

চালু হয়েছে ‘হেলিকপ্টার রেস্তোরাঁ’। স্থানীয় কাঁচামাল দিয়ে অবিকল হেলিকপ্টার তৈরি করেছেন স্থানীয় ওয়ার্কশপ মিস্ত্রি মো. মেহেদী হাসান ও তার বন্ধুরা।
তার এই হেলিকপ্টারে বসে পাখা ঘোরা অবস্থায় পরিবার-পরিজন নিয়ে মুখরোচক খাবারের স্বাদ নিতে পারবেন ভোজনরসিকেরা।
মহান বিজয় দিবসে পটুয়াখালীর ঝাউতলায় শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ‘হেলিকপ্টার রেস্তোরাঁ’র উদ্বোধন করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান ও পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ। উদ্বোধনের পরপরই বহুল আলোচিত রেস্তোরাঁটি দেখতে এর খাবারের স্বাদ নিতে ভিড় জমান স্থানীয়রা।
জানা যায়, পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন ছোটবিঘাই ইউনিয়নের কাজীর হাট বাজারের ওয়ার্কশপমিস্ত্রি মো. মেহেদী হাসান ও তার দুই বন্ধু আরিফ ও আল-আমিন প্রায় ২০ লাখ টাকা খরচ করে নিজেদের ওয়ার্কশপে দীর্ঘ ৭ মাসের প্রচেষ্টায় নির্মাণ করেন হেলিকপ্টারের আদলে এই রেস্তোরাঁটি।
তবে প্রতিকূল পরিবেশেই রেস্তোরাঁটি নির্মাণ করেছিলেন এ তিন যুবক।
মেহেদী হাসান বলেন, যখন এটির পরিকল্পনা করি তখন পরিবার সম্মতি দেয়নি। প্রতিবেশীরা অনেকেই আমাকে পাগল বলেছিলেন। কিন্তু ধীরে ধীরে এবং একটু একটু করে যখন কাজীর হাট বাজারের একটি মাঠে হেলিকপ্টারটি বানাতে ও আকৃতি দিতে শুরু করি, তখনই চারিদিকে সাড়া পড়ে যায়।
হেলিকপ্টারটির ভেতরে ২১ জনের আরাম করে বসার ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে থাকবে নানা ধরনের খাবারের আইটেম। তিনি এই রেস্তোরাঁ নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় যাবেন এবং মানুষকে খাবার পরিবেশন করবেন। শহরের ঝাউতলা চার লেন সড়কে মেহেদীর এই ‘হেলিকপ্টার রেস্তোরাঁ’ দেখতে শত শত মানুষ ভিড় করছে নিয়মিতই।
মেহেদীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন, তিনি তার এই রেস্তোরাঁকে নিয়ে সারা দেশ ঘুরে বেড়াবেন। দেশের সব জেলার মানুষ যেন তার এই রেস্তোরাঁকে দেখেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী ও শিক্ষক ফরিদ উদ্দিন বলেন, একজন ওয়ার্কশপমিস্ত্রি যে এত সুন্দর করে সত্যিকারের হেলিকপ্টারের মতোই দেখতে একটি হেলিকপ্টার রেস্তোরাঁ বানিয়েছে - এতে আমরা অবাক হয়ে গেছি। মেহেদীর এই উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই।
পটুয়াখালী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান ও পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মেহেদীর মতো এমন উদ্যোক্তাই আমরা চাই। এটি পটুয়াখালীর জন্য একটি গর্বের বিষয়। মেহেদীকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা অব্যাহত রাখব।
মন্তব্য করুন


গোপালগঞ্জে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি এখন অনেকটা শান্ত
ও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.)
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ।
তিনি
আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের
সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গতকাল বুধবার এনসিপির সমাবেশে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল
বিস্ফোরণের ঘটনার পর গতকাল রাত ৮টা থেকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গোপালগঞ্জে কারফিউ
জারি করা হয়েছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। গোপালগঞ্জের ঘটনায় এ পর্যন্ত ২৫ জনকে
আটক করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র
উপদেষ্টা বলেন, এ ঘটনায় আমাদের ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ২ জনকে
ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। আহত আরো ৩ জন পুলিশ সদস্যকে রাজারবাগ
হাসপাতালে নিয়ে আসা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন


জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র সংস্কারে দলের
প্রস্তাব প্রকাশ করেছেন। দলটি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য
রাখা, পুলিশের জন্য স্বাধীন কমিশন গড়ে তোলাসহ বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়েছে। এ সময় রাষ্ট্র
সংস্কারে সেক্টর অনুযায়ী আলাদা আলাদা ১০টি প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে দলটি।
বুধবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে হোটেল ওয়েস্টিনে আয়োজিত 'রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাবনা' শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রস্তাব তুলে ধরেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
এর আগে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন,
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ সময় গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অবদানের
কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন তিনি। নিহত এবং আহতদের জন্য দোয়া কামনা করেন। অনুষ্ঠান
পরিচালনা করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সম্পাদক মতিউর রহমান
আকন্দ।
জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, এই ১০ প্রস্তাব শুধুমাত্র অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য। নির্বাচিত কোনো সরকারের জন্য নয়।
এই সরকারের কাছে তাদের মোট ৪১টি প্রস্তাব
আছে, যার মধ্যে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব গণমাধ্যমে তুলে ধরা হয়।
জামায়াতের
সংস্কারের প্রস্তাবগুলো হলো--
১.
আইন ও বিচার
● উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগের জন্য
সুষ্ঠু ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
● বিচার বিভাগ থেকে দ্বৈত শাসন দূর
করতে হবে।
● বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগ থেকে
পৃথকীকরণের কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
● আইন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা করে সুপ্রিম
কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
● ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার স্বার্থে
বিদ্যমান আইনসমূহের প্রয়োজনীয় সংশোধনী ও গণমানুষের মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যশীল আইন
প্রণয়ন করতে হবে।
● ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’ওসকল কালো আইন বাতিল করতে হবে।
● বিচারের দীর্ঘসূত্রিতা কমাতে বিভাগীয়
পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
● নিম্ন আদালতের যথাযথ স্বাধীনতা নিশ্চিত
করার জন্য পৃথক বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন করতে হবে।
● সকল ফৌজদারি মামলা তদন্তের জন্য স্বাধীন
তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে।
● দেওয়ানি মামলার জন্য সর্বোচ্চ ৫
বছর এবং ফৌজদারি মামলাসমূহ সর্বোচ্চ ৩ বছরের মধ্যে নিষ্পত্তি করার বিধান করতে হবে।
২.
সংসদ বিষয়ক সংস্কার
● সংসদের প্রধান বিরোধীদল থেকে একজন
ডেপুটি স্পিকার মনোনীত করতে হবে।
● সংসদীয় বিরোধী দলীয় নেতার নেতৃত্বে
ছায়া মন্ত্রিসভা গঠনের প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
● সংসদে বিরোধী দলীয় সদস্যদের পর্যাপ্ত
সময় দিতে হবে।
৩. নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার
● জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক
ব্যবস্থা (Proportional Representation-PR) চালু করতে হবে।
● সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত
করার লক্ষ্যে কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে স্থায়ীভাবে সন্নিবেশিত করতে হবে।
● নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার
জন্য বিভিন্ন দেশে প্রত্যাখ্যাত ইভিএম ভোটিং ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে।
● কোনো সরকারি চাকরিজীবী তাদের চাকরি
ছাড়ার কমপক্ষে ৩ বছরের মধ্যে কোনো ধরনের নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
● স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয়ভাবে
সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করতে হবে।
● অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার
জন্য সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক ২০০৮ সালে প্রবর্তিত রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন প্রথা বাতিল
করতে হবে।
● নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনার
নিয়োগের জন্য প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা ও প্রধান বিচারপতির সমন্বয়ে সার্চ কমিটি
গঠিত হবে।
● জাতীয় সংসদ নির্বাচন একাধিক দিনে
অনুষ্ঠিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
● ঘওউ- ব্যবস্থাপনা নির্বাচন কমিশনের
অধীনে আনতে হবে।
৪. আইনশৃঙ্খলা সংস্কার
ক) পুলিশ বাহিনীর সংস্কার
● ১৮৬১ সালে ব্রিটিশ সরকার প্রণীত পুলিশ
আইন পরিবর্তন এবং পুলিশের জন্য একটি পলিসি গাইডলাইন তৈরি করতে হবে।
● পুলিশ সদস্যদের নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি
এবং চাকরিচ্যুতির জন্য স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন করতে হবে।
● নিয়োগ, বদলি, পদোন্নতি এবং চাকরিচ্যুতির
ক্ষেত্রে কোনো রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক ব্যক্তির সুপারিশের সুযোগ রাখা যাবে না তথা সর্বপ্রকার
দলীয় ও ব্যক্তিগত প্রভাব বা হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।
● পুলিশ ট্রেনিং ম্যানুয়ালের মধ্যে
ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিক অনুশাসন অন্তর্ভুক্ত
করতে হবে।
● পুলিশের মধ্যে মারণাস্ত্রের ব্যবহার
বাতিল করতে হবে।
● রিমান্ড চলাকালে জিজ্ঞাসাবাদের ক্ষেত্রে
আসামি পক্ষের আইনজীবীর উপস্থিতি এবং মহিলা আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাদের অভিভাবকের
উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
● বিচার বিভাগীয় সদস্যদের দ্বারা পুলিশ
ট্রাইব্যুনাল গঠনের বিধান থাকতে হবে।
● পুলিশের ডিউটি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা
উন্নত করতে হবে।
● ‘পুলিশ আইন’ পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জনের
মাধ্যমে আধুনিকায়ন করতে হবে।
খ)
র্যাব বিষয়ক সংস্কার
● র্যাব ও অন্যান্য বিশেষায়িত বাহিনীর
প্রতি জনসাধারণের আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে।
● গত সাড়ে ১৫ বছর যারা র্যাবে কাজ
করেছে তাদেরকে স্ব স্ব বাহিনীতে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং তাদেরকে পুনরায় র্যাবে নিয়োগ
দেয়া যাবে না।
● বিচারবহির্ভূত সকল প্রকার হত্যাকাণ্ড-
বন্ধ করতে হবে।
● র্যাবের সামগ্রিক কার্যক্রম মনিটরিং-এর
জন্য সেল গঠন করতে হবে। কোনো র্যাব সদস্য আইনবহির্ভূত কোনো কাজে জড়িত হলে এই সেল তার
বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করবে।
● মিডিয়ার ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়ন
ও অনুসরণ নিশ্চিত করতে হবে।
৫. জনপ্রশাসন সংস্কার
● জনবল নিয়োগ, বদলি, পদায়নে তদবির,
সুপারিশ ও দলীয় আনুগত্যের পরিবর্তে যোগ্যতা, দক্ষতা ও সততাকে প্রাধান্য দিতে হবে।
● যে কোনো চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি থেকে
শুরু করে নিয়োগ পর্যন্ত সময়ক্ষেপণ না করে যৌক্তিক সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
● সরকারি চাকরিতে আবেদন বিনামূল্যে
করতে হবে।
● চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা আগামী ২
বছরের জন্য ৩৫ বছর ও পরবর্তী বয়সসীমা স্থায়ীভাবে ৩৩ বছর এবং অবসরের বয়সসীমা ৬২ বছর
নির্ধারণ করতে হবে।
● চাকরির আবেদনে সকল ক্ষেত্রে বয়সসীমার
বৈষম্য নিরসন করতে হবে।
● সকল সরকারি দপ্তরে দুর্নীতি নিরোধকল্পে
বিশেষ ব্যবস্থা তৈরি করা যাতে করে কেউ দুর্নীতি করার সুযোগ না পায়। এ জন্য প্রয়োজনীয়
মনিটরিং-এর ব্যবস্থা করতে হবে।
● চাকরিতে বিরাজমান আন্তঃক্যাডার বৈষম্য
দূর করতে হবে।
● বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে সরকারি
চাকরিতে যারা প্রশ্নপত্র ফাঁস, দুর্নীতি, জালিয়াতি ও দলীয় বিবেচনায় চাকরি পেয়েছে তাদের
নিয়োগ বাতিল করতে হবে।
৬.
দুর্নীতি
● দুর্নীতি দমন কমিশনে পরীক্ষিত সৎ,
ন্যায়পরায়ণ, দক্ষ ও যোগ্য লোক নিয়োগ দিতে হবে।
● রাষ্ট্রের সকল সেক্টরে জবাবদিহিতা
নিশ্চিত করতে হবে।
● দুর্নীতি দমন কমিশনকে শক্তিশালী করে
নিরপেক্ষভাবে কাজ করার স্বাধীনতা দিতে হবে।
● বিগত সরকারের আমলে দেশ থেকে পাচারকৃত
অর্থ ফেরত আনার উপযুক্ত বিধান প্রণয়ন ও তা কার্যকর করার পদক্ষেপ নিতে হবে।
● মন্ত্রণালয় ভিত্তিক দুর্নীতি দমন
কমিশন গঠন করতে হবে।
● দুর্নীতি দমন কমিশনের আইন সংস্কার,
জনবল ও পরিধি বৃদ্ধি করতে হবে।
● রাষ্ট্রীয় ও জনগণের সম্পদ অবৈধভাবে
ভোগ দখলকারীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সুস্পষ্ট আইন প্রণয়ন করতে হবে।
৭.
সংবিধান সংস্কার
● রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে
ক্ষমতার ভারসাম্য রাখার বিধান সংযুক্ত করতে হবে।
● একই ব্যক্তি পরপর দুই মেয়াদের বেশি
প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না।
৮.
শিক্ষা ও সংস্কৃতি সংস্কার
ক) বিরাজমান সমস্যার আলোকে শিক্ষা সংস্কার
প্রস্তাব
● ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক
এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিকে উচ্চমাধ্যমিক হিসেবে বলবৎ রাখতে হবে। অষ্টম শ্রেণির পাবলিক
পরীক্ষা বাতিল করে পূর্বের পরীক্ষা পদ্ধতি ফিরিয়ে আনতে হবে।
● পাঠ্যপুস্তকে ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের
বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস গুরুত্বের সাথে তুলে ধরতে হবে।
● সকল শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ধর্মীয়
মূল্যবোধবিরোধী উপাদান বাদ দিতে হবে।
● সকল শ্রেণিতে নবী করিম সা. এর জীবনীসহ
মহামানবদের জীবনী সংবলিত প্রবন্ধ সংযোজন করতে হবে।
● স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা
করতে হবে। বিদ্যমান স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসাগুলোকে সরকারীকরণ করতে হবে।
● প্রতিটি জেলায় কমপক্ষে একটি করে কামিল
মাদরাসাকে সরকারীকরণ করতে হবে।
● কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষাকে সাধারণ
শিক্ষার মূলধারায় যুক্ত করতে হবে।
● Department of Higher Education নামে
একটি স্থায়ী শিক্ষা কমিশন গঠন করতে হবে।
● শিক্ষা সংস্কারের লক্ষ্যে গঠিত শিক্ষা
কমিশনের সকল ধারা তথা সাধারণ, আলিয়া, কওমীর প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
খ)
সংস্কৃতি সংস্কার
● জাতির ঐতিহাসিক আন্দোলন-সংগ্রাম ও
মূল্যবোধের আলোকে বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে হবে।
● জাতির ঐতিহাসিক দিনগুলোকে স্মরণীয়
করার লক্ষ্যে বিশেষ দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় তা পালনের ব্যবস্থা
করতে হবে।
● নাটক, সিনেমাসহ বিভিন্ন বিনোদনমূলক
অনুষ্ঠানগুলো অশ্লীলতামুক্ত করতে হবে। নাটক, সিনেমা ও বিভিন্ন কন্টেন্টে বিভিন্ন ধর্ম,
বিশেষ করে ইসলামকে হেয় করা থেকে বিরত থাকার বিধান প্রণয়ন করতে হবে।
● প্রাণীর মূর্তিনির্ভর ভাস্কর্য নির্মাণ
না করে দেশীয় প্রকৃতি, ঐতিহ্যকে বিভিন্ন চিত্রাঙ্কন-ভাস্কর্যে তুলে আনতে হবে।
● সকল গণমাধ্যমে শিক্ষামূলক প্রোগ্রাম
প্রচার নিশ্চিত করতে হবে।
৯.
পররাষ্ট্র বিষয়ক সংস্কার
● পররাষ্ট্রীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে সকল
গণতান্ত্রিক দেশের সাথে সাম্য ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রাখতে
হবে।
● জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় চীন, নেপাল,
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার আন্তর্জাতিক নদীসমূহের পানিবণ্টন চুক্তির উদ্যোগ নিতে হবে।
● আসিয়ানভুক্ত দেশসমূহের সাথে বাণিজ্যিক
সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে।
● অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে বিগত সরকারের
আমলে সম্পাদিত সকল চুক্তি রিভিউ করতে হবে। এক্ষেত্রে একটি রিভিউ কমিশন গঠন করতে হবে।
● বাংলাদেশকে আসিয়ান জোটভুক্ত করার
উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
● শক্তিশালী SAARC পুনর্গঠনের উদ্যোগ
গ্রহণ করতে হবে।
● কোনো দেশের সাথে চুক্তি অথবা সমঝোতা
চুক্তি হলে পরবর্তী সংসদ অধিবেশনে সেসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক উত্থাপন করে বিস্তারিত
আলোচনা পূর্বক তা অনুমোদন করতে হবে।
১০. ধর্ম মন্ত্রণালয় সংস্কার
● ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশকে (ইফাবা)
রাষ্ট্রের কল্যাণে অর্থবহ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
● ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমিকে স্বতন্ত্র
সংস্থা বা দপ্তরে রূপান্তর করতে হবে, যাতে তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে।
● ইসলামিক মিশনকে সরাসরি মন্ত্রণালয়ের
অধীনে স্বতন্ত্র সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
● হজ ব্যবস্থাপনার জন্য স্বতন্ত্র অধিদপ্তর
প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
● হজ্জ ও উমরার খরচ কমানোর জন্য কার্যকর
উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
● ইসলামিক ফাউন্ডেশনে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান
প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যেখানে দেশের বরণ্যে আলেমগণ সম্পৃক্ত থাকবেন।
● বিতর্কিত সকল বই বাতিল ও প্রকাশনা
বন্ধ করতে হবে।
● সকল ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় কার্যক্রম
পরিচালনার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয়
নেতা অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, এটিএম মাছুম, সাইফুল আলম খান মিলন,
মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এহসানুল মাহবুব
জুবায়ের, নূরুল ইসলাম বুলবুল, মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন


দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৬৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, যা এ বছর একদিনে ভর্তি রোগীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সংখ্যা। এ সময়ে এডিস মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে একজন শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মারা যাওয়া শিশুটি ছেলে (১৩)। সে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মহানগরের হাসপাতালগুলোতে ২২৪ জন, বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশন বাদে) ১৩৫ জন, ঢাকা বিভাগে ১২৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৯ জন, খুলনা বিভাগে ৬৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, রংপুর বিভাগে ১৪ জন ও সিলেট বিভাগে ২ জন ভর্তি হয়েছেন।
এই রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়াদের মধ্যে ৮১ জন পুরুষ ও ৬৬ জন নারী। এছাড়া, এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩৭ হাজার ২০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
মন্তব্য করুন


শীত শেষ বাড়ছে দিনের তাপমাত্রা।
শুক্রবার রাতে দেওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তরেরে এক পূর্বাভাসে জানা গেছে আগামী ৫ দিনে বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। আর মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপের অবস্থান দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে।
এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
আর বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই সময়ের শুরুতে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।
মন্তব্য করুন


মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে ঢাকা–মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে মাইক্রোবাস ও অটোরিকশার মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক নারী নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আরও তিনজন আহত হয়েছেন।
সোমবার সকালে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার ওমপাড়া বটতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর পরিচয় পাওয়া গেছে; তিনি জোবায়দা বেগম (প্রায় ৫০ বছর), শ্রীনগরের বাড়ৈখালী এলাকার বাসিন্দা। তার স্বামীর নাম এখলাছ উদ্দিন।
দুর্ঘটনায় আহতরা হলেন আশুদা বেগম (৫৪), আব্দুর মহিম (৩০) এবং মহসিন (৪৫)। তাদের সবাইকে উদ্ধার করে শ্রীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ হোসেন জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে। তিনি জানান, দুটি গাড়ির সরাসরি সংঘর্ষের কারণেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার পর সাময়িকভাবে সড়কে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানার জন্য তদন্ত চলছে।
মন্তব্য করুন


প্রধান
উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ বিভাগের ৪১তম সভায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ
নীতিমালার খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সভাপতিত্ব করেন।
প্রধান
উপদেষ্টার প্রেস উইং ও তথ্য বিবরণী থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সভায়
বিদ্যুৎ বিভাগের ‘বেসরকারি অংশগ্রহণে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ
উৎপাদন/বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা, ২০২৫’,
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতিমালা, ২০২৫’ এবং আইন ও বিচার বিভাগের
‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (তৃতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।
এসব
খসড়াসমূহ লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং সাপেক্ষে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন


সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সরকারি চাকরিতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বিধিমালা চূড়ান্ত করেছে ।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) পিএসসি সূত্রে জানা গেছে
, সরকারি চাকরি (প্রার্থীর প্রাক-পরিচয় যাচাই) বিধিমালা-২০২৫ চূড়ান্ত করেছে
প্রতিষ্ঠানটি। বিধিমালা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। বিসিএসসহ সকল সরকারি
চাকরির পুলিশ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে এই বিধি প্রযোজ্য।
এছাড়াও, নন-ক্যাডার বিধিমালা-২০২৩ সংশোধনের জন্য
কমিশনের দ্বিতীয় বিশেষ সভায় আলোচনা চলমান রয়েছে।
পাশাপাশি রেলওয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী পদের
পরীক্ষা পদ্ধতি, পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় নিয়েও কমিশন আলোচনা চলছে।
মন্তব্য করুন


পাকিস্তানে
১৭ বছর ধরে চলে আসা উদ্গ্রীব অপেক্ষার এক আবেগঘন সমাপ্তি
হলো। ২৭ বছর বয়সী
কিরণ ১০ বছর বয়সে
ইসলামাবাদের বাড়ি থেকে হারিয়ে গিয়েছিলেন। অবশেষে করাচিতে তাঁর মা–বাবার সঙ্গে
মিলিত হলেন।
পাঞ্জাব
সেফ সিটি কর্তৃপক্ষের সহায়তায় কিরণের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। তাঁকে ইধি ফাউন্ডেশন পরিচালিত দাতব্য প্রতিষ্ঠান ইধি সেন্টার থেকে খুঁজে বের করা হয়।
ইধি
ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা জানান, সেফ সিটি সিস্টেমে থাকা তথ্যের সঙ্গে কিরণের দেওয়া বিবরণ মিলে যাওয়ার পর তাঁকে মা–বাবার হাতে তুলে দেওয়া হয়।
কিরণ
কর্মকর্তাদের জানান, ইসলামাবাদের বাসা থেকে আইসক্রিম কিনতে বেরিয়ে তিনি পথ হারিয়ে ফেলেছিলেন।
পরে এক অপরিচিত ব্যক্তি
তাঁকে ইসলামাবাদে ইধি ফাউন্ডেশন পরিচালিত একটি ইধি সেন্টারে নিয়ে যান।
পরবর্তী
সময় প্রয়াত বিলকিস ইধি শিশু কিরণকে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে আসেন। তখন থেকে কিরণ ইধি ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে ছিলেন। এ সময়ে তিনি
ধর্মীয় ও সাধারণ শিক্ষা
লাভ করেন।
ইধি
সেন্টারের দায়িত্বপ্রাপ্ত শাবানা ফয়সাল বলেন, কিরণের পরিবারকে খুঁজে বের করার জন্য তাঁকে কয়েকবার ইসলামাবাদে পাঠানো হয়েছিল, কিন্তু এত দিন কোনো
কাজ হয়নি।
শাবানা
আরও বলেন, গত কয়েক সপ্তাহে
দেশজুড়ে ১২ জন হারানো
শিশুকে তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে করাচির পাঁচ মেয়েও ছিল।
পরিবারের
সঙ্গে কিরণের পুনর্মিলনের খবর অনলাইনে ছড়িয়ে পড়লে সবাই আবেগঘন প্রতিক্রিয়া জানান এবং ইধি ফাউন্ডেশনের অক্লান্ত প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
পরিচয়
নিশ্চিত হওয়ার পর কিরণের বাবা
করাচিতে পৌঁছালে কিরণের সঙ্গে তাঁদের হৃদয়স্পর্শী পুনর্মিলন ঘটে। তিনি তাঁর মেয়েকে প্রায় দুই দশক ধরে আশ্রয়, শিক্ষা ও যত্ন দেওয়ার
জন্য ইধি ফাউন্ডেশনের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মন্তব্য করুন


মন্তব্য করুন


আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম
অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে
অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
রোববার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ
নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন