম উদ্দিন (৫৭), পিতা: মৃত কোবাদা আলি, গ্রাম: পাট দিঘলিয়া, টাঙ্গাইল।
৫. গোলাম মাওলা (৪৮), পিতা: আব্দুল কাদের, গ্রাম: খুদর জুগলি, ডাক: বাখিল, টাঙ্গাইল।
৬. শাহিন আহমেদ (৫০), পিতা: মৃত বদিল আহমেদ, গ্রাম: থানা পাড়া, টাঙ্গাইল।
৭. আবু জাফর খান (৪৪), পিতা: আমজাদ হোসেন, গ্রাম: থানা পাড়া, টাঙ্গাইল।
৮. মো: আব্দুর রশিদ (৫৫), পিতা: হাজি মোহাম্মদ ওমর আলী, গ্রাম: বিশ্বাস বেতকা, টাঙ্গাইল সদর।
৯. মঈন খান (৬০), পিতা: মৃত খাদেম আলী, গ্রাম: আকুর টাকুরপাড়া, টাঙ্গাইল।
১০. মোস্তফা কামাল (৫৮), পিতা: মৃত ইসমাইল, গ্রাম: করোটিয়া, টাঙ্গাইল।
১১. বিশ্বনাথ ঘোষ (৫৪), পিতা: মৃত মন্টু চন্দ্র ঘোষ, গ্রাম: সাকলিয়া, টাঙ্গাইল।
১২. একে এম মাসুদ (৫৫), পিতা: মিনহাজ, গ্রাম: সাকলিয়া, টাঙ্গাইল।
১৩. শিপন (৫৮), পিতা: মৃত শামসুল হক, গ্রাম: বিশ্বাস বেতকা, টাঙ্গাইল।
১৪. শফিকুল ইসলাম (৬০), পিতা: মৃত শহীদুল্লাহ, গ্রাম: আকুর টাকুরপাড়া, টাঙ্গাইল।
১৫. এস এম ফরিদ আমিন (৫৫), পিতা: মৃত নুরুল আমিন, গ্রাম: বেপারী পাড়া, টাঙ্গাইল।
১৬. কবির হোসেন (৫০), পিতা: মৃত জসীমউদ্দীন, গ্রাম: আকুর টাকুরপাড়া, টাঙ্গাইল।
১৭. মোশারফ উদ্দিন (৫০), পিতা: মৃত রফিক উদ্দিন, গ্রাম: আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
১৮. হাবিল উদ্দিন (৪০), পিতা: মৃত আব্দুল হানিফ, গ্রাম: বরাট, ডাক: ঘারিন্দা, টাঙ্গাইল।
১৯. মহব্বত আলী (৫৫), পিতা: মৃত শওকত, গ্রাম: বিশ্বাস বেতকা, টাঙ্গাইল।
২০. জাহিদ (৪৪), পিতা: মৃত মজিদ মসজিদ, গ্রাম: আকুর টাকুরপাড়া, টাঙ্গাইল।
২১. প্রিন্স খান (৬৫), পিতা: মনিরুজ্জামান, গ্রাম: থানাপাড়া, টাঙ্গাইল।
২২. সৈয়দ শামসুদ্দোহা (৪৫), পিতা: মৃত কামরুল, গ্রাম: থানাপাড়া, টাঙ্গাইল।
২৩. রফিকুল (৫৫), পিতা: আলিম, গ্রাম: আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
২৪. বিশ্বজিৎ (৪৫), পিতা: বিজু, গ্রাম: বানিয়াবাড়ি, টাঙ্গাইল।
২৫. সাদেকুর (৫০), পিতা: গোলাম রব্বানী, গ্রাম: পাড় দিঘলী, টাঙ্গাইল।
২৬. সেলিম (৪৫), পিতা: আব্দুর রশিদ, গ্রাম: কাজিপুর, টাঙ্গাইল।
২৭. হাসান আলী (৫০), পিতা: ফেরদৌস, গ্রাম: পূর্ব আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
২৮. রফিক (৪০), পিতা: মৃত জসিম, গ্রাম: বিশ্বাস বেতকা, টাঙ্গাইল।
২৯. শাহ আলম (৫৫), পিতা: সবুর খান, গ্রাম: পূর্ব আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
৩০. সিরাজুল (৪৫), পিতা: মৃত রফিক, গ্রাম: পূর্ব আদালত পাড়া, টাঙ্গাইল।
৩১. আশিকুর রহমান (৪৬), পিতা: রউফ, গ্রাম: বিশ্বাস বেতুকা, টাঙ্গাইল।
৩২. শফিক (৫২), পিতা: মৃত সেফাত আলী, গ্রাম: আদি টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল।
৩৩. আখতারুজ্জামান (৪৩), পিতা: মৃত গফুর, গ্রাম: বিশ্বাস বেতকা, টাঙ্গাইল।
৩৪. আরমান (৪৩), পিতা: মৃত শওকত, গ্রাম: আশেকপুর, টাঙ্গাইল।
৩৫. শামসুল (৫৬), পিতা: মিরাজুল, গ্রাম: ছয়আনি পুকুরপাড়, টাঙ্গাইল।
মন্তব্য করুন