মো: মাসুদ রানা,কচুয়া:
চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৬নং উত্তর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের যুবদলের কমিটির হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার কচুয়া উত্তর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক বশির মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মো. মাসুদ মোল্লার পরিচালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, কচুয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন মজুমদার।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন,কচুয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক গাজী মো. শাহজাহান সিরাজ,সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক মিজানুর রহমান স্বপন,সদস্য সচিব এডভোকেট মাসুদ প্রধানীয়া,কচুয়া উত্তর বিএনপির সভাপতি কাজী মাহাবুবুর রহমান,সাধারন সম্পাদক আমির হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বকাউল প্রমুখ। পরে ওই ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবদলের নেতৃবৃন্দের কাছে কমিটি হস্তান্তর করা হয়। এসময় ইউনিয়ন বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনেরর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে কুমিল্লা মিডিয়া ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ১৬-তম আসরে
শালবন টাইগার্সকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন গোমতী ওয়ারিয়র্স।
ফাইনাল
খেলায় গোমতী ওয়ারিয়র্স টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। ব্যাট করতে নেমে
১৬ ওভারে শালবন টাইগার্স ১০০ রান করেন। দলের পক্ষে অধিনায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ জিতু ১৪ রান,
মোস্তাফিজ ৩২, ইকরাম ৮, সোহরাব সুমন ৭, শাহ ইমরান ২, আলমগীর ৩ ও সাইফুল সুমন ৪ রান
করেন। শালবন টাইগার্স এর পক্ষে সুমন কবির ও মাইনুল স্বপন ২ টি করে উইকেট পান।
জবাবে
ব্যাট করতে নেমে গোমতী ওয়ারিয়র্স ১৩ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয়ের দ্বারে পৌছে যান। দলের
পক্ষে সোহান ৩৯ রান, আজাদ ১১, সুমন কবির ২৫, স্বপন ৮, মান্না ৭ রান করেন।খেলায় ম্যান
অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন সুমন কবির। সেরা বোলার হয়েছেন মাইনুল হক স্বপন , সেরা ব্যাটার
হয়েছেন সোহান, সেরা ফিল্ডার হয়েছেন মাহফুজ আনোয়ার সৌরভ এবং টুর্ণামেন্ট সেরা হয়েছেন
সোহান।
এছাড়া
ম্যান অব দ্য সিরিজ পাওয়া সোহানকে ৩ হাজার টাকা ও ম্যান অব দ্য ম্যাচ পাওয়া সুমন কবিরকে
২ হাজার টাকা উপহার দিয়েছেন ব্ল্যাক পার্ল হোল্ডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়া
হাসান।টুর্ণামেন্টজুড়ে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করার জন্য শুভেচ্ছা স্মারক পেয়েছেন
মাহফুজ আনোয়ার সৌরভ, জহিরুল হক বাবু, মো.ইয়াছিন মিয়া, মো.সাফি, জিহাতুল ইসলাম সাকিব।টুর্নামেন্টে
আয়োজনে সহায়তা করার জন্য শুভেচ্ছা স্মারক পেয়েছেন কুমিল্লা নিউজের সম্পাদক জহিরুল হক
বাবু, ম্যাক নিউজের সম্পাদক ম্যাক রানা, চ্যানেল বাংলাদেশ টিভির শাহ ইমরান, ভোরের শিরোনামের
সম্পাদক ও দৈনিক পূর্বাশার স্টাফ রিপোর্টার মো.হাবিবুর রহমান মুন্না, দৈনিক সংগ্রামের
জেলা প্রতিনিধি রেজাউল করিম রাসেল, জাগো কুমিল্লার সম্পাদক অমিত মজুমদার, ডেইলি বাংলাদেশ
মিররের স্টাফ রিপোর্টার রাসেল সোহেল, জাগরণী টিভির প্রতিনিধি আশিকুর রহমান ও এশিয়ান
টিভির কুমিল্লা ব্যুরো প্রধান আজিজুল হক। ফেয়ার প্লে ট্রফি পেয়েছেন ময়নামতি ও ধর্মসাগর
দল।এছাড়া শুভেচ্ছা স্মারক পেয়েছেন ব্ল্যাক পার্ল হোল্ডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
জিয়া হাসান, নুর জুয়েলার্সের পরিচালক আরিফ জামান, হাফসা সুইটস এর পরিচালক সোহেল ভূইয়া,
শাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান সুমন সাত্তার আলী।ফাইনালে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব
করেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও টুর্ণামেন্টের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক মাসুক আলতাফ
চৌধুরী।
প্রধান
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সৈয়দ সামসুল তাবরেজ।
এছাড়া সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা আদালতের পিপি ও বিএনপি নেতা কাইমুল
হক রিংকু, কুমিল্লা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যাল-১ এর পিপি বদিউল আলম সুজন,
প্রতিষ্ঠাকালিন বিএনপির ছাত্র-যুব সংগঠক ও ইর্ষ্টাণ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান
শাহ মো: সেলিম, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক (কুমিল্লা বিভাগ) মোস্তাক মিয়া,
কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার প্রস্তাবিত এড হক কমিটির সদস্য
সচিব সুমন কুমার মিত্র, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক আমীরুজ্জামান
আমীর, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক
ভিপি আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কুমিল্লা মহানগর জামায়াত ইসলামীর সহকারি সেক্রেটারি
কামারুজ্জামান সোহেল, মহানগর বিএনপি নেতা রেজাউল হক আখি, জেলা জাসসের আহ্বায়ক সিরাজুল
ইসলাম মিলন ও সদস্য সচিব রিপন। সকল অতিথিদের হাতে উপহার তুলে দেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের
সাবেক সভাপতি মাসুক আলতাফ চৌধুরী।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা প্রেসক্লাবের
সভাপতি কাজী এনামুল হক ফারুক।
এছাড়া
আরো উপস্থিত ছিলেন এটিএন বাংলার প্রতিনিধি খায়রুল আহসান মানিক, ভোরের কাগজের প্রতিনিধি
এম ফিরোজ, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মাহাবুব আলম বাবু, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ
হাসান, দপ্তর সম্পাদক সেলিম রেজা মুন্সি, নির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, প্রথম আলোর
আলোকচিত্রী এম সাদেক, দৈনিক কালবেলার ব্যুরো প্রধান দিলীপ মজুমদার প্রমুখ। এছাড়া নকআউট
পর্বের খেলাগুলোতে সম্মানিত অতিথি হিসবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান ও পুরষ্কার বিতরণ
করেন কুমিল্লা ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও কুমিল্লার বরুড়া সংসদীয় আসনের
সম্ভাব্য প্রার্থী অধ্যাপক শফিকুল আলম হেলাল, কুসিকের সাবেক কাউন্সিলর মোশারফ হোসেন,
কুসিকের সাবেক কাউন্সিলর গোলাম কিবরিয়া, কুমিল্লা জেলা ক্রিকেট দলের সাবেক কোচ সারোয়ার
জাহান প্রমুখ।এদিকে ২৫ নভেম্বর কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে মিডিয়া
কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ১৬-তম আসরের উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কুমিল্লা প্রেস
ক্লাবের সাবেক সভাপতি মাসুক আলতাফ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য
রাখেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাজী আমিন উর রশীদ ইয়াছিন এবং জামায়াত
ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও কুমিল্লা মহানগরীর আমীর কাজী দ্বীন মোহাম্মদ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা ও কুমিল্লা জেলা
ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটির সদস্য সচিব সুমন কুমার মিত্র, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির
যুগ্ম আহ্বায়ক ও কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার প্রস্তাবিত এডহক কমিটির সদস্য আশিকুর
রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক উৎবাতুল বারী আবু, কুমিল্লা
দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হাজী জসিম উদ্দিন , জামায়াত ইসলামী কুমিল্লা মহানগরীর
সহকারি সেক্রেটারি মু. কামারুজ্জামান সোহেল, কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবকদলের সাবেক
সভাপতি নিজাম উদ্দিন কায়সার, কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও কুমিল্লা
স্পোর্টিং ইউনিয়ন ক্লাবের সভাপতি মাহবুবুল আলম চপল, এটিএন বাংলার প্রতিনিধি খায়রুল
আহসান মানিক, রূপসী বাংলার সিনিয়র সাংবাদিক বাবু অশোক বড়ুয়া, দৈনিক বাংলার আলোড়নের
প্রধান সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি মাহাবুব আলম বাবু,
কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইয়িদ মাহমুদ পারভেজ, ভোরের কাগজের কুমিল্লা
প্রতিনিধি এম ফিরোজ মিয়া, আর টিভির প্রতিনিধি গোলাম কিবরিয়া, দৈনিক ইনকিলাবের স্টাফ
রিপোর্টার সাদিক মামুন, ভোরের পাতার সাংবাদিক জাকারিয়া মানিক, প্রথম আলোর আলোকচিত্রী
এম সাদেক। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও জেলা ফুটবল
এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সাইফুল আলম বাবু, কুমিল্লা জেলা ক্রিকেট দলের কোচ
হাবিব মোবাল্লেগ জেমস, নুর জুয়েলার্সের স্বত্তাধিকারি আরিফ জামান, কুমিল্লা জেলা ক্রিকেটের
সাবেক কোচ ও কুমিল্লা ক্রিকেট কোচিং সেন্টারের হেড কোচ মো: সারোয়ার জাহান। কুমিল্লা
স্পোর্টস জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন ও হিউম্যান বিয়িং ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ টুর্ণামেন্টটির
আয়োজন করা হয়। টুর্ণামেন্ট জুড়ে সঞ্চালকের ভূমিকায় ছিলেন টুর্ণামেন্টের অন্যতম উদ্যোক্তা
, কুমিল্লা প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক আজকের কুমিল্লার সম্পাদক ইমতিয়াজ
আহমেদ জিতু। টুর্ণামেন্টে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে ছিলেন কল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের
সিইও রাশেদ রবি।
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুরে বিদেশি পিস্তলসহ মো. রাসেল ও মো. ইমরান নামের ২ যুবককে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় ১টি মোটরসাইকেলও জব্দ করা হয় তাদের কাছ থেকে।
মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ তারেক বিন রশিদ।
এর আগে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে তাদেরকে আটক করা হয় সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের দেওপাড়া গ্রাম থেকে।
গ্রেফতারকৃত রাসেল দেওপাড়া গ্রামের আবদুল খালেকের ছেলে ও ইমরান একই এলাকার তাজল ইসলাম সুমনের ছেলে। তাদের বিরুদ্ধে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মাদকসহ বিভিন্ন ঘটনায় ৪টি করে ৮টি মামলা রয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে রাসেল ও ইমরানকে আটক করা হয়। পরে রাসেলের কাছ থেকে ম্যাগাজিন সংযুক্ত পিস্তলটি জব্দ করা হয়। পরে তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী নোয়াখালীর কবিরহাটের চাঁনপুর শাহা গ্রাম থেকে একটি মোটরসাইকেল জব্দ করে পুলিশ।
লক্ষ্মীপুরের এসপি মোহাম্মদ তারেক বিন রশিদ জানান, এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে চন্দ্রগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করে আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।
মামলার তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
মিয়ানমারে যুদ্ধের জেরে দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় নিরাপত্তা ঝুঁকি থাকায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রটি এবার বাতিল করা হয়েছে।
ওই কেন্দ্রে যাদের এসএসসি পরীক্ষায় বসার কথা ছিল তাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে ১ নম্বর উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২ নম্বর উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কেন্দ্রে।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. তোফাইল ইসলাম ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্ত পরির্দশন শেষে সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এ এম এম মুজিবুর রহমান সোমবার এ সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিয়ে বলেন, আমাদের একটি দল ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করেছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক আমরা পরীক্ষার ভেন্যু পরিবর্তন করেছি। নতুন দুটি ভেন্যু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তাই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রয়োজন ছিল। সেই অনুমোদন পাওয়ার পর বিকল্প ভেন্যু ঘোষণা করা হল।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মিয়নামারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের কারণে নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি থাকায় বিকল্প ভেন্যু করা হল।স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তা বিদ্যালয় দুটিতে আসন বিন্যাস করবেন বলে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ এম এম মুজিবুর রহমান জানান।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার। দেশের ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ শিক্ষার্থী এবারের পরীক্ষায় অংশ নেবে।
ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪৬১ জন। নতুন পরীক্ষা কেন্দ্র ১ নম্বর উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ধারণ ক্ষমতা ৪২৫ জন এবং ২ নম্বর উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ধারণ ক্ষমতা ২০০ জন।
গত দুই সপ্তাহ ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে দেশটির সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের লড়াই চলছে । এই যুদ্ধের মধ্যে গুলি ও মর্টার শেল এপাড়ে এসে পড়ছে। এরকম ঘটনায় অন্তত দুজনের মৃত্যু হয়েছে, আহত হয়েছেন কয়েকজন। এদিকে বিদ্রোহীরা সীমান্ত চৌকি দখল করে নেওয়ায় মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশের সোয়া তিনশ সদস্য গত সপ্তাহে পালিয়ে বাংলাদেশে এসে ঢোকে। তাদের একটি অংশকে নিরস্ত্র করে বিজিবি হেফাজতে ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের একটি ভবনে রাখা হয়।
এসব কারণে ওই বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি অনিশ্চয়তায় পড়ে যায় আর এ পরিস্থিতির প্রেক্ষিতেই শিক্ষা বোর্ডের প্রতিনিধিদল কেন্দ্রটি পরিদর্শন করে বিকল্প কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়ার সুপারিশ করেন।
মন্তব্য করুন
কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায় ভাত খাওয়ার
জন্য সৎ মায়ের কাছে বায়না ধরেছিল ৯ বছরের শিশু আবদুল্লাহ। তাতে সৎমা ফারজানা বিরক্ত
হয়ে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে শিশুটির। এ ঘটনায় সৎমাকে গ্রেফতার করেছে
পুলিশ।
শনিবার (১৩ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে
উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
নিহত শিশু মো: আব্দুল্লাহ উপজেলার ইউসুফপুর
গ্রামের পশ্চিমপাড়ার ঘোড়া গাজী সরকার বাড়ির আমানউল্লাহর ছেলে। সে একই গ্রামের একটি
স্কুলে ২য় শ্রেণিতে ছাত্র।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেবিদ্বার থানার
ওসি মো: নয়ন মিয়া।
স্থানীয়রা জানান, তিন বছর আগে আবদুল্লাহর
বাবার সঙ্গে তার মায়ের ডিভোর্স হয়। পরে ফারজানা আক্তারকে বিয়ে করেন। বর্তমানে ফারজানার
আড়াই বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। ফারজানার নিজের ছেলে সন্তান হওয়ার পর সৎ ছেলে আবদুল্লাহকে
সহ্য করতে পারছিলেন না। প্রায়ই শিশু আবদুল্লাহকে মারধর ও নির্যাতন করত ফারজানা। শনিবার
সকালে আবদুল্লাহ ফারজানার কাছে ভাত খেতে চাওয়ায় বিরক্ত হয়ে শিশু আবদুল্লাহর গলায় ওড়না
পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ বাড়ির উঠান থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায়
নিয়ে যায়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোসলেম উদ্দিন জানান,
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি উঠানে আবদুল্লাহর লাশ পড়ে আছে। গলায় কয়েকটি দাগ পাওয়া
গেছে।
দেবিদ্বার
থানার ওসি নয়ন মিয়া বলেন, নিহত আবদুল্লাহর বাবা বাদী হয়ে মামলা করেছেন। অভিযুক্ত ফারজানাকে
গ্রেফতার করা হয়েছে। ফারজানাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা
মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
সিলেট মহানগরের ৩৫নং ওয়ার্ডের মেজরটিলার
চামেলীবাগ আবাসিক এলাকায় টিলার মাটি ধসে একই পরিবারের ৩ জন মাটি চাপা পড়ে মারা গেছেন।
মাটি চাপা পড়ার ৬ ঘণ্টা পর তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
সোমবার ভোর ৬টায় চামেলীবাগ এলাকার ২
নম্বর রোডের ৮৯ নম্বর বাসাটি মাটির নিচে চাপা পড়ে।
নিহতরা হলেন, আগা করিম উদ্দিন (৩১),
তার স্ত্রী শাম্মী আক্তার রুজি (২৫) ও ছেলে নাফজি তানিম (২)।
আগা করিম ওই এলাকার মৃত আলাউদ্দিনের
ছেলে। দুর্ঘটনায় মাটিচাপা পড়েছিলেন একই পরিবারের মোট ৯ জন। ৩ জন ছাড়া বাকিদের উদ্ধার
করা হয় ঘটনার পরপর। তাদের মধ্যে ৩ জন আহত হন। আহতদের সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন
সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর।
মন্তব্য করুন
মো: মাসুদ রানা,কচুয়া ॥
১৯৯০ সালে তৎকালীন জাতীয় পার্টির সময়ে নির্মিত হয়েছিল চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার সাচার উত্তর বাজারের ব্রীজটি। ব্রীজটি নির্মানের কয়েক বছর হলেও ব্রীজটির দু’পাশের প্রবেশদ্বার ভেঙ্গে জনচলাচলে অনুপোযোগী হওয়ায় স্থানীয় ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামী নেতাকর্মীদের উদ্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে এ ব্রীজটির দু’পাশের জনচলাচলে পাকাকরনের উদ্যোগ নেয়া হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার সাচার উত্তর বাজারে পুরাতন ব্রীজটি সংস্কারের অভাবে ও দু’পাশের মাটি ভেঙ্গে যাওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে এ অঞ্চলের মানুষ কষ্টে যাতায়াত করে আসছে। বিগত সময়ে অনেক চেষ্টার পরও ব্রীজটির দু’পাশের সংসকার করা হয়নি। ফলে স্থানীয় ৮নং ওয়ার্ড জামায়েত ইসলামীর সভাপতি মাওলানা মো: মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে ও বিএনপিসহ স্থানীয় বাজার ব্যবসায়ীসহ অন্যন্যাদের আর্থিক সহযোগিতায় শুক্রবার স্বেচ্ছাশ্রমে ব্রীজটির সংস্কার কাজ করা হয়।
কচুয়া উপজেলার সাচার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতে ইসলামী সভাপতি মাওলানা মো: মুজাম্মেল হক বলেন, এ ব্রীজ দিয়ে রাগদৈলগামী প্রায় ২০-২৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষের প্রতিনিয়ত যাতায়াত। মানুষের দু:খ-খষ্ট দেখে আমরা স্থানীয়দের সহযোগীতা নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে এ ব্রীজটির সংস্কার কাজ করে দিয়েছি। সাচার রেনেসাঁ হাসপাতালের পরিচালক মো.জিয়াউদ্দিন মজুমদার জানান, গুরুত্বপূর্ন এ ব্রীজটি সংস্কারের উদ্যোগ খুবই প্রসংশনীয়। যারা স্বেচ্ছাশ্রমে এ কাজটি করছে আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। পাশাপাশি সরো এ ব্রীজটি আরো প্রশস্থ বাড়িয়ে নতুন করে দ্রুত নির্মানের দাবী জানাই।
মন্তব্য করুন
ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ফিরে আসছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, সেনাবাহিনীকেও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যেন কার্যক্রমগুলো দ্রুত হয়। এছাড়া
সারাদেশে যে মামলাগুলো রয়েছে, এর মধ্যে অনেকগুলোই গ্রহণযোগ্য নয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের আহ্বান রয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই যেন মামলাগুলো করা হয়। সেই মামলার ভিত্তিতেই যেন পুলিশসহ প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে ও জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়।
রাষ্ট্রীয় সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে নাহিদ বলেন, ইতোমধ্যে আমাদের ৬টি সংস্কার কমিটি হয়েছে। বৃহস্পতিবার কমিটির সঙ্গে বৈঠকও হয়েছে। অক্টোবর মাস থেকেই সংস্কার কমিটির কার্যক্রম শুরু হবে। শিক্ষা ও গণমাধ্যমসহ আরও কিছু সংস্কার কমিশন গঠনের পরিকল্পনা রয়েছে। কমিশনগুলো সংশ্লিষ্ট ও অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে রূপরেখা তৈরি করবে। তখন সব রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষ মিলেই আমরা রূপরেখা অনুযায়ী সংস্কার কার্যক্রম শুরু করব।
তিনি বলেন, অভ্যুত্থানের বড় দুর্যোগ এসেছে আমাদের দেশে। আমরা দেখেছি, এ দুর্যোগে দেশের জনগণ সর্বোচ্চ সহযোগিতা করেছে। ছাত্ররাসহ একত্রে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জনগণ ও প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।
বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, এখন আমরা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কার্যক্রমের দিকেই যাচ্ছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজটি এগিয়ে নিতে আমরা কাজ করছি। পানি কমছে, মানুষজনও আশ্রয়কেন্দ্র থেকে চলে যাচ্ছে। লক্ষ্মীপুরে পানি দেরি করে কমছে, কারণ এখানে খালগুলো দখল হয়ে গেছে। সে খালগুলো যদি দখলমুক্ত করা যায়, তাহলে তা দীর্ঘমেয়াদি সুরাহা হবে। এখানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের গৃহ নির্মাণের জন্য ইতোমধ্যে বরাদ্দ পাঠানো হয়েছে। সে বরাদ্দ অনুযায়ী খুব শিগগিরই গৃহ নির্মাণ করা হবে। জনস্বাস্থ্যের বিষয়টি আমরা সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসনের জন্য শিক্ষা-স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে এ জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য সরকার সার্বিকভাবে কাজ করবে।
লক্ষ্মীপুরে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শনকালে এসময় উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার, জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফুর রহমান, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাশ ও সদর মডেল থানার ওসি ইয়াছিন ফারুক মজুমদার প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে একটি গাভির ছয় পায়ের বাছুরের জন্ম হয়েছে।এ চাঞ্চল্যকর ঘটনায় গাভির মালিকের বাড়িতে ভিড় করছে উৎসুক জনতা।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) সকালে নবাবগঞ্জ উপজেলার পুটিমারা ইউনিয়নের নওদাপাড়া গ্রামের কৃষক মাহামুদুল হকের গাভিটি এ বাছুরটির জন্ম দেয়।
বর্তমানে বাছুরটি সুস্থ আছে। ছয় পা বিশিষ্ট বাছুরটি দেখতে আসা অনেকেই বলেন,লোকমুখে জানতে পারি নওদাপাড়া গ্রামে ৬ পায়ের একটি বাছুর জন্মেছে। তাই বাছুরটি দেখতে আসলাম। বাছুরটি দেখে খুব ভাল লাগলো।
গাভিটির মালিক মাহামুদুল হক বলেন, অনেক যত্ন করে ছোট থেকেই গাভিটিকে লালন-পালন করেছি। শুক্রবার সকালে গাভিটি প্রথম একটি বাছুর জন্ম দেয়। বাছুরটির পিঠের উপর অতিরিক্ত দুটি পা আছে। বর্তমানে গাভি ও বাছুরটি সুস্থ আছে এবং স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করছে।
মন্তব্য করুন
রিমানন্ড ও জামিনা না মঞ্জুর করে
টিকটকার মামুন মামুনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১১ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মামুনুর রশিদ এ আদেশ দেন।
টিকটকার আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের
(২৫)
বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা
করেন বান্ধবী লায়লা আক্তার ফারহাদের (৪৮)।
এর আগে সোমবার (১০ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি টোল প্লাজা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে দাউদকান্দি থানা পুলিশ। এরপর তাকে ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
আজ (মঙ্গলবার) তাকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন ক্যান্টনমেন্ট থানার উপ-পরিদর্শক মো: শাহজাহান। আসামিপক্ষে বেশ কয়েকজন আইনজীবী রিমান্ড বাতিলসহ জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক রিমান্ড ও জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ৯ জুন প্রিন্স মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি মামলা করেন লায়লা।
মামলার অভিযোগে লায়লা উল্লেখ করেন, মামলার বিবাদী আব্দুল্লাহ আল মামুন ওরফে প্রিন্স মামুনের সঙ্গে তার গত তিন বছর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরিচয়ের একপর্যায়ে মামুন তাকে বিয়ে করবে মর্মে প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক স্থাপন করেন। তার ঢাকায় থাকার মতো নিজস্ব কোনো বাসা ছিল না। তাই প্রেমের সম্পর্ক সৃষ্টি হওয়ায় এবং মামুন লায়লাকে বিয়ে করবে জানালে তাকে নিজ বাসায় থাকার অনুমতি দেন তিনি (লায়লা)।
পরে ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি মামুন তার মাকে সঙ্গে নিয়ে ওই বাসায় বসবাস করতে থাকেন। সেখানে লায়লার বাসায় তার সঙ্গে একই রুমে থাকতে শুরু করেন মামুন। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সর্ম্পক করেন তিনি। মামুন তার বাসায় থাকাকালে তার বাবা-মা মাঝেমধ্যেই ওই বাসায় গিয়ে থাকতেন। লায়লা মামুনকে একাধিকবার বিয়ের বিষয় বললে তিনি বিভিন্ন অজুহাতে সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। সর্বশেষ চলতি বছরের ১৪ মার্চ মামুন আবার তাকে ধর্ষণ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি মামুনকে বিয়ের বিষয়ে বললে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।
মন্তব্য করুন
মজিবুর
রহমান পাবেল,
প্রতিবেদক:
আদর্শ
সদর আর্মি ক্যাম্প ও পুলিশের সমন্বয়ে কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি
যৌথ তল্লাশি চেকপোস্ট পরিচালনা করা হয়।
আজ
মঙ্গলবার (৩ জুন) দুপুর ১টা ৩৩ মিনিট থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলা এই অভিযানে যানবাহনের
কাগজপত্র যাচাই করা হয়।
তল্লাশিকালে
দুইটি মোটরসাইকেলের বৈধ কাগজপত্র না থাকায় মোট ৬,০০০ (ছয় হাজার) টাকা জরিমানা আদায়
করা হয়। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হওয়ায় উক্ত দুইটি মোটরসাইকেল
জব্দ করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
সেনাবাহিনী
ও পুলিশের এ যৌথ অভিযান এলাকায় শৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখে বলে জানা গেছে।
মন্তব্য করুন