

পবিত্র হজ পালনের জন্য এখন পর্যন্ত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৫১ হাজার ৪০৩ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী।
বৃহস্পতিবার রাত ২টা ৩০ মিনিটে (বাংলাদেশ
সময়) হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বুলেটিনে জানানো হয়, এ পর্যন্ত মোট
১৩১টি ফ্লাইটের মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ৬৪টি, সৌদি এয়ারলাইনসের ৪২টি এবং
ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস ২৫টি ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত মোট ফ্লাইটের
৬২.২ শতাংশ ফ্লাইট আর মোট হাজীদের মধ্যে ৬২ শতাংশ সৌদি পৌঁছেছেন।
এখন পর্যন্ত সৌদি আরবে হজ পালন করতে
গিয়ে ৮ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে মক্কায় ছয়জন এবং মদিনায় দুজন মারা
যান। সবশেষ গত রোববার ও সোমবার দুজন মক্কায় মারা যান।
মন্তব্য করুন


অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এই দেশ আমাদের সবার, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশ
সব মানুষের নিরাপদ আবাসভূমি।দুর্গাপূজা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের উৎসবই নয়, এটি এখন
সর্বজনীন উৎসব।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুর্গাপূজা উপলক্ষে
প্রধান উপদেষ্টার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা উপলক্ষে আমি দেশের হিন্দু
ধর্মাবলম্বী সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। দুর্গাপূজা শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের
উৎসবই নয়, এটি এখন সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। অশুভ শক্তির বিনাশ এবং সত্য ও সুন্দরের
আরাধনা শারদীয় দুর্গোৎসবের প্রধান বৈশিষ্ট্য। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ।
আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমান অধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। এই দেশ
আমাদের সকলের। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে এদেশ সকল মানুষের নিরাপদ আবাসভূমি। গত ৫ আগস্ট
ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোষ্ঠী
নির্বিশেষে সকলের ভাগ্য উন্নয়ন এবং সমান অধিকার সুনিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
বৈষম্যবিরোধী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত
ও সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। একইসঙ্গে
বাংলাদেশের সকল নাগরিকের শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।
মন্তব্য করুন


সমগ্র বাংলাদেশ একটা পরিবারের মতো উল্লেখ করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘যেখানে সরকারের দায়িত্ব হলো প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সুরক্ষা দেওয়া।’
সোমবার জন্মাষ্টমী উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ কথার পাশাপাশি আরো বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হলো প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সুরক্ষা দেওয়া এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।’
হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের উদ্দেশে ড. ইউনূস বলেন, তিনি এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চান যেখানে নির্ভয়ে সবাই নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারবে এবং যেখানে কোনো মন্দির পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
হিন্দু নেতারা জানান, দেশের বন্যা পরিস্থিতির কারণে দুর্গত এলাকাগুলোতে এবার জন্মাষ্টমী উদযাপন স্থগিত করে সেখানে খাদ্য ও ত্রাণ পাঠানো হয়েছে।
সম্প্রতি রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার ভূয়সী প্রশংসা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বী
নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন, এই বক্তব্য দেশে আসম্প্রদায়িক সমাজ গঠন এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে ভূমিকা করবে।
সনাতন ধর্মাবলম্বী
নেতৃবৃন্দের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের দেশে মানুষের মধ্যে কোনো বিভেদ থাকতে পারে না। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার। অন্তর্বর্তী সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
হিন্দু নেতৃবৃন্দ প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তারা বাংলাদেশে শান্তি-সম্প্রীতি ও এর সমৃদ্ধি এবং আন্তর্বর্তী সরকারের সাফল্য কামনা করে শ্রীকৃষ্ণের
আশীর্বাদ প্রার্থনা করেছেন।
শুভেচ্ছা বিনিময়কালে হিন্দু নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু বৌদ্ধ খিস্ট্রান ঐক্য পরিষদের কাজল দেবনাথ ও মনীন্দ্র কুমার নাথ, আন্তর্জাতিক শ্রীকৃষ্ণ ভাবনা সংঘ ইসকনের চারু চরণ ব্রহ্মচারী, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের বাসুদেব ধর ও সন্তোষ শর্মা এবং ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কর্নধার প্রীতি চক্রবর্তী।
মন্তব্য করুন


দেশের বিভিন্ন জেলায় ঈদ উদযাপন করছেন মুসল্লিরা। বুধবার সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন তাঁরা। মুসল্লিরা বলছেন, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ঈদুল ফিতর পালন করছেন তাঁরা।
চাঁদপুর
চাঁদপুরের পাঁচ উপজেলার অর্ধশত গ্রামে বুধবার সকাল থেকে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হচ্ছে। সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ও পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে এই ঈদ উদযাপন করে আসছেন বলে জানান মুসল্লিরা।হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরীফ জামে মসজিদে সকাল ৯টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এই ঈদ জামাতে ইমামতি করেন পীর মুফতি আল্লামা যাকারিয়া চৌধুরী আল মাদানী। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা, শমেশপুর, অলিপুর, বলাখাল, মনিহার, জাকনী, প্রতাপপুর, বাসারা, ফরিদগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপুর, কামতা, গল্লাক, সোনাচোঁ, উভারামপুর, উটতলি, মুন্সিরহাট, কাইতাড়া, মূলপাড়া, বদরপুর, আইটপাড়া, সুরঙ্গচাইল, বালিথুবা, পাইকপাড়া, নূরপুর, শাচনমেঘ, শোল্লা, হাঁসা, গোবিন্দপুরের মুসল্লিরা একদিন আগে ঈদ পালন করেন। এ ছাড়া মতলব উত্তর উপজেলার সাড়ে পাঁচানী, দেওয়ানকান্দি পাঁচানী, সাতানী, লতুরদী, মোহাম্মদপুর, মোহনপুর, এখলাশপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ শাহরাস্তি উপজেলার কয়েকটি গ্রামে একদিন আগে ঈদ উদযাপন করে মুসল্লিরা।
লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুরের ১১টি গ্রামে আজ ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। বুধবার সকালে জেলার রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও, জয়পুরা, বিঘা, বারো ঘরিয়া, হোটাটিয়া, শরশোই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুর উপজেলার কলাকোপাসহ ১০টি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মুসল্লি ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন।
ফেনী
ফেনী জেলার বিভিন্নস্থানে বিচ্ছিন্নভাবে ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন কাদেরীয়া তরিকার অনুসারীরা। ফেনীর তিনটি স্থানে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানগুলো হলো– ফেনী সদর উপজেলার পূর্ব সুলতানপুর শাহ আমানিয়া জাহাগিরিয়া দরবার শরীফ, পূর্ব সুলতানপুর রশিদিয়া দরবার শরীফ এবং পরশুরাম পৌরসভার কোলাপাড়া ছয়ঘরিয়া এলাকা।
ঝিনাইদহ
প্রতিবারের মতো ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে ঈদুল ফিরতের নামাজ আদায় করেছে কয়েকটি গ্রামে মুসল্লিরা। বুধবার সকাল সাড়ে ৭টায় হরিণাকুন্ডু উপজেলা শহরে ফুটবল মাঠ এলাকায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
জামালপুর
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার ১৩ গ্রামে ঈদ উদযাপিত হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় সরিষাবাড়ী পৌরসভার বলারদিয়ার মধ্যপাড়া মাস্টারবাড়ি জামে মসজিদ মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলার বলারদিয়ার, মূলবাড়ী, সাতপোয়া, সাঞ্চারপাড়, পঞ্চপীর, পাখাডুবি, বনগ্রাম, বালিয়া, বাউসী, হোসনাবাদ, পাটাবুগা, পুঠিয়ারপাড় ও বগারপাড় গ্রামের প্রায় তিন শতাধিক মানুষ এ নামাজে অংশ নেন।
দিনাজপুর
দিনাজপুর ছয়টি উপজেলায় আজ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিদের একটি অংশ। দিনাজপুর সদর, চিরিরবন্দর, কাহারোল, বোচাগঞ্জ, বিরল ও বিরামপুর উপজেলার কিছু মুসল্লি ঈদে নামাজ আদায় করেছেন। আগাম ঈদের নামাজ আদায়কারী মুসল্লীরা জানান, তাঁরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দীর্ঘদিন থেকে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার কয়েকটি স্থানে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হচ্ছে। এসব স্থানে সকালে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভাড়ুখালি পাঞ্জাখানা মসজিদে ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। এতে মাওলানা মাহবুবুর রহমান ইমামতি করেন। এ ছাড়া সাতক্ষীরা সদরের বাউকোলা পূর্বপাড়া জামে মসজিদে ঈদের জামায়াত অনুষ্ঠিত হয়। ইমাম ছিলেন মাওলানা মহব্বত আলী।
টাঙ্গাইল
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ঈদ উদযাপন করেছে একটি গ্রামের মানুষ। উপজেলার শশীনাড়া গ্রামের অন্তত ৪০টি পরিবার এ ঈদ উৎসব পালন করছে। আজ বুধবার সকাল ৮টায় স্থানীয় মসজিদ মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের ছয় উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রামের মানুষ ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলার প্রধান ও বড় জামায়াত অনুষ্ঠিত হয় নড়িয়ার উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরীফ মাঠে। নামাজ শেষে শাহ্ সুরেশ্বরীর (রা.) অনুসারীরাদের নিয়ে বিরানি, সেমাইসহ মিষ্টি জাতীয় খাবার খেয়ে ঈদ উদযাপন করেন।
মুন্সিগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জের অন্তত ৯ গ্রামে আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হচ্ছে। বুধবার এসব এলাকা গুলোতে ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতর উদযাপন শুরু হয়। গ্রামগুলো হলো– মুন্সিগঞ্জ সদরের মোল্লা কান্দি ইউনিয়নের আনন্দপুর, শিলই, নায়েবকান্দি, আধারা, মিজিকান্দি, কালিরচর, বাংলাবাজার, বাঘাইকান্দি ও কংসপুরার একাংশ। এসব গ্রামে পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষ শত বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন করে।
পটুয়াখালী
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ৭ গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল থেকে শিশু-কিশোরসহ এসব গ্রামের মানুষের মাঝে ঈদের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।
বরিশাল
বরিশালে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করলেন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ এলাহবাদ জাহাগীরিয়া শাহছুফি দরবার শরীফের অনুসারীরা। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডে তাঁজকাঠী হাজীবাড়ি শাহছুফি জাহাগীরিয়া জামে মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। বরিশাল নগরীর তাজকাঠি, জিয়া সড়ক, টিয়াখালী, হরিনাফুলিয়া এবং সদর উপজেলার সাহেবের হাট এলাকায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব হরিনাফুলিয়ার চৌধুরী বাড়ি শাহ মমতাজিয়া জামে মসজিদে সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়ান হাফেজ মাওলানা মো. আবু জাফর।
নোয়াখালী
নোয়াখালীর চারটি গ্রামের কয়েকশ মানুষ আজ পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় দুই উপজেলার ৮টি মসজিদে একযোগে ঈদের জামাতে অংশ নেন এই চার গ্রামের মুসল্লিরা। স্থানগুলো হলো– বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্ত বাগ গ্রামের সিনিয়র মাদ্রাসা জামে মসজিদ, বসন্তবাগ পোদ্দার বাড়ি জামে মসজিদ, বসন্তবাগ নগর বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, বসন্তবাগ ভূঁইয়া বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, পশ্চিম বসন্তবাগ গ্রামের মুন্সি বাড়ির দরজা জামে মসজিদ, ফাজিলপুর গ্রামের দায়রা বাড়ির জামে মসজিদ, জিরতলী ইউনিয়নের ফাজিলপুর গ্রামের জামে মসজিদ ও নোয়াখালী পৌরসভার হরিণারায়নপুর রশিদিয়া রহিমিয়া দরবার শরিফ মসজিদ।
মন্তব্য করুন


২০২৪ সালের হজের জন্য সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২টি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। সাধারণ প্যাকেজে খরচ পড়বে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা, যা গত বছরের তুলনায় ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কম।
এবার একটি বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। এই হজ প্যাকেজে খরচ পড়বে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর ২০২৩ইং) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে হজ প্যাকেজ-২০২৪ ঘোষণা করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে ধর্মসচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) সভাপতি এম. শাহাদাত হোসাইন তসলিমসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, এতে প্যাকেজ আপগ্রেডেশন, অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুমের সুবিধা, মক্কায় হারাম শরিফের চত্বর থেকে সর্বোচ্চ ৮০০ মিটারের মধ্যে উন্নতমানের হোটেলের ব্যবস্থা, মদিনায় মারকাজিয়া এলাকায় আবাসন ব্যবস্থা, এক রুমে সর্বোচ্চ চার সিট, মিনায় ‘এ’ ক্যাটাগরির তাঁবুতে আবাসন ও বুফে খাবার ব্যবস্থা এবং মিনা-আরাফাহ মুজদালিফা-মিনায় যাতায়াতে প্রত্যেক হজযাত্রীর জন্য বাসে সিট নিশ্চিত করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে, ১৪৪৫ হিজরি ৯ জিলহজ চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ২০২৪ সালের ১৬ জুন পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৪ সালে হজযাত্রীর কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। সরকারি মাধ্যমের কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন এবং বেসরকারি এজেন্সির কোটা ১ লাখ ১৭ হাজার।
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, সাশ্রয়ী মূল্যে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজ, সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের সাধারণ প্যাকেজের মূল্য এবং সুযোগ-সুবিধা সমান, প্রতি রুমে সর্বোচ্চ ৬ সিট থাকবে, প্যাকেজ আপগ্রেডেশনের সুবিধায় অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে মক্কার হোটেলে ২ ও ৩ সিটের রুম নেওয়া যাবে।
তিনি জানান, সাধারণ প্যাকেজের ব্যয় ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কমানো হয়েছে এবং বিমানভাড়া ২ হাজার ৯৯৭ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়েছে, দ্রুত বিজ্ঞপ্তি প্রচারের মাধ্যমে হজযাত্রীর নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করা হবে। ২০২৪ সালের ১ মার্চ থেকে হজ ভিসা ইস্যু শুরু হবে এবং ৯ মে হজ ফ্লাইট শুরু হবে।
মন্তব্য করুন


স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দুর্গাপূজার বিজয়া দশমী রোববার ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।
আজ (১০ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শনকালে মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটি আয়োজিত সংক্ষিপ্ত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সাড়ে ১৭ কোটি মানুষ ৩৬৫ দিনই নিরাপদে থাকবে। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের ৩৬৫ দিনের নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব আমাদের এবং আমরা নিরলসভাবে সে প্রচেষ্টায় নিয়োজিত আছি। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকার এবার পূজার জন্য সবচেয়ে বেশি ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এর আগে প্রতি বছর দুর্গাপূজায় ২ থেকে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হতো। চলমান দুর্গাপূজায় সারাদেশে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মাসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ আমার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম আরো বলেন, এবার দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পর্যাপ্ত সদস্যদের পাশাপাশি সীমান্তে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে মোতায়েন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ’র সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ শর্মা ও মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি জয়ন্ত কুমার দেব। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ’র সভাপতি বাসুদেব ধর ও মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস চন্দ্র পাল প্রমুখ।
উপদেষ্টা পরে রাজধানীর ফার্মগেটে সনাতন সমাজ কল্যাণ সংঘ আয়োজিত খামারবাড়ি কৃষিবিদ পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন।
মন্তব্য করুন


সৌদি আরবে প্রথম বাংলাদেশি হজযাত্রীর
মৃত্যু হয়েছে।
তার নাম মো: আসাদুজ্জামান (৫৭)। পাসপোর্ট
নম্বর- এ১৩৫৬১০৪৩৪।
মদিনায় তার মৃত্যু হয় বলে শনিবার (১৮
মে) হজ পোর্টালের সর্বশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, পবিত্র হজ পালন করতে
এখন পর্যন্ত (১৭ মে রাত ১টা ৫৯ মিনিট) সৌদি পৌঁছেছেন ২৭ হাজার ১১১ জন হজযাত্রী। মোট
৬৮টি ফ্লাইটে তারা সৌদিতে পৌঁছান। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩ হাজার ৭৪৭ জন ও বেসরকারি
ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী ২৩ হাজার ৩৬৪ জন। এখন পর্যন্ত ৮১ হাজার ১টি ভিসা ইস্যু করা হয়েছে।
সৌদি আরবের চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে প্রদত্ত
স্বয়ংক্রিয় চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র সংখ্যা ১ হাজার ৫১৩টি।
মন্তব্য করুন


এ বছর পবিত্র হজ করতে সৌদি আরবে পৌঁছেছেন
৩৮ হাজার ৯৯০ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী।
শুক্রবার (২৪ মে) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
হজবিষয়ক প্রতিদিনের বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বুলেটিনের তথ্য মতে, পবিত্র হজ পালন
করতে সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৯৯০ জন বাংলাদেশি হজযাত্রী। মোট ৯৮টি ফ্লাইটে তারা
সৌদিতে পৌঁছেন। সৌদি আরবে পৌঁছা হজযাত্রীদের মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তিন হাজার ৭৪৭
ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩৫ হাজার ২৪৩ জন। তা ছাড়া এখন পর্যন্ত ৮৪ হাজার ৫৪৫টি ভিসা
ইস্যু করা হয়েছে।
এছাড়া সৌদি আরব গিয়ে আরো একজন হজযাত্রী
মারা গেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ মে) মক্কায় মো. মুরতাজুর রহমান খান
নামে এ হজযাত্রী মারা যান। তাঁর বাড়ি ঢাকার নবাবগঞ্জে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত পাঁচজন বাংলাদেশি
হজযাত্রী সৌদি আরবে মারা গেলেন।
এ বছর বাংলাদেশ থেকে হজ করবেন ৮৫ হাজার
১১৭ জন।
মন্তব্য করুন


১১৫ বছর বয়সী মোয়াজ্জিন চোখে দেখতে পান না। তবুও দড়ি ও বাঁশ ধরে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে গিয়ে নামাজের জন্য ডাকেন সবাইকে।
অন্ধ মোয়াজ্জিন আব্দুর রহমান মোল্লার বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর ইউনিয়নের বড়দেহা গ্রামে। ২০ বছর আগে এক দুর্ঘটনায় দৃষ্টিশক্তি হারান। এর ৬ বছর পর বড় ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে হজ পালন করেন। দেশে ফিরে নিজ গ্রামে তৈরি করেন একটি মসজিদ। এরপর নিজেই সেই মসজিদের মোয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
কিন্তু চোখে দেখতে না পাওয়ায় মসজিদে আসা-যাওয়া নিয়ে জটিলতা দেখা দেয় । সমাধানের জন্য বাড়ি থেকে মসজিদ পর্যন্ত টেনে নিয়েছেন রশি ও বাঁশ।
আব্দুর রহমান মোল্লার ছেলে স্কুল শিক্ষক মো: শফিকুল ইসলাম সাইফুল জানান, বাবার বয়স ১১৫ বছর। হজ থেকে আসার পর বাবা যে মসজিদটি স্থাপন করেছেন সেখানে আজান দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কিন্তু বাড়ি থেকে মসজিদের দূরত্ব প্রায় ২০০ মিটার। তখনই জটিলতা দেখা দেয় আসা-যাওয়া নিয়ে। পরে বাবা বাড়ি থেকে মসজিদ পর্যন্ত রাস্তায় রশি ও বাঁশ টাঙিয়ে দিতে বলেন।
বাবার দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী রশি ও বাঁশ টাঙিয়ে দেন ছেলেরা। এরপর প্রথম দিকে কয়েকদিন তার ছেলে ও নাতিরা রশি ও বাঁশের সাহায্যে মসজিদ পর্যন্ত নিয়ে গিয়ে তাকে যাতায়াত ও রাস্তা পার হতে অভ্যস্ত করে তোলেন।
মোয়াজ্জিন আব্দুর রহমান বলেন, ১০ কাঠা জমি বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে মসজিদটি নির্মাণ করেছি। এখন টিউবওয়েলে পানি না ওঠায় অজু করতে সমস্যা হয়। মসজিদের পাশে একটা পানির পাম্পের ব্যবস্থা হলে খুব ভালো হতো।
মন্তব্য করুন


বাংলাদেশ দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও হজের কোটা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে ।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে হজ নিবন্ধন। সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ নির্ধারণ ছিল। হজ এজেন্সিগুলো হজের কোটা পূরণ করতে না পাড়ায় শঙ্কা দেখা দেয় হজযাত্রী পাঠানো নিয়ে।
আর এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকার সৌদি সরকারের নিকট অনুরোধ করে সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে কোটা কমানোর জন্য। সৌদি সরকার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোটা অর্ধেক করে ।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এবং এজেন্সিগুলোকে এটি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ বছর ২৫০ জন হজযাত্রী থাকলেই সরাসরি হজে পাঠাতে পারবে হজ এজেন্সিগুলো।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কোটা কমানোর চিঠিতে জানিয়েছে, সৌদি সরকার ২০২৪ সালের হজের জন্য বাংলাদেশসহ সব দেশের হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা প্রথমে দুই হাজার জন এবং পরবর্তী সময়ে ৫০০ জন নির্ধারণ করে পত্র প্রেরণ করে। সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ জনের পরিবর্তে পূর্বের ন্যায় বাংলাদেশের সব এজেন্সিকে হজযাত্রী প্রেরণের সুযোগ দেওয়ার জন্য ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক সৌদি সরকারের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়।
এতে আরও বলা হয়, ধর্মমন্ত্রীর নির্দেশে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার সর্বশেষ গত ২৪ জানুয়ারি সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার আবদুল ফাত্তাহ সুলেমান মাশাত এবং হজ অ্যাফেয়ার্স অফিসের মহাপরিচালক ড. বদর আলসোলামির সঙ্গে টেলিফোনে কোটার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য অনুরোধ জানান।
অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ২৬ জানুয়ারি ভাইস মিনিস্টারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন কোটা ৫০০ জনের পরিবর্তে ২৫০ জন নির্ধারণের কথা ক্ষুদে বার্তার মাধ্যমে জানানো হয়।
এর আগে গত ২৯ নভেম্বর ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে হজ এজেন্সিগুলোকে জানানো হয়, সৌদি সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ মৌসুমে অনুমোদিত প্রতিটি হজ এজেন্সির সর্বনিম্ন ৫০০ জন হজযাত্রী থাকলে ওই এজেন্সি সৌদি আরবে সরাসরি হজযাত্রী পাঠাতে পারবে।
এ বার্তার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী কোনো হজ এজেন্সি ২৫০ জন হজযাত্রী থাকলে সরাসরি সৌদি আরবে পাঠাতে পারবে। যেসব এজেন্সির হজযাত্রীর সংখ্যা ২৫০-এর কম সেসব এজেন্সিকে অন্য এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয় করে লিড এজেন্সি নির্ধারণ করে হজযাত্রী পাঠাতে হবে বলে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে জানানো হয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ১৬ জুন (১৪৪৫ হিজরি সনের ৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের মতো আগামী বছরও (২০২৪ সাল) বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারি মাধ্যমের কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন ও বেসরকারি এজেন্সির কোটায় এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ পালন করতে পারবেন বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।এবার হজে যেতে সরকারি-বেসরকারি হজযাত্রী নিবন্ধন শুরু হয় গত ১৫ নভেম্বর। গত ১০ ডিসেম্বর নিবন্ধন শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নিবন্ধনে সাড়া না পাওয়ায় তিন দফা সময় বাড়ানো হয়। সর্বশেষ বাড়ানো নিবন্ধনের আট দিন সময় ১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
মন্তব্য করুন


২৬ আগস্ট ২০২৪ দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান উৎসব শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী।
এ দিনটিকে কেন্দ্র করে আয়োজিত বিবিধ অনুষ্ঠান ও উপাসনালয় সমূহের বিশেষ নিরাপত্তায় অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি নিয়োজিত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
সেনাবাহিনীর এ তৎপরতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বী জনগণ।
উল্লেখ্য যে, দেশব্যাপী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তায় কাজ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সংঘর্ষ ও অন্যায়কে পরাভূত করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা। এই শিক্ষাকে বুকে ধারণ করে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে সোনার বাংলা গড়ে তুলবে এই সকলের প্রত্যাশা।
জনগণের এই প্রত্যাশা পূরণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পাশে আছে এবং থাকবে।
মন্তব্য করুন