বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ সুখবরটা দিয়েছে।
সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপ আরও একটি নতুন ফিচার সংযোগ করতে যাচ্ছে।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সুবিধা দিতে নিয়ে আসছে ইন্টারনেট
সংযোগ ছাড়াই ছবি, ফাইল, ভিডিও আদান-প্রদানের সুযোগ।
এ সুবিধার কারণে ব্যবহারকারীরা অফলাইনেই ফাইল ও ডকুমেন্ট
ট্রান্সফার করতে পারবে। মোবাইল ডাটা সার্ভিস চালু না থাকলেও হোয়াটসঅ্যাপের এ সুবিধা
নেয়া যাবে।
নতুন এ ফিচারটি চালু হলে উপকৃত হবে বিশ্বের অসংখ্য নেট ব্যবহারকারীরা।
জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ব্যবহার না করা গেলেও নেট ছাড়া ব্যবহার করা যাবে
হোয়াটসঅ্যাপের এ নতুন ফিচারটি।
কিন্তু এ ফিচার ব্যবহার করা যাবে কাছাকাছি কোনো ডিভাইসে। ওই ডিভাইসে চালু থাকতে হবে অফ লাইন ফাইল শেয়ারিং ফিচার। এ অপশনটি সব অ্যানড্রয়েড ফোনেই এখন রয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্ক্যান করে ব্লুটুথের মাধ্যমে
যেভাবে এক ফোন থেকে অন্য এক ফোনে দ্রুত ফাইল আনা নেয়া যায়, ঠিক সে প্রযুক্তিই কাজে
লাগানো যাবে হোয়াটসঅ্যাপে। নিরাপত্তার খাতিরে ব্যবহারকারীদের ফোন নাম্বার গোপন থাকবে
এবং শেয়ার করা ফাইলগুলোও এনক্রিপট করা হবে। অনেকটা শেয়ার ইট অ্যাপের মতো কাজ করবে নতুন
এ ফিচারটি। এরই মধ্যে এ নতুন ফিচার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করে দিয়েছে মেটা সংশ্লিষ্টরা।
খুব শিগগিরই ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে নতুন ফিচারটি। তবে লেটেস্ট ভার্সন
পেতে অবশ্য হোয়াটসঅ্যাপ আপডেট করে নিতে হবে ব্যবহারকারীদের।
মন্তব্য করুন
comilla 24 tv নাম এবং লোগো ব্যবহার করে এই লিংক থেকে -https://www.facebook.com/groups/187949246516254/?ref=share&mibextid=KtfwRi ফেইক আইডি ফেসবুক গ্রুপ খুলে একটি চক্র রাষ্ট্রীয় বিরোধিতা সহ অসামাজিক ভিডিও পোস্ট দিচ্ছে যা আইনগত অপরাধ।
কুমিল্লা টুয়েন্টিফোর টিভির নামে কপিরাইট ও লোগো ট্রেডমার্কস সনদ আছে।
আমাদের কুমিল্লা টুয়েন্টিফোর টিভির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ এবং গ্রুপ লিংক এখানে দিয়ে দেয়া হলো।
অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ -https://www.facebook.com/cumilla24?mibextid=ZbWKwL
অফিসিয়াল ফেসবুক গ্রুপ-https://www.facebook.com/groups/122431828435836/?ref=share&mibextid=NSMWBT
আমরা কুমিল্লা টুয়েন্টিফোর মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিয়ে কাজ করি এবং বর্তমান সরকারের উন্নয়ন নিয়ে কাজ করি। শুধু মুখে নয়, কুমিল্লা টুয়েন্টিফোর হলো এক ঝাঁক তরুণ সাংবাদিক যাদের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু।
যদি রাত পোহালে শোনা যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই। যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই! তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা, আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা। আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে জাতির পিতা যুগ-যুগান্তর বসবাস করেন। দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই বাংলাদেশকে পৃথিবীর মানচিত্রে একটি নক্ষত্র তৈরী করেছেন। আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ছোঁয়া।
কিন্তু দুঃখের বিষয় , এই দেশে ভালো কিছু করলেই ষড়যন্ত্র শুরু করে বিভিন্ন চক্র।
এই ভুয়া ফেসবুক গ্রুপ এর লিংক https://www.facebook.com/groups/187949246516254/?ref=share&mibextid=KtfwRi নিয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে এবং কুমিল্লা র্যাব-১১, সিপিসি-২ বরাবর একটি অভিযোগ করা হয়েছে ।
বিষয়টি নিয়ে সম্মানিত কুমিল্লা পুলিশ সুপার মহোদয় এর নিকট সহযোগিতা চাচ্ছি। সাথে সাংবাদিক সহকর্মী বন্ধুদের নিকট এই লিংক এর তথ্য এবং রিপোর্ট দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ ।
নিবেদক-কুমিল্লা টুয়েন্টিফোর টিভির পরিবার।
মন্তব্য করুন
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা
নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের বিতর্কিত ধারাগুলো পুনর্বিবেচনা করা হবে।
সোমবার (১২ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে
আইসিটি বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন তিনি।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা
নাহিদ ইসলাম বলেন, আজকের বৈঠকে মৌলিকভাবে এই বিভাগের বর্তমান অবস্থা, চ্যালেঞ্জ এবং
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। আমরা বলতে চাই, সাইবার সিকিউরিটি আইনের
যে ধারাগুলো নিয়ে সমালোচনা রয়েছে সেগুলো পুনর্বিবেচনা করা হবে। এ সময় তিনি বলেন, কোটা
সংস্কার আন্দোলনের সময়ে যেসব স্টার্টআপ শিক্ষার্থীদের পক্ষ নেওয়ায় বিরূপ আচরণের শিকার
হয়েছে, তাদের বিনিয়োগ নিয়ে পুনর্বিবেচনা করা হবে। দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক
প্রতিষ্ঠান ‘টেন মিনিট স্কুল’-এর
জন্য পাঁচ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব গত ১৬ জুলাই বাতিল করে আইসিটি বিভাগের আওতাধীন
সরকারি সংস্থা স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড। টেন মিনিট স্কুলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও
আয়মান সাদিক সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের পক্ষ নিয়ে নিজের ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন।
এর পরই বিনিয়োগ প্রস্তাব বাতিল করা হয়।
এদিকে আন্দোলনকালে ইন্টারনেট শাটডাউন
নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে রবিবারে। কমিটিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার
কথা।
এর পেছনে যদি সাবেক প্রতিমন্ত্রী বা
কোনো সংস্থাপ্রধান জড়িত থাকেন, তাহলে তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে কি না—তা জানতে চাওয়া হলে নাহিদ ইসলাম বলেন,
অবশ্যই পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আজকের মধ্যে একটি প্রাথমিক প্রতিবেদন আসবে। এরপর যদি মূল্যায়ন
করে আরও তদন্ত প্রয়োজন হয়, সেটি করা হবে। এতে যদি সরকারের কোনো লোক, সংস্থা বা মন্ত্রী
কেউ জড়িত থাকেন, অবশ্যই বিচার করা হবে। ইন্টারনেটে অবাধে তথ্যপ্রবাহ হয়, এটি মানবাধিকার।
কিন্তু এই ইন্টারনেট বন্ধ করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে, শত শত মানুষকে মেরে ফেলা
হয়েছে। এ বিভাগের প্রকল্পে দুর্নীতি ও অবহেলার সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপ টানা ১২ দিন বন্ধ থাকার পর চালু হয়েছে।
বুধবার (৩১ জুলাই) দুপুর ২টার পর থেকে ব্যবহারকারীরা কোনো ধরনের ভিপিএন অ্যাপ্লিকেশন ছাড়াই ফেসবুকে ও হোয়াটসঅ্যাপ লগইন করতে পারছেন।
এর আগে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানিয়েছিলেন, আজ (৩১ জুলাই) বিকেল থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো খুলে দেওয়া হবে।
দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কার্যালয়ে ব্রিফিং করে এ ঘোষণা দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বৈঠকে টিকটকের প্রতিনিধিরা সশরীরে এবং ফেসবুক ও ইউটিউবের প্রতিনিধিরা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অংশ নেন।
বৈঠক শেষে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জানান, বৈঠক শেষে আমরা এ ব্রিফিং করছি। এটা শেষ হলেই ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে। তখন ভিপিএন ব্যবহার কমবে। ইন্টারনেটে গতিও বাড়বে। ফেসবুকের ক্যাশ সার্ভার ঠিক হয়ে গেলে স্বাভাবিকভাবে সবাই তা ব্যবহার করতে পারবেন। আমরা হোয়াটস্যাপ ওপেন করে দিচ্ছি। সবগুলোই ওপেন করে দিচ্ছি। তাদের কমিউনিটি গাইডলাইন মেনে চালু হবে। ফেসবুক-ইউটিউব ও টিকটককে বাংলাদেশে তাদের অফিস স্থাপনের অনুরোধ করেছি। আমরাও চাই এ দেশে তাদের বিনিয়োগ হোক। বাংলাদেশে অফিস ও ডেটা সেন্টার স্থাপন করলে আমরাও তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারব।
মন্তব্য করুন
এআই ডিপফেক হল এমনই একটি প্রোগ্রাম, যা দ্বারা অডিও, ভিডিও ও ছবিতে কারসাজি করে এমন কনটেন্ট বানানো হয়, যা দেখে আসল কি নকল তা বোঝার উপায় থাকে না।
সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে যারা কাজ করে থাকেন তারা আগে থেকেই এআই ডিপফেক নামটির সঙ্গে পরিচিত। অত্যাধুনিক এআই ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করলে যে কোনও মানুষের চেহারা ও আওয়াজসহ সবকিছুই অবিকল অনুকরণ করা যায়। এখন পর্যন্ত সেই ডিপফেক শুধু সেলিব্রেটিদের নিশানা করলেও নিশ্চিত করে বলার উপায় নেই যে টার্গেট লিস্টে ভবিষ্যতে আপনি থাকবেন না।
ডিপফেক যেভাবে তৈরি করা হয়,
ডিপফেকের অ্যালগরিদম দু’টি মুখের অর্থাৎ আসল ভিডিও’র মুখ এর পরিবর্তে যে মুখ সেখানে বসানো হবে দু’টির মধ্যে মিল খুঁজে বের করে। তারপর তাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তারজন্য এমনই ভিডিও খুঁজে বের করা হয়, যেখানে ক্লোজ আপ শট প্রায় থকেনা বল্লেই চলে। ডিপফেক ভিডিও’র দৈর্ঘ্য খুব একটা বড় হয় না কারণ এই প্রযুক্তির পক্ষে বড় ভিডিওকে একেবারে হুবহু এডিট করা প্রায় অসম্ভব।
ডিপফেক ভিডিও যেভাবে বুঝবেন,
ডিপফেক ভিডিওতে ব্যক্তির তাকানো কিংবা মুখের এবং শরীরী ভঙ্গিমাতে অসঙ্গতি থাকে। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির কথা বলা কিংবা কাজের সঙ্গে তার চাহনির মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। ব্যক্তির মুখ এবং আশপাশের আলোতে সামঞ্জস্যের অভাব থাকে।
অডিওর মানও আর পাঁচটা স্বাভাবিক ভিডিওর চেয়ে আলাদা তকে। তাই কোনও ভিডিও নিয়ে সন্দেহ হলে সেই ভিডিওর অডিওর মান যাচাই করে নিতে হবে। ডিপফেক ভিডিওতে ব্যক্তির হাত-পা কিংবা মুখের আদল বেশ খানিকটা বদলে যায়। অর্থাৎ দেখতে লম্বাটে কিংবা চ্যাপ্টা লাগে। ভালো করে দেখলে এই বিকৃতভাব চোখে পড়বে।
সূত্র : দ্য ওয়াল।
মন্তব্য করুন
ই-পাসপোর্ট পরিষেবায় পুলিশ ভেরিফিকেশন পদ্ধতি বাতিল করা
হয়েছে। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি এক পরিপত্র জারির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
সুরক্ষা সেবা বিভাগ। এর মাধ্যমে এখন থেকে কোনো প্রার্থীকে তার জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল
আইডি (এনআইডি) কার্ডে থাকা তথ্য অনুযায়ী সরাবরাহ করা হবে ই-পাসপোর্ট।
এদিকে
অপ্রাপ্তবয়স্ক ও প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের অধিকাংশ সময়ই জাতীয় পরিচয়পত্র করার সুযোগ
থাকে না। এ জন্য এই দুই শ্রেণির নাগরিকদের পাসপোর্টের ক্ষেত্রে তাদের আবেদন নিরীক্ষার
মাপকাঠি হবে অনলাইনে নিবন্ধনকৃত জন্ম নিবন্ধন সনদ। এবার তাহলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ছাড়া
ই-পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া জেনে নেয়া যাক।
কাদের জন্য কোন নথি
প্রয়োজন
ই-পাসপোর্ট পেতে আবেদনকারীদের বয়স
অনুযায়ী প্রয়োজনীয় নথি দিতে হবে:
১৮ বছরের নিচে: অনলাইনে নিবন্ধিত জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC,
ইংরেজি ভার্সন)।
১৮-২০ বছর: এনআইডি কার্ড বা
অনলাইনে নিবন্ধিত জন্ম নিবন্ধন সনদ (BRC, ইংরেজি ভার্সন)
২০ বছরের বেশি: শুধুমাত্র এনআইডি কার্ড। তবে বিদেশি
মিশনের মাধ্যমে আবেদনকারীরা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দিতে পারবেন।
শিশুদের ক্ষেত্রে: পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড।
ঠিকানার প্রমাণ: সাম্প্রতিক ইউটিলিটি বিল (গ্যাস, বিদ্যুৎ
বা পানি)।
বিশেষ পরিস্থিতি: দত্তক বা অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের অনুমোদন।
পেশাভিত্তিক প্রয়োজনীয় নথি
ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার: সংশ্লিষ্ট কারিগরি
সনদপত্র।
শিক্ষার্থী: সর্বশেষ শিক্ষাগত
যোগ্যতার সনদ বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়নপত্র/স্টুডেন্ট আইডি
বেসরকারি চাকরিজীবী: প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক প্রত্যয়নপত্র।
সরকারি চাকরিজীবী: সরকারি আদেশ (জিও), অনাপত্তি পত্র (এনওসি),
প্রত্যয়নপত্র, পিআরএল অর্ডার বা পেনশন বই।
কৃষক: জমির পর্চা।
ব্যবসায়ী: ট্রেড লাইসেন্স।
আবেদনের সময় জমা দিতে হবে
বায়োমেট্রিকের জন্য
নির্ধারিত সময়সহ আবেদনপত্রের সারাংশ (প্রিন্ট কপি)।
অনলাইনে নিবন্ধিত পূর্ণ
আবেদনপত্র (প্রিন্ট কপি)।
পাসপোর্ট ফি জমার রশিদ।
৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য
ল্যাব-প্রিন্টেড সদ্য তোলা ছবি (গ্রে ব্যাকগ্রাউন্ডে)।
ধারাবাহিকভাবে
ই-পাসপোর্টের আবেদনের নিয়ম :
অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ : প্রথমেই ইন্টারনেট ব্রাউজার
ওপেন করে সরাসরি www.epassport.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। তারপর
‘অ্যাপ্লাই অনলাইন’ ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। এবা আঞ্চলিক ই-পাসপোর্ট কার্যালয় নির্ধারণ
করতে হবে। স্ক্রিনে ড্রপ ডাউন লিস্ট থেকে প্রার্থীর অবস্থানরত জেলা ও থানার নাম নির্বাচন
করতে হবে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অধিভুক্ত ই-পাসপোর্ট কার্যালয়ের নাম নির্ধারিত হবে।
এছাড়া
আলাদাভাবে নিকটস্থ ই-পাসপোর্ট কার্যালয় চেনার জন্য প্রবেশ করতে পারেন এই লিঙ্কে- https://dip.gov.bd/site/page/4d4ea063-50df-46ee-a326-492d8ef2dbb0/-।
পাসপোর্ট
অফিস নির্ধারণের পর ই-পাসপোর্ট অনলাইন নিবন্ধন পোর্টালে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এ জন্য
প্রয়োজন একটি ই-মেইল ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন ও মোবাইল নম্বর দিয়ে
একটি ব্যতিক্রম পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে। তারপর অ্যাকাউন্ট খোলা হলে পরবর্তীতে ই-মেইল
বা মোবাইল নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে পারবেন।
আবেদন
ফর্মের প্রতিটি তথ্য অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী উল্লেখ করতে হবে। ন্যূনতম তারকা
চিহ্নিত তথ্যগুলো অবশ্যই সফলভাবে প্রদানের পর পাসপোর্ট ফি প্রদানের অপশন আসবে। ফি তাৎক্ষণিকভাবে
অনলাইনে পরিশোধ করা হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রশিদ নম্বর সংযুক্ত হবে। পরবর্তীতে বায়োমেট্রিক
নিবন্ধনের জন্য দিনক্ষণ নির্ধারণ করতে হবে। স্ক্রিনে প্রদর্শিত ক্যালেন্ডার থেকে উপলব্ধ
তারিখগুলো থেকে পছন্দসই একটি তারিখ নির্ধারণ করতে পারবেন প্রার্থী। এরপরই চূড়ান্ত পর্যায়,
যেখানে সাবমিট সম্পন্ন করার পর অ্যাপয়েনমেন্টসহ পুরো আবেদনের একটি সামারি প্রদর্শিত
হবে। এই সামারি এবং সাবমিটকৃত পুরো অনলাইন নিবন্ধনের প্রিন্ট কপি অন্যসব কাগজপত্রের
সঙ্গে সংযুক্তি হিসেবে জমা দিতে হবে।
ই-পাসপোর্ট ফি পরিশোধ: ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করে
ফি পরিশোধের জন্য পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অধিদপ্তরের অনুমোদিত কিছু পেমেন্ট সিস্টেম রয়েছে।
এসব হচ্ছে- ভিসা, মাস্টার ও অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেট, ইউপে,
ডিমানি, ওকে ওয়ালেট এবং এমবিএল রেইন্বো। আর অনুমোদিত ব্যাংকগুলো হচ্ছে- ব্যাংক এশিয়া,
ব্র্যাক ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, আরব-বাংলাদেশ
ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক।
৫ বছর ও ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট আবেদনের খরচ: পাসপোর্ট বইয়ের পৃষ্ঠা, পাসপোর্টের
মেয়াদ ও বিতরণের সময়সীমার ভিত্তিতে ফি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। মূলত রেগুলার, এক্সপ্রেস
এবং সুপার এক্সপ্রেস, এই তিন ক্যাটাগরিতে সরবরাহ করা হয় ই-পাসপোর্ট।
অধিকতর
দ্রুত সময়ে পাসপোর্ট পাওয়ার মাধ্যম হচ্ছে সুপার এক্সপ্রেস মাধ্যম। এতে বায়োমেট্রিক
সংগ্রহের তারিখ থেকে মাত্র ২ কার্যদিবসের পাসপোর্ট পাওয়া যায়। এক্সপ্রেস ক্যাটাগরিতে
বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের তারিখ থেকে ৭ থেকে সর্বোচ্চ ১০ কার্যদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া
যায়। আর রেগুলার ক্যাটাগরিতে সর্বাধিক সময়সীমা লাগে, যেখানে বায়োমেট্রিক প্রদানের দিন
থেকে ন্যূনতম ১৫ কার্যদিবস বা ২১ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যায়।
আবেদনপত্রসহ নথিপত্র জমা ও বায়োমেট্রিক নিবন্ধন প্রক্রিয়া: উল্লেখিত সব কাগজপত্র
নিয়ে পূর্বনির্ধারিত দিন উপস্থিত থাকতে হবে পাসপোর্ট অফিসে। এদিন আবেদনকারীর ছবি তোলা,
হাতের আঙুলের ছাপ নেয়া হয়। বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়ার জন্য ছবি উঠাতে প্রার্থীকে অবশ্যই
রঙিন পোশাক পরে আসতে হবে পাসপোর্ট অফিসে। সব কাজ শেষে প্রার্থীকে বিতরণের সম্ভাব্য
তারিখ সম্বলিত একটি স্লিপ দেয়া হবে। স্লিপটি আবেদনকারীর বায়ো নিবন্ধনের প্রমাণপত্র,
এ জন্য এটি পাসপোর্ট সংগ্রহের দিন অবশ্যই সঙ্গে করে নিয়ে আসতে হবে।
অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা যাচাইয়ের উপায়: বায়ো নিবন্ধনের দিন
থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহের সম্ভাব্য দিনটির আগে পাসপোর্ট আবেদনের অবস্থা অনলাইনের মাধ্যমে
যাচাই করা যায়। এ ক্ষেত্রে পাসপোর্ট কোন প্রক্রিয়ায় রয়েছে, তা দেখা থেকে শুরু করে পাসপোর্ট
প্রিন্ট এবং তা সরবরাহ করার জন্য প্রস্তুত কিনা, সেটিও দেখা যায়। এ জন্য প্রবেশ করতে
হবে এই লিঙ্কে- https://www.epassport.gov.bd/authorization/application-status- লিঙ্কে।
পাসপোর্ট
অফিস থেকে দেয়া বিতরণ স্লিপে ১৩ সংখ্যার একটি অ্যাপ্লিকেশন আইডি রয়েছে। আবেদনের বর্তমান
অবস্থা যাচাইয়ের জন্য এই আইডি বা আবেদন ফর্মে থাকা ওআইডি (অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি)
ব্যবহার করতে হবে।
আগে
বায়োমেট্রিক দেয়ার কিছুদিন পর পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদনকারীকে ফোন করা হতো। কিন্তু
এখন থেকে এই কার্যক্রম থাকছে না। ই-পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য একদম প্রস্তুত হলে যথারীতি
আবেদনপত্রে উল্লেখিত ফোন নম্বর ও ই-মেইলে নির্দিষ্ট তারিখ সম্বলিত বার্তা পাঠানো হবে।
আর সেই তারিখে বিতরণ স্লিপ ও জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে নিয়ে সংশ্লিষ্ট পাসপোর্ট অফিসে
হাজির হতে হবে।
মন্তব্য করুন
মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। এ ছাড়া ব্রেইল বইসহ বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর মাতৃভাষায় পাঠ্যপুস্তক বিনামূল্যে বিতরণ করা নিয়েও তিনি কথা বলেন।
তিনি বলেন, মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আমি বাংলাসহ বিশ্বের সকল ভাষাভাষী মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। ইউনেস্কো ২০০০ সাল থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে এ দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করে আসছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘মেইক ল্যাঙ্গুয়েজ কাউন্ট ফর সাসটেউনেবল ডেভেলপমেন্ট’ যুক্তিযুক্ত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ ও দেশের ভাষাসমূহের মর্যাদা রক্ষায় নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে, যা দেশের উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ড. ইউনূস আরো বলেন, শত বছরের শোষণে ও শাসনে জর্জরিত বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম জয়যাত্রা ১৯৫২ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিতে। বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অপরিসীম। এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা গঠনের ভিত রচিত হয়েছিল। এ দিনে আমাদের মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা রক্ষা করতে প্রাণোৎসর্গ করেছিলেন আবুল বরকত, আবদুল জব্বার, আবদুস সালাম, রফিক উদ্দিন আহমদ, শফিউর রহমানসহ আরো অনেকে।
পাশাপাশি তিনি আরো বলেন, ১৯৫৬ সালে বাংলা রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা পায় এবং ২১ ফেব্রুয়ারিকে শহীদ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে এই দিনে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।
প্রফেসর
ইউনূস সবাইকে মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৫ এর শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
জানান। তিনি এ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন। সূত্র: বাসস
মন্তব্য করুন
রোববার (২১ জানুয়ারি) স্পেকট্রাম বিভাগের পরিচালক ড. মো. সোহেল রানার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে ,দেশে ব্যবহৃত অবৈধ মোবাইল ফোন শিগগির নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে ।
এতে বলা হয়, বিটিআরসি জাতীয় পরিচিতি ও নিবন্ধিত সিম কার্ডের সঙ্গে ট্যাগিং করে প্রতিটি মোবাইল নিবন্ধনের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ বা প্রদান নিশ্চিত করা, অবৈধভাবে উৎপাদিত বা আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ করার উদ্দেশ্যে এনইআইআরের কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ রূপে শুরু হয়েছে। এতে সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত সম্ভব হবে। পাশাপাশি মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধ হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এনইআইআরের কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ রূপে চালু করে শিগগির অবৈধ মোবাইল নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে। এ পরিস্থিতিতে সবাইকে মোবাইল হ্যান্ডসেট কেনার আগে বৈধতা যাচাই করে নিতে হবে।
বিটিআরসি জানিয়েছে ,মোবাইল কেনার আগে মেসেজ অপশন থেকে KYD ও ১৫ ডিজিটের IMEI নম্বর লিখে (উদাহরণ স্বরূপ: KYD 123456789012345) ১৬০০২ নম্বরে প্রেরণের মাধ্যমে হ্যান্ডসেটের বৈধতা যাচাই করা যাবে ।
১৬ জানুয়ারি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক দেশে অনিবন্ধিত মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দেন ।
ওইদিন তিনি বলেন, দেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নিবন্ধনবিহীন মোবাইল ফোনগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। মোবাইল ফোনের ডেটাবেজ এবং অটোমেটিক রেজিস্ট্রেশনের ব্যবস্থা বিটিআরসির রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী
সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে আন্তর্জাতিক
মঞ্চে রাশিয়া বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার
রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধে
রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মাইন অপসারণের কথা স্মরণ
করেন।
তিনি রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে তৈরি পোশাকের পাশাপাশি বাংলাদেশের
অন্যান্য পণ্যও আমদানি বাড়ানোর আহ্বান জানান। বর্তমানে রাশিয়ায় বাংলাদেশের মোট
রপ্তানির ৯০ শতাংশ তৈরি পোশাক।
বৈঠকে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায়
বাংলাদেশে নির্মিত রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং খাদ্য নিরাপত্তা,
জ্বালানি অনুসন্ধান এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে সহায়তা বাড়ানোসহ পারস্পরিক স্বার্থ
সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি আলোচনা করেন।
বাংলাদেশের খাদ্যশস্য এবং সারের বড় একটি অংশ রাশিয়া থেকে আমদানি
করা হয় উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক
অংশীদার।
গত বছর রাশিয়া থেকে বাংলাদেশ ২ দশমিক ৩ মিলিয়ন টনেরও বেশি গম
আমদানি করেছে এবং চলতি বছর আমদানির পরিমাণ ইতোমধ্যে ২ মিলিয়ন টন অতিক্রম করেছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত জানান, রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জ্বালানি
কোম্পানি গ্যাজপ্রম ভোলা দ্বীপে এবং দেশের অভ্যন্তরে আরও পাঁচটি গ্যাস কূপ
অনুসন্ধান করতে আগ্রহী।
তিনি আরও জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজ
চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং এটি আগামী বছর চালু হতে পারে।
তিনি বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশে এলএনজি রপ্তানিতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টা অর্থনৈতিক ও শিক্ষা সহযোগিতা এবং দুই দেশের জনগণের
মধ্যে সম্পর্ক বাড়ানোর ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
মন্তব্য করুন
শনিবার (২ মার্চ) সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা ধীরগতিতে ইন্টারনেট সেবা মিলবে।
কক্সবাজারে দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি থাকবে। তবে কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো চালু থাকবে।
বিএসসিপিএলসি কর্তৃপক্ষ রক্ষণাবেক্ষণ কাজের সময় গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, কক্সবাজারে দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করবে কনসোর্টিয়াম। এ কাজের জন্য ২ মার্চ শনিবার সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় ১২ ঘণ্টা সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। ফলে বিএসসিপিএলসির গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে।
মন্তব্য করুন
সেনাপ্রধান
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যক্তিগত কোনো অ্যাকাউন্ট নেই।
বৃহস্পতিবার
(৫ সেপ্টম্বর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য
জানিয়ে বলা হয়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধানের ব্যক্তিগত কোনো অ্যাকাউন্ট নেই।
সাথে
আরো বলা হয় যে, এ অবস্থায় সেনাবাহিনী প্রধানের পরিচয় বা ছবি ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
কোনো ভুয়া অ্যাকাউন্ট থেকে প্রচারিত পোস্ট দেখে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আইএসপিআর থেকে
অনুরোধ করা হয়।
মন্তব্য করুন